ঢাকা, বাংলাদেশ   শুক্রবার ২৯ মার্চ ২০২৪, ১৫ চৈত্র ১৪৩০

মারুফ রায়হান

ঢাকার দিনরাত

প্রকাশিত: ০৯:৩৪, ২৫ ফেব্রুয়ারি ২০২০

 ঢাকার দিনরাত

বাগান বিলাস বা বগেনভিলা বসন্তের ফুল না হলেও ঢাকায় এই ফাল্গুনে ফুলটির দাপট লক্ষ্য না করে পারা যায় না। ঋতুরাজ বসন্তের ছটা এসে লাগছে অনেকের চোখেমুখে, বিশেষ করে মনের নিভৃত কোণে। সময় করে কেউ যদি প্রায় বিরাণ বৃক্ষের এই মহানগরীর গাছপালায় চোখ রাখেন তাহলে বিপরীতমুখী সৌন্দর্য দৃষ্টিকে খানিকটা আচ্ছন্ন করে তুলবে। ঢাকার উত্তর প্রান্তে বিমানবন্দর সড়কের পাশে পাতাশূন্য দীর্ঘদেহী গাছগুলোর দিকে তাকালে মন উদাস হয়ে যাওয়ারই কথা। পাতা ঝরে পড়া শুরু হয়ে গেছে। আবার প্রকৃতিপ্রেমীদের অনুসন্ধান চলছে বসন্তের পুষ্পপল্লব শোভার। এই ঋতুতে শিরিষ গাছের পত্রবিরল শাখায় রাশি রাশি স্বর্ণাভ শুকনো ফল বিচিত্র এক দৃশ্যের অবতারণা করেছে। আর মেহগনি গাছভর্তি ফল পেকে ফেটে পড়তে শুরু করেছে। এর থেকে বেরিয়ে আসে প্রপেলারের মতো আকৃতির আবরণে ঢাকা বীজ। বলছিলাম বাগান বিলাসের কথা। বাগান বিলাস ফুলের রং রক্ত লাল বা আগুন লাল হওয়ায় এটি সবার কাছে অনেক পছন্দ। একটি ডাল কেটে লাগালেই বাগান বিলাস আস্তে আস্তে বড় গাছে পরিণত হয়। দূর থেকে বাগান বিলাস ফুলের লাল দেখা যায়। সারা বছরই বাগান বিলাস ফুল দেয়। তবে শরতের শেষ এবং শীতের শুরুতে গাছে গাছে বাগান বিলাসের সমাহার দেখা যায়। এই ফুলের কোন গন্ধ বা সুবাস নেই। চোখে দেখাতেই যত আনন্দ। বাগান বিলাস নিজেই রীতিমতো এক বাগান। মাতৃভাষার প্রতি দায়বদ্ধতা একুশে ফেব্রুয়ারি পেরিয়ে এলাম। ভাষার মাস শেষ হতে চলেছে। তাই কিছু জরুরী কথা বলে নেয়া চাই। ভাষার মাস ফেব্রুয়ারি শুধু ভাষা আন্দোলনের শহীদদের স্মরণ ও তাঁদের প্রতি শ্রদ্ধা জানানোর মাসই নয়, মাসটি মাতৃভাষার প্রতি আমাদের দায়িত্ববোধের বিষয়টিও সামনে নিয়ে আসে। বাঙালীর অমর একুশে ফেব্রুয়ারি এখন আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস। সেজন্য বিশেষ গৌরব করার কারণ নিশ্চয়ই রয়েছে। কিন্তু যে বাংলা ভাষার মর্যাদা প্রতিষ্ঠা করতে গিয়ে বায়ান্নোতে মাতৃভূমির অকুতোভয় সন্তানেরা আত্মবিসর্জন দিয়েছিলেন, সে ভাষার শুদ্ধতা রক্ষায় ব্যর্থ হলে পরম গৌরবময় সেই আত্মদান বৃথা যাবে। তাই ভাষাশহীদদের শ্রদ্ধা জানানোর সবচেয়ে বড় উপায় হলো বাংলা ভাষার স্বাতন্ত্র্য, মান এবং সৌন্দর্য যাতে অক্ষুণ্ণ থাকে সে লক্ষ্যে সক্রিয় থাকা। মাতৃভাষা সহজাতভাবেই মানুষ আয়ত্ত করে থাকে বটে, যদিও তার চর্চা বা প্রয়োগে সচেতন না হলে সে ভাষার সুস্থতা ও বৈশিষ্ট্য বজায় থাকে না। ভাষা ব্যবহারে হেলাফেলা ও অসতর্কতার কারণে রুদ্ধ ও দূষিত হয়ে উঠতে পারে প্রাণের ভাষাÑ এটা মনে রাখা কর্তব্য। ভাষার মাস তাই ভাষার প্রতি ভালবাসা প্রকাশের পাশাপাশি দায়বদ্ধতা সম্পর্কে সচেতনতার মাসও। ভাষার মাসে বাংলা ভাষার প্রতি মানুষের ভালবাসা জাগিয়ে তোলা এবং ভাষা-সচেতনতা গড়ে তোলার কাজটি তাৎপর্যপূর্ণভাবে শুরু করা এবং বছরভর তার ধারাবাহিকতা বজায় রাখা প্রয়োজন। নবীন-তরুণ শিক্ষার্থীদের জ্ঞান, আকাক্সক্ষা আর স্বপ্নের আদানপ্রদান মাতৃভাষার মাধ্যমেই সবচেয়ে সফলভাবে সম্পন্ন হতে পারে। আর এটাও অনস্বীকার্য যে ভাষার প্রতি ভালবাসা লালনের মধ্য দিয়ে নিজস্ব ভাষাভাষী মানুষের প্রতি প্রেম ও মমতা তৈরি হয়, যা সুখে-দুখে দুর্যোগে-সুযোগে একে অন্যকে পাশে রাখে। আশঙ্কার বিষয় হলো বাংলা ভাষায় ইংরেজীর প্রবল অনুপ্রবেশ ঘটছে। এ বিষয়ে সতর্কতা জরুরী; লক্ষ্য রাখতে হবে পরিচর্যার অভাবে যেন বাংলা ভাষা রুগ্ণ না হয়ে যায়। ভাষার মাস ফেব্রুয়ারিতে অমর একুশে গ্রন্থমেলার আয়োজন দেশের অন্যতম প্রধান সাংস্কৃতিক ঘটনা। ভাষার মাসজুড়ে জাতীয় মননের প্রতীক বাংলা একাডেমির তত্ত্বাবধানে একাডেমি প্রাঙ্গণ ও অধুনা সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে আয়োজিত হয়ে থাকে প্রাণের বইমেলা। লেখক-পাঠকদের প্রকৃত মিলনমেলায় পরিণত হয় মেলাটি। উদযাপিত হয় নতুন বইয়ের মহোৎসব হিসেবে। বছরের আর কোন সময়ে বাংলা ভাষায় এত বিপুলসংখ্যক বই প্রকাশিত হয় না। সেদিক দিয়ে ভাষার মাস ফেব্রুয়ারিকে হাজারো বইয়ের জন্ম মাস হিসেবেও অভিহিত করা চলে। কর্মজীবী নারীর আবাসন গত বছর জনকণ্ঠে সুসংবাদটি প্রকাশিত হয়েছিল। নীলক্ষেতে নির্মিত হচ্ছে কর্মজীবী নারীদের জন্য আধুনিক হোস্টেল। মহিলা ও শিশুবিষয়ক মন্ত্রণালয় নীলক্ষেতে এই হোস্টেল নির্মাণ করতে যাচ্ছে। ১০ তলা এ হোস্টেল ভবন নির্মাণে ব্যয় ধরা হয়েছে ২৫ কোটি ৬২ লাখ টাকা। হোস্টেলটি নির্মাণের ফলে কর্মজীবী নারীদের ক্রমবর্ধমান আবাসন চাহিদা মেটাতে ভূমিকা রাখবে বলে আশা করা যায়। কেননা এখানে মাত্র একটি হোস্টেলে বিপুলসংখ্যক একাকী কর্মজীবী নারীর স্থান সঙ্কুুলান হচ্ছিল না। হোস্টেলটিতে থাকবে অত্যাধুনিক সকল সুযোগ-সুবিধা। এ সকল সুবিধার মধ্যে রয়েছে- কনফারেন্স রুম, হোস্টেল সুপারের জন্য ডুপ্লেক্স বাসভবন, নামাজের রুম, লাইব্রেরি, নিউজ রুম, লন্ড্রি, ইন্ডোর গেমস রুম, কিচেন, ওয়াইফাই সুবিধা। সমাজের বাস্তবতা হলো একটা ছেলে যেমন একা বাসা ভাড়া করে থাকতে পারে কিন্তু একজন মেয়ের পক্ষে একা বাসা ভাড়া করে থাকা নানা কারণেই সম্ভব হয়ে ওঠে না। আবার বেসরকারীভাবে মেয়েদের জন্য খুব বেশি মেসও চালু হয়নি। এ রকম একটি পরিস্থিতিতে নতুন আরেকটি নারী কর্মজীবী হোস্টেল প্রতিষ্ঠার উদ্যোগ নিঃসন্দেহে বেশ ভাল খবর। কিন্তু এই হোস্টেলটি কবে চালু হবে? নির্মাণকাজ স্বল্পতম সময়ের ভেতর শেষ হতে হবে! নগর মানে একা মানুষের নিরাপদ ও স্বাধীন আশ্রয়। কিন্তু যে মেয়েটির পরিবার নেই ঢাকা শহরে, যে কর্মজীবী নারীকে একা থাকতে হয়, তার জন্য সবই দুর্লভ। ঢাকায় পাড়ায় পাড়ায় নারী হোস্টেল, ছাত্রীদের মেস ইত্যাদি গড়ে উঠলেও সেখানে নিরাপত্তা আর মর্যাদার টানাটানি চলতেই থাকে। ঢাকায় সরকারী হোস্টেলে নারীদের থাকার আসন মাত্র ১ হাজার অথচ দেশের শহরাঞ্চলে কর্মজীবী নারীর সংখ্যা ৫০ লাখের বেশি। শিক্ষা, স্বাস্থ্য, কাজ ইত্যাদি কারণে সারাদেশের ছাত্রছাত্রীদের ঢাকায় আসতে ও থাকতেই হয়। আবার এটি বিশ্বের ব্যয়বহুল এক নগরী। খরচ করেও নতজানু ও অপ্রতুল জীবন কাটাতে হয় হোস্টেলবাসী মেয়েদের। আমাদের সমাজ নারীর জন্য কতখানি নিরাপদ ও মর্যাদাদায়ক, এই প্রশ্ন নানা সময়ে ওঠে। সরকারীভাবে ভাড়ায় আবাসনের ব্যবস্থা করা যায়। সুন্দর ও সভ্য নারী হোস্টেল নির্মাণ ও পরিচালনায় ভর্তুকি দেয়া যায়। বড় শিক্ষা ও ব্যবসাপ্রতিষ্ঠানকে বাধ্য করা যায় কিনা ছাত্রী ও কর্মজীবী নারীর শিক্ষাকালীন, কর্মকালীন থাকার ব্যবস্থা করতে, সেটিও ভাবতে হবে। বইমেলার কড়চা যাব না যাব না করেও শেষ পর্যন্ত একুশে ফেব্রুয়ারির দিন সন্ধ্যায় বইমেলায় গিয়েছিলাম। না যাওয়াই ছিল ভাল। নবীন-তরুণদের জন্য জায়গা ছেড়ে দেয়া দরকার। তারা দল বেঁধে হৈহুল্লোড় করছে, সেলফি তোলার ধুম পড়েছে। শহীদ দিবসের মর্যাদাকে পাশে সরিয়ে রেখে এই দিনটিকে তারা উৎসবের দিন করে তুলেছে। উৎসবে ব্যক্তিগতভাবে আমার আপত্তির কিছু নেই। কিন্তু বইমেলায় বই না কিনে শুধু বেড়াতে যাওয়াটাও সমর্থন করা যায় না। অনেককাল থেকেই এমনটা হয়ে আসছে । প্রতিবছরই ভাবি, সামনে পরিস্থিতির পরিবর্তন হবে। না, তা হচ্ছে না। মানুষ ফুর্তিই করে চলেছে কেবল। বইয়ের মেলায় গিয়ে একখানা বই না কিনে বাসায় চলে আসা যে কতটা অভদ্রতা ও গ্লানিকর, তা ওদের কে বলে দেবে? বাণিজ্যমেলায় গিয়ে তো কেউ খালি হাতে বাসায় ফেরেন না! বইমেলার কড়চায় আজ ব্লগার আরিফ জেবতিকের কথা তুলে দিচ্ছি। তিনি লিখেছেন- ‘এবার বইমেলায় একদিনই গিয়েছি, ২০ ফেব্রুয়ারি বিকেল বেলা। অফিস খোলা দিন, তাই বিকেলে ঢুকতে বেগ পেতে হয়নি। ডটু রাসেলের মৃত্যুতে মনটা ভার ছিল, রাতে ভেবে দেখলাম, ডটু শুধু আমাদের ছেড়ে যায়নি, আমাকে ছেড়ে যাচ্ছে ‘ডটু যুগ।’ সেই বইমেলা, টিএসসি কিংবা ছবির হাটের আড্ডা, শাহবাগ...সবকিছু থেকেই অনেক দূরে চলে গেছি নিজেরই অজান্তে। হয়তো সেই মায়া থেকেই বইমেলায় গেলাম। আমি যে রকম বইমেলা চাই বলে গত কয়েক বছর ধরে ক্রমাগত চিৎকার চেচামেচি করি, এবার অনেকটাই তার কাছাকাছি হয়েছে। বেশ খোলামেলা বড় পরিসর। স্টলগুলোর মাঝখানে পর্যাপ্ত পরিসরের রাস্তা। কয়েক বছর ধরেই বলছিলাম যে আলোকস্তম্ভটাকে ডিজাইনে ঢুকিয়ে নিন। এবার খানিকটা হয়েছে। আলোকস্তম্ভের বাতিগুলো যদিও ম্রিয়মাণ হয়ে গেছে, তবু পাশের কৃত্রিম লেকটার দিক উন্মুক্ত রাখা হয়েছে অন্তত। বসার জন্য বেশ জায়গা রাখা হয়েছে। খাবার স্টলের সংখ্যা বাড়ানো হয়েছে। বইমেলায় কফি ছাড়াও এবার লেবু-চা কিংবা দুধ-চা পাওয়া যাচ্ছে। লিটিল ম্যাগ চত্বরটাও বড় হয়েছে এবার। সব মিলিয়ে এবারের বইমেলার আয়োজন মন্দ হয়নি। উন্নতির অনেক সুযোগ এখনও বাকি আছে, কিন্তু যতটুকু হয়েছে ততটুকুকে অন্তত স্বাগত জানাতে হয়। ভাল হতো যদি মাইক্রোফোনে হালকা করে গান ছেড়ে রাখা যেত, দলছুট-জলের গান-কৃষ্ণকলি। মেলায় সিগারেট নিয়ে প্রবেশের অনেক কড়াকড়ি, তবু ভেতরে দেদার সিগারেট খাওয়া হচ্ছে। কবি সাহিত্যিক মানুষরা একটু বেশিই চা-সিগারেট খায়। ধূমাপান একেবারে নিষিদ্ধ করার নাম করে সারা মেলায় সিগারেট খাওয়ার সুযোগ না রেখে বরং একটু দূরে একটা দিক ধূমপানের জন্য নির্দিষ্ট করে দেয়া যেতে পারে। সিগারেট কোম্পানিগুলোকে বললেই বেশ একটা আয়েশি লাউঞ্জ বানিয়ে দেবে ওরা। বাংলা একাডেমির মহাপরিচালক কবি হাবিবুল্লাহ সিরাজী সাহেবের সঙ্গে কথা হলো। আমি কবি চিনি কম, তবে উনাকে দেখে মনে হলো বইমেলা নিয়ে উনি আন্তরিক আছেন। বইমেলায় একটা নিজস্ব এ্যাপস তৈরির কথা বললাম। বললেন, আগামী বইমেলায় এ্যাপস আসবে।’ শেখ হাসিনা গ্রন্থপঞ্জি বাংলা একাডেমিতে কর্মরত মুক্তিযুদ্ধ গবেষক রেহানা পারভীনের গ্রন্থনা ও সম্পাদনায় ‘শেখ হাসিনা গ্রন্থপঞ্জি’ প্রকাশ করেছে সুবর্ণ প্রকাশনী। বইটিতে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সংক্ষিপ্ত জীবনী, তাঁর রচিত ও সম্পাদিত ৩৫টি গ্রন্থের সংক্ষিপ্ত পরিচিতি সংকলিত হয়েছে। বইগুলোর মধ্যে রয়েছে- ‘ওরা টোকাই কেন’, ‘সামরিক তন্ত্র বনাম গণতন্ত্র’, ‘দারিদ্র্য দূরীকরণ : কিছু চিন্তা ভাবনা’, ‘শেখ মুজিব আমার পিতা’, ‘বৃহৎ জনগোষ্ঠীর জন্য উন্নয়ন’, ‘বিপন্ন গণতন্ত্র লাঞ্ছিত মানবতা’ ইত্যাদি। এছাড়া বঙ্গবন্ধুকন্যাকে নিয়ে রচিত ১৮২টি বইয়ের পরিচিতি সন্নিবেশিত করা হয়েছে। লেখক গ্রন্থপঞ্জি বিষয়ে দীর্ঘ ভূমিকা লিখেছেন। লেখক ফেসবুকে লিখেছেন: শেখ হাসিনাকে যাঁরা ভালোবাসেন তাঁদের জন্য মুজিববর্ষের উপহার। মুজিববর্ষে কেন এ গ্রন্থ? ২০২০ সালকে মুজিববর্ষ ঘোষণা করা হয়েছে। ব্যক্তি এবং প্রতিষ্ঠান যার যার অবস্থান থেকে মুজিববর্ষকে সফল করে তুলতে নানা আয়োজনে মেতে উঠেছে। এই যে বিশাল আয়োজন তা সম্ভব হলো কীভাবে? ১৯৭৫ এর ১৫ আগস্ট জাতির পিতাকে হত্যার পর শেখ হাসিনা ৬ বছর নির্বাসিত জীবনযাপন করছেন। একই সময়ে জাতির পিতাও নির্বাসিত হয়েছিলেন বাংলার ইতিহাস থেকে। গত প্রায় পাঁচ দশকের অপরিসীম ত্যাগ ও অক্লান্ত পরিশ্রমের বিনিময়ে জাতির পিতার কন্যা শেখ হাসিনা এ দেশের ইতিহাস চর্চায় সুস্থ ধারা ফিরিয়ে আনতে সক্ষম হয়েছেন। তাই আজ আমরা জাতির পিতার জন্মশতবর্ষে লিখছি, আঁকছি, গাইছি... যার যার প্রতিভার স্বাক্ষর রাখার চেষ্টায় রত। কীভাবে একজন শেখ হাসিনা এতসব সম্ভব করে তুললেন সে ইতিহাস জানতে হলে পড়ুন ‘শেখ হাসিনা গ্রন্থপঞ্জি’। ২৩ ফেব্রুয়ারি ২০২০ [email protected]
×