ঢাকা, বাংলাদেশ   শুক্রবার ১৯ এপ্রিল ২০২৪, ৫ বৈশাখ ১৪৩১

ভৈরবে গৃহবধূর লাশ উদ্ধার ॥ স্বামী আটক

প্রকাশিত: ১১:৩৭, ৬ ফেব্রুয়ারি ২০২০

ভৈরবে গৃহবধূর লাশ উদ্ধার ॥ স্বামী আটক

নিজস্ব সংবাদদাতা, ভৈরব, ৫ ফেব্রুয়ারি ॥ বুধবার সকালে ভৈরব শহরের পঞ্চবটি বৌবাজার এলাকার হালিমা বেগমের বাড়ি থেকে চৈতি বেগম (১৮) নামে এক গৃহবধূর ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার করেছে পুলিশ। পুলিশ জিজ্ঞাসাবাদের জন্য চৈতির স্বামী সাগর মিয়া (২০) কে আটক করেছে। চৈতির বাবা হেলাল মিয়া জানান, পেশায় অটোরিক্সা চালক সাগরের সঙ্গে ৮/৯ মাস আগে পারিবারিকভাবে বিয়ে হয় তার মেয়ের। কিন্তু বিয়ের পর থেকেই সাগর-চৈতির দাম্পত্য জীবনে ঝগড়াঝাটি লেগেই থাকত। বিভিন্ন অজুহাতে সাগর তার মেয়ে চৈতিকে মারধর করত। মঙ্গলবার রাতেও মারধরের ঘটনা ঘটে। সকালে ঘরের আঁড়ার সঙ্গে মেয়ের ঝুলন্ত লাশ দেখতে পান। তার দাবি, মেয়ে আত্মহত্যা করেনি। তার মেয়েকে হত্যার পর ঝুলিয়ে রেখেছে। তিনি মেয়ে হত্যার বিচার দাবি করেন। এদিকে পুলিশের হাতে আটক সাগর স্ত্রী হত্যার অভিযোগ অস্বীকার করে বলেন, মঙ্গলবার রাতে তার ও চৈতির মাঝে ঝগড়া হলে তিনি তাকে মারধর করেছিলেন। কিন্তু তাকে তিনি হত্যা করেননি। রাগে চৈতি আত্মহত্যা করেছে। বগুড়ায় যুবক স্টাফ রিপোর্টার বগুড়া অফিস থেকে জানান, দুপচাঁচিয়া উপজেলার ধানখেত থেকে এক যুবকের (৩০) জবাই করা পোড়ানো লাশ উদ্ধার হয়েছে। বুধবার দুপুরে পুলিশ লাশ উদ্ধার করে। পুলিশ জানায়, উপজেলার চামরুল ইউনিয়নের বেরুঞ্জ ডোবলাপাড়ার একটি ধানখেতের মধ্যে লাশটি পড়ে ছিল। স্থানীয় লোকজন পুলিশকে খবর দেয়। লাশের মুখম-লসহ গোটা শরীর পোড়ানো ছিল। পুলিশের ধারণা গলাকেটে হত্যার পর ওই ব্যক্তিকে পুড়িয়ে দেয়া হয়। বিকেল পর্যন্ত লাশটি কেউ শনাক্ত করতে পারেনি। দুপুরে পুলিশ লাশ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য মর্গে পাঠায়। দিনাজপুরে শিশু হত্যা মামলায় ৫ জনের ফাঁসি স্টাফ রিপোর্টার, দিনাজপুর ॥ দিনাজপুরের ঘোড়াঘাটে ৪ বছরের শিশুকে অপহরণের পর হত্যার ঘটনায় দায়ের করা মামলায় ২ ভাইসহ ৫ জনকে ফাঁসির আদেশ দিয়েছেন আদালত। বুধবার বিকেলে দিনাজপুরের নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনালের বিচারক শরিফ উদ্দিন আহমেদ এই রায় দেন। ফাঁসির দণ্ড প্রাপ্ত আসামিরা হলেন- উপজেলার কাদিমনগর এলাকার এহিয়ার ছেলে জিল্লুর রহমান ও জুয়েল ইসলাম, মৃত আব্দুর রাজ্জাকের ছেলে কামাল উদ্দিন, কামাল উদ্দিনের ছেলে মামুন রশিদ ওরফে মামুন ও ওয়াজেদ আলীর ছেলে ফেরদৌস আলী। একই মামলার বাকি ৬ আসামির বিরুদ্ধে অভিযোগ প্রমাণিত না হওয়ায় তাদের বেকসুর খালাস দিয়েছে আদালত।
×