* ৬% ৫ বছরে বাচ্চা, ১.৫% ১০ বছরের বাচ্চা সপ্তাহে ২ দিন রাত্রিকালীন বিছানা ভিজানো সমস্যায় ভুগে থাকে।
* এসব বাচ্চার প্রস্রাবের থলির কন্ট্রোল দেরিতে অর্জিত হয়। তার ভাই-বোন বা কাজিনও এই সমস্যায় ভুগে থাকতে পারে।
* কোন কোন বাচ্চা অতিরিক্ত স্ট্রেসে ভুগে থাকে।
* আবার ডায়াবেটিস থাকলে, প্রস্রাবের ইনফেকশন হলেও বাচ্চা বিছানা ভিজিয়ে থাকে।
* এই সমস্ত বাচ্চা বেশ কোষ্ঠকাঠিন্যে ভুগে থাকে।
* তেমন কোন কারণ পাওয়া যায় না।
* চিকিৎসা কি?
চিকিৎসা : ১. বাচ্চা ও বাবা-মাকে ধারণা দান।
২. বেশি ভয় দেখানো যাবে না।
৩. বাচ্চাকে ধন্যবাদ জানাতেই হবে যখন সে ভেজা বিছানা পাল্টাবে। স্টার প্রদান করা যেতে পারে। না করলেও বকা যাবে না।
৪. সবচেয়ে কার্যকর হলো এনুউরেটিক এলার্ম। এর বেলের সেন্সর বাচ্চার প্যান্টের ভেতরে লাগানো থাকবে। ভিজতে শুরু করার সঙ্গে সঙ্গে বাচ্চা উঠে যাবে এবং বাথরুমে প্রস্রাব করে আবার বেড গুছিয়ে শুয়ে পড়বে। এলার্ম কয়েক সপ্তাহের মধ্যে শুকানো বিছানা অর্জনে সমর্থ হয়।
৫. ডেসমোপ্রেসিন ওষুধ দেয়া যেতে পারে, যখন সে কোন ছুটিতে বা অবকাশকালীন সময় কাটাতে যায়। তবে তা সাময়িক সমাধান।
ডাঃ এ টি এম রফিক উজ্জ্বল
হলি ফ্যামিলি হাসপাতাল
০১৭১৫২৮৫৫৫৯
আরো পড়ুন
শীর্ষ সংবাদ: