ঢাকা, বাংলাদেশ   শুক্রবার ২৬ এপ্রিল ২০২৪, ১২ বৈশাখ ১৪৩১

ছায়ানটের বার্ষিক লোকসঙ্গীত আসর

প্রকাশিত: ১১:২৯, ৪ জানুয়ারি ২০২০

ছায়ানটের বার্ষিক লোকসঙ্গীত আসর

স্টাফ রিপোর্টার ॥ মরমী গানের সুরে এগিয়ে যায় পৌষের সন্ধ্যাটি। গাওয়া হয় বাংলার লোককবিদের নানা গান। শেকড়ের সুরে সুরে কেটে যায় সুন্দরতম সময়। শ্রোতারা শুনতে পায় জসীম উদ্্দীন, মনমোহন দত্ত, দূরবীন শাহ কিংবা বাউল চাঁন মিয়া রচিত লোকসঙ্গীত। শুক্রবার লোকগানের এই আসরটির আয়োজন করে ছায়ানট। অনুষ্ঠিত হয় ছায়ানটের বার্ষিক লোকসঙ্গীত অনুষ্ঠান। সম্মেলক কণ্ঠে শুরু হয়পরিবেশনা। অনেকগুলো কণ্ঠ এক সুরে গেয়ে ওঠে ‘ওই না রূপে নয়ন দিয়ে’। এরপর ছিল একক কণ্ঠের গান। সরদার মোঃ রহমতুল্লা গেয়ে শোনান ‘তুমি কাইন্দো না ওরে আমার’। পলি রায় পরিবেশন করেন ‘তুমি আমার বন্ধু লাগো’। সঞ্চিতা বর্মণ শুনিয়েছেন ‘ও সুজন বন্ধু’। মহিতোষ কুমার ম-ল শুনিয়েছেন ‘যে দিন আমার ভবলীলা’। মোঃ মানিক গেয়েছেন ‘মন্দিরে দেবতা নাই’। এ ছাড়াও গান শোনান মুকুলমজুমদার, নারায়ণ চন্দ্র শীল, জোনাকী রাণী শীল, আবুল কালাম আজাদ, এরফান হোসেন, বিমান চন্দ্র বিশ্বাস, নাজমুল আহসান তুহিন, সুপ্রিয়া শাহনেওয়াজ ও মোঃ খায়রুল ইসলাম। তাদের গাওয়া গানগুলোর শিরোনাম ছিল ‘আমার বন্ধু যদি হইতো পোষা পাখি’, ‘ধরতে যদি অধরারে’, ‘আজ রাধার শুভদিন’, ‘নির্জন, যমুনার কূলে’, ‘কান্দায়োনা পরান বন্ধু’, ‘আমি এই দেখিলাম সোনার ছবি’, ‘আর কি শ্যাম আসিবে গো’, ‘তুমি ডাক দিলে অবলার পানে’ ও ‘রজনী হোসনে অবসান’। একক গানের মাঝে সম্মেলক কণ্ঠে গীত হয় ‘আর কি শ্যাম আসিবে গো’।
×