অনলাইন রিপোর্টার ॥ করোনার প্রাদুর্ভাবের মধ্যে শুরু হয়েছে পবিত্র রমজান। গতবারের মতো এবারও কোথাও বসছে না জমজমাট ইফতারের পসরা। তবে সরকারের নিষেধাজ্ঞা মেনে সীমিত পরিসরে বিভিন্ন স্থানে বসেছে ইফতারের বাজার।
বুধবার (১৪ এপ্রিল) গ্রিন রোডের ইফতারের দোকানগুলোতে সরেজমিনে দেখা যায়, প্রায় সবগুলো দোকানই ক্রেতাশূন্য। কিছু দোকানে আছে হাতেগোনা কয়েকজন ক্রেতা। যারা ইফতার কিনতে এসেছেন, এদের বেশিরভাগই ব্যাচেলর। তাই কেনার পরিমাণও খুব কম। খুব অল্প সংখ্যক ক্রেতা পাওয়া গেছে, যারা কিনা বাসার জন্য ইফতার কিনছেন।
সরেজমিনে দেখা যায়, ইফতারের দোকানগুলোতে মুরগি ও খাসির রোস্ট, জিলাপি, কাচ্চি, তেহারি, মোরগ পোলাও, হালিম, ছোলা, মুড়ি, সমুচা, শিঙাড়া, নিমকি, খেজুর, বেগুনি, আলুর চপসহ আরও বিভিন্ন আইটেম বিক্রি হচ্ছে।
খাজা হোটেলের সামনে থেকে ইফতারি কিনছেন এক ব্যাচেলর। তিনি বলেন, ‘ব্যাচেলর থাকি, খালা (কাজের লোক) ইফতার আইটেম বানাতে রাজি না। তাই বাইরের ইফতার কিনতে এসেছি।
বিভিন্ন দোকান ঘুরে দেখা যায়, প্রতি পিস মুরগির রোস্ট ৩০০ থেকে ৩৫০ টাকা, শিক কাবাব ৮০ থেকে ১০০ টাকা, কিমা পরোটা ২০ থেকে ৩০ টাকা, বিভিন্ন আইটেমর জিলাপি কেজি প্রতি ১৫০ থেকে ২০০ টাকা দরে বিক্রি হচ্ছে।
বিক্রেতাদের সঙ্গে কথা বলে জানা যায়, দুপুর ২টা থেকে ইফতার নিয়ে বসলেও ক্রেতার দেখা নেই। তবে শেষ মুহূর্তে ক্রেতার সংখ্যা বাড়বে বলে আশায় আছেন তারা।
আরো পড়ুন
শীর্ষ সংবাদ: