ঢাকা, বাংলাদেশ   শনিবার ২০ এপ্রিল ২০২৪, ৭ বৈশাখ ১৪৩১

অনুদানে তৈরি হচ্ছে ১৬টি ছবি

প্রকাশিত: ১৯:৪৬, ২৯ জুন ২০২০

অনুদানে তৈরি হচ্ছে ১৬টি ছবি

সংস্কৃতি ডেস্ক ॥ করোনা পরিস্থিতিতে ১৬টি পূর্ণদৈর্ঘ্য চলচ্চিত্র ও ৯টি স্বল্পদৈর্ঘ্য চলচ্চিত্রের জন্য অনুদান দেয়ার সিদ্ধান্ত হয়েছে ২০১৯-২০২০ অর্থবছরে। যা সংখ্যার বিচারে রেকর্ড। আবার বাজেটের বিচারেও এবারের অনুদান সর্বোচ্চ। এর মধ্যে পূর্ণদৈর্ঘ্য চলচ্চিত্র নির্মাণের জন্য ৮ কোটি ৫৯ লাখ টাকা ও স্বল্পদৈর্ঘ্য চলচ্চিত্রের জন্য ১ কোটি ৫২ লাখ ৫০ হাজার টাকা অনুদান বরাদ্দ হয়েছে। ২৭ জুন এক প্রজ্ঞাপনের মাধ্যমে তথ্য মন্ত্রণালয় এসব তথ্য প্রকাশ করেছে। ‘টুঙ্গিপাড়ার দুঃসাহসী খোকা’ নামের চলচ্চিত্রের জন্য সর্বোচ্চ ৭০ লাখ টাকা অনুদান পাচ্ছেন চলচ্চিত্র নির্মাতা মুশফিকুর রহমান গুলজার। এছাড়াও ‘কাজলরেখা’র জন্য গিয়াস উদ্দিন সেলিম, মুক্তিযুদ্ধভিত্তিক চলচ্চিত্র ‘যোদ্ধা’র জন্য এস এ হক অলিক, মোস্তাফিজুর রহমান মানিকের ‘আশীর্বাদ’ ও ‘শ্যামা কাব্য’ চলচ্চিত্রের জন্য বদরুল আনাম সৌদ অনুদান পাচ্ছেন। মন্ত্রণালয় থেকে জানানো হয়, করোনাভাইরাস সঙ্কট থেকে চলচ্চিত্র শিল্পের উত্তরণের জন্য অন্যান্য বছরের তুলনায় এ বছর অধিক সংখ্যক চলচ্চিত্রের জন্য অনুদান দিয়েছে সরকার। পূর্ণদৈর্ঘ্য চলচ্চিত্র- প্রদীপ ঘোষের প্রযোজনা ও পরিচালনায় ‘ভালোবাসা প্রীতিলতা’, মুশফিকুর রহমান গুলজার পরিচালনা ও প্রযোজনায় ‘টুঙ্গিপাড়ার দুঃসাহসী’, গিয়াস উদ্দিন সেলিমের ‘কাজলরেখা’, অনুপম কুমার বড়ুয়ার প্রযোজনা ও সন্তোষ কুমার বিশ্বাসের পরিচালনায় ‘ছায়াবৃক্ষ’, রওশন আরা রোজিনার প্রযোজনা ও পরিচালনায় ‘ফিরে দেখা’, এম এন ইস্পাহানীর প্রযোজনা ও ইস্পাহানী আরিফ জাহানের পরিচালনায় ‘হৃদিতা’, ফজলুল কবীর তুহিনের প্রযোজনা ও পরিচালনায় ‘গাঙকুমারী’, তাহেরা ফেরদৌস জেনিফারের প্রযোজনা ও মোস্তাফিজুর রহমান মানিকের পরিচালনায় ‘আশীর্বাদ’, ইফতেখার আলমের প্রযোজনা ও পরিচালনায় ‘লেখক’, আবদুল মমিন খানের প্রযোজনা ও মনজুরুল ইসলামের ‘বিলডাকিনী’। মুক্তিযুদ্ধভিত্তিক চলচ্চিত্র- পংকজ পালিতের প্রযোজনা ও পরিচালনায় ‘একটি না বলা গল্প’, অনম বিশ্বাসের প্রযোজনা ও পরিচালনায় ‘ফুটবল ৭১’ ও এসএ হক অলিকের ‘যোদ্ধা’। শিশুতোষ চলচ্চিত্র- আমিনুল হাসান লিটুর প্রযোজনা ও আউয়াল রেজার পরিচালনায় ‘মেঘ রোদ্দুর খেলা’ ও নুরে আলমের প্রযোজনা ও পরিচালনায় ‘রাসেলের জন্য অপেক্ষা’।
×