স্পোর্টস রিপোর্টার ॥ ফুটবল ফেডারেশন নির্বাচনে তাবিথ-মহির অমিমাংসিত সহসভাপতি নির্বাচনে ভূমিকা রাখতে পারে প্রার্থীদের রাজনৈতিক পরিচয়। বাংলাদেশের প্রধান দুই রাজনৈতিক দলের দুই নেতা তা স্বীকার করলেও ফুটবল উন্নয়নে লক্ষ্য এক ও অভিন্ন।
ফুটবল ফেডারেশনের নির্বাচন শেষ হয়ে হয়নি। অমিমাংসিত এক সহসভাপতি পদে ৩১ অক্টোবর ভোট। মুখোমুখি তাবিথ আওয়াল ও মহিউদ্দিন মহি। ৬৫ ভোট পেয়ে টাই করেছিলেন দুজন।
ফুটবল সংগঠক পরিচয়ের বাইরে দুজন রাজনীতির মাঠে ভিন্ন মতাদর্শী। ভোটের মাঠে এই রাজনৈতিক পরিচয় কতটা প্রভাব ফেলবে?
তাবিথ-মহির মধ্যে যিনি নির্বাচিত হবে তিনি দায়িত্ব নেবেন ফেডারেশনের টেকনিক্যাল কমিটির। গেল মেয়াদে যে দায়িত্ব ভালভাবেই সামলেছেন তাবিথ আউয়াল। পুনরাবৃত্তি নাকি পরিবর্তন; আগামীর ৪ বছর নিয়ে দুজনের ভাবনা ফুটবল উন্নয়ন।
তাবিথ আউয়ালের মিশন যেখানে স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে টানা ৩য় মেয়াদে সহসভাপতি হওয়া। বিপরীতে গেল মেয়াদে কাজী সালাউদ্দিনের সহযোদ্ধা পরিচয়ে শুরু করলেও সময় যত গড়িয়েছে ততই দূরত্ব বেড়েছিলো গত কমিটির সাথে মহিউদ্দিন মহির। কাউন্সিলরদের প্রতি পেছনের কাজ দেখে ভোট দেয়ার আহবানে একমত দুজন।
ফুটবল ফেডারেশন ভবনে নয় সিদ্ধান্তসূচক ভোট হবে হোটেল সোনারগাঁওয়ে। সকাল সাড়ে ১১টা থেকে দুপুর ১টা পর্যন্ত হবে ভোটগ্রহণ।