ঢাকা, বাংলাদেশ   বৃহস্পতিবার ২৫ এপ্রিল ২০২৪, ১২ বৈশাখ ১৪৩১

আট মাসে রেমিটেন্স বেড়েছে ২০ শতাংশ

প্রকাশিত: ১২:২৩, ৩ মার্চ ২০২০

আট মাসে রেমিটেন্স বেড়েছে ২০ শতাংশ

অর্থনৈতিক রিপোর্টার ॥ চলতি অর্থবছরের প্রথম আট মাসে দেশে রেমিটেন্স এসেছে এক হাজার ২৪৯ কোটি ৮৪ লাখ ডলার। যা গত অর্থবছরের একই সময়ে চেয়ে ২০ শতাংশ বেশি। বাংলাদেশ ব্যাংকের প্রতিবেদনে দেখা যায়, ফেব্রুয়ারি মাসে ১৪৫ কোটি ২০ লাখ ডলারের রেমিটেন্স পাঠিয়েছেন প্রবাসীরা। এই অঙ্ক গত বছরের ফেব্রুয়ারির চেয়ে ১০ দশমিক ২ শতাংশ বেশি। আর ২০১৯-২০ অর্থবছরের আট মাসে (জুলাই-ফেব্রুয়ারি) রেমিটেন্সের পরিমাণ দাঁড়িয়েছে ১ হাজার ২৪৯ কোটি ৮৪ লাখ (১২.৫০ বিলিয়ন) ডলার। যা গত অর্থবছরের একই সময়ের চেয়ে ২০ শতাংশ বেশি। ২০১৮-১৯ অর্থবছরে ১ হাজার ৪১ কোটি (১০.৪১ বিলিয়ন) ডলারের রেমিটেন্স পাঠিয়েছেন প্রবাসীরা। প্রবাসীদের পাঠানো রেমিটেন্স বাড়ার কারণে রিজার্ভ এই উচ্চতায় উঠেছে বলে মনে করেন পলিসি রিসার্চ ইনস্টিটিউটের নির্বাহী পরিচালক ড. আহসান এইচ মনসুর। তিনি বলেন, আমদানি ব্যয় কমাও রিজার্ভ বৃদ্ধিতে অবদান রেখেছে। ২০১৭ সালের ২২ জুন রিজার্ভ ৩৩ বিলিয়ন ডলার অতিক্রম করে। মাস দুয়েকের মধ্যে তা আরও বেড়ে ৩৩ দশমিক ৬৫ বিলিয়ন ডলারে উঠে। তবে এশিয়ান ক্লিয়ারিং ইউনিয়নের (আকু) আমদানি বিল পরিশোধের পর রিজার্ভ ৩৩ বিলিয়ন ডলারের নিচে নেমে আসে। এর আড়াই বছর পর রবিবার সেই রিজার্ভ ফের ৩৩ বিলিয়ন ডলারে উঠেছে। করোনায় আম্বানির ক্ষতি ৫৯০ কোটি ডলার অর্থনৈতিক রিপোর্টার ॥ করোনাভাইরাসের আতঙ্কে পুরো বিশ্ব। মরছে মানুষ। দিন দিন আক্রান্তের সংখ্যা বাড়ছে। সেইসঙ্গে প্রভাব পড়ছে ভ্রমণ ও ব্যবসা-বাণিজ্যে। এ ভাইরাসে ক্ষতির শিকার হয়েছেন সব দেশেরই শিল্পপতিরা। পতন দেখা দিচ্ছে শেয়ারবাজারে। এশিয়ার সবচেয়ে ধনী ব্যক্তি ভারতের মুকেশ আম্বানিও বেশ ক্ষতির মুখে পড়েছেন। ব্লুমবার্গের প্রতিবেদন অনুযায়ী, চলতি বছর এখন পর্যন্ত ৫৯০ কোটি ডলারের ক্ষতি হয়েছে আম্বানির। ফলে তার মোট সম্পত্তির পরিমাণ নেমে এসেছে প্রায় ৫৩ হাজার কোটি ডলারে। তার রিলায়েন্স ইন্ডাস্ট্রিজের শেয়ারেও ১১ শতাংশ পতন হয়েছে।
×