* করোনার এ সময় আমাদের শিশু-কিশোররা এক রকম বাসায় আটকানো।
* তাদের স্কুল বন্ধ।
*বহু দিন তাদের সঙ্গীদের সঙ্গে দেখা সাক্ষাত নেই।
* এর ফলে তারা আবদ্ধ জীবনে নিঃসঙ্গ।
* তাদের কোন শারীরিক কার্যকারিতা নেই বললেই চলে। ঘুমহীনতায় ভুগছে।
* তারা হয়ে পড়ছে সামাজিকভাবে বিচ্ছিন্ন।
* তারা নানা রকম শারীরিক ও মানসিক পীড়ার শিকার হয়ে পড়ছে।
* তারা অবসাদগ্রস্ত হয়ে পড়ছে। খিটখিটে মেজাজের হয়ে যাচ্ছে।
* তারা সারাদিন নেটনির্ভর হয়ে উঠছে।
* স্ক্রীন এ্যাডিকশনের কারণে তারা মাথার যন্ত্রণায় ভুগছে। তাদের সৃষ্টিশীলতা ব্যাহত হচ্ছে। ঘুম ও খাওয়ার নিয়মানুবর্তিতা নেই।
* এছাড়া চারপাশের রোগ, ভয়, মৃত্যু, চাকরিহীনতা তাদের সমানভাবে দুচিন্তাগ্রস্ত মানসিক রোগীতে পরিণত করে চলেছে।
* স্কুল বন্ধ থাকায় তারা জ্ঞানের আনন্দ বঞ্চিত।
* এ ক্ষেত্রে আমাদের সকলের সচেতন থাকতে হবে।
* তাদের একটা রুটিনের আওতায় ফেলতে হবে।
* গান করা, গল্পের বই পড়া, ছবি আঁকানোতে উৎসাহিত করতে হবে।
* প্রতিদিন বাসায় অন্তত ৩০ মিনিট ব্যায়াম করাতে উদ্বুদ্ধ করতে হবে।
* অনলাইন ক্লাসের সময় ছাড়া তাদের ইন্টারনেটের কবল থেকে রক্ষা করতে হবে।
ডাঃ এ টি এম রফিক উজ্জ্বল
হলি ফ্যামিলি হাসপাতাল
০১৭১৫২৮৫৫৫৯
আরো পড়ুন
শীর্ষ সংবাদ: