ঢাকা, বাংলাদেশ   বৃহস্পতিবার ২৫ এপ্রিল ২০২৪, ১২ বৈশাখ ১৪৩১

জনকণ্ঠের সাংবাদিক শাহীনকে বিজিবি’র নির্যাতন ও মিথ্যা মামলা ॥ দায়িদের শাস্তির আওতায় আনার দাবি আইএফজে’র

প্রকাশিত: ১৯:০২, ৩ মে ২০২১

জনকণ্ঠের সাংবাদিক শাহীনকে বিজিবি’র নির্যাতন ও মিথ্যা মামলা ॥ দায়িদের শাস্তির আওতায় আনার দাবি আইএফজে’র

জনকন্ঠ রির্পোট ॥ সাংবাদিক জাহাঙ্গীর আলম শাহীন পেশাগত কারণে বার বার হামলা ও মামলার স্বীকার হয়ে জীবনমৃত্যুর ঝুঁকি নিয়েছে। এই সব হামলা মামলার ঘটনায় দীর্ঘদিন অতিবাহিত হলেও কোন বিচার পায়নি। বরং পরিবারটিকে পড়তে হয়েছে নানা ঝুঁকি ঝামেলায়। সাংবাদিককে পড়তে হয়েছে নানা সময় একাধিক মিথ্যা মামলায়। পেশাগত কারণে নানা ষড়যন্ত্র মোকাবেলা করতে গিয়ে পরিবারটি এখন নিরাপত্তাহীনতায় পড়েছে। গভীর ষড়যন্ত্রে গোটা পরিবারটি বিপুর্যস্ত । অজানা আতস্কে দিন কাঁটছে। পরিবারটি ন্যায় বিচার পেতে জাতির জনক বঙ্গবন্ধু কন্যা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ব্যক্তিগত হস্তক্ষেপ কামনা করেছে। এদিকে সাংবাদিকদের অধিকার বিষয়ক ব্রাসেলস ভিত্তিক আন্তর্জাতিক সংগঠন ইন্টান্যাশনাল ফেডারেশন অব জার্নালিস্টস বা আইএফজে বিবৃতিদিয়ে সাংবাদিক জাহাঙ্গীর আলম শাহীনের উপর বিজিবি’র নির্যাতন ও মিথ্যা এক বোতল ফেন্সিডিল দিয়ে মিথ্যা মামলা দেয়ায় সরকারের কাছে সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ তদন্ত দাবি করে দায়িদের শাস্তি দাবি করেছে। সেই সাথে সাংবাদিক ও তাঁর পরিবারের নিরাপত্তা নিশ্চিত করার দাবি জানিয়েছে। গত ১৫ এপ্রল রাতে জেলা সদরের কুলাঘট বাজার সংলগ্ন কুলাঘাট বিশেষ বিজিবি’র বিওপি ক্যাম্পের টহলদল সাংবাদিক জাহাঙ্গীর আলম শাহীন ও তার এক সহযোগী সোহাগ কে বিজিবি উদ্দেশ্যমূলক ভাবে আটক করে বিওপি ক্যাম্পে নিয়ে নির্মম নির্যাতন করে। পরে সাংবাদিক জাহাঙ্গীর আলম শাহীনকে এক বোতল ভারতীয় ফেন্সিডিল বিক্রির উদ্দেশ্যে মোটরসাইকেল হতে উদ্ধার করে মিথ্যা মাদক মামলা দায়ের করে। এই ঘটনায় জেলায় কর্মরত সংবাদ কর্মীগণ প্রতিবাদ মুখোর হয়ে উঠে। পলে শুক্রবার দুপুরের পর সাংবাদিক শাহীনকে আদালত জামিন মুক্ত করে দেয়। এই ঘটনায় ষড়যন্ত্রকারিগণ তাদেও ষড়যন্ত্র বন্ধ করেনি। যেসব সংবাদ কর্মী তার প্রতি অন্যায়ের প্রতিবাদ করেছে তাদের সহ সাংবাদিক জাহাঙ্গীর আলম শাহীনের বিরুদ্ধে তথাকথিত করাপশন মিডিযা নামের একটি ভুয়া ফেসবুক আইপি হতে নানা উদ্ধেশ্য মূলক প্রতিবেদন প্রকাশ করে। এই ঘটনায় ৭ জন সংবাদ কর্মী সদর থানায় জিডি দায়ের করেছে। এদিকে সাংবাদিক জাহাঙ্গীর আলম শাহীনের একটি ফোনে কথোপকথনের অডিও ষড়যন্ত্রকারীরা অপপ্রচার করছে। এই ঘটনায় মাদক ব্যবসায়ী লিটনমুন্সীর বিরুদ্ধে থানা আইসিটি এ্যাক্টে অভিযোগ দায়ের করেছে ষড়যন্ত্রেওর শিকার ভক্তভুগি রাশিদা বেগম কিন্তু রহস্যজনক কারণে কোন ষগযন্ত্রকারির মূলহোতা লিটনমুন্সীকে পুলিশ আটক হয়নি। গাংবাদিক জাহাঙ্গীর আলম শাহীন ও তার বৃদ্ধা মা মোছাঃ জয়গুন নেছা জানান, আমার ছেলে জাহাঙ্গীর আলম শাহীন একজন কলেজ শিক্ষক। শিক্ষকতার পাশাপাশি দৈনিক জনকন্ঠ ও রাষ্ট্রীয় বার্তা সংস্থা বাসসে সুনামের সাথে কাজ করছে। ছাত্র জীবন হতে সে প্রতিবাদি বাংলাদেশ ছাত্র লীগের রাজনীতির সাথে জড়িত ছিল। পরবর্তীতে দীর্ঘদিন ধরে ৭১’র ঘাতক দালাল নির্র্মল কমিটির জেলা শাখার সাধারণ সম্পাদকের দায়িত্ব পালন করেছে। স্বৈরাচারি এরশাদ বিরোধী আন্দোলন, জনতার মঞ্চ, শহীদ জননী জাহানারা ঈমামের রাজাকার বিরোধী ও গোলাম আজমের ফাঁসির দাবিতে আন্দোলনে ভুমিকা রেখেছে। পরবর্তীতে ২০০২ সালে জামাত বিএনপি ৪ দলীয় জোট সরকারের আমলে লারমনিরহাট জেলায় ভয়াবহ তান্ডব কওে বিএনপি জামাতের দূর্বৃত্তরা। সেই সময় শহরের আওয়ামীলীগের সভাপতি মহান মুক্তিযুদ্ধের সংগঠক পরপর তিন পারের নির্বাচিত সাবেক এমপি সদ্য প্রযাত আলহাজ্ব আবুল হোসেন এমপির বাড়ি আগুনে পুড়িয়ে দেয়। সেই সময় ১ মে ছাত্রলীগের আন্তর্জাতিক ক্রীড়াবিদ আশরাফুল আলম সোহেলকে হত্যা করা হয়। বর্তমান আওয়ামীলীগের সাধারণ সম্পাদক ও জো পরিষদের চেয়ারম্যান এ্যাডভোকেট মোঃ মতিয়ার রহমানের বাড়ি ঘর জ্বালিয়ে দেয়া হয়। তার শিশু কন্যার মাথায় আগ্নোস্ত্র ঠেঁকিয়ে পরিবারের সকলকে জিম্মি করা হয়। এই সব ঘটনায় জেলায় সংবাদপত্র কর্মীদেও মধ্যে সাংবাদিক জাহাঙ্গীর আলম শাহীন সর্বপ্রথম জোরালো ভাবে প্রতিবাদ করেন। তখন হতে তার সাথে শুরু হয়ে যায় একটি প্রভাবশালী মহলের শত্রুতা। তারা বার বার খোলস পাল্টিয়ে একের পর এক আঘাত হানে তার ওপর। কোন দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি না হওয়ায় দূর্বৃত্তরা বেপোরোযা হয়ে উঠে। বিভিন্ন সময়ে এই ষড়যন্ত্রে গোযেন্দারা কয়েক জনের সম্পৃত্ততা খুঁজে পায়। এরা হলেন, জেলা বিএনপির এক সময়ের প্রচার সম্পাদক একেএম মঙ্গনুল হক মইন, বিএনপি নেতা একেএম মমিনুল হক ( তার বিরুদ্ধে শাহীনকে হত্যা চেষ্টার মামলা বিএনপি আমলে ছিল) মোগলহাটের মাদক স¤্রাট ও শাহীনকে হত্যার মামলার এজাহার ভুক্ত আসামী গোলম ফারুক। এছাড়াও টিআর কাবিখা লুটপাটকারি জাপার কয়েক নেতা ও অনুসারি। সরকারি দলের মন্ত্রীর এক পুত্র। এছাড়াও রয়েছে প্রভাবশালী ছায়া শক্র। গত শীত মৌসুমে ১৫ বিজিবির ছত্র ছায়া জেলার সীমান্তের গোরমমন্ডলে অবৈধ গরু পাচারের কয়েকশত কোটি টাকার ব্যবসাকে বৈধতা দিতে অবৈধভাবে গরুর খাটাল স্থাপন করার চেষ্টা করে। তিন মাসের জন্য অনুমোদন নেয়া হয়। কিন্তু এই সময় লালমনিরহাট সীমান্তে পরপর বেশ কয়েক জন যুবক বিএসএফওে গুলিতে হত্যার শিকার হত্যা। চোরাচালান বন্ধ জনকন্ঠের সাংবাদিক পত্রিকায় রির্পোট প্রকাশ করে চোরাচালান ও সীমান্ত হত্যা বন্ধ ভুমিকা রাখে। গরু চোরা চালনকারী সিন্ডিকেটটির বিনিয়োগ ঝুঁকিতে পড়ে। অবৈধ গরুর খাটার স্থাপন করতে ব্যর্থ হয়ে যায়। বিষয়টি দেশের গুরুত্বপূর্ণ গোয়েন্দা সংস্থার নজরে আছে। তারা এই সংবাদ কর্মীও ভ’মিকা সম্পর্কে অবগত রয়েছে। কোন কোন ক্ষেত্রে সংবাদ কর্মীকে সহায়তাও করেছে। এরপর ২১ মার্চে ভারতীয় গরু পাচারের একটি সেলফি ফেসবুকে দিলে বিজিবির দূর্নীতিপরায় কর্মকর্তা ও কর্মীগণ ক্ষেপে যায়। বিষয়টি তাৎক্ষনিক ১৫ বিজিবির সিওকে জানানো হয়। তারপরেও কুলাঘাট বিজিবির বিশেষ বিওপি ক্যাম্পের হাবিলদার আনোয়ার ও সদস্য সানোয়ার গংদেও মাধ্যমে সাংবাদিক জাহাঙ্গীর আলম শাহীনকে নির্যাতন ও হেয় করা হয়। দেয়া হয় মিথ্যা এক বোতল ফেন্সিডিল দিয়ে মাদক মামলা। সাংবাদিক জাহাঙ্গীর আলম শাহীন জানান, যখনি সীমান্ত অপরাধ নিয়ে জোরালো কোন ভ’মিকা রাখতে গিয়েছি তখনি ষড়যন্ত্র করা হয়। দূঃখের বিষয় এই ষড়যন্ত্রে সীমান্তবাহিনীর যখন দূর্নীতি পরায়ন কর্মকর্তা ও কর্মী জড়িত থাকে তখন কোথায় বিচার পাব। এর আগে ২০১৫ সালর ৬ মার্চ শুক্রবার মোগলহাট সীমান্তে দিনের দুপুরের আমকে হত্যা করতে জবাই করে দেয়া হয়। নোম্যান্স ল্যান্ডে আমাকে নিয়ে গিয়ে ফেলে দেয়ার চেষ্টা করা হয়। তখনো অদুরের বিজিবি ক্যাম্পের সদস্যরা চেয়ে চেয়ে দেখেছে। শুরু হয় নান ষড়যন্ত্র। উল্টো আমাকে অপরাধী বাব হয়। কিন্তু গোয়েন্দা রির্পোটের কারনে ষড়যন্ত্র বেশীদুর এগ্রুতে পারেনি। হত্যা চেষ্টাকারী গোলম মোস্তফা উল্টো আমার বিরুদ্ধে মামলা দায়ের করে। সেই মামলা দীর্ঘ বিচারের পর আমি বেকসুর খালাস পাই। কিন্তু আমকে হত্যার মামলাটি দীর্ঘদিন ধরে চলছে। প্রতিবাদ ও দেশের জন্য লাভ কিছু চিন্তা করা কি অপরাধ। আমার দীর্ঘ সংবাদিক জীবণের রির্পোট গুলো পর্যালোচনা করলে দেখা যাবে আমি উন্নয়নর সাংবাদিকতায় বিশ্বাসী। মুক্তিযুদ্ধ ও মুক্তিযুদ্ধের চেতনার বিষয় নিয়ে কাজ করতে আগ্রহী বেশী। এই জেলার উন্নয়নে তিস্তা নদী ভাঙ্গন, মঙ্গা, ছিটমহল, সীমান্ত চুক্তি নিয়ে গঠন মূলক কাজ করেছি। ১৫ কুলাঘাট বিজিবি’র ষড়যন্ত্রটি সুদুর পরিকল্পনার ফসল। লালমনিরহাট ১৫ বিজিবির অধিনে গোরকমন্ডল সীমান্তে শীত মৌসুমে বিজিবি’র অবসরপ্রাপ্ত কর্মকর্তাদেও যোগসাযোসে একটি অবৈধ বিটখাটাল অনুমোদ নিয়ে আসে। এই সময় সীমান্ত বেশ কিছু হত্যা কান্ডের ঘটনা ঘটে। পিট খাটালটি শেষপর্যন্ত স্থাপন করতে পারেনি। এই সময় জনকন্ঠে একটি গরু পাচার বিষয়ে ও সীমান্ত হত্যা নিয়ে রির্পোট প্রকাশ হলে তাহা সরকারের উচ্চ মহলের নজরে আসে। বিজিবির দূর্নীতিবাজকর্মকর্তা ও মাফিয়া চক্রের সীমান্ত ব্যবসার শতকোটি টাকা বিনিয়োগ ঝুঁকিতে পড়ে যায়। এই ঘটনার ধারা বাহিকতায় ২১ মার্চ পাচার হয়ে আসা গরুর সাথে ফেলফি তুলে ফেসবুকে পোষ্ট দেয়ায় বিজিবি ক্ষেপে যায়। যারা ফলে বিজিবির দূর্নীতি পরায়নরা তাঁকে শায়েস্তা করতে নির্যাতন ও মিথ্যা মামদক মামলা দিয়ে ঢাঁসিয়ে দিয়েছে। ষড়যন্ত্রের বিষয়ে ছোট একটি আলামত চোখে পড়ে সচেতন মহলে। কুলাঘাট বিজিবির সদস্যরা কয়েকদিন ধওে যেই ওদিকে যায় তার সাথে সাংবাদিক জাহাঙ্গীর আলম শাহীনের ফেসবুক হতে নেয়া একটি ছবি মিলিয়ে দেখেন। এছাড়াও সাংবাদিক জাহাঙ্গীর আলম শাহীনকে নির্যাতন করে এক বোতল ফেন্সিডিল ও একে ফেরটি রাইফেল তাক করা ছবি জেলা বিএনপির সাবেক প্রচার সম্পাদক কথিত সাংবাদিক একেএম মঈনুল হক মুইন ফেসবুকে আপ লোড করেন সর্ব প্রথম। সেখানে ছবির সাথে মোটর সাইকেলের সিটের নিচে সুকৌসুলে বেশকিচু ফেন্সিডিলের বোতলের ছবি দেখিয়ে উদ্ধার দেখানো হয়। সেই সাথে সেখানে সাংবাদিকের ব্যক্তিগত পরিচয় বিস্তারিত ভাবে দেয়া হয়। প্রশ্ন হলো বিজিবি ক্যাম্পে তোলা ছবি ঐ সংবাদ কর্মী কোথায় পেল। একই সাথে ছবি প্রকাশ করার সময় ফেসবুকে ঐ কথিথ সাংবাদিক ৭১ টিভির লারমনিরহাট প্রতিনিধি উত্তর রায়ের তথ্য সূত্র নিশ্চিত করেছে বলে প্রচার করে। কিন্তু বিষয়টি ৭১’র টিভির প্রতিনিধির নজওে এলে তিনি প্রতিবাদ করেন মূহুর্তে ফেসবুক পোষ্টটি প্রত্যাহার করে নেয়ার হয়। কে এই জনৈক জেলা বিএনপি প্রচার সম্পাদ একেএম মইনুল হক মইন। তার ছোট ভাই একেএম মমিনুল হক মমিনুল বিএনপি সরকারের মামলে সাংবাদিক শাহীনকে হত্যা চেষ্টা উদ্দেশ্যে প্রকাশ মিশনমোড়ে হামলা করেছিল। পরবর্তীতে রাজনৈতিক মামলা দেখিয়ে এক উপমন্ত্রীর সুপারিশে মামলাটি প্রত্যাহার হয়ে যায়। সেনা সমর্থক তত্বাবোধায়ক সরকারের সময় মমিনুলকে সেনাবাহিনী আটক করে। এই সময় নানা অপাধে ভিষেয় করে জনৈক হাসি বেগম নামেক এক কিশোরীকে যৌননিগ্রহ করার মামলায় এই কথিত সাংবাদিক একেএম মইনুল হক মইনুল দীঘদিন কারাগারে ছিলেন। সেই মামলাটি রহস্যজনক কারণে ধামাচাপা পড়ে যায়। জনমনে ও সাংবাদিকদের মাঝে প্রশ্নের জন্ম দিয়েছে ক্যাম্পের ভিতর হতে বাহিরে দিকে তোলা ছবি কিভাাবে বাহিরে ঐ কথিত সাংবাদিকে কাছে গেল চবিতে স্পট বুঝাযাচ্ছে বিওপির গেট বাঁশ দিয়ে বন্ধ ছিল। সেখানেঅস্ত্রধারী বিজিবি সদস্য মোতায়েন ছিল। ঐ সাংবাদিকের পোষ্ট করা মোটরসাইকেলের সিটের ভিতরে দেখানো ফেন্সিডিল গুলো কোথায় গেল। কোথায় পেল সেই ছবি। এদিকে গোয়েন্দারা মাঠ পর্যায়ে তদন্ত শুরু করেছে। বিজিবির সদস্যদের কুলাঘাট বিওপি হতে তাৎক্ষনিক প্রত্যাহার করে নিলেও গতকাল শনিবার সাংবাদিকদের নির্যাতনকরী অভিযুক্ত একজন সদ¯্র সানোয়ারকে কুলাঘাট ষ্ট্রল ব্রিজে ডিউটি করতে দেখা গেছে। কুলাঘাট বিওপির বতৃমান কমান্ড শহীদুল জানান, সানোয়ার নামে একজন সদস্য হতকাল হতে তার বিওপিতে যোগদিয়ে কাজ করছে। তিনি পূর্বেও কোন ঘটনা সম্পর্কে জানেনা বলে জানান। জেলা আওয়ামীলীগের সভাপতি ও সাবেক প্রতিমন্ত্রী বীরমুক্তিযোদ্ধা স্বাধীন বাংলাদেশের প্রথম কমিশনপ্রাপ্ত সামরিক কর্মকর্তা লেঃ (অবঃ) মোঃ মোতাহার হোসেন এমপি জানান, সুকৌশলে স্বাধীনতা বিরোধী জামাত শিবির ও বিএনপি চক্র অর্থ বিত্তের প্রলোভন দেখিয়ে মুক্তিযুদ্ধের পক্ষের নির্ভীক সমাজ কর্মী, রাজনৈতিকবিদ ও সংবাদ কর্মীদের হেয় করতে মাঠে কাজ করছে। মুক্তিযুদ্ধের চেতনা সম্মুনত রাখতে কোন ব্যক্তির দায় রাষ্ট্র নিতে পারেনা। ১৫ এপ্রিল রাতে কুলাঘাট বিজিবি ক্যাম্পে প্রকৃত ঘটনা কি হয়ে ছিল জানা প্রয়োজন। দায়ে যে হউক সরকারকে জোরা শাস্তির ব্যবস্থা নিতে হবে। রাষ্ট্রের কাছে কোন ব্যক্তি বড় হতে পারেনা।
×