ঢাকা, বাংলাদেশ   বৃহস্পতিবার ২৮ মার্চ ২০২৪, ১৪ চৈত্র ১৪৩০

গোয়েন্দা তথ্য

‘প্রোপাগান্ডা স্কোয়াড’ তৈরি করে গুজব ছড়াচ্ছে বিএনপি-জামায়াত

প্রকাশিত: ২২:১০, ১৫ সেপ্টেম্বর ২০২১

‘প্রোপাগান্ডা স্কোয়াড’ তৈরি করে গুজব ছড়াচ্ছে বিএনপি-জামায়াত

শংকর কুমার দে ॥ আওয়ামী লীগ সরকারের বিরুদ্ধে দেশে ও বিদেশে ‘প্রোপাগান্ডা স্কোয়াড’ তৈরি করে গুজব ও অপপ্রচার ছড়ানোর যুদ্ধে লিপ্ত বিএনপি-জামায়াত সমর্থক গোষ্ঠী। কোটি কোটি টাকা ব্যয়ে বিএনপি-জামায়াতের পক্ষে দেশ-বিদেশে কাজ করে যাচ্ছে অর্ধ শতাধিক প্রোপাগান্ডা স্কোয়াড। প্রধানমন্ত্রী, মুক্তিযুদ্ধ, করোনা নিয়ে অপপ্রচারের অভিযোগে আল-জাজিরা টেলিভিশনে সরকারপ্রধান এবং সেনাপ্রধানকে নিয়ে প্রচারিত প্রতিবেদনে প্রধান চরিত্র সেই সামিউল ইসলাম খান ওরফে সায়ের জুলকারনাইন ওরফে সামিসহ সাতজনের বিরুদ্ধে দাখিলকৃত চার্জশীট গ্রহণ করে ট্রাইব্যুনাল থেকে গ্রেফতারি পরোয়ানা (ওয়ারেন্ট) জারি করা হয়েছে। ফেসবুক, ইউটিউব, অনলাইনে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ছাড়াও বিদেশী গণমাধ্যমে গুজব ও অপপ্রচার ছড়িয়ে দেয়ার ব্যাপক তৎপরতায় যুদ্ধের রূপ নিচ্ছে। গোয়েন্দা সংস্থা সূত্রে এ খবর জানা গেছে। গোয়েন্দা সংস্থার প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র ও যুক্তরাজ্যের বিএনপি-জামায়াতের নিয়ন্ত্রণে তৈরি করা হয়েছে প্রোপাগান্ডা স্কোয়াড। দেশের ভেতরে কাজ করছে বিএনপি-জামায়াতের উগ্রপন্থী কর্মীরা। সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ফেসবুক, ইউটিউবে প্রতিনিয়ত বিভিন্ন কন্টেন্ট ছড়িয়ে দিচ্ছে। এই কন্টেন্টগুলো রাষ্ট্র এবং সরকারকে আক্রমণাত্মক কিছু আপলোড করার মুহূর্তের মধ্যেই মানুষের মোবাইলে ছড়িয়ে পড়ছে। পরবর্তীতে বিএনপি-জামায়াত শিবিরের কর্মীরা এটাকে ভাইরাল করছে। কন্টেন্টগুলোকে বুস্ট করা হচ্ছে। সুপরিকল্পিত নীলনক্সার মাধ্যমে প্রোপাগান্ডা স্কোয়াড পরিচালনা করা হচ্ছে বলে গোয়েন্দা সংস্থার দাবি। বিএনপি-জামায়াতের সমর্থক গোষ্ঠী আল-জাজিরা টেলিভিশনে প্রধানমন্ত্রী, মুক্তিযুদ্ধ, করোনাভাইরাস সরকারপ্রধান এবং সেনাপ্রধানকে নিয়ে অপপ্রচার চালানোর জন্য প্রতিবেদন তৈরি করে। প্রচারিত প্রতিবেদনে প্রধান চরিত্র বিএনপি-জামায়াতের সমর্থনক গোষ্ঠী সেই সামিউল ইসলাম খান ওরফে সায়ের জুলকারনাইন ওরফে সামিসহ সাতজনের বিরুদ্ধে দাখিলকৃত চার্জশীট গ্রহণ করে ট্রাইব্যুনাল গ্রেফতারি পরোয়ানা (ওয়ারেন্ট) জারি করা হয়েছে। চার্জশীট থেকে জানা গেছে, কার্টুনিস্ট কিশোর তার ‘আমি কিশোর’ ফেসবুক এ্যাকাউন্টে দেশের করোনা পরিস্থিতিতে সরকারের ভূমিকা নিয়ে বিভিন্ন সমালোচনামূলক কার্টুন-পোস্টার পোস্ট করতেন। মুশতাক তার ফেসবুক এ্যাকাউন্টে কিশোরের সেসব পোস্টের কয়েকটি শেয়ার করতেন। আসামিরা ‘আই এম বাংলাদেশী’ নামে ফেসবুক পেজে রাষ্ট্রের ভাবমূর্তি বা সুনাম ক্ষুণœ করতে বা বিভ্রান্তি ছড়ানোর উদ্দেশে অপপ্রচার বা গুজবসহ বিভিন্ন ধরনের পোস্ট দিয়েছে। যা জনগণের মধ্যে বিভ্রান্তি সৃষ্টি এবং আইনশৃঙ্খলার অবনতি ঘটায়। এছাড়াও হোয়াটসএ্যাপ ও ফেসবুক ম্যাসেঞ্জারে তাসনিম খলিল, শায়ের জুলকারনাইন, সাহেদ আলম, আসিফ মহিউদ্দিনের সঙ্গে রাষ্ট্রের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রমূলক চ্যাটিংয়ের প্রমাণ পাওয়া গেছে। এ ঘটনায় ২০২০ সালের ৫ মে র‌্যাব-৩ এর ওয়ারেন্ট অফিসার মোঃ আবু বকর সিদ্দিক রমনা থানায় কার্টুনিস্ট আহমেদ কবির কিশোর, মোস্তাক আহমেদ, দিদারুল ইসলাম ভূঁইয়া, মিনহাজ মান্নানসহ ১১ জনের বিরুদ্ধে ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনে মামলা করে। অপরপক্ষে বিএনপি-জামায়াতের সমর্থক গোষ্ঠীর গুজব ও অপপ্রচারের মোকাবেলায় সম্প্রতি আওয়ামী লীগ আয়োজিত ‘সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে প্রচার কৌশল’ শীর্ষক কর্মশালা আয়োজন করেছে। এই কর্মশালায় বক্তারা বলেছেন, আগামী দিনে বাংলাদেশ যত উন্নত হতে থাকবে, আগামী নির্বাচন যত ঘনিয়ে আসবে, তত বেশি গুজব অপপ্রচার ছড়ানোর চেষ্টা করবে প্রতিক্রিয়াশীল গোষ্ঠী। বিশেষত সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে গুজব অপপ্রচার ছড়িয়ে তারা জনগণকে বিভ্রান্ত করে সরকারের উন্নয়ন কর্মকা- বাধাগ্রস্ত করার জন্য চেষ্টা করবে। যেহেতু তারা রাজপথে পেরে উঠতে পারবে না, তাই তাদের একমাত্র হাতিয়ার হচ্ছে গুজব ও অপপ্রচার। আমাদের আগামী দিনে এই গুজব অপপ্রচারের বিরুদ্ধে সজাগ থাকতে হবে। সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে গুজব এবং অপপ্রচার রোধে এক লাখ অনলাইন এক্টিভিস্টের সমন্বয়ে একটি প্ল্যাটফর্ম তৈরির কাজ করছে আওয়ামী লীগের বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিষয়ক উপকমিটি। এই লক্ষ্যে সারাদেশে অনলাইন এক্টিভিস্টদের জন্য প্রশিক্ষণ কর্মশালা পরিচালনা করছে দলের বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিষয়ক উপকমিটি। গোয়েন্দা সংস্থার অনুসন্ধানে দেখা গেছে, যে সমস্ত ব্যক্তি বা গোষ্ঠী এসব কন্টেন্ট ছড়াচ্ছেন তারা সবাই তথ্যপ্রযুক্তি জ্ঞান সম্পন্ন। এর মধ্যে বাংলাদেশের বিভিন্ন গণমাধ্যমে চাকরি করতেন এমন কর্মীদেরও নিয়োগ করা হয়েছে। দেশে অনৈতিক ও অপরাধমূলক কর্মকা-ের জন্য অভিযুক্ত হয়ে দেশত্যাগে বাধ্য হয়েছেন এমন ব্যক্তিদেরও কাজে লাগানো হয়েছে। বিদেশে বিশেষ করে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র ও যুক্তরাজ্যে গিয়ে তারা ইউটিউব চ্যানেল, ফেসবুক ইত্যাদির মাধ্যমে আওয়ামী লীগ বিরোধী, সরকারবিরোধী, প্রোপাগান্ডা চালাচ্ছে। এমনকি স্বাধীনতার বিরুদ্ধেও অপপ্রচার চালানো হচ্ছে। এই ক্ষেত্রে যুক্তরাষ্ট্রে ও যুক্তরাজ্যে স্বাধীনতাবিরোধী যুদ্ধাপরাধী তাদের দোসর ও বংশধর এই প্রজন্মের তরুণ-যুবকদের প্রোপাগান্ডা স্কোয়াডে নিয়োগ করা হয়েছে। ইউটিউব, ফেসবুক ও সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে এমনভাবে প্রোপাগান্ডা ছড়ানো হচ্ছে যে কেউ মোবাইল ফোন ওপেন করে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে গেলেই নানা কৌশলে অপপ্রচারের বার্তা পৌঁছানোর জন্য ছড়িয়ে দেয়া হচ্ছে। গোয়েন্দা সংস্থার সূত্রে জানা গেছে, দেশের ভেতরে ও বিদেশে বসে স্বাধীনতার পক্ষের প্রগতিশীল শক্তির বিরুদ্ধে অপপ্রচার ছড়িয়ে দেয়ার জন্য কাজে লাগানো হয়েছে স্বাধীনতাবিরোধী ও যুদ্ধাপরাধী গোষ্ঠীকে। বিএনপি-জামায়াতের প্রশিক্ষিত তরুণ, যুবকদের নিয়ে গঠিত প্রোপাগান্ডা স্কোয়াডের জন্য ফান্ড গঠন করা হয়েছে কোটি কোটি টাকার। প্রোপাগান্ডা স্কোয়াডের মধ্যে যারা কাজ করছে তাদের বেতন, ভাতা, ভরণ, পোষণসহ নানা ধরনের সুযোগ সুবিধা দেয়া হচ্ছে। দেশ ও বিদেশ দুই মাধ্যম থেকেই কোটি কোটি টাকার ফান্ড আনা হচ্ছে। আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখেই মূলত সরকারের বিরুদ্ধে অপপ্রচার চালিয়ে দেশে অস্থিতিশীল ও অরাজক পরিস্থিতি তৈরি করে আওয়ামী লীগের জনপ্রিয়তাকে নষ্ট করার চক্রান্তে গঠিত হয়েছে প্রোপাগান্ডা স্কোয়াড। গোয়েন্দা সংস্থার প্রতিবেদন থেকে জানা গেছে, প্রায় প্রতিদিন ইউটিউব, ফেসবুকসহ সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে সরকারবিরোধী নানা অপপ্রচার ছড়ানো হচ্ছে। মিথ্যা তথ্য দিয়ে ইতিহাস বিকৃত করাসহ সরকারের উন্নয়ন কর্মকা- নিয়ে বিষোদগার করা হচ্ছে। সরকারকে বেকায় ফেলতে সামনে আনা নানা ইস্যু তৈরির অপচেষ্টা করা হচ্ছে। যা ট্রল করেন এক শ্রেণীর মানুষ। এসব অপপ্রচারের প্রায় প্রতিটি কন্টেন্টের সূত্রপাত হয়েছে বিদেশে। যার কারণে আইনশৃঙ্খলাবাহিনী কার্যকর ব্যবস্থা নিতে পারছে না। কনটেন্টগুলো বিদেশ থেকে আসায় আটকানোর সম্ভব হচ্ছে না। এমনকি আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর বিরুদ্ধেও মাঝে মধ্যেই নানা ধরনের বিভ্রান্তিমূলক অপপ্রচার ছড়িয়ে দিয়ে সরকারকে বেকায়দায় ফেলার চেষ্টা করা হচ্ছে। বিভিন্ন ধরনের বিভ্রান্তমূলক তথ্য দিয়ে ধর্মীয় ইস্যু সামনে এনে জনগণকে ফুঁসিয়ে তোলার চেষ্টা করা হচ্ছে। এর আগে ধর্ষণবিরোধী আন্দোলনের নামে সরকারকে বেকায়দায় ফেলার অপতৎপরতা চালায় জামায়াতের সাইবার টিম। এর আগে বাম ছাত্র সংগঠনের আন্দোলনে ঢুকে স্বাধীনতাবিরোধী জামায়াত ও বিএনপি। সরকারকে মারমুখী অবস্থানে আনতে উস্কে দেয়ার চেষ্টা করে। গোয়েন্দা সংস্থার প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, বিশ্বব্যাপী প্রাণঘাতী করোনাভাইরাসের মধ্যে উন্নত দেশগুলো পর্যন্ত অর্থনৈতিক, সামাজিক, রাজনৈতিকসহ নানা সঙ্কটের মোকাবেলা করতে ব্যর্থতার পরিচয় দিয়েছে। কিন্তু স্বাধীনতার পক্ষের আওয়ামী লীগের নেতৃত্বাধীন সরকার এ ধরনের সমস্যাকে মোকাবেলা করে উন্নয়নের কর্মকা- করে মানুষজনের কাছে গ্রহণযোগ্য ও জনপ্রিয়তা অর্জন করার ধারাবাহিকতা বজায় রেখেছে। জঙ্গীবাদ, সন্ত্রাস, মাদক নির্মূল, রোহিঙ্গা সমস্যা মোকাবেলা করে সফলতা অর্জন ও প্রশংসা কুড়িয়েছে তখনই ডিজিটাল পদ্ধতিতে অপপ্রয়োগের মাধ্যমে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমসহ অন্যান্য মাধ্যমে অপপ্রচার ছড়িয়ে দিচ্ছে বিএনপি-জামায়েতের প্রোপাগান্ডা। সম্প্রতি হেফাজতের ব্যানারে উগ্র মৌলবাদী ধর্মান্ধ গোষ্ঠীকে দিয়ে বঙ্গবন্ধুর ভাস্কর্য নির্মাণ নিয়ে প্রোপাগান্ডা চালিয়ে সারাদেশে উত্তেজনা ছড়িয়ে দেয়া হয়েছে। এমনকি কোথাও কোথাও অপ্রীতিকর ও অনাকক্সিক্ষত ঘটনাও ঘটানো হয়েছে। এর মধ্যে কুষ্টিয়ায় বঙ্গবন্ধুর ভাস্কর্য ভাংচর করানোর ঘটনার মাধ্যমে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি অবনতি ঘটানোর চেষ্টা করা হয়েছে। গোয়েন্দা সংস্থার প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম খুললেই এখন আওয়ামী লীগের নেতৃত্বাধীন সরকারবিরোধী নানা রকম তথ্য প্রোপাগান্ডা গুজব পাওয়া যাচ্ছে। সরকারের পক্ষ থেকে কোন ধরনের আইনী পদক্ষেপ নেয়ার অভাবে এ ধরনের অপপ্রচার ও গুজব ছড়ানোর বিষয়টি ক্রমেই দিনে দিনে ভয়াবহ আকার ধারণ করছে। স্বাধীনতাবিরোধী শক্তি পাকিস্তানের প্রেতাত্মা বা রাজাকার ও তাদের বংশধর যারা তরুণ ও যুবক বয়সের এই প্রজন্মের তারা বিএনপি-জামায়াতের হয়ে প্রোপাগান্ডা স্কোয়াডে কাজ করে যাচ্ছে। এই স্কোয়াডের সদস্যরাই অতীতে নিরাপদ সড়কের দাবিতে কোমলমতি শিক্ষার্থীদের আন্দোলনে ঘিরে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে অপপ্রচার চালিয়েছে। এর আগেও একাধিক অরাজনৈতিক ও সামাজিক আন্দোলন ঘিরে অপরাজনীতি করেছে বিএনপি-জামায়াত। গোয়েন্দা সংস্থার এক কর্মকর্তা বলেন, আগামীতে অনুষ্ঠিতব্য জাতীয় সংসদ নির্বাচনে বর্তমান সরকারকে ক্ষমতাচ্যুত করে রাষ্ট্রীয় ক্ষমতা দখলের জন্য বঙ্গবন্ধুর ভাস্কর্য বা মূর্তি ইস্যুকে সামনে এনে ইসলামপন্থী দলগুলোকে মাঠে নামিয়েছিল বিএনপি-জামায়াত। যুক্তরাষ্ট্র ও যুক্তরাজ্য থেকে পূর্ব পরিকল্পিত নীলনক্সা অনুযায়ী প্রোপাগান্ডা স্কোয়াড গঠন করে অপপ্রচার চালানো হচ্ছে। অপপ্রচার প্রোপাগান্ডা গোষ্ঠীতে আছে, যুদ্ধাপরাধী, জামায়াত, উগ্র মৌলবাদী ধর্মান্ধ গোষ্ঠী ও বিএনপির উগ্রপন্থী পরিচিত গোষ্ঠী। দেশে বড় ধরনের নাশকতা, নৈরাজ্য ও বিশৃঙ্খলা সৃষ্টির ষড়যন্ত্র করে অপপ্রচার চালাচ্ছে বিএনপি-জামায়াতের প্রোপাগান্ডা। সরকারের পক্ষ থেকে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে বিএনপি-জামায়াতের সমর্থক গোষ্ঠীর গুজব ও অপপ্রচার যুদ্ধের প্রোপাগান্ডা স্কোয়াডের মোকাবেলায় এক লাখ অনলাইন এক্টিভিস্টের সমন্বয়ে একটি প্ল্যাটফর্ম তৈরি করে সমুচিত জবাব দেয়ার প্রস্তুতি গ্রহণ করা হচ্ছে বলে গোয়েন্দা সংস্থার কর্মকর্তার দাবি।
×