ঢাকা, বাংলাদেশ   শুক্রবার ১৯ এপ্রিল ২০২৪, ৬ বৈশাখ ১৪৩১

কুড়িগ্রামে আসামির মৃত্যু নিয়ে রহস্য

প্রকাশিত: ১২:১১, ৪ ফেব্রুয়ারি ২০২০

কুড়িগ্রামে আসামির মৃত্যু নিয়ে রহস্য

স্টাফ রিপোর্টার, কুড়িগ্রাম ॥ ভুরুঙ্গামারী উপজেলার শিলখুড়ি ইউনিয়নে পুলিশের হাতে গাঁজাসহ আটক মোজাফফর (৩০) নামে এক যুবকের মৃত্যু হয়েছে। এ ঘটনায় এলাকায় তোলপাড় শুরু হয়েছে। নিহত যুবক উপজেলার উত্তর ছাটগোপালপুর গ্রামের আব্দুল ওয়াহাবের পুত্র। ঘটনাটি স্বাভাবিক মৃত্যু নাকি অস্বাভাবিক মৃত্যু; এনিয়ে অভিযোগ ওঠায় পুলিশ সুপার ঘটনা তদন্তে ৩ সদস্য বিশিষ্ট কমিটি গঠন করেছেন। নিহত মোজাফফর ব্যাটারিচালিত অটোচালক। তার মৃত্যুর খবর ছড়িয়ে পড়লে অটোচালকরা সমবেত হয়ে দুপুর দুইটার দিকে ঢলডাঙ্গা এলাকায় বিক্ষোভ-সমাবেশ কর্মসূচী পালন করে। এ সময় অটোচালক আমজাদের পুত্র ইউসুফ ও নিহতের বড় ভাই আব্দুর রউফ দাবি করেন পুলিশের অবহেলায় মোজাফফরকে জীবন দিতে হলো। মোজাফফর শ্বাসকষ্টসহ যক্ষ্মারোগে আক্রান্ত হলেও পুলিশ তা আমলে নেয়নি। শুধু তাই নয় থানায় অসুস্থ হয়ে পড়লে তাকে ভুরুঙ্গামারী হাসপাতালে নেয়া হয়। সেখানে ডাক্তারের পরামর্শ উপেক্ষা করে মাত্র ১৫ মিনিট প্রাথমিক চিকিৎসা দিয়ে আবার থানায় নিয়ে আসা হয়। দ্বিতীয় দফায় থানায় অসুস্থ হয়ে পড়লে তাকে রাত সাড়ে ১২টায় আবারও ভুরুঙ্গামারী হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। কর্তব্যরত চিকিৎসক মোজাফফরকে দ্রুত উন্নত চিকিৎসার পরামর্শ দেয়া হলেও পুলিশ কুড়িগ্রামে হাসপাতালে ভর্তি করায় ভোররাত সাড়ে ৪টায়। তারা এ ঘটনার বিচার দাবি করেন। ভুরুঙ্গামারী উপজেলার শিলখুড়ি ইউনিয়নে পুলিশের হাতে গাঁজাসহ আটক মোজাফফর (৩০) নামে এক যুবকের মৃত্যু হয়েছে। এ ঘটনায় এলাকায় তোলপাড় শুরু হয়েছে। নিহত যুবক উপজেলার উত্তর ছাটগোপালপুর গ্রামের আব্দুল ওয়াবের পুত্র। ঘটনাটি স্বাভাবিক মৃত্যু নাকি অস্বাভাবিক মৃত্যু; এনিয়ে অভিযোগ ওঠায় পুলিশ সুপার ঘটনা তদন্তে ৩ সদস্য বিশিষ্ট কমিটি গঠন করেছেন। নিহত মোজাফফর ব্যাটারিচালিত অটোচালক। তার মৃত্যুর খবর ছড়িয়ে পড়লে অটোচালকরা সমবেত হয়ে দুপুর দুইটার দিকে ঢলডাঙ্গা এলাকায় বিক্ষোভ-সমাবেশ কর্মসূচী পালন করে। এ সময় অটোচালক আমজাদের পুত্র ইউসুফ ও নিহতের বড় ভাই আব্দুর রউফ দাবি করেন পুলিশের অবহেলায় মোজাফফরকে জীবন দিতে হলো। মোজাফফর শ্বাসকষ্টসহ যক্ষ্মারোগে আক্রান্ত হলেও পুলিশ তা আমলে নেয়নি। শুধু তাই নয় থানায় অসুস্থ হয়ে পড়লে তাকে ভুরুঙ্গামারী হাসপাতালে নেয়া হয়। সেখানে ডাক্তারের পরামর্শ উপেক্ষা করে মাত্র ১৫ মিনিট প্রাথমিক চিকিৎসা দিয়ে আবার থানায় নিয়ে আসা হয়। দ্বিতীয় দফায় থানায় অসুস্থ হয়ে পড়লে তাকে রাত সাড়ে ১২টায় আবারও ভুরুঙ্গামারী হাসপাতালে ভর্তি করা হয়।
×