সালাম মশরুর সিলেট অফিস ॥ সিলেটের অভিজাত বিপণী এলাকা নয়াসড়কের ব্যবসায়ীরা ঈদে ব্যবসা বন্ধ রাখার ঘোষণা দিয়েছেন। অধিকাংশ ব্যবসায়ী ব্যবসা বন্ধ রাখার পক্ষে। ব্যবসায়ীদের এমন সিদ্ধান্ত সচেতন মহলের প্রশংসা কুড়াচ্ছে। সমগ্র দেশের ব্যবসায়ীমহল একই সিদ্ধান্তে অবস্থান নেবেন এটাই সকলের প্রত্যাশা। জীবনের সঙ্গে জীবিকার প্রয়োজন থাকলেও জীবন না বাঁচলে জীবিকা দিয়ে কি হবে। একদিকে করোনা অপরদিকে মৌসুমি ব্যবসা। করোনা নিয়ে ভয়াবহ সঙ্কটের মধ্যে দিন কাটাচ্ছেন দেশের মানুষ। এর মধ্যে এসেছে ঈদ। করোনার আক্রমণের কারণে সরকার প্রথম দফায় ২৬ মার্চ থেকে ৪ এপ্রিল পর্যন্ত সব অফিস আদালত বন্ধ ঘোষণা করে। সেইসঙ্গে সারাদেশে সব ধরনের যানবাহন চলাচল, ব্যবসা প্রতিষ্ঠান শপিংমলও বন্ধ রাখতে বলা হয়। সেই ছুটির মেয়াদ ইতোমধ্যে ১৬ মে পর্যন্ত বৃদ্ধি করা হয়েছে। করোনা পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে রাখার লক্ষেই লকডাউন ঘোষণা করা হয়। এই পরিস্থিতিতে প্রতিনিয়ত করোনা আক্রান্তদের সংখ্যা বৃদ্ধি পাচ্ছে। আর বলতে গেলে দেশে এটা এখন নিয়ন্ত্রণহীন হয়ে যাচ্ছে। এদিকে মানুষের বন্দীদশায় জীবন পরিচালনায় নানা সঙ্কট সৃষ্টি হচ্ছে। রোজগারের তাগিদ তীব্র হচ্ছে। তা সত্ত্বেও জীবন জীবিকায় কষ্ট হলেও মানুষ করোনা থেকে বাঁচতে চায়।
ব্রাহ্মণবাড়িয়া
স্টাফ রিপোর্টার ব্রাহ্মণবাড়িয়া থেকে জানান, আগামী ১০ মে থেকে শপিংমল ও দোকানপাট বন্ধ রাখার সিদ্ধান্ত নিয়েছে ব্যবসায়ীরা। শুক্রবার দুপুরে শহরের মসজিদ রোডে প্রতিষ্ঠানের কার্যালয়ে সাংবাদিকদের সঙ্গে মতবিনিময়কালে এ সিদ্ধান্তের কথা জানায় ব্রাহ্মণবাড়িয়া চেম্বার অব কমার্স ও ব্যবসায়ী নেতৃবৃন্দ। এ সময় চেম্বারের সভাপতি আজিজুল হক জানান, সরকার ১০ মে থেকে সীমিত আকারে ও শর্তসাপেক্ষে শপিংমল ও দোকানপাট খোলার অনুমতি দিয়েছে।
আরো পড়ুন
শীর্ষ সংবাদ: