ঢাকা, বাংলাদেশ   শনিবার ২০ এপ্রিল ২০২৪, ৭ বৈশাখ ১৪৩১

দেশ এখন চীন-ভারত-মালয়েশিয়ার কাতারে ॥ অর্থমন্ত্রী

প্রকাশিত: ২৩:০৭, ৩ মার্চ ২০২১

দেশ এখন চীন-ভারত-মালয়েশিয়ার কাতারে ॥ অর্থমন্ত্রী

অর্থনৈতিক রিপোর্টার ॥ অর্থমন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামাল বলেছেন, ‘বিশ্বে জিডিপিতে প্রবৃদ্ধি অর্জনে গত ১০ বছরে বাংলাদেশের অবস্থান শীর্ষে। এখন কেউ আমাদের মিসকিন বলতে পারবে না। বর্তমানে বাংলাদেশ চীন, কাতার, ভারত ও মালয়েশিয়ার কাতারে পৌঁছে গেছে।’ মঙ্গলবার দুপুরে সোনালী ব্যাংকে বঙ্গবন্ধু কর্নার ও বঙ্গবন্ধুর ম্যুরালের উদ্বোধন অনুষ্ঠানে তিনি এসব কথা বলেন। অনুষ্ঠানে ভার্চুয়ালি যুক্ত হন অর্থমন্ত্রী। সোনালী ব্যাংকের সিইও এবং ব্যবস্থাপনা পরিচালক মোঃ আতাউর রহমান প্রধানের সভাপতিত্বে আয়োজিত অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠান বিভাগের সিনিয়র সচিব মোঃ আসাদুল ইসলাম, সোনালী ব্যাংক লিমিটেডের পরিচালনা পর্ষদের চেয়ারম্যান জিয়াউল হাসান সিদ্দিকী প্রমুখ। অর্থমন্ত্রী মুস্তফা কামাল বলেন, ‘সোনার বাংলার কনসেপ্ট নিয়ে জাতির পিতা স্বপ্ন দেখেছিলেন। তার স্বপ্ন ছিল এ দেশের অর্থনৈতিক উন্নয়ন এবং সামাজিক নিরাপত্তা। একইসঙ্গে বাংলা এবং বাঙালীকে বিশ্বের দরবারে তুলে ধরা। তার দেখানো পথে বাংলাদেশ এখন এগিয়ে যাচ্ছে। তিনি বলেন, ‘জাতির পিতা এ দেশ ও মানুষের কল্যাণে সারাজীবন ব্যয় করেছেন। জাতির পিতার নামে শুধু একটি ম্যুরাল এবং কর্নার উদ্বোধন করে তার অবদানকে এড়িয়ে যাওয়া যাবে না। মার্চ মাস অনেক গুরুত্বপূর্ণ। এ মাসে বাঙালীর অনেক অর্জন রয়েছে। এ মাসেই বঙ্গবন্ধুর জন্মশতবর্ষ উদযাপন হচ্ছে, স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তী এবং উন্নয়নশীল দেশের কাতারে এ মাসে পদার্পণ করেছে বাংলাদেশ।’ অর্থমন্ত্রী বলেন, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান, এটি শুধু একটি নাম না, একটি দর্শন। হাজার বছরের শ্রেষ্ঠ বাঙালী জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের প্রতি শ্রদ্ধায় বঙ্গবন্ধু ম্যুরাল ও ‘মুজিব কর্নার’ স্থাপন করেছে সোনালী ব্যাংক লিমিটেড। এটা জাতির পিতার প্রতি আমাদের সম্মান। সোনালী ব্যাংক পরিচালনা পর্ষদের চেয়ারম্যান জিয়াউল হাসান সিদ্দিকী বলেন, আমরা চেষ্টা করেছি এখানে বঙ্গবন্ধুর অমর বাণী তুলে ধরতে। এখানে আমরা তুলে ধরছি, সরকারি চাকরিজীবীদের উদ্দেশে জাতির পিতার দেয়া ভাষণ। এখানে তরুণ প্রজন্ম যেন জাতির পিতাকে উপলব্ধি করতে পারে, জানতে পারে এজন্য তার দেয়া বক্তব্য, ছবিসহ নানা বিষয় তুলে ধরেছি।
×