ভাল ঘুমের জন্য
১। প্রতিদিন রাতের ঘুম ও জাগরণের এক সময় নির্ধারণ করুন।
২। শারীরিকভাবে ব্যস্ত থাকুন।
৩। ঘুমের জন্য উপযোগী একটি বেডরুম হবে আপনার।
৪। আপনার শোয়ার বেডটি যেন আরামদায়ক হয়।
৫। ঘুমের আগে গুটিয়ে নিন কাজবাজ আলতো করে।
৬। অতি উজ্জ্বল আলো এড়িয়ে চলুন।
৭। কফি এড়িয়ে চলুন।
৮। ধূমপান এড়িয়ে চুলন।
৯। এ্যালকোহল এড়িয়ে চলুন।
১০। ঘুমের আগে অতি আহার পরিহার করুন।
ব্রোকলির উপকারিতা
১। এ্যান্টিঅক্সিডেন্ট ভরপুর। এ্যান্টিঅক্সিডেন্ট আপনার শরীরের বিষাক্ত ও ক্ষতিকারক অণুকণাকে ধ্বংস করে।
২। ক্যান্সার প্রতিরোধ করে।
৩। মস্তিষ্ককে সতেজ রাখে।
৪। রক্তচাপকে নিয়ন্ত্রণ করে।
৫। কোলেস্টেরলকে কমায়।
৬। হজম শক্তি বাড়ায়।
৭। এই খার শরীরের প্রদাহকে রোধ করে।
কিভাবে বেশি ভিটামিন ‘ডি’ পেতে পারেন
আপনার রক্তের ভিটামিন ‘ডি’কে শরীরের একটি ব্যারেমিটার। আপনার শরীরের ঘাটতি বা বাড়তিকে সতর্ককরণ ব্যারোমিটার।
প্রতিদিন আপনি প্রয়োজনীয় ভিটামিন ‘ডি’ পাচ্ছেন কি না তা বুঝতে পারবেন।
* আপনি প্রচুর তৈলাক্ত মাছ খাচ্ছেন কি না।
* দুধ খাচ্ছেন তো? প্রতিদিন ১/৮ আউন্স দুধেই আপনার শরীর প্রয়োজনীয় ভিটামিন ডি-এর ১/৩ অংশ সরবরাহ হয়।
* ডিমের কুসুমকে হ্যাঁ বলুন। ডিমের কুসুমে প্রচুর পরিমাণ ক্যাসিয়াম আয়রন জিংক, কলেস্ট ও ভিটামিন ‘ই’ থাকে। প্রতিদিন প্রয়োজনীয় ভিটামিন ‘ডি’ এর ৯% থাকে।
* বাইরে হাঁটুন : আপনার শরীর ভিটামিন ডি পায় আপনার ত্বক থেকে। আর ত্বক এই ভিটামিন ‘ডি’ তৈরি করে সূর্যরশ্মির সংস্পর্শে এসে। তবে মনে রাখতে হবে ত্বকের ক্যান্সারের ঝুঁকি বেড়ে যায় সূর্যরশ্মিতে। তাই বিশেষজ্ঞরা বলেন, প্রতিদিন ২০-৩০ মিনিট সূর্যরশ্মিতে হাঁটলেই যথেষ্ট।
তুলসী চায়ের উপকারিতা
* লিভারের কার্যকারিতা বাড়িয়ে দেয়।
* কাজ করার ক্ষমতা ও জীবনীশক্তি বৃদ্ধি করে।
* রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতাকে দৃঢ় করে।
* ক্যান্সার প্রতিরোধ করে।
* জ্বর কমায়।
* ব্যাকটেরিয়ার বিরুদ্ধে যুদ্ধ করে।
* বার্ধক্যের গতিকে শ্লথ করে।
* স্ট্রেস কমায়।
* স্ট্রোক কমায়।
* কোলেস্টেরল কমায়।
* ব্লাড সুগার কমায়।
* রঞ্জন রশ্মির ক্ষতি রোধ করে।
কাঠ বাদামের উপকারিতা
* হজম শক্তি বাড়ায়। দেহ সৌষ্টবকে হালকা পাতলা করে।
* খুব উপকারী হার্ট ও মস্তিস্ক স্বাস্থ্যের জন্য।
* রক্তের কোলেস্টোরলকে নিয়ন্ত্রণ করে।
* হাড় ও দাঁতকে শক্ত করে।
* শরীরের রোগ প্রতিরোধ ব্যবস্থাকে জোরালো করে।
* প্রদাহ কমায়।
* ত্বক ও চুলের জন্য খুব উপকারী
* ইনসুলিন ও রক্তচাপকে নিয়ন্ত্রণ করে।
মানসিক চাপ মুক্তি হন
১। নেচে-গেয়ে মাতিয়ে দিন মনকে।
২। হাঁটতে বের হন
৩। মনে কোন কষ্ট থাকলে বন্ধুর কাছে প্রকাশ করে ফেলুন
৪। শ্বাস নিন গভীরভাবে
৫। তাড়তাড়ি ঘুমাতে যান।
৬। আপনি যে বিষয়গুলো নিয়ন্ত্রণক্ষম সেগুলোতে জোর দিন।
৭। ভালদিনের স্মৃতি রোমন্থন করুন।
৮। আলিঙ্গনে লিপ্ত হন।
৯। জীবনযুদ্ধ মোকাবেলার সহজ সুযোগ ও উপায়গুলো খুঁজুন।
১০। হাসুন। প্রাণ খুলে হাসুন।
বেশি সুখী হওয়ার ৯টি উপায়
* প্রতিদিন ১ ঘণ্টা ব্যায়াম করা।
* নিজেকে ভালবাসুন। নিজের শরীর ও মনের যত্ন নিন।
* বই পড়ুন, শান্ত থাকুন।
* রাগ পরিহার করুন।
* প্রতিদিন কিছু সময় ধ্যান করুন।
* নিজ কাজকে ভালবাসুন।
* প্রতিদিন ৮ ঘণ্টা ঘুমান।
* অন্যকে সাহায্যের হাত বাড়ান।
* সময় ক্ষেপণ করতে শিখুন।
শীর্ষ সংবাদ: