ঢাকা, বাংলাদেশ   শুক্রবার ১৯ এপ্রিল ২০২৪, ৫ বৈশাখ ১৪৩১

গুঁড়ি গুঁড়ি বৃষ্টির কারণে বিভিন্ন অঞ্চলে শীত বেড়েছে

প্রকাশিত: ১০:১০, ২৮ ডিসেম্বর ২০১৯

  গুঁড়ি গুঁড়ি বৃষ্টির কারণে বিভিন্ন অঞ্চলে শীত বেড়েছে

জনকণ্ঠ ডেস্ক ॥ দেশের বিভিন্ন অঞ্চলে গুঁড়ি গুঁড়ি বৃষ্টির কারণে শীতের তীব্রতা বেড়েছে। বৃহস্পতিবার বিকেলের পর থেকেই দেশের বিভিন্ন এলাকা থেকে হালকা বৃষ্টির খবর আসছিল; রাতে গুঁড়ি গুঁড়ি বৃষ্টি শুরু হয় রাজধানী ঢাকাতেও। তাতে শীত কিছুটা বেড়েছে। আর রাস্তার শীতের ধুলা পরিণত হয়েছে বর্ষার কাদায়। তাপমাত্রা সামান্য বাড়লেও মৃদু শৈত্যপ্রবাহ অব্যাহত রয়েছে রংপুর বিভাগের কয়েকটি জেলায় আবহাওয়াবিদ আফতাব উদ্দিন বলেন, দেশের বিভিন্ন অঞ্চলে গুঁড়ি গুঁড়ি বৃষ্টির এই প্রবণতা শুক্রবার সারাদিনই দেখা যাবে। রাত ৯টা-১০টার পর বৃষ্টি বন্ধ হতে পারে, তবে রাতের তাপমাত্রাও কিছুটা নেমে যেতে পারে। ‘শৈত্যপ্রবাহের পর তাপমাত্রা বাড়তে শুরু করেছিল। কিন্তু বৃষ্টির কারণে বিরাজমান মৃদু শৈত্যপ্রবাহ অব্যাহত থাকছে। সারাদেশে যে বৃষ্টি হচ্ছে সেটা রাতের পর থাকবে না। তবে চট্টগ্রাম ও সিলেট অঞ্চলের কোথাও কোথাও শনিবারও সামান্য বৃষ্টি হতে পারে।’ আফতাব উদ্দিন বলেন, আগামী ২৪ ঘণ্টায় তাপমাত্রা ১-২ ডিগ্রী সেলসিয়াস কমতে পারে, অর্থাৎ শীত কিছুটা বাড়বে। বৃষ্টি একেবারে থেমে গেলে তাপমাত্রা বাড়বে। শুক্রবার সকাল ৯টায় দেশের সর্বনিম্ন তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে তেঁতুলিয়ায়, ৯.২ ডিগ্রী সেলসিয়াস। ঢাকায় সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল ১৫.২ ডিগ্রী সেলসিয়াস। গত ২৪ ঘণ্টায় যশোরে সর্বোচ্চ ১৪ মিলিমিটার বৃষ্টিপাত হয়েছে; এ সময় ঢাকায় ৫ মিলিমিটার বৃষ্টিপাত রেকর্ড করা হয়েছে। পঞ্চগড়, দিনাজপুর ও নীলফামারি জেলায় চলমান মৃদু শৈত্যপ্রবাহ আগামী ২৪ ঘণ্টা অব্যাহত থাকবে জানিয়ে আবহাওয়াবিদ আফতাব উদ্দিন বলেন, শৈত্যপ্রবাহের পরিধি কিছুটা বাড়তে পারে। গুঁড়ি গুঁড়ি বৃষ্টির কারণে সারাদিনই কুয়াশার চাদরে ঢেকে আছে সারা দেশ। উত্তরাঞ্চলে কনকনে শীতে ভোগান্তিতে পড়েছে খেটে খাওয়া মানুষ। হালকা বৃষ্টি এবং শীতের কারণে সাপ্তাহিক ছুটির দিনে জরুরী প্রয়োজন ছাড়া কেউ ঢাকায় বাসার বাইরে বের হচ্ছেন না। ফলে ঢাকার রাস্তাঘাট অনেকটাই ফাঁকা। কুড়িগ্রামে গত তিন দিন ধরে সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ৭ থেকে ১০ ডিগ্রী সেলসিয়াসে ওঠানামা করছে। নওগাঁয় শুক্রবার তাপমাত্রা ৯ ডিগ্রীতে নেমে আসে, শৈত্যপ্রবাহের কারণে মানুষ জরুরী প্রয়োজন ছাড়া বাইরে বের হচ্ছে না। বিভিন্ন স্থান থেকে আমাদের স্টাফ রিপোর্টার ও নিজস্ব সংবাদদাতা এ খবর জানিয়েছেন। কুড়িগ্রাম ॥ উত্তারাঞ্চলের সীমান্ত ঘেঁষা জেলা কুড়িগ্রামে টানা ১০ দিনের তীব্র শীত ও কনকনে ঠান্ডায় বিপর্যস্ত হয়ে পড়েছে মানুষজন। গত ৩দিন ধরে জেলার সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ৭ ডিগ্রী থেকে ১০ ডিগ্রী সেলসিয়াসে ওঠানামা করছে। শুক্রবার জেলার সর্বনিম্ন তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে ১০.৭ ডিগ্রী সেলসিয়াস। এ অবস্থায় গরম কাপড়ের অভাবে চরম দুর্ভোগে পড়েছে হতদরিদ্র শ্রেণীর মানুষ। কাজে যেতে না পারায় দুর্ভোগ বেড়েছে দিনমজুর শ্রেণীর মানুষ। শীত নিবারণের উপায় না থাকায় নাজেহাল হয়ে পড়েছে চরাঞ্চলে বসবাসকারীরা। নওগাঁ ॥ উত্তরের নওগাঁ জেলা তীব্র শীতে ঠকঠক করে কাঁপছে। জেলা জুড়ে প্রচ- শীতে জনজীবন বিপর্যস্ত হয়ে পড়েছে। শীতের কারণে বৃদ্ধ ও শিশুরা বিপাকে পড়েছে। গরম কাপড়ের অভাবে অসহায় পরিবারগুলোকে ভোগান্তি পোহাতে হচ্ছে। তবে আশার কথা সরকারী ও বেসরকারী পর্যায়ে শীতবস্ত্র হিসেবে কম্বল বিতরণ পুরোদমে চলছে। শীতের কারণে খেটে খাওয়া মানুষগুলো ঘরের বাইরে যেতে পারছে না। তীব্র শীতে বোরো বীজতলা কোল্ড ইনজুরিতে আক্রান্ত হয়ে পড়েছে। কৃষক মাঠে কাজ করতে পারছে না। বাগেরহাট ॥ বাগেরহাটসহ উপকূলজুড়ে গুঁড়ি গুঁড়ি বৃষ্টিতে শীতের তীব্রতা বেড়েছে। হঠাৎ এই বৃষ্টিতে বাগেরহাটের ধানের চারার ব্যাপক উপকার হয়েছে। ফলে হাসি ফুটেছে চাষীদের মুখে। তবে বৃহস্পতিবার রাতে থেকে বিরামহীন এ বৃষ্টিতে কনকনে ঠান্ডায় জনজীবনে স্থবিরতা নেমে এসেছে। বাগেরহাটের শরণখোলা, মোরেলগঞ্জ, মংলাসহ উপকূলীয় এলাকায় শীতের তীব্রতা বেড়ে যাওয়ায় খেটে খাওয়া মানুষগুলো পড়েছেন বিপাকে। তারা ঘর থেকে বাইরে বের হচ্ছেন না। রাস্তাঘাট রয়েছে ফাঁকা। বরিশাল ॥ নগরীসহ জেলার প্রতিটি উপজেলা ও দক্ষিণাঞ্চলের বিভিন্ন জেলায় পৌষের বৃষ্টিতে বেড়েছে শীত। কখনো থেমে থেমে মাঝারি আকারে আবার কখনো গুঁড়ি গুঁড়ি বৃষ্টি হচ্ছে। শীতল হাওয়ার সঙ্গে বৃহস্পতিবার দিবাগত রাত থেকে শুরু হওয়া বৃষ্টির কারণে শুক্রবার দিনভর শীতের প্রকোপ আগের চেয়ে অনেকটা বৃদ্ধি পেয়েছে। খানাখন্দে পানি জমে নগরীর রাস্তাঘাট কর্দমাক্ত হয়ে পড়েছে। প্রয়োজন ছাড়া ঘর থেকে কেউ না বের হচ্ছেন না। এতে বরিশাল নগরীর রাস্তাঘাট অনেকটাই ফাঁকা রয়েছে। মাগুরা ॥ মাগুরায় শুক্রবার ভোরে মাঝারি বৃষ্টি হয়েছে। সূর্যের দেখা মেলেনি। ফলে শীতের তীব্রতা আরও বেড়েছে। দরিদ্র ও ভূমিহীন মানুষর চরম বিপাকে পড়েছে। কৃষকরা মাঠে কাজ করতে পারছে না। শিশুদের মধ্যে ডাইরিয়া ও নিউমোনিয়ার প্রকোপ দেখা দিয়েছে। শিশু ও বৃদ্ধরা নিউমোনিয়া, জ্বর ও কাশিতে আক্রান্ত হচ্ছে। মাগুরা হাসপাতালে আজ একশত শিশু ঠা-াজনিত রোগে ভর্তি রয়েছে। শহরের পুরাতন কাপড়ের মার্কেটে ক্রেতাদের ও লেপ তৈরির দোকানে প্রচুর ভিড় দেখা যাচ্ছে। কলাপাড়া, পটুয়াখালী ॥ কলাপাড়ার পায়রা বন্দর, কুয়াকাটাসহ উপকূলজুড়ে বৃহস্পতিবার রাত সাড়ে আটটা থেকে গুঁড়ি গুঁড়ি বৃষ্টি হচ্ছে। কখনও আচমকা মাঝারি বৃষ্টি হয়। একই সঙ্গে বইছে মৃদু শৈত্যপ্রবাহ। শুক্রবার দিনভর কুয়াশায় ঢেকে আছে জনপদ। কনকনে শীতে সন্ধ্যায় রাস্তাঘাট ফাঁকা হয়ে যায়। দোকানপাট বন্ধ হয়ে গেছে। কুয়াকাটা সৈকতপার পর্যটকশূন্য হয়ে যায় সন্ধ্যা না হতেই। মানুষ হয়ে পড়ছে ঘরমুখী। কৃষকরা বৃষ্টির কারণে সবজির ক্ষেত নিয়ে শঙ্কায় পড়েছেন। এছাড়া এখনও যাদের আমন ধান কাটা বাকি রয়েছে তারাও ধান ঝরে যাওয়ার শঙ্কায় পড়েছেন। উপজেলা স্বাস্থ্য প্রশাসক ডাঃ চিন্ময় হাওলাদার জানান, শিশু ও বয়োবৃদ্ধ মানুুষ এখন সবচেয়ে বেশি বিপাকে রয়েছেন। শ্বাসজনিত কষ্ট বেড়ে যেতে পারে ঠান্ডা লাগলে। এ কারণে গরম কাপড়-চোপড় পড়ে থাকতে হবে। বৃষ্টি এবং শৈত্যপ্রবাহ থেকে নিজেকে রক্ষা করার পরামর্শ দিয়েছেন এ চিকিৎসক। বেড়িবাঁধের বাইরের ঝুপড়িঘরে বসবাস করা জেলেসহ শ্রমজীবী দরিদ্র পরিবারের প্রায় সাত হাজার পরিবারে শীতকষ্ট চরমে। এদের শীত নিবারণের কাপড় (কম্বল) বিতরণ করা জরুরী বলে ভুক্তভোগীদের দাবি। রাঙ্গামাটি ॥ গুঁড়ি গুঁড়ি বৃষ্টি ও হিমেল হাওয়ার কারণে রাঙ্গামাটিতে শুক্রবার থেকে প্রচন্ড শীত অনুভূত হচ্ছে। ওইদিন ভোর রাত ও দুপুর থেকে থেমে থেমে গুঁড়ি গুঁড়ি বৃষ্টিপাতের কারণে শীতের প্রকোপ তীব্রতর হওয়ায় রাঙ্গামাটির জনজীবন বিপর্যস্ত হয়ে পড়েছে । বিশেষ করে কেটে খাওয়া মানুষের দুর্ভোগ বেড়ে গেছে। বৃষ্টি ও শীতের প্রকোপের কারণে কেটে খাওয়া মানুষ কাজের সন্ধানে বের হতে পারছে না। শীতের কারণে কাপ্তাই লেকের জেলেরাও বিপাকে পড়েছে। রাতদিন একই নিয়মে শীত অনুভূত হওয়ায় হতদরিদ্র ও সাধারণ মানুষ রাতে আগুন জ্বালিয়ে শীত নিবারণ করছে। নীলফামারী ॥ রাতে বৃষ্টির মতো ঝড়ছে কুয়াশা। বইছে শৈত্যপ্রবাহ। ভোর হতে না হতে চারদিকে হু হু করে ঠান্ডা বাতাস শুরু হয়। শরীরে মৌমাছির হুল ফোটানোর মতো উত্তরে ঠান্ডা হাওয়ার জেরে কাবু আবাল বৃদ্ধ বনিতা। শুক্রবার নীলফামারী জুড়ে ছিল প্রচন্ড কনকনে শীত। শীতের সঙ্গে ঘনকুয়াশায় জনজীবন বিপর্যস্ত হয়ে পড়েছে। ডিমলা আবহাওয়া পর্যবেক্ষণাগারের তথ্যমতে, শুক্রবার সকাল নয়টায় সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ১০ ডিগ্রী সেলসিয়াস রেকর্ড করা হয়েছে। অপর দিকে সৈয়দপুর আবহাওয়া অফিস জানায় উপজেলায় সর্বনিম্ন তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয় ১০.৫ ডিগ্রী সে. ছিল। যা বৃহস্পতিবারে চেয়ে বেড়েছে ২.৩ ডিগ্রী সে. বৃদ্ধি পেয়েছে। অন্যদিকে বৃহস্পতিবারের চেয়ে সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ডিমলায় ২.২ ডিগ্রী সে. বাড়লেও ডিমলা উপজেলায় তিস্তা নদী ও নদীর ওপারে ভারতের উত্তরবঙ্গের কুচবিহার, জলপাইগুড়ি আলিপুরদুয়ার শিলিগুড়ি ও দার্জিলিং এলাকার বৃষ্টির জেরে তার ঠা-া বাতাসের গতির প্রভাব এখানে পড়েছে। ফলে তীব্র শীত অনুভূত হচ্ছে। শুক্রবার ডিমলা এলাকায় ঘন্টায় বাতাসের গতিবেগ ২৫ থেকে ৩০ কিলোমিটার বেগে বইছে বলে জানালেন সেখানকার আবহাওয়া অফিসের পর্যবেক্ষক কর্মকর্তা মাহমুদুল ইসলাম। তিনি বলেন, বৃহস্পতিবার বাতাসের গতিবেগ ছিল ১০ থেকে ১২ কিলোমিটার। যা দ্বিগুণের বেশি হয়েছে শুক্রবার। সরেজমিনে দেখা যায় কনকনে শীতের জেরে প্রকৃতি প্রাণীকুলসহ জনজীবন কাবু হয়ে পড়েছে। শরীয়তপুর ॥ শুক্রবার সারাদিনেও সূর্যের দেখা মিলেনি শরীয়তপুরে। ছিল গুঁড়ি গুঁড়ি বৃষ্টি। হাড় কাঁপানো তীব্র শীতে কাবু হয়ে গেছে বৃদ্ধ ও শিশুরা। গত ২ দিনে শরীয়তপুর সদর হাসপাতালে ডায়রিয়া ও নিউমুনিয়ায় আক্রান্ত হয়ে অর্ধ শতাধিক ও ভেদরগঞ্জ উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ২৩ জন শিশুসহ বিভিন্ন উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে দুই শতাধিক শিশু শীতজনিত রোগে আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি হয়েছে। ছিন্নমূল মানুষের দুর্ভোগ চরমে। তারা ভিড় করছে পুরনো গরম কাপড়ের দোকানে। সরকারী-বেসরকারীভাবে বিভিন্ন স্থানে শীতবস্ত্র বিতরণ করা হলেও তা প্রয়োজনের তুলনায় অপ্রতুল বলে জানিয়েছে ভুক্তভোগীরা। সিরাজগঞ্জ ॥ একটানা পাঁচদিন মৃদু শৈত্যপ্রবাহ অব্যাহত থাকার পর বুধ ও বৃহস্পতিবার শীতের তীব্রতা কিছুটা কমেছিল। কিন্তু শুক্রবার সকালে ঘন কুয়াশা ও হালকা বৃষ্টিপাতের পর সিরাজগঞ্জে আবারো মৃদুশৈত্যপ্রবাহ শুরু হয়েছে। জনজীবন বিপর্যস্ত হয়ে পড়েছে। তবে দুপুরের পর আকাশে সূর্য উঁকি দিলেও শীতের তীব্রতা মোটেই কমেনি। শীতের তীব্রতায় শ্রমজীবী, দরিদ্র ও নিম্ন আয়ের মানুষগুলোর দুর্ভোগও বেড়েছে। পাশাপাশি শীতবস্ত্রের সংকটে কষ্টে দিনাতিপাত করছে ছিন্নমূল ও হতদরিদ্ররা। এদিকে তাড়াশের বিল এলাকায় ঠা-ায় আক্রান্ত হয়ে ঝাঁকে ঝাঁকে মৌমাছি মারা যাচ্ছে। সরিষার মধু সরবরাহকারী মৌমাছির মৃত্যুর কারণে মধু সংগ্রহ বাধাগ্রস্ত হচ্ছে। শীতের সবজি ও বোরো ধানের চারা ঠান্ডাজনিত রোগে আক্রান্ত হয়েছে। শীতের প্রকোপ বাড়ার সাথে সাথে নিউমোনিয়া, সর্দি জ্বর ও শ্বাসকষ্ট রোগীর সংখ্যা হাসপাতালগুলোতে বেড়েছে। জেলার বিভিন্ন হাসপাতালে এখন পর্যন্ত প্রায় ২শ জন নিউমোনিয়া ও ফুসফুসে আক্রান্ত রোগী ভর্তি রয়েছে বলে সিভিল সার্জন জানান। সিরাজগঞ্জ জেলায় তাপমাত্রার রেকর্ড করা হয়েছে ১২ ডিগ্রী সেলসিয়াস।
×