ঢাকা, বাংলাদেশ   বৃহস্পতিবার ১৮ এপ্রিল ২০২৪, ৫ বৈশাখ ১৪৩১

ফসলি জমিতে ২ বছর পড়ে আছে বিদ্যুতের টাওয়ার

প্রকাশিত: ০৮:৫৭, ২৪ ফেব্রুয়ারি ২০১৯

ফসলি জমিতে ২ বছর পড়ে আছে বিদ্যুতের টাওয়ার

নিজস্ব সংবাদদাতা, আমতলী, বরগুনা, ২৩ ফেব্রুয়ারি ॥ বরগুনার আমতলী পৌর শহরের ফায়ার সার্ভিসের পূর্ব পাশে পল্লী বিদ্যুতের স্টিলের একটি টাওয়ার গত দুই বছর ধরে মাটিতে পড়ে আছে। পল্লী বিদ্যুত কর্তৃপক্ষ ওই টাওয়ার অপসারণের কোন উদ্যোগ নিচ্ছে না। এতে ওই জমি চাষাবাদে ব্যাহত হচ্ছে। জানা গেছে, ১৯৮৯ সালে পটুয়াখালী পল্লী বিদ্যুত সমিতি কর্তৃপক্ষ মহাসড়কের পাশ দিয়ে স্টিলের টাওয়ার দিয়ে বিদ্যুত লাইন সংযোজন করে। ২০১৬ সালে ওই লাইনের আমতলী পৌর শহরের ফায়ার সার্ভিসের পূর্বপাশের একটি টাওয়ার অকেজো হয়ে ধসে পড়ে। গত দুই বছর ধরে ওই টাওয়ারটি মাটিতে পড়ে আছে। পল্লী বিদ্যুত কর্তৃপক্ষ ওই টাওয়ারটি অপসারণের কোন উদ্যোগ নিচ্ছে না। টাওয়ার অপসারণ না করায় জমি চাষাবাদে ব্যাহত হচ্ছে। আমতলী উপজেলা আওয়ামী লীগ দফতর সম্পাদক ও জমির মালিক আনোয়ার হোসেন ফকির বলেন, স্টিলের টাওয়ারটি গত দুই বছর ধরে পড়ে আছে। পল্লী বিদ্যুত কর্তৃপক্ষকে জানানো হলেও তারা অপসারণের কোন উদ্যোগ নিচ্ছে না। টাওয়ার অপসারণ না করায় জমি চাষাবাদ করতে পারছি না। তিনি ওই টাওয়ারটি দ্রুত অপসারণের দাবি জানান। আমতলী পল্লী বিদ্যুত সমিতির সহকারী প্রকৌশলী জিয়া উদ্দিন তরফদার বলেন, স্টিলের টাওয়ারটি খুলতে না পারায় সরানো সম্ভব হচ্ছে না। তিনি আরও বলেন পটুয়াখালী জেনাল অফিসে যোগাযোগ করে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেয়া হবে। মাটিচাপায় শ্রমিক নিহত নিজস্ব সংবাদদাতা, হবিগঞ্জ, ২৩ ফেব্রুয়ারি ॥ হবিগঞ্জ শহরের খোয়াই প্রতিরক্ষা বাঁধের অভ্যন্তর থেকে মাটি উত্তোলন করতে গিয়ে জনি (২৮) নামে এক শ্রমিক নিহত হয়েছেন। তিনি সদর উপজেলাধীন রিচি গ্রামের জনৈক তৈয়ব আলীর ছেলে। শনিবার বেলা সাড়ে ১১টার দিকে একই গ্রামের এখলাছ ও সুমন নামে আরও দুই শ্রমিক আহত অবস্থায় হবিগঞ্জ সদর আধুনিক হাসপাতালে চিকিৎসাধীন। স্থানীয়রা জানান, জেলা প্রশাসনের প্রতিনিয়ত তদারকি ও নির্দেশ উপক্ষো করে এক শ্রেণীর প্রভাবশালী চক্র দীর্ঘদিন ওই নদীর বিভিন্ন স্থান থেকে রোড পারমিটবিহীন ট্রাক্টরের মাধ্যমে অবৈধভাবে মাটি তুলে জেলা শহরের বিভিন্ন এলাকাসহ নানা স্থানে বিক্রি করে হাতিয়ে নিচ্ছে লাখ লাখ টাকা।
×