স্টাফ রিপোর্টার, কুড়িগ্রাম ॥ কিশোরী বধূ তামান্না বেগম। তিন বছর আগে বিয়ে হয়েছিল। সুখের সংসার চলছিল তাদের। একটি পুত্র সন্তানও রয়েছে তাদের। কিছুদিন আগে নিজ গর্ভে আরও এক প্রাণের অস্তিত্ব অনুভব করেন। দ্বিতীয় সন্তানের মা হওয়ার স্বপ্নে বিভোর হয়ে পড়ে সে। কিন্তু এর মধ্যে যৌতুকের জন্য শুরু হয় শারীরিক ও মানসিক নির্যাতন। নির্যাতনে নষ্ট করা হয় গর্ভের সন্তানকেও।
নির্যাতন সহ্য করতে না পেরে এক সময় বাধ্য হয়ে আইনের আশ্রয় নেয় কুড়িগ্রামের উলিপুর উপজেলার তবকপুর ইউনিয়নের স্কুলশিক্ষক মেসবাহুল আজমের মেয়ে তামান্না বেগম (২২)। তার অভিযোগ, মামলা করলেও আসামি গ্রেফতারে টালবাহানা করছে পুলিশ। এ নিয়ে চরম তিনি নিরাপত্তাহীনতায় ভুগছেন।
আরো পড়ুন
শীর্ষ সংবাদ: