ঢাকা, বাংলাদেশ   বৃহস্পতিবার ২৫ এপ্রিল ২০২৪, ১২ বৈশাখ ১৪৩১

ব্রণ

প্রকাশিত: ২৩:৩৮, ৮ সেপ্টেম্বর ২০২০

ব্রণ

প্রত্যেক মানুষ জীবনের কোন না কোন সময় ব্রণ দ্বারা আক্রান্ত হযে থাকে। ব্রণ হলো সবচেয়ে বেশি হওয়া চামড়ার রোগ যাতে কিনা দাগ হয়ে থাকে। খুব সামান্য থেকে অসামান্য প্রকোপে ব্রণ প্রকাশ পেতে পারে। মুখে, শরীরের পিছনে, ঘাড়ে এবং বুকে ব্রণ হয়ে থাকে। * সাধারণত যৌবনের প্রারম্ভে ব্রণ হয়ে থাকে, ১১ থেকে ৩০ বছরের মধ্যে বেশি হয়। * পরবর্তী জীবনেও হতে পারে তবে নিতান্তই কম। ব্রণ ছোঁয়াচে নয়। * সামান্য থেকে মধ্যম পর্যায়ের ব্রণে-সাধারণত তৈলাক্ত মুখ ম-ল, কালো কালো ফোটা নিয়ে ব্রণগুলো দেখা যায়। * লাল লাল গোটা হতে পারে যদি ব্রণগুলোর প্রদাহ হয়। ব্যথা হতে পারে এক্ষেত্রে- চিকিৎসা:- * ব্রণ কিন্তু স্বাস্থ্যরক্ষার দুর্বলতার জন্য হয় না, তাই সাবান দিয়ে ব্রণ তাড়ানো যাবে না। * সামান্য ক্ষারের সাবান দিয়ে বা গন্ধহীন ক্লিঞ্জার দিয়ে মুখম-ল দিনে ২ বার ধুলেই যথেষ্ট। * মেকাপ না নিলেই ভাল। * মাঝে মাঝে ভেঞ্জাওয়োল পারাক্সাইড দিয়ে মুখ ধুলে ভাল হয় তাতে মুখ ম-লের জীবাণু প্রপিওনি ব্যাকস্টেরিয়াম এ্যাক্নি দূরীভূত হতে পারে। * বেঞ্জাওয়েল পারাক্সাইড জেলও ব্যবহার করা যেতে পারে। * অথবা এ্যাজিলেইক এ্যাসিড ব্যবহার করা যেতে পারে। * এ্যান্টি বায়োটিক লোশন যেমন ক্লিন্ডামাইসিন বা ইরাইথোমাইসিন ব্যবহার করা যেতে পারে। * মুখে মাখার রোটিনয়েড বা ভিটামিন ‘এ’ ক্রিম স্ট্রিটিনয়েন বা আইসোস্ট্রিটিনয়েন ব্যবহার করা যেতে পারে। প্রথমে একটু জ্বালা করলেও পরে ঠিক হয়ে যায়। * সূর্যের আলো প্রতিরোধী ক্রিম ব্যবহার করুন। * মুখে স্ট্রেসাইক্লিন বা অক্সি-স্টেস্ট্রাআইকিন ক্যাপসুল খাওয়া যেতে পারে। * মুখে জন্ম নিরোধক বড়ি খেলে তা ব্রণের জন্য উপকারী।
×