স্টাফ রিপোর্টার ॥ পোশাক কারখানাসহ রফতানিমুখী শিল্প-কারখানায় কাজে যোগ দিতে শ্রমিকদের পরিবহনের জন্য লঞ্চ চলাচলের সময় বাড়ানো হয়েছে। যাত্রীর চাপ না কমা পর্যন্ত লঞ্চ চলাচল অব্যাহত থাকবে। বাংলাদেশ অভ্যন্তরীণ নৌপরিবহন কর্তৃপক্ষের (বিআইডব্লিউটিএ) চেয়ারম্যান কমোডর গোলাম সাদেক এ কথা বলেছেন। দুপুরে তিনি গণমাধ্যমকে বলেন, যাত্রীর চাপ না কমা পর্যন্ত লঞ্চ চলাচল আমরা চালিয়ে যাব।
লঞ্চ চলাচলের সময়সীমা বাড়িয়ে সোমবার ভোর ৬টা পর্যন্ত করা হয়েছে বলে বিভিন্ন মাধ্যমে খবর পাওয়া গেলেও এ তথ্যের সত্যতা সম্পর্কে এখনও নিশ্চিত হওয়া যায়নি। করোনার বিস্তার ঠেকাতে মানুষের চলাচল নিয়ন্ত্রণে সরকার ৫ আগস্ট পর্যন্ত নানা ক্ষেত্রে বিধিনিষেধ দিয়ে রেখেছে। সে মোতাবেক ওই সময় পর্যন্ত কারখানাগুলো বন্ধ থাকার কথা ছিল। তবে ঈদের পর থেকেই কারখানা খোলার জন্য সরকারের কাছে দাবি জানিয়ে আসছিলেন শিল্প-কারখানার মালিকরা। ওই দাবির পরিপ্রেক্ষিতে শনিবার গার্মেন্টসসহ রফতানিমুখী শিল্প-কারখানা স্বাস্থ্যবিধি মেনে খোলার সিদ্ধান্ত নেয় মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ।
শেষ স্টপেজ পর্যন্ত বাস চলবে ॥ গার্মেন্টস কর্মীদের নিয়ে আসার জন্য চালু গণপরিবহনের বাস শেষ স্টপেজ পর্যন্ত চলবে। বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির সাধারণ সম্পাদক খন্দকার এনায়েতউল্লাহ দৈনিক জনকণ্ঠকে জানান, শনিবার রাত থেকে সারাদেশে আন্তঃজেলা পরিবহন চলাচল করলেও রবিবার বেলা ১২টার পর টার্মিনাল থেকে সব বাস চলাচল বন্ধ করে দেয়া হয়েছে। তবে যেসব পরিবহন বেলা ১২টার আগে স্টপেজ বা টার্মিনাল থেকে ছেড়ে গিয়েছে সেগুলো শেষ স্টপেজে না পৌঁছানো পর্যন্ত চলবে। মহাসড়কে চলতে থাকা বাসগুলো গন্তব্যের শেষ স্টপেজে গিয়ে থামবে।
আরো পড়ুন
শীর্ষ সংবাদ: