গ্রামের যে নারীরা শীত নিবারণের জন্য কাঁথা তৈরি করে, তারাই সুঁই সুতায় নিপুণ হাতে সেলাই করে কাঁথার ওপর বাঙালীর ঐতিহ্য গ্রামীণ জীবনের নকশা বানিয়ে বিদেশে
হাবিবা খাতুন, আনিকা, তিষা, রুকতি, মিতু, মিম, সোহাগ ও সাঈদ, এরা ‘একতারা পরিবার’ ক্ষুদে শিল্পী। স্কুলে পড়ালেখার পাশাপাশি ‘একতারা’ তৈরির কাজ করে তারা সংসারে সহযোগিতা
প্রাকৃতিক কারণেই আবহমানকাল থেকে সাগর উপকূলের নারীরা পরিশ্রমী। নিজের-পরিবারের প্রয়োজন মেটানো ছাড়াও আয় উপার্জনে উপকূলের মেয়েরা নানা শ্রমে জড়িয়ে আছে। তারা মাঠে-ঘাটে গোবর কুড়ানো থেকে
কচুুরিপানাও ফেলনা নয়। তা দিয়ে এখন তৈরি হচ্ছে কাগজ। আর সে কাগজ দিয়ে তৈরি খেলনা, পাখা, শণ-সুতা বিদেশে পাঠিয়ে আসছে মূল্যবান বৈদেশিক মুদ্রা। শুধু কচুরিপানার
শীতল পাটি, তালের পাখা ও নকশী কাঁথার ওপর ভর করে এখনও ময়মনসিংহের অনেক নারী জীবন ও জীবিকা চালিয়ে যাচ্ছে। ময়মনসিংহের গফরগাঁওয়ের মশাখালি ইউনিয়নের বলদি পরিচিতি