ঢাকা, বাংলাদেশ   বৃহস্পতিবার ২৫ এপ্রিল ২০২৪, ১২ বৈশাখ ১৪৩১

বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়

শিক্ষা ও গবেষণায় অনন্য, তিন সূচকে প্রথম স্থান

প্রকাশিত: ২১:৩১, ২৪ এপ্রিল ২০২১

শিক্ষা ও গবেষণায় অনন্য, তিন সূচকে প্রথম স্থান

মোস্তাফিজুর রহমান টিটু ॥ বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের (বশেমুরকৃবি) কার্যক্রম থেমে নেই বিশ্বব্যাপী ছড়িয়ে পড়া করোনা মহামারীর সংক্রমণ পরিস্থিতিতেও। গত এক বছরে এ বিশ্ববিদ্যালয় থেকে শিম, চেরি টমেটো, সয়াবিন, ফুলসহ অন্যান্য ফসলের ১৪টি জাত উদ্ভাবন করে কৃষকের চাষাবাদের জন্য অবমুক্ত করা হয়েছে। সেইসঙ্গে আন্তর্জাতিক খ্যাতিসম্পন্ন জার্নালে প্রকাশিত হয়েছে দুই শতাধিক গবেষণা প্রবন্ধ। শিক্ষা ও গবেষণায় অনন্য বশেমুরকৃবি ২০২১ সালে বিশ্বখ্যাত স্কোপাস ও সিমাগো ইনডেক্স জরিপে বাংলাদেশের বিশ্ববিদ্যালয়সমূহ ও গবেষণা প্রতিষ্ঠানের মধ্যে র‌্যাঙ্কিংয়ে দেশের সকল বিশ্ববিদ্যালয়কে পেছনে ফেলে গবেষণা, উদ্ভাবন ও সামাজিক অবস্থান এই তিন সূচকে প্রথম স্থান অর্জন করে। এছাড়াও একই ইনডেক্স জরিপে বশেমুরকৃবি গত ২০১৯ এবং ২০২০ সালে বাংলাদেশের বিশ্ববিদ্যালয়সমূহের মধ্যে যথাক্রমে চতুর্থ ও দ্বিতীয় স্থান লাভ করেছিল। বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় (বশেমুরকৃবি) একটি গবেষণাভিত্তিক বিশেষায়িত বিশ্ববিদ্যালয়। প্রতিষ্ঠালগ্ন থেকে (১৯৮৫ সালে প্রতিষ্ঠিত ইপসা এবং ১৯৯৮ সালে জাতির পিতার নামে প্রতিষ্ঠিত) এ বিশ্ববিদ্যালয়টি শুরু থেকেই কৃষিতে মৌলিক ও প্রায়োগিক গবেষণায় অগ্রাধিকার প্রদান করে আসছে। জাতীয় ও আন্তর্জাতিক সংস্থার অর্থায়নে এ বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকগণ আধুনিক কৃষির নানা বিষয়ে অনেক গবেষণা প্রকল্প বাস্তবায়ন করছে। বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকগণ কৃষি, মৎস্য, পশুপালন এবং পশুচিকিৎসা বিজ্ঞানে মৌলিক জ্ঞান সৃজনে উল্লেখযোগ্য সাফল্য রেখে চলেছে। প্রায়োগিক গবেষণার মাধ্যমে বিশ্ববিদ্যালয়টি এ পর্যন্ত ধানসহ অন্যান্য অর্থকরী ফসল, সবজি ও তৈল জাতীয় ফসলের ৫০টির বেশি উচ্চফলনশীল জাত ও ১৪টি কৃষি প্রযুক্তি উদ্ভাবন করেছে। বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রযুক্তিসমূহ কৃষি উন্নয়নে অনন্য অবদান রেখেছে বিশেষ করে বিইউ ধান ১ এবং মুগ ডালের জাতসমূহ বাংলাদেশের উত্তরবঙ্গের জেলাগুলোতে মঙ্গা দূরীকরণে অসামান্য অবদান রাখছে। সম্প্রতি জাতসমূহের উদ্ভাবনের বছর, উৎপাদন মৌসুম, জীবনকাল, বিভিন্ন বৈশিষ্ট্য, ফলন, চাষাবাদ পদ্ধতি এবং প্রযুক্তিসমূহের বর্ণনা ও উপকারিতা সন্নিবেশ করে বশেমুরকৃবি প্রযুক্তি বই নামে একটি সঙ্কলন প্রকাশ করেছে, গত ২৬ মার্চ যার মোড়ক উন্মোচন করা হয়েছে। সঙ্কলনটি জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের স্মৃতিতে উৎসর্গ করা হয়েছে। বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃক উদ্ভাবিত জাতসমূহের কয়েকটি ছবিতে প্রদর্শন করা হলো। সংশ্লিষ্টরা আশা করছেন বইটি দ্বারা কৃষি শিক্ষার্থী, কৃষির সঙ্গে সংশ্লিষ্ট শিক্ষক, গবেষক, সম্প্রসারণবিদ ও এনজিও কর্মী, সর্বোপরি কৃষকরা উপকৃত হবেন। বিশ্বব্যাপী ছড়িয়ে পড়া করোনা মহামারীর মধ্যেও গত এক বছরে বিশ্ববিদ্যালয় থেকে শিম, চেরি টমেটো, সয়াবিন, ফুলসহ অন্যান্য ফসলের ১৪টি জাত কৃষকের চাষাবাদের জন্য অবমুক্ত করেছে। বিশ্ববিদ্যালয়ের বর্তমান উপাচার্য প্রফেসর ড. মোঃ গিয়াসউদ্দীন মিয়ার অত্যন্ত দক্ষ, স্বচ্ছ ও আন্তরিক নেতৃত্বের কারণে এটি সম্ভব হয়েছে বলে সংশ্লিষ্টরা মনে করেন। একই সময়ে বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক ও গবেষকগণ দুই শতাধিক গবেষণা প্রবন্ধ আন্তর্জাতিকভাবে খ্যাতিসম্পন্ন উচ্চ ইমপ্যাক্ট ফ্যাক্টর বিশিষ্ট জার্নালে প্রকাশিত হয়েছে। এছাড়াও বর্তমান ভাইস-চ্যান্সেলর এর সময়ে বিশ্ববিদ্যালয়ে শিক্ষা ও গবেষণার মান উল্লেখযোগ্যভাবে বৃদ্ধি পেয়েছে। তার সময়েই প্রথমবারের মতো বিশ্ববিদ্যালয়ে আন্ডারগ্র্যাজুয়েট প্রোগ্রামে বিদেশী ছাত্র-ছাত্রী ভর্তির কার্যক্রম গ্রহণ করা হয়েছে এবং বর্তমানে ৫৭ (সাতান্ন) বিদেশী ছাত্র-ছাত্রী অধ্যয়ন করছে। তার অগ্রণী ভূমিকায় কানাডার সাসকাচুয়ান বিশ্ববিদ্যালয় ও বিশ্ব খাদ্য নিরাপত্তা ইনস্টিটিউট-এর সঙ্গে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় এবং কৃষি মন্ত্রণালয়ের আওতাধীন সংস্থাসমূহের মধ্যে উন্নততর গবেষণার জন্য বিশেষায়িত সংস্থা ‘বঙ্গবন্ধু-পিয়েরে ট্রুডো এগ্রিকালচারাল টেকনোলজি সেন্টার’ প্রতিষ্ঠার পদক্ষেপ গ্রহণ করা হয়েছে। তাছাড়া সাসকাচুয়ান বিশ্ববিদ্যালয়ে ‘বঙ্গবন্ধু চেয়ার’ প্রতিষ্ঠার পদক্ষেপ নেয়া হয়েছে এবং এর লিঙ্ক চেয়ার বশেমুরকৃবিতে প্রতিষ্ঠিত হবে। এছাড়াও সাসকাচুয়ান বিশ্ববিদ্যালয়-এর সহিত বশেমুরকৃবির যৌথ ডিগ্রী প্রদানের বিষয়টি প্রক্রিয়াধীন রয়েছে। তিনি বিশ্ববিদ্যালয়ে দীর্ঘমেয়াদী গবেষণা প্রকল্প প্রচলন করেছেন। তার সময়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের সকল অর্জন ও কার্যক্রমসমূহ ডকুমেন্টেশন করেছেন। বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য প্রফেসর ড. মোঃ গিয়াসউদ্দীন মিয়া জানান, জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান সোনার বাংলা গড়ার প্রত্যয় ব্যক্ত করেছিলেন, স্বপ্ন পোষণ করেছিলেন একটি সুশিক্ষাসমৃদ্ধ, দক্ষ, সৎ ও মেধাবী জাতি গঠনের। জাতির জনকের সেই স্বপ্ন পূরণের লক্ষ্যে কৃষি শিক্ষায় বিশ্বমানের দক্ষ গ্র্যাজুয়েট তৈরি এবং লাগসই কৃষি প্রযুক্তি উদ্ভাবন, কৃষি গবেষণা ও উদ্ভাবিত কৃষি প্রযুক্তি কৃষকের দোরগোড়ায় পৌঁছে দেয়ার মহান ব্রত নিয়ে জাতির জনকের নামে প্রতিষ্ঠিত বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় পরিবার নিরলসভাবে কাজ করে যাচ্ছে। বাংলাদেশের ক্রমবর্ধমান জনগোষ্ঠীর বিশাল খাদ্য চাহিদার বিপরীতে কৃষির উৎপাদনশীলতাকে যথাযথভাবে বৃদ্ধির লক্ষ্যে আধুনিক কৃষি শিক্ষায় শিক্ষিত দক্ষ জনশক্তি তৈরি, ফসলের উচ্চফলনশীল জাত, যুগোপযোগী ও লাগসই কৃষি প্রযুক্তি, উন্নত ব্যবস্থাপনা কৌশল উদ্ভাবনে বশেমুরকৃবির কার্যক্রম এবং অসামান্য অবদান সংক্ষিপ্তভাবে তুলে ধরা হলো : ক) বশেমুরকৃবি দেশের একমাত্র সরকারী বিশ্ববিদ্যালয়, যা আমেরিকান ট্রাইমিস্টার ও কোর্স ক্রেডিট পদ্ধতিতে সুনির্দিষ্ট একাডেমিক ক্যালেন্ডার অনুসরণ করে সম্পূর্ণ সেশনজট মুক্তভাবে শিক্ষাদান করে থাকে। খ) দেশের অন্যতম গবেষণাভিত্তিক বিশ্ববিদ্যালয় যা ইতোমধ্যে ৩২১ জন গবেষককে পিএইচডি, ১৯০৮ জনকে এমএস, ৮১ জনকে পোস্ট গ্র্যাজুয়েট ডিপ্লোমা এবং ১৫৯৩ জনকে কৃষিবিজ্ঞানের বিভিন্ন বিষয়ে বিএস ও ডিভিএম ডিগ্রী প্রদান করেছে। গ) এই বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষা ব্যবস্থা বিশেষ করে পিএইচডি প্রোগ্রাম সর্বমহলে প্রশংসিত। এ বিশ্ববিদ্যালয়ের পিএইচডি প্রোগ্রামের সঙ্গে সামঞ্জস্য রেখে অন্যান্য কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়সমূহের পিএইচডি প্রোগ্রাম যুগোপযোগী করার জন্য মাননীয় কৃষিমন্ত্রীর আহ্বানের প্রেক্ষিতে সম্প্রতি অন্যান্য কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়সমূহ প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ গ্রহণ করেছে। ঘ) মৌলিক গবেষণায় অসামান্য অবদানের স্বীকৃতিস্বরূপ ২০১১ সালে বিশ্ববিদ্যালয়টি সর্বোৎকৃষ্ট বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি ক্যাটাগরিতে সম্মানজনক আন্তর্জাতিক ইসলামিক ডেভেলপমেন্ট ব্যাংক পুরস্কার অর্জন করে। ২০১৫ সালে বৃক্ষরোপণ ও কৃষিনবায়নে অসামান্য অবদানের স্বীকৃতিস্বরূপ বৃক্ষরোপণে প্রধানমন্ত্রীর জাতীয় পুরস্কার-২০১৪ অর্জন। ২০১৭ সালে শিক্ষা, গবেষণা ও বহিরাঙ্গন কার্যক্রমে অসামান্য অবদানের স্বীকৃতিস্বরূপ বঙ্গবন্ধু জাতীয় কৃষি পুরস্কার-১৪২২ (স্বর্ণ) অর্জন। এছাড়াও উচ্চ ইম্প্যাক্ট ফ্যাক্টর বিশিষ্ট জাতীয় ও আন্তর্জাতিক জার্নালে এই বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকবৃন্দ এবং স্নাতকোত্তর ছাত্রছাত্রীর প্রকাশনার সংখ্যা ৩১৪৭। ব্যক্তিগত গবেষণার স্বীকৃতিস্বরূপ এই বিশ্ববিদ্যালয়ে উল্লেখযোগ্য সংখ্যক শিক্ষক বাংলাদেশ বিজ্ঞান একাডেমি স্বর্ণপদক, ইউজিসি এ্যাওয়ার্ড, কৃষিবিদ ইনস্টিটিউট পদক, বাংলাদেশ বিজ্ঞান একাডেমির ফেলো, ইউজিসি প্রফেসর ইত্যাদি জাতীয় পর্যায়ে স্বীকৃতি অর্জন করেছে। ঙ) বিশ্বমানের কৃষি শিক্ষা এবং গবেষণার পাশাপাশি এই বিশ্ববিদ্যালয় উদ্ভাবিত প্রযুক্তিসমূহ কৃষকের দোরগোড়ায় পৌঁছে দেয়ার লক্ষ্যে বহিরাঙ্গন কার্যক্রম পরিচালনার মাধ্যমে জ্ঞান ও প্রযুক্তি সম্প্রসারণে বশেমুরকৃবি বিশেষ অবদান রাখছে। সফল পাবলিক-প্রাইভেট-পার্টনারশিপের এক উজ্জ্বল দৃষ্টান্ত হচ্ছে বশেমুরকৃবির বহিরাঙ্গন কার্যক্রম। বর্তমানে কাপাসিয়ার টোক গ্রামে কৃষক পর্যায়ে আদর্শ প্রযুক্তি প্রদর্শনের মাধ্যমে বিশ্ববিদ্যালয়ের উদ্ভাবিত প্রযুক্তিসমূহের সম্প্রসারণ করে চলেছে। চ) ভেটেরিনারি টিচিং হাসপাতালের মাধ্যমে গাজীপুর জেলাসহ আশপাশের এলাকায় প্রাণিস্বাস্থ্য সুরক্ষা ও রোগ চিকিৎসাসেবা প্রদান শুরু করেছে। এছাড়াও গাজীপুরের বি. কে. বাড়িতে অবস্থিত ন্যাশনাল লাইভস্টক ইনস্টিটিউট এ্যান্ড ভেটেরিনারি হাসপাতালের সঙ্গে যৌথভাবে কৃষক প্রশিক্ষণ এবং আধুনিক ডেইরি, পোল্ট্রি ও লাইভস্টক খামার সফলভাবে পরিচালনার জন্য নিয়মিত প্রশিক্ষণ ও পরামর্শ প্রদান করে আসছে। ছ) শিক্ষা ও গবেষণায় বিশ্বমান বজায় রাখতে এ বিশ্ববিদ্যালয়টি যুক্তরাষ্ট্র, যুক্তরাজ্য, জার্মানি, জাপান, কানাডা, অস্ট্রিয়া, দক্ষিণ কোরিয়া এবং চীনের শ্রেষ্ঠ বিশ্ববিদ্যালয় ও গবেষণা প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে সমঝোতা চুক্তি স্বাক্ষরের মাধ্যমে সহযোগিতা কার্যক্রম সফলতার সঙ্গে চালিয়ে যাচ্ছে। জ) জাতীয় ও আন্তর্জাতিক পরিমন্ডলে বশেমুরকৃবির অবদান তুলে ধরার জন্য নিয়মিতভাবে বিশ্ববিদ্যালয়ের জার্নাল এনালস অব বাংলাদেশ এগ্রিকালচার, রিসার্চ এবস্ট্রাক্ট, বুক অব ডিসার্টেশন এবস্ট্রাক্ট ১৯৮৫-২০১৮, বার্ষিক প্রতিবেদন, বশেমুরকৃবি বার্তা, দীর্ঘমেয়াদী কোর্স প্ল্যান ও পরিমার্জিত গ্র্যাজুয়েট ক্যাটালগ প্রকাশ করা হচ্ছে। তাছাড়া মুজিববর্ষ উপলক্ষে বিশেষ স্মরণিকা প্রকাশ করা হয়েছে। ঝ) বঙ্গবন্ধুর আদর্শ ও অবদান ভবিষ্যত প্রজন্মের কাছে তুলে ধরার জন্য বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় লাইব্রেরিতে ‘বঙ্গবন্ধু কর্নার’ স্থাপন করা হয়েছে। যেখানে বাংলাদেশের ইতিহাস, মুক্তিযুদ্ধসহ বঙ্গবন্ধুর ওপর প্রকাশিত মূল্যবান বইসমূহ সংগ্রহ করে রাখা হয়েছে এবং এ সংক্রান্ত নতুন নতুন বই সংগ্রহ করা হচ্ছে। এ সকল কার্যক্রম বিশ্ববিদ্যালয় টিকে উচ্চ শিক্ষার ক্ষেত্রে একটি আদর্শ বিশ্ববিদ্যালয় হিসেবে দেশে-বিদেশে প্রতিষ্ঠিত করেছে। বিশ^বিদ্যালয় উদ্ভাবিত জাত ও কৃষি প্রযুক্তিসমূহ সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে পরিচালক (গবেষণা) প্রফেসর ড. এ. কে. এম. আমিনুল ইসলামের সঙ্গে যোগাযোগ করা যেতে পারে।
×