ঢাকা, বাংলাদেশ   মঙ্গলবার ২৩ এপ্রিল ২০২৪, ১০ বৈশাখ ১৪৩১

ফ্রিল্যান্সিং ও ইংরেজী দিয়ে বাজারে বিপ্লব ঘটাতে চান এটিএম মাহমুদ

প্রকাশিত: ২১:৩৬, ৩ এপ্রিল ২০২১

ফ্রিল্যান্সিং ও ইংরেজী দিয়ে বাজারে বিপ্লব ঘটাতে চান এটিএম মাহমুদ

নিজস্ব প্রতিবেদক ॥ এটিএম মাহমুদ বিশ্বাস করেন, প্রত্যেকটা মানুষের মধ্যে রয়েছে দারুণ সব গুণে গুণান্বিত। ইংরেজী ও ফ্রিল্যান্সিং এই দুটো বিষয়ে পারদর্শিতা যে কাউকে করতে পারে স্বাবলম্বী, এটা তার দীর্ঘদিনের কর্মদক্ষতার প্রতিফলন। সম্প্রতি জনকণ্ঠের আইটি ডটকম টিমকে তিনি বলেন, ‘ফ্রিল্যান্সিংয়ের ক্ষেত্রে ইংরেজী জানা খুবই দরকার। সাম্প্রতিক আমাদের প্রতিষ্ঠানে আসা তরুণদের সঙ্গে কথা বলে জেনেছি যে এই সেক্টরে কাজ করতে ভাল ইংরেজী জানা লোকদের বেশ কদর। আমার স্টুডেন্টদের অনেকেই এখন বেশ সফল।’ এটিএম মাহমুদ আরও বলেন, যখন আমি দেখেছিলাম দেশের ইংরেজী শিক্ষায় বেহাল দশা ঠিক তখন থেকে এখন পর্যন্ত আমাদের দেশেও একটা বিপ্লব ঘটেছে। সেটা হলো তথ্যপ্রযুক্তির বিপ্লব, দেশের প্রত্যন্ত গ্রামে তরুণরা বাসায় বসে ফ্রিল্যান্সিং করেন। এদের সঠিক ইংরেজী জানা এদের জন্য অবশ্যই বাড়তি পাওনা। ঠিক এমনই একটা প্রেক্ষাপটে অনেক বছর আগে দেশের তরুণদের এই পরিস্থিতি দেখে ইংরেজী শিক্ষা ক্ষেত্রে পরিবর্তন আনতে দেশে উদ্যোক্তা হন। ভারতের ব্যাঙ্গালুরু থেকে কম্পিউটার বিজ্ঞানে পড়াশোনা শেষ করে দেশে ফেরেন এটিএম মাহমুদ। এদেশে চাকরি পেতে হলে সুপারিশ লাগে এই গুজবটাকে তুড়ি মেরে উড়িয়ে চাকরি পান দেশের সেরা কিছু কোম্পানিতে। এটিএম মাহমুদের মতে ইংরেজী দক্ষতা সে সময়ে ইন্টারভিউ বোর্ডে একটা প্লাস পয়েন্ট ছিল। কিছুদিন পর এটিএম মাহমুদ ভাবলেন যে তিনি তার জ্ঞানকে কোন কোম্পানির উন্নয়নের কাজে ছড়িয়ে দেবেন, দেশের মানুষের মাঝে ইংরেজীভীতি দূর করবেন। মাত্র ২৬ বছর বয়সে নিজের কর্মদক্ষতায় দেশের নামকরা একটি প্রতিষ্ঠানের বড় দায়িত্ব পান তিনি। এরপর তিনি উদ্যোক্তা হয়ে আরও বেশিসংখ্যক তরুণদের পাশে দাঁড়ানোর সিদ্ধান্ত নেন। এটিএম মাহমুদ বলেন, ‘প্রতিষ্ঠার পর থেকেই একের পর এক সফলতা পেতে থাকে এটিএমস। গত কয়েক বছরে দেশের তরুণদের বেশ আস্থা অর্জন করেছে প্রতিষ্ঠানটি যা একমাত্র সম্ভব হয়েছে আমার পুরো টিমের ত্যাগ ও পরিশ্রমের ফলেই। ইংরেজীর ব্যাসিক শিক্ষা থেকে শুরু করে আইএলটিএস এর মতো গুরুত্বপূর্ণ কোর্সও এটিএমস করিয়ে থাকে। এ ছাড়াও যেসব ছাত্রছাত্রী উচ্চশিক্ষা অর্জনের লক্ষ্যে অস্ট্রেলিয়া-কানাডার মতো দেশে যেতে চায়, তাদের ক্যারিয়ার গড়তেও সাহায্য করে থাকে এটিএমস।’ দেশের শিক্ষা ক্ষেত্রে দারুণ অবদান রাখছে এটিএম মাহমুদের এটিএমস, যা বলার অপেক্ষা রাখে না। দেশের বর্তমান প্রজন্মের শিক্ষার বিকাশ ঘটাতে এ ধরনের প্রতিষ্ঠানের কোন বিকল্প নেই! এটিএমসের ফেসবুক পেজ লিঙ্ক- https://www.facebook.com/ ATMsEducation/
×