ঢাকা, বাংলাদেশ   শুক্রবার ১৯ এপ্রিল ২০২৪, ৬ বৈশাখ ১৪৩১

ঝলক

প্রকাশিত: ১১:২০, ১০ জানুয়ারি ২০২০

ঝলক

বাতাস দিয়ে তৈরি খাদ্য সোলেন ফিনল্যান্ডের কিছু বিজ্ঞানী বাতাস দিয়ে প্রোটিন জাতীয় খাদ্য তৈরি করেছেন। তারা বলছেন, এই খাবার পুষ্টিগুণের দিক দিয়ে সয়ার প্রতিযোগী হয়ে উঠতে পারবে। খাবার তৈরিতে গ্রীনহাউজ গ্যাস নির্গমণ প্রায় শূন্যের কোঠায় থাকবে যদি এতে প্রয়োজনীয় বিদ্যুত সৌর অথবা বাতাস দিয়ে তৈরি করা হয়। ইলেক্ট্রলাইসিস ব্যবহার করে পানি থেকে হাইড্রোজেন আলাদা করা হয়েছে। তারপর সেই হাইড্রোজেন, বাতাস থেকে নেয়া কার্বন ডাইঅক্সাইড ও খনিজ পদার্থ মাটিতে পাওয়া যায় এমন এক প্রকার ব্যাকটেরিয়াকে খাইয়ে প্রোটিন জাতীয় খাদ্য তৈরি করা হয়েছে। খাবারের নাম দেয়া হয়েছে সোলেন। যা খেতে একদম স্বাদহীন। ওই প্রোটিন সরাসরি খাওয়ার জন্য নয় বরং অন্য ধরনের খাবারের সঙ্গে এটি যুক্ত করে পুষ্টিগুণ বাড়ানো যায় মাত্র। একে ব্যবহার করে বিস্কুট, পাস্তা, নুডুলস বা রুটি এমনকি কৃত্রিম মাংস বা মাছ তৈরি সম্ভব। এই প্রোটিন গবাদিপশুর খাবারও হতে পারে। এমন খাবার উৎপাদন প্রযুক্তির ধারণা প্রথম এসেছে ষাটের দশকে। মহাকাশযানে ব্যবহারের জন্য এমন প্রযুক্তির শুরু। সেজন্য একটি প্রকল্প হাতে নেয়া হয়েছে। এতে তহবিলও সংগ্রহ করা হয়েছে। এখন পর্যন্ত ৫৫ লাখ ইউরো যোগাড় হয়েছে। ফ্যাক্টরি পর্যায়ে সোলেন তৈরির কাজ ২০২৫ সাল নাগাদ শুরু হবে। Ñবিবিসি শিংয়ের মতো সূর্য সূর্য উঠছে। তবে মনে হচ্ছে যেন আকাশ ফুঁড়ে উঠছে শয়তানের শিং। তেমনই এক ছবি প্রকৃতিরই অনন্য নিদর্শন। সূর্যটা দিগন্তে এমনভাবে ভেসে উঠার দৃশ্য সত্যিই বিরল। সেটা আসলে গত বছরের ২৬ ডিসেম্বরের বিরল সূর্যগ্রহণের দৃশ্য। সেদিন কাতারের আল ওয়াকরাহে ছিল ছুটির দিন। দৃশ্যটাকে ক্যামেরাবন্দী করতে সেখানে অনেক ফটোগ্রাফারের মতো ছিলেন ইলিয়াস চেজিওটিস। তার প্রতীক্ষা বিফলে যায়নি। দিগন্তে সাগর ফুঁড়ে বেরিয়ে এলো ‘লাল শয়তানের দুই ভয়ালদর্শন শিং’। ভুল হয়নি ফটোগ্রাফারের। ধীরে ধীরে উঠতে থাকল সূর্য। একটা সময় বোঝা গেল ওটা আসলেই সূর্য। ‘লাল শয়তানের শিং’ নাম দেয়া হয়েছে আর্থুরিয়ান কিংবদন্তি জাদুকর মরগান লি ফে’র নামানুসারে। যা কিনা নাবিকদের পথ ভুলিয়ে নিয়ে যায় মৃত্যুর দিকে। -গাল্ফ নিউজ
×