ঢাকা, বাংলাদেশ   বৃহস্পতিবার ২৮ মার্চ ২০২৪, ১৪ চৈত্র ১৪৩০

অন্যসব স্বাস্থ্য ভাবনা

প্রকাশিত: ০১:৩০, ৯ মার্চ ২০২১

অন্যসব স্বাস্থ্য ভাবনা

নারিকেলের পানির আশ্চর্য গুণ নারিকেল বা ডাবের পানি আপনার ওজন কমাতে সাহায্য করে। কারণ নারিকেলের পানি অল্প ফ্যাট সমৃদ্ধ। পুরাতৃপ্তি ঘটে অল্পতেই। খাদ্যের অতি চাহিদা রোধ করে। * নারিকেলের পানি ডায়াবেটিস রোধ করে * নারিকেলের পানি হজমকে বর্ধিত করে * নারিকেলের পানি বা ডাবের পানিতে এ্যান্টি ভাইরাস ও এ্যান্টি ফ্যাংগাস গুণাবলী আছে ফলে রোগ প্রতিরোধে সাহায্য করে। * নারিকেলের পানি আপনার শরীরের কোষগুলোতে উজ্জীবিত করে এবং পরিপাকতন্ত্রকে গতিময় করে। গরমে লেবুর শরবত * আপনার শরীরের ক্ষার ও অম্লের ব্যালান্স ঠিক রাখে * বদহজম ও কোষ্ঠ কাঠিন্য দূর করে * ওজন দ্রুত কমাতে সাহায্য করে * পরজীবী জীবাণুগুলো মেরে ফেলে * মুখ গহ্বরের স্বাস্থ্য ঠিক রাখে * আপনর মনোযোগকে বাড়ায় * ত্বকের শুষ্কতা দূর করে আমের গুণ * ক্যান্সার প্রতিরোধ করে * কোলেস্টেরল কমায় * ত্বকের স্বচ্ছতা প্রদান করে * চোখের স্বাস্থ্যের জন্য অতীব উপকারী * সমস্ত শরীরে ক্ষারীয় বিবর্তন ঘটায় * রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায় * হিটস্ট্রোকে আম সবচেয়ে বড় প্রতিরোধ * যৌনতাকে বাড়ায় * ডায়াবেটিসে উপকারী * শরীরের পানি ঘাটতি দূর করে বাদামের উপকারিতা গত ১০-০৬-১৫ তারিখে প্রকাশিত এক স্ট্যাডি বিশ্বব্যাপী হৈচৈ ফেলে দিয়েছে। প্রতিদিন ১০ গ্রাম বাদাম খেলে মানুষের অকাল মৃত্যুর হার ২৩% কমে যায়। নেদারল্যান্ডের এক ভার্সিটির অনুসন্ধানে দেখা যায়, বাদাম শ্বাসযন্ত্রের অসুখ, নিউরোডিজেনারেটিভ রোগ এবং ডায়াবেটিসের প্রকোপ কমিয়ে দেয়। ৪৫% কমিয়ে দেয় শ্বাসযন্ত্রের অসুখ। কিন্তু বাদাম যত উপকার করছে পরীক্ষাতে দেখা যাচ্ছে বাদাম তেল তা করছে না। সমীক্ষাটা করা হয় সমগ্র নেদারল্যান্ডব্যাপী। প্রায় ১২ হাজারেরও বেশি ৫৫ থেকে ৬৯ বছর বয়স্ক নর-নারীদের মধ্যে কোহর্ট স্টাডির মাধ্যমে। তাদের জীবনভঙ্গিমা ও খাদ্য গ্রহণ অভ্যাস দেখা হয় এবং তাদের মধ্যে মৃত্যুর হারও গণনা করা হয়। বাদাম খেতেন যারা তাদের অকাল মৃত্যুর হার তুলনামূলক অনেক কম ছিল। কিভাবে ভালবাসা আপনাকে স্বাস্থ্যবান রাখে ভালবাসা অধিকতর শক্তি যোগায়। শারীরিক ও মানসিক ভালবাসা উভয়ই আপনাকে মানসিক ও শারীরিকভাবে স্বাস্থ্যকর রাখে। আপনার মরা বিকেলগুলোকে উজ্জীবিত করে। * আপনার মানসিক স্বাস্থ্যকে উজ্জীবিত করে : ভালবাসার ফলে ব্রেনে ডোপামিন নিঃসৃত হয়। ফলে মানসিকভাবে আপনি উজ্জীবিত হবেন। * মাসিককে নিয়ন্ত্রণ করে : যাদের মাসিক অনিয়মিত তাদের ক্ষেত্রে ভালবাসা বা স্পর্শ সুখ আপনার ইস্ট্রোজেন হরমোনকে বর্ধন করে। ফলে মাসিক নিয়মিত হয়। * ভালবাসা আপনার রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতাকে বাড়িয়ে দেয়। * ভালবাসার স্পর্শ : ব্যথার অনুভূতিকে কমিয়ে দেয়। গবেষকরা দেখেছেন, ইলেকট্রিক শকের পর পোড়ার যন্ত্রণা কমে যায় যদি সে তার প্রেমিকার স্পর্শ পায়। * ভালবাসা আপনাকে শারীরিকভাবে সক্ষম রাখে : দেখা যায় যখন আপনি আপনার ভালবাসার পাত্রের সঙ্গে জিমে ব্যায়াম করেন তখন আপনার ওজন দ্রুত কমে, আপনার ঘর্মাক্ততা ১৫% বেড়ে যায়। * আপনার ত্বক সুন্দর রাখে ভালবাসা : ভালবাসায় অবগাহন আপনার ত্বককে স্বচ্ছ করে আপনার ব্রণ ও কালোদাগ কমিয়ে দেয়। * ভালবাসা আপনার হার্টকে মজবুত রাখে : হৃদয়ের সঙ্গে হৃৎপিণ্ডের সম্পর্ক সুগভীর। হাসি-আনন্দ, ভালবাসা আপনার স্ট্রেস হরমোনকে কমিয়ে দেয় এবং তা একটি স্বীকৃত উপকারী ফ্যাক্টর আপনার হৃৎপিণ্ডের স্বাস্থ্যের জন্য। * ভালবাসা দীর্ঘজীবন দান করে : সিডিসি’র ২০০৪ সমীক্ষায় দেখা- যারা সুখী দম্পতি তারা বাঁচে বেশি দিন। সুতরাং অধিকতর ভালবাসতে শিখুন। ভালবাসুন বাঁচতে এবং বাঁচাতে।
×