ঢাকা, বাংলাদেশ   মঙ্গলবার ১৬ এপ্রিল ২০২৪, ৩ বৈশাখ ১৪৩১

বরগুনায় শিশু অপহরণ মামলায় ২ কিশোরের ১০ বছর কারাদণ্ড

প্রকাশিত: ১৩:১৪, ১২ মার্চ ২০২০

বরগুনায় শিশু অপহরণ মামলায় ২ কিশোরের ১০ বছর কারাদণ্ড

নিজস্ব সংবাদদাতা, বরগুনা, ১১ মার্চ ॥ চাঞ্চল্যকর রাতুল ইসলাম অপহরণ মামলায় দুই কিশোরকে ১০ বছর করে সশ্রম কারাদ- একই সঙ্গে প্রত্যেককে এক লাখ টাকা করে অর্থদণ্ড অনাদায়ে আরও এক বছর বিনাশ্রম কারাদ- দিয়েছে বরগুনার নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনাল। বুধবার দুপুরে বরগুনার শিশু আদালতের বিচারক ও জেলা জজ হাফিজুর রহমান এ রায় ঘোষণা করেন। দ-প্রাপ্ত আসামিরা হলো- বরগুনা জেলার বামনা উপজেলার বলইবুনিয়া গ্রামের আলমগীর আকনের ছেলে মেহেদী হাসান আকন (১৭) ও একই গ্রামের বাবুল খানের ছেলে সোহেল খান (১৭)। মামলা সূত্রে জানা যায়, একই গ্রামের আবদুল হালিমের স্ত্রী রুনা বেগম বাদী হয়ে বামনা থানায় ২০১৬ সালের ২৫ জানুয়ারি একটি অপহরণ মামলা করেন তার স্বামী রাঙ্গামাটি খাগড়াছড়ি আনসার ব্যাটালিয়নে চাকরি করেন। তার একমাত্র ১৬ বছরের ছেলে রাতুল ইসলাম তামিমকে নিয়ে বলইবুনিয়া গ্রামে বসবাস করেন। ওই বছরের ১৯ জানুয়ারি বিকেল ৪টার সময় রাতুল বের হয়ে আর বাড়িতে ফিরে আসেনি। ২১ জানুয়ারি বিকেলে রাতুলের ফোন নম্বর দিয়ে রাতুলের মাকে একজন কয়েকবার ফোন দিয়ে ১৫ লাখ টাকা মুক্তিপণ দাবি করে। মুক্তিপণ দিলে রাতুলকে তারা ছেড়ে দেবে। ২২ জানুয়ারি সকালে রাতুলের নম্বর দিয়ে আবার রাতুলের মাকে ফোন দিয়ে মুক্তিপণ দাবি করে। আবার ২৫ জানুয়ারি দুপুরে রাতুলের ফোন দিয়ে ৬ লাখ টাকা মুক্তিপণ দাবি করে। মাগুরায় ২০ অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ নিজস্ব সংবাদদাতা, মাগুরা, ১১ মার্চ ॥ দেশব্যাপী পরিষ্কার পরিছন্নতা অভিযানের অংশ হিসেবে বুধবার দুপুরে মাগুরা ২৫০ শয্যা হাসপাতালের সামনের অবৈধ অন্তত ২০টি টং দোকান উচ্ছেদ করা হয়েছে। মাগুরা সদর উপজেলা নির্বাহী অফিসার আবু সুফিয়ানের নেতৃত্বে অভিযোনে দীর্ঘদিন ধরে হাসপাতালের সামনের সিমানা প্রাচীর সংলগ্ন এবং ঢাকা-খুলনা মহাসড়কের পাশে অবৈধ অন্তত ২০টি টং দোকান ভেঙ্গে ফেলা হয়েছে। উচ্ছেদ হওয়া দোকানের মধ্যে চা স্টল, হোটেল ও ফলের দোকান ছিল। এসব দোকানের জন্য রোগী ও তাদের স্বজনদের আশা-যাওয়ায় নানা সমস্যায় পড়তে হতো। অভিযানে মাগুরা জেলা প্রশাসন, পৌরসভা, ফায়ার সার্ভিস ও হাসপাতালের নানা পর্যায়ের কর্মকর্তারা অংশ নেন।
×