এক. চিন্তা, কল্পনা, অনুভূতি ও অভিজ্ঞতা সমৃদ্ধ যাবতীয় হৃদয়বৃত্তির সুনিপুণ বাক্মালাকে কবিতা বলা যায়। আবার শিল্পের এই উন্নত (ভড়ৎস) ধারাটি সম্পর্কে এর প্রধান অনুগামীদের রয়েছে ভিন্ন
ষাটের সময়পর্বের অন্যতম কাব্যযোদ্ধার নাম কবি মহাদেব সাহা। অনেকটা অন্তর্মুখী ও নিম্নকণ্ঠের এই কবির কবিতার মূল স্বর মূলত প্রেম, প্রকৃতি, নারী ও বিপ্লবনির্ভর। আর দ্বিতীয়
জলরঙের অনবদ্য এক শিল্পী কারু“তিতাসের ‘জলযাত্রা’ (ওয়াটারজার্নি) শীর্ষক এ প্রদর্শনীটির গুরুত্ব বিবিধ কারণে। জলবিধৌত এই অঞ্চলের শিল্পীদের ভেতর প্রকাশের মাধ্যম হিসেবে জলরং (ওয়াটার কালার) বেছে
১৯২৫ সালে নোবেল পুরস্কার দেয়ার পর নোবেল কমিটি জর্জ বার্নার্ড শর অভিজ্ঞানপত্রে লিখেছিলÑ ‘জর্জ বার্নার্ড শ একদিকে আদর্শবাদের ধ্বজাকে ওপরে তুলে ধরেছেন এবং পাশাপাশি তিনি
আরণ্যিক কবোষ্ণ চোখে রাহমান ওয়াহিদ বিদীর্ণ রোদে শুকোচ্ছে ইচ্ছের পাথুরে ফসিল, ভেতরে স্বপ্ননীল মাতামাতি। রংধনু নৌকার পালে জোছনা মাখা ছায়া বন্ধ্যা জমিনের মতো নির্জীব শুয়ে আছে একা, যেন বা কুলভ্রষ্টা
বিষ উঠছে নিশি রাইতে। এহন বেলা দুইফর। মাগির বিয়ানের নাম নাই। খালি চিক্কুরের পর চিক্কুর পারে। কথাগুলো বলে বিড়ি টেনে ফুস করে ধোঁয়া ছাড়ে ফইজু