ঢাকা, বাংলাদেশ   বৃহস্পতিবার ২৫ এপ্রিল ২০২৪, ১১ বৈশাখ ১৪৩১

শেখ হাসিনা ॥ ইতিহাসের ধ্রুপদী কন্যা

প্রকাশিত: ০৮:০৮, ২৯ ফেব্রুয়ারি ২০২০

শেখ হাসিনা ॥ ইতিহাসের ধ্রুপদী কন্যা

রক্তের বাঁধন ছিঁড়ে গেলে ক’জন সইতে পারে? বাবা-মার স্নেহের পরশ থেকে হঠাৎ ছিটকে পড়লে কেউ কি থাকে পথ দেখাবার? কি খাবেন, কেমন করে বাঁচবেন, আশা নেই, ভরসা নেই, এতটুকু আশ্রয় নেই, কোথাও কেউ নেই, কিছু নেই, নেই নেই। জীবন অনিশ্চিত হয়ে পড়লে সব কিছু অচেনা হয়ে যায়। তবুও জীবন টানতে হয়। টানতে টানতে একদিন হয়ে উঠলেন ইতিহাসের ধ্রুপদী কন্যা আমাদের প্রিয় প্রধানমন্ত্রী দেশরত্ন শেখ হাসিনা। - জয়তু শেখ হাসিনা - আপনি যা পেয়েছেন তারচেয়ে লাখোগুণ বেশি আমাদের দিয়েছেন - মহান আল্লাহ আপনার দীর্ঘ-সুস্থ জীবন দান করুন - এখনও যে অনেক কাজ বাকি - এখনও যে অনেক কাজ শেষ হয়নি - এন্ড মাইশস টু গো বিফোর উই সিøপ - আপনারই জয় হোক - আমরা আপনারই লোক মূল আলোচনায় যাবার আগে বাঙালীর হাজার বছর মনে রাখার মতো মহিমান্বিত মাস ফেব্রুয়ারি স্মরণ করতে চাই। শ্রদ্ধাভরে স্মরণ করতে চাই রফিক, শফিক, জব্বার, সালাম, বরকতদের। আমাদের মুখে ভাষা দিয়ে ওরা নির্বাক হয়ে গেল। আজ পৃথিবী আমাদের স্মরণ করে। সেই মহিমান্বিত ফেব্রুয়ারি শেষ হয়ে যাবে শনিবার ২৯ তারিখ। দৈনিক জনকণ্ঠের চতুরঙ্গ পাতা ছাপা হবার দিন। আমাকেও লিখতে হবে কিছু। আমাদের প্রধান কবি শামসুর রাহমান বলে গেছেন- ‘একুশ মানে মাথা নত না করা’। আমার নিজেরও একটা উপলব্ধি আছে। একুশে ফেব্রুয়ারির আন্দোলন এই প্রথম শিক্ষিত-অশিক্ষিত, বোনেদি-অবোনেদ বাঙালীর ঘরে ঘরে কুঁড়েঘর পর্যন্ত পৌঁছে গিয়েছিল। - রাষ্ট্রভাষা বাংলা চাই - দিতে হবে, দিতে হবে - তোমার ভাষা আমার ভাষা - বাংলা ভাষা বাংলা ভাষা - ওরা আমার মুখের ভাষা - কাইড়া নিতে চায় - ওরা কথায় কথায় গুলি চালায় – আমার বুকে আর গায় - জীবন দেব তবু মুখের ভাষা - কাইড়া নিতে দিবো না ১৯৫২-র ফেব্রুয়ারি আন্দোলন মানুষকে অধিকার সচেতন করে তোলে; যে অধিকার আজও এগিয়ে যেতে সাহায্য করছে। মানুষ উপলব্ধি করেছে : - কথা বলা জন্মগত অধিকার - এর নাম গণতান্ত্রিক অধিকার - ভাতের লড়াই গণতান্ত্রিক অধিকার - কাপড়ের লড়াই গণতান্ত্রিক অধিকার - শিক্ষার লড়াই তার গণতান্ত্রিক অধিকার - স্বাস্থ্য সুরক্ষার লড়াই তার গণতান্ত্রিক অধিকার - বাসস্থানের লড়াই তার গণতান্ত্রিক অধিকার - নিরুপদ্রবে ঘুমোনো তার গণতান্ত্রিক অধিকার - নিরাপদে হাঁটাচলা তার গণতান্ত্রিক অধিকার - সুন্দর জীবন তার গণতান্ত্রিক অধিকার - অধিকারের জন্য লড়াই করা তার গণতান্ত্রিক অধিকার এসব এগিয়ে যাবার ভিত্তি। এসবই আমার স্বাধীনতা অর্জনের ভিত্তি। এই ভিত্তির ওপর দাঁড়িয়েই আমাদের পূর্বপুরুষরা হাজার বছর ধরে লড়াই করেছেন। লড়াই করে জিতেছেন- হেরেছেন। আবার জিতেছেন আবার হেরেছেন। সর্বশেষ জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান সব লড়াই একত্রিত করে এমন এক চূড়ান্ত লড়াই দিলেন- যার বিজয় আমাকে আমার অধিকার প্রতিষ্ঠার সুযোগ এনে দিল। যার নাম স্বাধীনতা। আত্মনিয়ন্ত্রণাধিকার থেকে স্বাধিকার, স্বাধিকার থেকে স্বাধীনতা। আমার নিজেকে সুন্দর করার সবকিছু আমার হাতের মুঠোয় চলে আসে। এর জন্য আমাদের বিরাট ত্যাগ স্বীকার করতে হয়। ভাষাশহীদ থেকে শুরু করে ’৭১-এর ৩০ লাখ শহীদ ও পাঁচ লক্ষাধিক মা-বোনের ইজ্জতহানির বেদনা কোনদিন যাবে না। শুধু কি তাই? যে মানুষটি জীবনভর লড়াই করলেন, আমাকে স্বাধীন দেশ দিলেন অর্থাৎ স্বাধীন জাতিরাষ্ট্র প্রতিষ্ঠা করে দিলেন সেই মানুষটিকে, সেই হাজার বছরের শ্রেষ্ঠ মানুষটিকে বাঙালীর সেই প্রিয় নাম শেখ মুজিবুর রহমানকে একরাতে স্ত্রী-পুত্রসহ হত্যা করা হলো। হত্যা করা হলো তারই রাজনৈতিক সহকারী জাতীয় চার নেতা এবং আরও অনেককে, শত শত হাজার জনকে। সেই ১৫ আগস্ট কালরাতে বিদেশে অবস্থান করায় বেঁচে যান শেখ হাসিনা, শেখ রেহানা দু’বোন। একজন আরেকজনকে জড়িয়ে চোখের জল ফেলেছেন। ৬ টি বছর দেশে ফিরতে পারেননি। খুনী মোশতাকের সহযোগী খুনী মিলিটারি জিয়া অস্ত্রের জোরে ক্ষমতা দখল করে দুবোনকে দেশে ফিরতে বাধা সৃষ্টি করে। তার পর একদিন আওয়ামী লীগের সভাপতি নির্বাচিত হয়ে কোটি বাঙালীর অপেক্ষার পালা শেষ করে দেশে ফিরলেন প্রিয় নেত্রী। সেদিন ঝড় ছিল। আকাশ কাঁদছিল। তার চোখের জলের সঙ্গে প্রকৃতির চোখের জল মিশে গড়াতে গড়াতে বাংলার মাটি-গ্রাম-শহর ভিজিয়ে দিয়েছিল। সেই থেকে শুরু হলো তার নতুন জীবনের পথ চলা। পেছনে পিতা জাতির পিতার অসমাপ্ত কাজ সামনে কোটি কোটি গরিব-দুঃখী মানুষ প্রতিদ্বন্দ্বী বিশ্ব চারদিকে। এক বুক বেদনা নিয়ে ১৯৮১ সালের ১৭ মে থেকে আজ অব্দি চলছে তো চলছেনই। সেই চলার পথও প্রতিমুহূর্তে ঝুঁকিপূর্ণ, চারদিকে বুলেট, বোমা, গ্রেনেড। উপরে আল্লাহ নিচে জনগণ। রাখে আল্লাহ মারে কে? প্রিয় পাঠক, একবার ভাবুনÑ তার জায়গায় আপনি, আপনার চারদিকে রাইফেল, মেশিনগান, গ্রেনেড-বোমা, গুলি পাশ দিয়ে, মাথার উপর দিয়ে চলে যাচ্ছে। এই অনুভূতি কেমন? তার পরও আমি আপনি ভাবতে পারব। পুরোপুরি উপলব্ধি করতে পারব না। কিন্তু শেখ হাসিনার মধ্যে যেন এতটুকু ভাবনা নেই। তার কেবল লক্ষ্য বাংলার মানুষ, বাংলার মাটি, জল, হাওয়া; বাংলাদেশ। একা হাঁটছেন না তিনি। তার সমস্ত মানুষকে নিয়ে তিনি হাঁটেন। জাতির পিতা চলার পথগুলো নির্মাণ করে গেছেন আর কন্যা সে পথ সুন্দর করে সাজিয়ে চলেছেন। বাংলাদেশ এক অভিজাত সমাজ তিনি গড়ে তুলেছেন। এটি অত্যন্ত কঠিন কাজ- এখানে ক্যাসিনোর প্রতিবন্ধকতা আছে, অসামাজিক কার্যকলাপের প্রতিবন্ধকতা আছে, ধর্মীয় নেতারা রাজনৈতিক দলগুলোর মতোই বহুধাবিভক্ত, বিদেশের রক্তচক্ষু আছে, প্রাকৃতিক দুর্যোগ আছে, প্রতিবেশী দেশ থেকে তাড়ানো শরণার্থীর চাপ আছে, দলের অভ্যন্তরে খারাপ লোক আছে, সরকারে অদক্ষতা-অসততা আছে, আমলাতন্ত্রে দেশপ্রেমহীনতা আছে। মানুষের প্রত্যাশার শেষ নেই। একটা পূরণ হলে আরেকটা সামনে আসছে। রবীন্দ্রনাথ আক্ষেপ করেছেন “এ জগতে হায় সেই বেশি চায় আছে যার ভুরি ভুরি রাজার হস্ত করে সমস্ত কাঙালের ধন চুরি।” রবীন্দ্রনাথের যুগে তো রাজার হস্ত কাঙালের ধন চুরি করত এখন রাজার নয়, রাজার তৈষ্যাতিতৈষ্য হস্তও বিশেষভাবে নির্মিত বাড়ির সিন্দুকে কোটি কোটি টাকা। এতদিন জানতাম চালের গুদাম, ডালের গুদাম, পেঁয়াজের গুদাম, পাটের গুদাম এখন দেখলাম টাকার গুদাম। আরও যে কত কি দেখব? বিএনপির পাপিয়া আর আওয়ামী লীগের পাপিয়াতে কোন তফাৎ আছে কি? এক দলের মনা আরেকদলের মনি। এই মনা-মনিতে নিবিড় বন্ধুত্ব। চারদিকে রাজাকারের দল। হাতে অঢেল টাকা এবং টাকা দিয়ে প্রতিষ্ঠান বানাচ্ছে, সরকারী জব কিনে নিয়ে যাচ্ছে। এই পরিস্থিতি সামলে দিয়ে প্রিয় প্রধানমন্ত্রী দেশরত্ন শেখ হাসিনা বাংলাদেশকে আর্থ-সামাজিক, রাজনৈতিক সমৃদ্ধির পথে এমন এক উচ্চতায় তুলে আনলেন যা দেখে বিশ্ব অবাক বিস্ময়ে তাকিয়ে দেখছে। ১৯৭১ সালে মুক্তিযুদ্ধের বিরোধিতা করে আমেরিকা এবং কিসিঞ্জার হেরে গিয়ে মন্তব্য করেছিল ‘বাংলাদেশ একটি তলাবিহীন ঝুড়ি’। এটি ছিল ষড়যন্ত্রের কথা। কিসিঞ্জার এমনও বলেছিল- দ্য ইমার্জেন্স অব বাংলাদেশ ইজ মাই পারসোন্যাল ডিফিট (বাংলাদেশের অভ্যুদয় আমার ব্যক্তিগত পরাজয়)। সাম্রাজ্যবাদী ষড়যন্ত্র আজও চলছে। এই তো সেদিন তারা পদ্মা সেতু নিয়ে ষড়যন্ত্র করেছে। আমাদের অপমান করতে চেয়েছে। কিন্তু সব ক্ষেত্রে সফল হয়নি বরং উল্টোটা হয়েছে। সেই আমেরিকারই একজন প্রেসিডেন্ট বারাক ওবামা একবার তার মূল দেশ কেনিয়ায় বেড়াতে যান। সেখানে বক্তৃতাকালে তিনি কেনিয়াবাসীকে পরামর্শ দেন আর্থ-সামাজিক উন্নয়নে বাংলাদেশের উদাহরণ গ্রহণ করতে। পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী ক্রিকেটার ইমরান খান শপথ গ্রহণের পর এক বৈঠকে বলেছিলেন-মুজে পাঁচ সাল কি মহল্লত দি-জিয়ে, ম্যায় পাকিস্তান কো সুইজারল্যান্ড বানা দেওংগা। সেখানে উপস্থিত এক পাকিস্তানী নাগরিক জবাব দিয়েছিলেন- হামে সুইজারল্যান্ড নেহি চাহিয়ে, হাম আপকো পাঁচ নেহি ১০ সাল কি মহল্লত দেতা হোঁ, হামে এক বাংলাদেশ বানা দি-জিএ। আমাদের এক তরুণ মন্তব্য করলেন- পাকিস্তান সেই গর্দভই রয়ে গেছে। দশ বছর পর তারা আমাদের আজকের অবস্থায় আসবে। আমরা যে আজকের অবস্থান থেকে আরও দশ বছর এগিয়ে যাব, এই ব্যাপারটা তাদের মাথায় নেই। তারা তখন আমাদের পিছে পিছে দৌড়াবে। যে কথা প্রতিবেশী ভারতের নাগরিক নোবেল লরিয়েট অমর্ত্য সেন, অভিজিৎ ব্যানার্জি, এমনকি বিশ্বব্যাংকের চীফ অর্থনীতিবিদ কৌশিক বসুও বলেছেন, বাংলাদেশ আগে আগে চলছে আর আমরা সবাই পিছে পিছে। এ পর্যায়ে কয়েকটি ছোট্ট উদাহরণ দিতে চাই। অবশ্য উদাহরণগুলো ছোট ছোট হলেও ঘটনাগুলো অনেক বড়। এক/একটি উদাহরণ বিশ্বকে তাক লাগানোর মতো : - বিশ্বের সেরা জিডিপি ৮.১৫% - মূল্যস্ফীতি সে তুলনায় ৫% - ফরেন কারেন্সি রিজাভ ৩৫ বিলিয়ন মার্কিন ডলার - মাথাপিছু আয় ১৯০৯ মার্কিন ডলার - গড় আয়ু ৭৩ বছর - শিক্ষার হার ৭৩% - দেশ খাদ্যে স্বয়ংসম্পূর্ণ - বিদ্যুত প্রায় ১০০%, উৎপাদন ২৪০০০ মেও শেষ পর্যায়ে চলমান প্রকল্প : - পদ্মা সেতু (জাতির অহঙ্কার) - ঢাকা মেট্রোরেল - হাইওয়েগুলো চার থেকে আট লেনে উন্নীত - কর্ণফুলী টানেল - গভীর সমুদ্রবন্দর - মাতারবাড়ি বিদ্যুত প্রকল্প - রূপপুর প্রকল্প - শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের থার্ড টারমিনাল - দ্বিতীয় বঙ্গবন্ধু স্যাটেলাইট - গোটা সমাজ-রাষ্ট্র, আদালত, শিক্ষা সবকিছু ডিজিটাইড - গোটা দেশ আধুনিক প্রযুক্তির আওতায় - কোন মানুষ না খেয়ে থাকে না - কোন মানুষ খালি পায়ে হাঁটে না - কোন মানুষ খালি গায়ে থাকে না - কমিউনিটি ক্লিনিকের মাধ্যমে মানুষের দোরগোড়ায় স্বাস্থ্যসেবা - রয়েছে গণতন্ত্র - রয়েছে সাংস্কৃতিক মুক্তি - একুশের বইমেলা এক বিস্ময় - সংবিধান সংশোধন করে বঙ্গবন্ধু হত্যার বিচার - সংবিধান সংশোধন করে যুদ্ধাপরাধীদের বিচার - ক্যান্টনমেন্ট থেকে রাজনীতি গণমানুষের মাঝে - মধ্যম আয়ের দেশ - দুর্নীতির বিরুদ্ধে অভিযান - মাদকের বিরুদ্ধে অভিযান - জঙ্গীবিরোধী অভিযান - সন্ত্রাসবিরোধী অভিযান - দল ও সরকারে শুদ্ধি অভিযান স্বপ্ন: - ২০৩১ সালে উন্নত দেশে - ২০৪১ সালে উন্নত দেশ প্রতিষ্ঠা। তখন মাথাপিছু আয় বেড়ে হবে ১২৫০০ মার্কিন ডলার - ২১০০ সালে ডেল্টা প্রকল্প এই ভিত্তির ওপর ২০২০ সালের ১৭ মার্চ থেকে ২০২১ সালের ১৭ মার্চ জাতির পিতার জন্মশতবার্ষিকী মুজিববর্ষ এবং ২০২১ সালের ২৬ মার্চ মহান স্বাধীনতার ৫০ বছরপূর্তি তথা সুবর্ণজয়ন্তী উদ্যাপিত হবে শেখ হাসিনার নেতৃত্বে। বঙ্গবন্ধুর স্বদেশ প্রত্যাবর্তন দিন ১০ জনুয়ারি ২০২০ থেকে মুজিববর্ষের কাউন্টডাউন শুরু হয়ে গেছে। এই তো আমাদের প্রিয় প্রধানমন্ত্রী বঙ্গবন্ধুকন্যা দেশরতœ শেখ হাসিনা- মেধাবী, সুশিক্ষিত, সাহসী, দক্ষ রাষ্ট্রনেতা। ইতিহাসের ধ্রুপদী কন্যা। যে কোন দেশপ্রেমিক মানুষ তাকে নিয়ে গর্ব করে। বিশ্ব অবাক বিস্ময়ে তার দিকে তাকিয়ে থাকে। অনুসরণ করার চেষ্টা করে। অনেক দেশ করছে। কিছু আনাড়ি রাজনৈতিক নেতা-কর্মী তথাকথিত বুদ্ধিজীবী বলেন, সবই হলো কিন্তু গণতন্ত্র নেই। জবাব হলো আমরা ভাত খেতে পারছি, অর্থাৎ মানুষের ভাতের গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠিত- এখানে শেখ হাসিনা অনন্য। ঢাকা- ২৮ ফেব্রু. ২০২০ লেখক : এমপি, সদস্য, মুজিববর্ষ উদ্যাপন জাতীয় কমিটি সাবেক সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদক জাতীয় প্রেসক্লাব [email protected]
×