ঢাকা, বাংলাদেশ   বুধবার ২৪ এপ্রিল ২০২৪, ১০ বৈশাখ ১৪৩১

নাটোরে চালককে হত্যা করে অটোরিক্সা ছিনতাই

প্রকাশিত: ১০:৩৩, ৮ এপ্রিল ২০১৯

  নাটোরে চালককে হত্যা করে অটোরিক্সা ছিনতাই

নিজস্ব সংবাদদাতা, নাটোর, ৭ এপ্রিল ॥ বড়াইগ্রামে রামুচন্দ্র দাস নামে এক ইজিবাইক চালককে শ্বাসরোধে হত্যা করেছে দুর্বৃত্তরা। একইসঙ্গে ইজিবাইক ও টাকা ছিনিয়ে নিয়ে গেছে তারা। শনিবার রাত সাড়ে ৯টার দিকে উপজেলার আহমেদপুর কারবালা এলাকায় এ ঘটনা ঘটে। নিহত রামুচন্দ্র নাটোর শহরের মল্লিকহাটি এলাকার বাবুল চন্দ্র দাসের ছেলে। পুলিশ জানায়, ইজিবাইক চালক রামুচন্দ্র রাত সাড়ে ৮টার দিকে অসীম নামে একটি কোম্পানির বিক্রয় প্রতিনিধিকে নিয়ে বনপাড়া থেকে নাটোরের উদ্দেশে রওনা দেন। এসময় তাদের কাছে পণ্য বিক্রির এক থেকে দেড় লাখ টাকা ছিল। এ অবস্থায় ইজিবাইকটি নাটোর-পাবনা মহাসড়কের আহমেদপুর কারবালা মোড়ে এলে একদল দুর্বৃত্ত তাদের পথরোধ করে। এক পর্যায়ে তাদের কাছে থাকা টাকা ও ইজিবাইক ছিনিয়ে নেয়ার চেষ্টা করে দুর্বৃত্তরা। এসময় চালক রামুচন্দ্র বাধা দিতে গেলে তাকে ছুরি দিয়ে আঘাত ও শ্বাসরোধে হত্যা করে এবং অসীমকে হাত-পা বেঁধে টাকা ও ইজিবাইকটি নিয়ে দ্রুত পালিয়ে যায় তারা। ফেনীতে স্কুলছাত্রের লাশ উদ্ধার নিজস্ব সংবাদদাতা ফেনী থেকে জানান, সদর থানার পাঁচগাছিয়া ইউনিয়নের তেমুহনি এলাকা থেকে নিখোঁজের সাতদিন পর আরাফাত হোসেন শুভর (১৩) নামে এক স্কুলছাত্রের গলাকাটা লাশ উদ্ধার করেছে পুলিশ। রবিবার ভোরে শহরতলীর তেমুহনি বাজার সংলগ্ন মাথিয়ারায় কলাবাগানের একটি ডোবা থেকে তার গলিত লাশ উদ্ধার করে। নিহত আরাফাত হোসেন শুভ পার্শ¦বর্তী দক্ষিণ কাশিমপুর গ্রামের সৌদি প্রবাসী ইমাম হোসেনের ছেলে। সে তেমুহনি বাজারে অবস্থিত মাদার কেয়ার ইন্টারন্যাশনাল স্কুলের অষ্টম শ্রেণীর ছাত্র। এ ঘটনায় সিয়াম (১৭) ও সাফায়াত (১৮), রুবেল (৩০), সেলিম (৪৫) সহ ৫ জনকে আটক করেছে। পুলিশ ও স্থানীয়রা জানায়, আরাফাত হোসেন শুভ ৩১ মার্চ বিকেলে সাইকেল নিয়ে বাজারে গিয়ে নিখোঁজ হয় । চুয়াডাঙ্গায় এক ব্যক্তি নিজস্ব সংবাদদাতা চুয়াডাঙ্গা থেকে জানান, আলমডাঙ্গা উপজেলার জাহাপুর গ্রামে জমিজমা সংক্রান্ত বিরোধে সহোদর ভাই ও ভাতিজা মিলে আব্দুল খালেককে (৬৫) হত্যা করেছে। রবিবার দুপুরে ওই হত্যাকান্ডের ঘটনাটি ঘটেছে। নিহত আব্দুল খালেক জাহাপুর গ্রামের মরহুম নুর বক্স মন্ডলের ছেলে। জানা গেছে, জমিজমা নিয়ে দীর্ঘদিন ধরে আব্দুল খালেক ও তার ভাই আব্দুল লতিফের সঙ্গে বিরোধ চলে আসছিল। বিরোধের জের ধরে আব্দুল লতিফ তার ছেলে একরামুল মিলে আব্দুল খালেককে লাঠিসোঠা দিয়ে পেটায়। প্রতিবেশীরা গুরুতর অবস্থায় আব্দুল খালেককে চুয়াডাঙ্গা সদর হাসপাতালে নেয়ার পথে ঘোলদাড়ী গ্রামে তিনি মারা যান। নিহতের লাশ উদ্ধার করে আলমডাঙ্গা থানায় নেয়া হয়েছে। হামলাকারীরা পালিয়ে গেছে।
×