হানাদার পাকিস্তানী সেনাবাহিনী ও তাদের এ দেশী দোসর রাজাকাররা কখনও মুক্তিযোদ্ধা কখনও বাঙালীদের ধরে এনে অমানবিক ও নিষ্ঠুর নির্যাতন চালিয়ে হত্যা করেছে। তাদের লাশ তারা
সংরক্ষণের অভাবে মাগুরার পাঁচটি বধ্যভূমি নিশ্চিহ্ন হতে চলেছে। অথচ এগুলো রক্ষায় নেই কোন উদ্যোগ। প্রতি বছর আড়ম্বরে মুক্ত দিবস, মহান বিজয় ও স্বাধীনতা দিবস পালন
একাত্তরে নীলফামারীতে পাকিস্তানী হানাদারবাহিনীর অপারেশন খরচা খাতার গণহত্যার শিকার শহীদ মুক্তিযোদ্ধাসহ হতভাগ্য বাঙালীদের গণকবর এখনও অযতœ-অবহেলায় পড়ে আছে। শহীদ মুক্তিযোদ্ধা আর সাধারণ বাঙালীদের রক্তে ¯œাত
একাত্তরে মহকুমা শহর গাইবান্ধায় অন্যতম টর্চারসেল এবং বধ্যভূমি ছিল স্টেডিয়াম সংলগ্ন নির্মাণাধীন গুদামে। বর্বর পাকিস্তানী বাহিনী তৎকালীন হেলালপার্ক প্যাভিলিয়নে ক্যাম্প স্থাপন করে গুদাম ঘরকে নির্যাতন
১৯৭১ সালে পাক হানাদারবাহিনী ও তাদের এ দেশী দোসর রাজাকার, আলবদর- আলশামসরা খুলনাতে অসংখ্য নির্যাতন কেন্দ্র ও বধ্যভূমি বানিয়েছিল। গল্লামারী বধ্যভূমি তার একটি। এখানে স্মৃতিসৌধ
জামালপুরে ছড়িয়ে থাকা মহান স্বাধীনতাযুদ্ধের স্মৃতি-চিহ্নগুলো সঠিক সংরক্ষণের অভাবে আজও অরক্ষিত। অর্ধশত বধ্যভূমি ও গণকবর নিশ্চিহ্নের পথে। মুক্তিযুদ্ধ চলাকালে পাকহানাদার বাহিনী বিভিন্ন এলাকার মানুষকে ধরে