আপনার হাড় ও গিটের জন্য যে খাদ্যগুলো প্রয়োজন
দুধ ও দুগ্ধজাতীয় খাদ্য
ফ্লাস্ক বীজ
ব্রোকলি মাছ
ডিম
সরিষা
কলি
কাঠবাদাম
স্নিনাক
টক ফল
দুঃখের শারীরিক প্রভাব
দুঃখের লক্ষণগুলো হলোÑ
শক্তিহীনতা
সমাজ থেকে গুষ্ঠায়ে যাওয়া মনোভাব
বেশি ঘুম
ওজন বেড়ে যাওয়া
আত্মহননের পথ বেছে নেয়া
দুঃখ কখনও কখনও হাইপোথাইরয়েডিজম, হাইপো ব্লাইসিমা বলে প্রতিভাত হয়
দুঃখে আবার ঘুমহীনতা অতি উত্তেজনা, দুশ্চিন্তা দেখা দেয়।
২০১৩ সালে প্রকাশিত এক গবেষণায় দেখা যায়। ব্রেনের কোষে কোষে সমন্বয়ের অভাব দেখা যায় হতাশায়।
ডোপামিন নামক ব্রেনের নিউরো রিস্পেষ্টার এর প্রভাব থাকে হতাশার ওপর।
আবহাওয়া মেঘাচ্ছন্ন থাকলে মনও দুঃখে ভরে যায়
বৈজ্ঞানিক উপায় সুখী হওয়া
ধ্যানস্ত হোন।
হাসিতে হেসে উঠুন।
বেশি ঘুমান।
কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করুন।
অন্যকে উপকার করুন।
প্রতিদিন অন্তত ৭ মিনিট ব্যায়াম করুন।
বাইরে বের হয়ে পড়ুন।
কাজের মধ্যে ডুবে থাকুন।
বন্ধু ও পরিবারের সদস্যদের সঙ্গে বেশি সময় কাটান।
একটি ভ্রমণের পরিকল্পনা করুন। নাইবা গেলেন।
কান্নার যত ভাল গুণ
নম্যতা আনে, অন্যের সঙ্গে সখ্য বাড়ায়।
মনে এমন মনোভাব আনে যা কিনা আপনাকে এগোতে সাহায্য করে।
মনোভঙ্গিকে সৃষ্টিময় করে তুলে।
কান্না শরীরে দূষিত বস্তু দূর করে।
কান্না যেন পূর্বের ভার দূর করে।
কান্না স্ট্রেট মোকাবিলাতে সাহায্য করে।
হারানোর সঙ্গে একটি সমঝোতা করতে সাহায্য করে।
মনে মনে ভালবোধ আসে।
আপনাকে আপন শক্তিতে বলীয়ান হতে সুযোগ দেয় কান্না।