ঢাকা, বাংলাদেশ   বৃহস্পতিবার ২৫ এপ্রিল ২০২৪, ১২ বৈশাখ ১৪৩১

বারি’তে ২৬২টি উচ্চ ফলনশীল ও ৪৩১টি উন্নত ফসল প্রযুক্তির উদ্ভাবন

প্রকাশিত: ১৮:২৪, ১৩ আগস্ট ২০২০

বারি’তে ২৬২টি উচ্চ ফলনশীল ও ৪৩১টি উন্নত ফসল প্রযুক্তির উদ্ভাবন

স্টাফ রিপোর্টার, গাজীপুর ॥ বর্তমান সরকারের গত ১০ বছরের (২০০৯-২০১৯) শাসনামলে বাংলাদেশ কৃষি গবেষণা ইনস্টিটিউট (বারি) বিভিন্ন ফসলের ২৬২টি উচ্চ ফলনশীল জাত ও ৪৩১টি উন্নত ফসল ব্যবস্থাপনা প্রযুক্তি উদ্ভাবন করেছে। এছাড়াও এ পর্যন্ত বারি কর্তৃক মোট ৯১টি আলুর জাত অবমুক্ত করা হয়েছে। এ সকল জাত ও প্রযুক্তি কৃষক পর্যায়ে দ্রুত পৌছানোর পাশাপাশি রোগ প্রতিরোধী জিএম আলুর জাত বাংলাদেশে নিয়ে এসে চাষাবাদের আওতায় আনলে আমাদের দেশ আলু উৎপাদনে আরও এগিয়ে যাবে। আজ বৃহষ্পতিবার বাংলাদেশ কৃষি গবেষণা ইনস্টিটিউটে (বারি) অনুষ্ঠিত ফিড দ্যা ফিউচার বায়োটেকনোলজি পটেটো পার্টনারশীপ প্রকল্প (ফেইজ-১) এর অগ্রগতি পর্যালোচনা কর্মশালায় এ তথ্য জানানো হয়েছে। অনুষ্ঠাণে বাংলাদেশ কৃষি গবেষণা কাউন্সিল (বিএআরসি)’র নির্বাহী চেয়ারম্যান ড. শেখ মোহাম্মদ বখতিয়ার প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত থেকে কর্মশালার উদ্বোধন করেন। বারি’র মহাপরিচালক ড. মো. নাজিরুল ইসলাম-এর সভাপতিত্বে কর্মশালায় বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বিএআরসি’র সাবেক নির্বাহী চেয়ারম্যান ড. মোহাম্মদ জালাল উদ্দীন, শেরে বাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক উপ-উপাচার্য অধ্যাপক ড. মো. শহিদুর রশিদ ভূঁইয়া। কর্মশালায় স্বাগত বক্তব্য রাখেন বারি’র পরিচালক (কন্দাল ফসল গবেষণা কেন্দ্র) ড. এস এম শরিফুজ্জামান এবং প্রকল্পের সার্বিক অগ্রগতি তুলে ধরেন কারিগরী পেপার উপস্থাপন করেন কন্দাল ফসল গবেষণা কেন্দ্রের প্রধান বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা ও প্রকল্পের প্রিন্সিপাল ইনভেস্টিগেটর ড. মো. মোশাররফ হোসের মোল্লা। বারি’র কন্দাল ফসল গবেষণা কেন্দ্রের উদ্যোগে কাজী বদরুদ্দোজা মিলনায়তনে অনুষ্ঠিত কর্মশালায় এই প্রকল্ডের আওতায় জেনেটিক্যালি মোডিফাইড (জিএম) আলুর জাত উন্নয়ন ও প্রকল্পের প্রথম পর্যায়ের কাজের অগ্রগতি নিয়ে বিস্তারিত পর্যালোচনা অনুষ্ঠিত হয়।
×