ঢাকা, বাংলাদেশ   শনিবার ২০ এপ্রিল ২০২৪, ৭ বৈশাখ ১৪৩১

গোদাগাড়ীতে ভারতীয় নারীর মৃত্যু

প্রকাশিত: ১২:২৬, ২৪ মার্চ ২০২০

গোদাগাড়ীতে ভারতীয় নারীর মৃত্যু

স্টাফ রিপোর্টার, রাজশাহী ॥ গোদাগাড়ীতে এক ভারতীয় নারীর মৃত্যু হয়েছে। এতে এলাকায় করোনাভাইরাসের আতঙ্ক দেখা দিয়েছে। তবে চিকিৎসকরা বলছেন হৃদরোগে আক্রান্ত হয়েই এই নারীর মৃত্যু হয়। জানা যায়, গত ১১ মার্চ উপজেলার দেওপাড়া ইউনিয়নের গণকের ডাইং গ্রামের মৃত দুখু আলীর বাড়িতে বেড়াতে আসে তার মেয়ে নবিজান বেগম (৬০)। সোমবার ভোর ৫টার দিকে নবিজান বেগমের মৃত্যু হয়। এ খবর পেয়ে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের মেডিক্যাল টিম ঘটনাস্থলে গিয়ে পরীক্ষা-নিরীক্ষা করে। উপজেলা স্বাস্থ্য কর্মকর্তা ডাঃ আবু তালেব বলেন, আগের চিকিৎসাপত্র ও পরীক্ষা-নিরীক্ষার রিপোর্ট এবং পরিবারের তথ্য অনুযায়ী নবিজান বেগম হৃদরোগে আক্রান্ত ছিলেন। আর এই কারণে তার মৃত্যু হয়। মৃত্যুর আগে নবিজান বেগম শুধু বমি করে এবং নিয়মিত হৃদরোগের ওষুধ সেবন করতেন। বাল্যবিয়ে থেকে রক্ষা পেল মাদ্রাসাছাত্রী নিজস্ব সংবাদদাতা, নেত্রকোনা, ২৩ মার্চ ॥ বরের বয়স ১৬, আর কনের বয়স ১৫। দু’জন একই মাদ্রাসায় পড়ে। রবিবার রাতে ওই দু’জন অপ্রাপ্ত বয়স্ক কিশোর-কিশোরীর বিয়ের আয়োজন চলছিল কনের বাড়িতে। খবর পেয়ে স্থানীয় প্রশাসন ও ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান অনেক চেষ্টার পর বিয়েটি বন্ধ করেছেন। জানা গেছে, সদর উপজেলার সিংহেরবাংলা ইউনিয়নের হবিয়ারগাতি গ্রামের ওই কিশোরী স্থানীয় সতরশ্রী রেজভিয়া মাদ্রাসায় অষ্টম শ্রেণীতে পড়ে। অন্যদিকে পার্শ^বর্তী ঠাকুরাকোনা ইউনিয়নের বর্ণি গ্রামের ওই কিশোরও একই মাদ্রাসায় দশম শ্রেণীতে পড়ে। তাদের দু’জনের মধ্যে প্রেম চলছিল। এ কারণে দু’পক্ষের অভিভাবকরা রবিবার রাতে কিশোরীর বাড়িতে বিয়ের আয়োজন করে। যথারীতি বর এবং বরপক্ষের লোকেরাও চলে আসে কনের বাড়িতে। এ সময় এ বাল্যবিয়ের খবর পান জেলা প্রশাসক মঈনউল ইসলাম। তার নির্দেশে সদর উপজেলার সহকারী কমিশনার (ভূমি) বুলবুল আহমেদ এবং সিংহেরবাংলা ইউপি চেয়ারম্যান আব্দুর রহিম বিয়ে বাড়িতে গিয়ে হাজির হন। হামলার ভয়ে বাড়িছাড়া এক পরিবার নিজস্ব সংবাদদাতা, মোহনগঞ্জ, ২৩ মার্চ ॥ মোহনগঞ্জে সন্ত্রাসী মোহন মিয়া ও তার লোকজনের ভয়ে বাড়ি ছাড়া হয়ে মানবেতর জীবন কাটাচ্ছেন এক পরিবারের ১৫ সদস্য। তাদের মধ্যে ৭০ বছরের বৃদ্ধ, নারী শিশু রয়েছে। তাদের বাড়ির সকল মালামাল লুট হয়ে গেছে বলে অভিযোগ পাওয়া গেছে। অভিযোগ করেছেন হাটনাইয়া গ্রামের খালেক মিয়ার ছেলে রতন মিয়া ও তার ভুক্তভোগী পরিবার। সোমবার সরেজমিনে গিয়ে দেখা যায়, খালেক মিয়ার লুট হওয়া বাড়িতে কোন মানুষ নেই। এলাকাবাসী জানায়, তারা একমাস যাবত বাড়ি ছাড়া। তাদের সকল মালামাল লুট করে নিয়ে গেছে একই গ্রামের লাট মিয়ার ছেলে রিয়াজুল হক মোহন ও তার লোকজন। ঘটনাটি ঘটেছে উপজেলার সুয়াইড় ইউনিয়নের হাটনাইয়া গ্রামে।
×