ঢাকা, বাংলাদেশ   শুক্রবার ২৯ মার্চ ২০২৪, ১৫ চৈত্র ১৪৩০

সম্প্রতি আলোচিত সব বিষয় নিয়ে লিখেছেনÑ রিফাত কান্তি সেন

আলোচিত খবর

প্রকাশিত: ১১:৫৩, ২৮ মার্চ ২০১৯

আলোচিত খবর

মুখে এসিড! যদি সকালে ঘুম থেকে ওঠে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ঘেটে দেখেন-শিরোনাম, ‘দীপিকার মুখে এসিড।’ ছবিটি দেখে অনেকে ভেবে ফেলতে পারেন এসিড সন্ত্রাসের শিকার হয়েছেন বলিউডের আবেদনময়ী এ অভিনেত্রী। তবে বেশ খটকায় পড়ে যাবেন তাইতো! আসলে তা নায় সম্প্রতি সোশ্যাল মিডিয়ায় নিজেই এমন ছবি পোস্ট করেন। তবে সত্যটা হচ্ছে এটি আসলে একটি ছবির দৃশ্যের লুক। ছবিটির নাম ‘ছপাক’। যারা ক্যাপশন না পরে হুজুগে মাতাল ছিলেন তাদের জন্য সমবেদনাই বটে। কারণ ক্যাপশনে লেখা ছিল, ‘একটা চরিত্র, যা আমার সঙ্গে সারা জীবন থাকবে ... মালতী। আজ থেকে শুরু হলো শূটিং। মুক্তি পাবে ২০২০ সালের ১০ জানুয়ারি।’ লজ্জায় ড্যানি বয়েল! ‘ড্যানি বয়েল’ হলিউডের আলোচিত এক নির্মাতার নাম। আলোচিত এই নির্মাতার জেদ সম্পর্কে কম বেশি লোকের ধারণা আছে। কোন কারণে মনে আঘাত পেলে সে কাজ তিনি আর করেন না। অনেকেই হয়ত ইতোমধ্যে জেনে গিয়েছেন ‘জেমস বন্ড’ সিরিজের পরবর্তী ছবি ‘বন্ড ২৫’ পরিচালনা করার কথা ছিল এই নির্মাতার। কিন্তু নিজেকে ছবিটি থেকে গুটিয়ে নেয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন তিনি। এবং সেটি ঘটেছিল গত বছর আগস্টে। সঙ্গে ছিল চিত্রনাট্যকার জন হজ। সম্প্রতি একটি ম্যাগাজিনকে দেয়া সাক্ষাতকারে ড্যানি বয়েল বলেন, চিত্রনাট্যকারের সঙ্গে আমি কাজ করছিলাম। প্রকল্পটি থেকে সরে আসার কোন পরিকল্পনাই আমার ছিল না। কিন্তু আমার ও হজের সঙ্গে প্রযোজকরা কাজ করতে চাননি। আমি আর জন হজ যা করছিলাম তা বোধ হয় ভাল কিছুই হতে যাচ্ছিল। তবে প্রযোজকরা যেটা আমাদের সঙ্গে করেছে সেটা লজ্জার। বিশ^াস ছাড়া কোন কাজই হয় না। আর সেই বিশ^াসের বনিবনাটাই হচ্ছিল না প্রযোজকদের সঙ্গে। ‘তবে মূল ঝামেলাটা কী সে কথাটা বলেনি ড্যানি বয়েল। সংশয়ে ‘পিএম নরেন্দ্র মোদি’ ৫ এপ্রিল নরেন্দ্র মোদির জীবনী নিয়ে চলচ্চিত্র ‘পিএম নরেন্দ্র মোদি মুক্তি পাওয়ার কথা ছিল। এ নিয়ে ভক্তদের মনে ছিল বেশ আনন্দ। কিন্তু বর্তমানে ভক্তদের মধ্যে রয়েছে বেশ সংশয়। লোকসভা নির্বাচনকে কেন্দ্র করে বেশ জোরালোভাবে কমিশন পদক্ষেপ নিয়েছে। আচরণ বিধি নিয়েও খুবই তৎপর অবস্থানে রয়েছে নির্বাচন কমিশন। ক’দিন আগে ভারতীয় একটি পত্রিকায় ছবিটির একটি বিজ্ঞাপন ছাপা হলে পূর্ব দিল্লী লোক সভার রিটার্নিং অফিসার কারণ দর্শানোর একটি নোটিস দিয়েছেন। বিজ্ঞাপনটি নির্বাচন কমিশনের অনুমতি ছাড়া ছাপানোয় বেশ চটেছেন নির্বাচন কমিশনও । এমতাবস্থায় ছবিটি সেন্সর বোর্ড থেকে মুক্তি পাওয়ার বিষয়টা নিয়ে বেশ সংশয় রয়েই যায়। ছবিটি মুক্তি ঠেকাতে এমনিতেই কমিশনের দ্বারস্থ হয়েছে কংগ্রেস ও ডিএমকে। তবে আশা জাগানো কথা হচ্ছে- কোন কারণে যদি সেন্সর বোর্ড একবার ছবিটি মুক্তির অনুমতি দিয়ে দেয় তবে ছবিটি রোখার আর কোন ক্ষমতা কারও থাকবে না।
×