- প্লাজমা হলো রক্তের শ্বেত কণিকা, লোহিত কণিকা ও অনুচক্রিকাকে বাদ দিয়ে রক্তের জলীয় অংশ।
- প্লাজমাতে থাকে এন্টিবডিস- আইজিএম (ওএগ) ও আইজিজি (ওএএ)
-করোনা আক্রান্ত ব্যক্তির শরীরে এমনটি আইজিএম আসা ৪ সপ্তাহের মধ্যে এবং আইজিজি আসে আরও পরে।
-করোনা আক্রান্ত অথচ ওখন পুরোপুরি সুস্থ ব্যক্তির প্লাজমা সংগ্রহ করা হয়। এই প্লাজমা হলো এন্টিবডি সমৃদ্ধ।
- এই এন্টিবডি সমৃদ্ধ প্লাজমা সংগ্রহ করা হয় প্লাজমা ফ্যারেসিসের মাধ্যমে। এই এন্টিবডি সমৃদ্ধ প্লাজমা অন্য অতীব অসুস্থ করোনা রোগীর শরীরে অনুপ্রবিষ্ট করা হয়।
- ঠিক যেন ভ্যাকসিনের মতো।
-অতীব অসুস্থ রোগীর শরীরে এই এন্টিবডিগুলো অনুপ্রবিষ্ট হয়ে যুদ্ধ অবতীর্ণ হয় করোনাভাইরাসের বিরুদ্ধে।
- ফলাফল ভালও হতে পারে
-অনেকটা আশা জাগানিয়া এই কনভ্যালিসেন্ট প্লাজমা থেরাপি।
-সারস ভাইরাস ২০০২ ও ইবোলা ভাইরাস (২০১৩-২০১৪) আক্রান্তের সময় এই প্লাজমা থেরাপি ব্যবহার হয়েছিল।
ডাঃ এটিএম রফিক উজ্জ্বল
হলি ফ্যামিলি রেড ক্রিসেন্ট মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতাল
ফোন : ০১৭১৫২৮৫৫৫৯
আরো পড়ুন
শীর্ষ সংবাদ: