ঢাকা, বাংলাদেশ   বৃহস্পতিবার ২৫ এপ্রিল ২০২৪, ১১ বৈশাখ ১৪৩১

শেয়ারবাজারে সূচকের সঙ্গে লেনদেন কমেছে

প্রকাশিত: ১৭:২৮, ২৯ সেপ্টেম্বর ২০২০

শেয়ারবাজারে সূচকের সঙ্গে লেনদেন কমেছে

অর্থনৈতিক রিপোর্টার ॥ সপ্তাহের তৃতীয় কার্যদিবস মঙ্গলবার প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) সূচকের পতনের মধ্য দিয়ে লেনদেন শেষ হয়েছে। এদিন শতকরা ৪৬ দশমিক ৯০ শতাংশ বা ১৬৭টি কোম্পানির দর কমেছে। বেড়েছে ৩৯ দশমিক ৩০ শতাংশ বা ১৪০ টি কোম্পানির। অপরিবর্তিত রয়েছে ১৩ দশমিক ৮০ শতাংশ বা ৪৯ টি কোম্পানির শেয়ার দর। বিশ্লেষণে দেখা গেছে, দিন শেষে ডিএসইর খাতগুলোর মধ্যে সবচেয়ে বেশি দর বেড়েছে মিউচুয়াল ফান্ড খাতের। এ খাতের দর বেড়েছে ৬৭ দশমিক ৫৭ শতাংশ বা ২৫টি কোম্পানির। এ খাতের দাম কমেছে ১০ দশমিক ৮১ শতাংশ বা ৪টি কোম্পানির। অপরিবর্তীত রয়েছে ২১ দশমিক ৬২ শতাংশ বা ৮ কোম্পানির। খাতভিত্তিক লেনদেন বিশ্লেষণ করলে দেখা যায়, গতদিনের পতনের পর মঙ্গলবার দর বাড়ার তায়িকায় দ্বিতীয় স্থানে রয়েছে বীমা খাত। এ খাতের দর বেড়েছে ৬৩ দশমিক ৮৩ শতাংশ বা ৩০টি কোম্পানির। দর কমেছে ২৯ দশমিক ৭৯ শতাংশ বা ১৪ কোম্পানির। অপরিবর্তীত রয়েছে ৬ দশমিক ৩৮ শতাংশ বা ৩টি কোম্পনির। এরপরেই বস্ত্র খাতের দর বেড়েছে। এ খাতের দর বেড়েছে ৫৭ দশমিক ৮৯ শতাংশ বা ৩৩ কোম্পানির। আর কমেছে ২১ দশমিক ০৫ শতাংশ বা ১২টি কোম্পানির। অপরিবর্তিত রয়েছে ২১ দশমিক ০৫ শতাংশ বা ১২টি কোম্পানির। তালিকার চতুর্থ স্থানে রয়েছে আইটি খাত। এ খাতের দর বেড়েছে ৫০ শতাংশ বা ৫টিকোম্পানির। আর কমেছে ৫০ শতাংশ বা ৫টি কোম্পানির। এরপরেই রয়েছে টেলিকমিউিনকেশন খাত। এ খাতে দর বেড়েছে ৫০ শতাংশ বা ১টি কোম্পানির। কমেছে ৫০ শতাংশ বা ১ কোম্পানির। ষষ্ঠ স্থানে রয়েছে খাদ্য ও আনুষঙ্গিক খাত। এ খাতে দর বেড়েছে ৪৭ দশমিক ০৬ শতাংশ বা ৮টি কোম্পানির। কমেছে ৪৭ দশমিক ০৬ শতাংশ বা ৮ কোম্পানির। অপরিবর্তীত রয়েছে ৫ দশমিক ৮৮ শতাংশ বা ১ কোম্পানির। এরপর রয়েছে সিমেন্ট খাত। এ খাতে দর বেড়েছে ৪২ দশমিক ৮৬ শতাংশ বা ৩টি কোম্পানির। কমেছে ৫৭ দশমিক ১৪ শতাংশ ৪টি কোম্পানির। তারপর রয়েছে জ্বালানি ও বিদ্যুৎ খাত। এ খাতে দর বেড়েছে ৪২ দশমিক ১১ শতাংশ বা ৮টি কোম্পানির। কমেছে ৫২ দশমিক ৬৩ শতাংশ ১০ কোম্পানির। অপরিবর্তীত রয়েছে ৫ দশমিক ২৬ শতাংশ বা ১টি কোম্পানির। দাম বাড়ার তালিকায় নবম স্থানে রয়েছে সিরমিক খাত। এ খাতে দাম বেড়েছে ৪০ শতাংশ বা ২ কোম্পানির। কমেছে ৪০ শতাংশ বা ২ কোম্পানির, অপরিবর্তীত রয়েছে ২০ শতাংশ বা ১ কোম্পানির। দশম স্থানে রয়েছে প্রকৌশল খাত। এ খাতে দর বেড়েছে ৩৫ দশমিক ৯০ শতাংশ বা ১৪টি কোম্পানির। কমেছে ৪৮ দশমিক ৭২ শতাংশ ১৯ কোম্পানির। অপরিবর্তীত রয়েছে ১৫ দশমিক ৩৮ শতাংশ বা ৬টি কোম্পানির। দুই খাতের দাম বাড়েনি। এর মধ্যে ভ্রমণ ও অবকাশ খাতের দর কমেছে ৭৫ শতাংশ বা ৩ কোম্পানির। অপরিবর্তীত রয়েছে ২৫ শতাংশ বা ১ কোম্পানির। আর পেপার অ্যান্ড প্রিন্টিং খাতের ৬৬ দশমিক ৬৭ শতাংশ বা ২ কোম্পানির দর কমেছে। অপরিবর্তীত রয়েছে ৩৩ দশমিক ৩৩ শতাংশ বা ১টি কোম্পানির।
×