স্টাফ রিপোর্টার, চট্টগ্রাম অফিস ॥ রমজান আর করোনা কোনটাই ঠেকাতে পারছেনা মাদক বিক্রেতাদের। তবে করোনা নিয়ে যখন আইনশৃঙ্খলা বাহিনী তথা যৌথবাহিনী সবচেয়ে বেশি ব্যস্ত সেই সুযোগটিকে কাজে লাগাচ্ছে মাদক বিক্রেতারা। সমাজের বিভিন্ন অপরাধ ও অপরাধীদের গ্রেফতারে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী নিরলস কাজ করার কথা থাকলেও থানা পুলিশ কাজ করছে না। কারণ বাকলিয়া থানা এলাকায় সোমবার গভীর রাতে র্যাব সেভেনের সদস্যরা অভিযান চালিয়ে আড়াই কোটি টাকার প্রায় ৪৮ হাজার ইয়াবা উদ্ধারের ঘটনায় এলাকায় ব্যাপক চাঞ্চল্য সৃষ্টি হয়েছে। যদি থানা এলাকা থেকে র্যাব কোটি কোটি টাকার ইয়াবা উদ্ধার করতে পারে তাহলে কেন পুলিশ পারছে না তা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। র্যাব সেভেন সূত্রে জানা গেছে, গোপন সংবাদের ভিত্তিতে সোমবার র্যাবের ইন্টেলিজেন্স টিম মাদক বিক্রেতাদের একটি চালানের তথ্য উদঘাটন করেছে। মাদক বিক্রেতারা একটি কাভার্ডভ্যানে পণ্য পরিবহনের আড়ালে বিপুল পরিমাণ মাদকদ্রব্য নিয়ে কক্সবাজার থেকে চট্টগ্রাম আসছে। সোমবার গভীর রাতে বাকলিয়া থানাধীন শাহ আমানত সংযোগ সড়কে আকস্মিক চেকপোস্ট স্থাপন করে। এ সময় রাজাখালী এলাকার জমজম আইচ ফ্যাক্টরির সামনে র্যাব সদস্যরা গাড়ি তল্লাশি শুরু করে।
কক্সবাজারে মদ উদ্ধার
স্টাফ রিপোর্টার, কক্সবাজার থেকে জানান, কক্সবাজারে হোটেল শৈবালের পর্যটন গলফ ক্লাব বার (অপটিমা ট্যুরিজম) থেকে বিভিন্ন ব্র্যান্ডের ১৩৭৬.২১ লিটার মদ উদ্ধার করা হয়েছে। এ ঘটনায় জড়িত অভিযোগে বারের ইনচার্জ শামীম উদ্দিনকে গ্রেফতার করা হয়েছে। সোমবার মধ্যরাতে মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদফতর কক্সবাজারের সহকারী পরিচালক সোমেন ম-লের নেতৃত্বে একটি টিম এ অভিযান চালায়।
জানা গেছে, পর্যটন কর্পোরেশনের নিয়ন্ত্রণাধীন শৈবাল বারে শামীম উদ্দিনের নেতৃত্বে একটি সিন্ডিকেট অবৈধ মদের বিশাল মজুদ গড়ে তোলে। তারা এসব মদ হোটেল-মোটেল জোনের বৈধ-অবৈধ বিভিন্ন বারে সরবরাহ করে আসছিল।
আরো পড়ুন
শীর্ষ সংবাদ: