ঢাকা, বাংলাদেশ   শুক্রবার ১৯ এপ্রিল ২০২৪, ৬ বৈশাখ ১৪৩১

সর্পদংশন ব্যবস্থাপনা নিয়ে অনলাইন ট্রেনিং প্রোগ্রাম

প্রকাশিত: ০০:১০, ১০ জুলাই ২০২০

সর্পদংশন ব্যবস্থাপনা নিয়ে অনলাইন ট্রেনিং প্রোগ্রাম

‘ওরিয়েন্টেশন অন ¯েœক বাইট ম্যানেজমেন্ট’ অনলাইন ট্রেনিং প্রোগ্রাম বৃহস্পতিবার অনুষ্ঠিত হয়েছে। এতে উপস্থিত ছিলেন স্বাস্থ্য অধিদফতরের মহাপরিচালক অধ্যাপক ডাঃ আবুল কালাম আজাদ, অতিরিক্ত মহাপরিচালক (প্রশাসন) অধ্যাপক ডাঃ নাসিমা সুলতানা, অতিরিক্ত মহাপরিচালক (পরিকল্পনা ও উন্নয়ন) অধ্যাপক ডাঃ সানিয়া তাহমিনা ও লাইন ডাইরেক্টর নন কমিউনিকেবল ডিজিজ কন্ট্রোল প্রোগ্রাম ডাঃ মোঃ হাবিবুর রহমান। অনলাইনে যুক্ত ছিলেন সাবেক মহাপরিচালক অধ্যাপক ডাঃ এমএ ফয়েজ। এছাড়া, অনলাইন প্রশিক্ষণে সংযুক্ত ছিলেন প্রায় তিন শ’ স্বাস্থ্য প্রতিষ্ঠান ও হেলথ রিপোর্টার্স ফোরামের প্রতিনিধিবৃন্দ। প্রশিক্ষণে রিসোর্স পার্সন হিসেবে উপস্থিত ছিলেন ডাঃ আরিফুল বাশার শিমুল, অধ্যাপক ডাঃ অনিরুদ্ধ ঘোষ ও অধ্যাপক ডাঃ এমএ ফয়েজ। প্রশিক্ষণে আলোচিত হয়, সর্পদংশন একটি অপ্রত্যাশিত দুর্ঘটনা এবং একটি জরুরী স্বাস্থ্য সমস্যা। সর্বশেষ পরিসংখ্যান ২০১০ অনুযায়ী, দেশে প্রতিবছর আনুমানিক ছয় লাখ মানুষ সর্পদংশনের শিকার হয় এবং ছয় হাজার মানুষ মৃত্যুবরণ করে। গত বছর বন্যার পানিতে মৃত্যুর দ্বিতীয় প্রধান কারণ ছিল সর্পদংশন। এ বছর এখন পর্যন্ত সর্পদংশনে মারা গেছে একজন। বিষধর সর্পদংশনের পর বেঁচে যাওয়া অনেকের বিভিন্ন ধরনের পঙ্গুত্ব ও মানসিক সমস্যায় ভোগেন। সর্পদংশন ব্যাপকভাবে ঘটলেও বিজ্ঞানসম্মত চিকিৎসার চর্চা এখনও ব্যাপকভাবে শুরু হয়নি। বাংলাদেশে সাধারণত পাঁচ ধরনের বিষাক্ত সাপ রয়েছে- গোখরা, কেউটে, চন্দ্রবোড়া, সবুজ সাপ ও সামুদ্রিক সাপ। সর্পদংশনের চিকিৎসা নীতিমালা ২০১৯ অনুযায়ী এন্টি ¯েœকভেনম আনুষঙ্গিক চিকিৎসা, কৃত্রিম শ্বাস-প্রশ্বাসের ব্যবস্থা অনুসরণ করা হয়ে থাকে। নন কমিউনিকেবল ডিজিজ কন্ট্রোল প্রোগ্রাম স্বাস্থ্য অধিদফতরের পক্ষ থেকে সব সরকারী মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতাল, জেলা সদর হাসপাতাল ও উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে পর্যাপ্ত পরিমাণ এন্টি ¯েœকভেনম ও অন্যান্য ওষুধ-পত্রাদি সরবরাহ করা হয় এবং সারাবছর ধরে সচেতনতামূলক প্রচার, সেমিনার, প্রশিক্ষণ এবং দ্রুত হাসপাতালে নেয়ার জন্য প্রচার চালানো হয়। Ñবিজ্ঞপ্তি
×