ঢাকা, বাংলাদেশ   বৃহস্পতিবার ২৮ মার্চ ২০২৪, ১৪ চৈত্র ১৪৩০

অন্যসব স্বাস্থ্য ভাবনা

প্রকাশিত: ২৩:৪৭, ২৩ ফেব্রুয়ারি ২০২১

অন্যসব স্বাস্থ্য ভাবনা

বিভিন্ন অসুখ সারিয়ে তুলতে যে খাদ্যগুলো সাহায্য করে কলা : আপনার স্ট্রোক ও দুচিন্তা সারিয়ে দেয়। ইউগার্ট : কোষ্ট্যকাঠিন্য দূর করে, গ্যাস বৃদ্ধি রোধ করে। কিশমিশ : আপনার ব্লাড প্রেসারকে বাড়তে দেয় না। এ্যাপ্রিকোর্ট : মূত্রনালী ও থলির পাথর হতে দেয় না। আদা চা : বমি বমিভাব দূর করে। নাশপাতি : কোলেস্টেরল বাড়তে দেয় না। আলু : মাথা যন্ত্রণা কমায়। কমলার রস : অবসন্নতা দূর করে। পাতাকপি : আলসার রোধ করে। রসুন : ইস্ট ইনফেকশন দূর করে। চোখ দুটিকে কাজে-অকাজে ভাল রাখুন * কম্পিউটার থেকে কিছুক্ষণ পর পর বিরতি দিন। * মনে রাখুন ২০-২০-২০ নিয়ন অর্থাৎ প্রতি ২০ মিনিট পর পর আাপনার চোখ স্কিন থেকে দূরে রাখুন। কোন কিছুতে ২০ সেকেন্ড ধরে অবলোকতন করুন। ২০ ফিট দূর থেকে। * আপনার অফিসের বা বাসার চারিদিকের আলোর তুলনায় আপনার মনিটর বেশি উজ্জ্বল বা বেশি অন্ধকার হবে না। * এ্যান্টি গ্লেয়ার স্কিন ফিল্টার ব্যবহার করুন। * মাঝে মাঝে চোখের পলক আপনার চোখকে ধুইয়ে দিয়ে। কফি কি হার্ট এ্যাটাক রোধ করে একটি গবেষক দল ২৫ হাজার নারী-পুরুষের ওপর গবেষণা চালায়। এই নারী-পুরুষের গড় বয়স ছিল ৪১ বছর। তাদের কারোরই পূর্বে হৃদরোগ ছিল না। ২৫ হাজার নারী-পুরুষের কফি পানের পরিমাণ ছিল দিনে ১ কাফও না, দিনে ১ কাফ, দিনে ১ থেকে ৩ কাপ, ৩ থেকে ৫ কাপ দিনে ও দিনের ৫ কাপের উর্ধে। গবেষকরা দেখলেন যারা দিনে ৩ থেকে ৫ কাপ কফি পান করেছে তাদের শরীরে হৃদরোগের চিহ্ন খুবই কম। সিওলের ক্যাংবুক স্যামসা হাসপাতালে গবেষণাটি পরিচালিত হয়। গবেষণায় এই বল উপসংহার টানা হয় কফি পান বেশি করলে হৃদরোধ কম হয়। অবশ্য এ ব্যাপারে আরও গবেষণা প্রয়োজন এ কথাও উল্লেখ করা হয়েছে। গবেষকরা দেখছিলেন : নর-নারীদের শিরা-উপশিরায় দৃশ্যমান ক্যালসিয়াম জমাট কার হতো। এই ক্যালসিয়াম জমাটই হৃদরোগের চিহ্ন বলে মনে করা হয়। কফি পান এই দৃশ্যমান ক্যালসিয়াম জমাট কমিয়ে দেয়। লেবুর শরবতের উপকারিতা * প্রতিদিন লেবুর শরবত খেলে ভিটামিন ‘সি’র পর্যাপ্ত প্রাপ্তি ঘটে। * আপনার চোখকে বার্ধক্য জরা গ্রস্ততা থেকে দূরে রাখে। * লিভার উত্তেজক ইরিস্টেবিল বাওয়েল সিনড্রম নামক রোগ প্রতিরোধ করে। * বদহজম দূর করে। শরীরে পানির পরিমাণ ঠিক রাখে। * শরীরের প্রতিরোধ ব্যবস্থাকে জোড়ালো করে। * শরীরের সুগারের পরিমাণ নিয়ন্ত্রণ করে। * এবং কলেরা রোগ প্রতিরোধ হিসেবে কাজ করে। প্যারাসিটামল বেশি খাবেন না প্যারাসিটামল বড়ি তথা নাপা, এইচ, ইত্যাদি বেশি খাবেন না। কারণ প্যারাসিটামাল সেবন হৃদরোগ ও কিছু জটিলতা সৃষ্টি করে এবং মৃত্যুর হার বেড়ে যায়। প্যারাসিটামল ব্যাথার জন্য যারা প্রায়শ খাচ্ছেন তাঁরা সাবধান। দেখা যাচ্ছে ব্যাথার ডোজেই প্যারাসিটামল মৃত্যুঝুঁকি বাড়িয়ে দেয় হৃদরোগ, পরিপাকতন্ত্র ও মূত্রনালী ও কিডনিজনিত জটিলতার কারণে। গবেষণাটি চালিয়েছে ব্রিটেনের লিও ইনস্টিটিউটতবে মাসফিলো স্বিলিস্টান মেডিসিন।
×