বিশেষ প্রতিনিধি ॥ বাংলাদেশ-ভারতের মধ্যে বিদ্যমান প্রটোকল অন ইনল্যান্ড ওয়াটার ট্রানজিট এ্যান্ড ট্রেডের (পিআইডব্লিউটিটি) আওতায় আরও পাঁচটি প্রটোকল যুক্ত হয়েছে। এর মধ্যে একটি ‘পোর্টস অব কল’, দুটি এক্সটেন্ডেড ‘পোর্টস অব কল’ এবং দুটি নৌ প্রটোকল রুট যুক্ত হয়েছে। বুধবার নৌপরিবহন মন্ত্রণালয়ের সভাকক্ষে পিআইডব্লিউটিটির দ্বিতীয় সংযোজনীপত্র স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে এ সব তথ্য জানানো হয়। প্রতিটি দেশের ছয়টি ‘ পোর্টস অব কল’ ও আটটি নৌ-প্রটোকল রুট রয়েছে।
দ্বিতীয় সংযোজনী পত্রে স্বাক্ষর করেন নৌপরিবহন মন্ত্রণালয়ের সচিব মোহাম্মদ মেজবাহ্ উদ্দিন চৌধুরী এবং ভারতের হাইকমিশনার রীভা গাঙ্গুলি দাশ। এ সময় অন্যদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিবরা, বিআইডব্লিউটিএর চেয়ারম্যান কমোডর গোলাম সাদেক এবং পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তারা।
নৌপরিবহন মন্ত্রণালয় থেকে জানানো হয়, বাংলাদেশ ও ভারতের মধ্যে বিদ্যমান ছয়টি করে ১২টি ‘পোর্টস অব কল’ রয়েছে। সেগুলো হলো- বাংলাদেশের নারায়ণগঞ্জ, খুলনা, মোংলা, সিরাজগঞ্জ, আশুগঞ্জ ও পানগাঁও এবং ভারতের কলকাতা, হলদিয়া, করিমগঞ্জ, পান্ডু, শিলঘাট ও ধুবরী। এর সঙ্গে যুক্ত হচ্ছে বাংলাদেশের রাজশাহী, সুলতানগঞ্জ, চিলমারী, দাউদকান্দি ও বাহাদুরাবাদ এবং ভারতের ধুলিয়ান, ময়া, কোলাঘাট, সোনামুরা ও জগিগোপা।
দুটি করে ‘এক্সটেন্ডেড পোর্টস অব কল’ হলো বাংলাদেশের নারায়ণগঞ্জ পোর্ট অব কলের আওতায় ঘোড়াশাল এবং পানগাঁও পোর্ট অব কলের আওতায় মুক্তারপুর এবং ভারতের কলকাতা পোর্ট অব কলের আওতায় ত্রিবেনী (বেন্ডেল) ও করিমগঞ্জ পোর্ট অব কলের আওতায় বদরপুর।
আরো পড়ুন
শীর্ষ সংবাদ: