ঢাকা, বাংলাদেশ   শনিবার ২০ এপ্রিল ২০২৪, ৬ বৈশাখ ১৪৩১

প্রথম দিনই ২১ জনের মনোনয়ন পত্র ক্রয়

প্রকাশিত: ০৯:৫৭, ২৮ জানুয়ারি ২০১৯

 প্রথম দিনই ২১ জনের মনোনয়ন পত্র ক্রয়

স্টাফ রিপোর্টার ॥ রাজধানীর একাংশ ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশন (ডিএনসিসি) নির্বাচনে প্রথম দিনেই ২১ প্রার্থী মনোয়নপত্র কিনেছেন। তাদের মধ্যে দু’জন ছাড়া সবাই গত বছর মনোনয়নপত্র কিনেছিলেন। উচ্চ আদালত এ নির্বাচনের ওপর নিষেধাজ্ঞা তুলে নেয়ার পর ঢাকা উত্তরের নির্বাচন আয়োজন করা হচ্ছে। ইসি সূত্রে জানা গেছে, ঢাকা উত্তরের নির্বাচনের জন্য মেয়র পদে মনোয়নপত্র কিনেছেন ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগের দুজন প্রার্থী এরা হলেন আতিকুল ইসলাম এবং এইচবিএম ইকবাল। এছাড়া অন্য প্রার্থীরা হলেন, সেলিম উদ্দিন (স্বতন্ত্র), মোহাম্মদ শাকিল আহমেদ (এনডিএম), মোহাম্মদ ফজলে বারী মাসউদ (ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ), স্বাধীন আক্তার আইরিন (স্বতন্ত্র), শাকিল ওয়াহেদ (স্বতন্ত্র), মোঃ মাসুম বিল্লাহ (ন্যাশনাল পিপলস পার্টি- এনপিপি) রবিন কুমার পাল (ডিজিটাল আওয়ামী লীগ), গাজী ইয়াকুব ইসলামী (ঐক্যজোট, কামরুল ইসলাম (বিএনএফ), আবুল কালাম আজাদ (জাতীয় বিপ্লবী পার্টি), আনিসুজ্জামান খোকন (স্বতন্ত্র), মোহাম্মদ ওসমান গনি (আওয়ামী লীগ), মুরসালিন হায়দার (স্বতন্ত্র), ফারুক আহমেদ (স্বতন্ত্র), এইচ এম গোলাম রেজা (স্বতন্ত্র), খালেদা খানম রুনু (বাংলাদেশ সত্যব্রত আন্দোলন), জুনায়েদ সাকী (স্বতন্ত্র), জিল্লুর রহমান চৌধুরী (স্বতন্ত্র), আনিসুর রহমান ন্যাশনাল পিপলস পার্টি। ঢাকা উত্তরের মেয়রের মেয়াদ শেষ হবে ২০২০ সালের এপ্রিল পর্যন্ত। এ ছাড়া ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশন ও দক্ষিণ সিটি কর্পোরেশন সম্প্রসারিত ওয়ার্ডে সাধারণ ও সংরক্ষিত কাউন্সিলর পদে ১৮টি করে মোট ৩৬টি পদে নির্বাচন হবে। তাদেরও মেয়াদ ২০২০ সালের এপ্রিল পর্যন্ত। ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশনের মেয়র পদের শূন্য আসনে উপ-নির্বাচন এবং ঢাকা উত্তর ও দক্ষিণ সিটি কর্পোরেশনের সম্প্রসারিত ওয়ার্ডে সাধারণ ও সংরক্ষিত কাউন্সিলর পদে মনোনয়নপত্র দাখিলের শেষ তারিখ ৩০ জানুয়ারি। মনোনয়নপত্র যাচাইয়ের তারিখ ২ ফেব্রুয়ারি। আর প্রার্থিতা প্রত্যাহারের শেষ তারিখ ৯ ফেব্রুয়ারি। ভোটগ্রহণের তারিখ ২৮ ফেব্রুয়ারি। ২০১৫ সালের ২৮ এপ্রিল ঢাকা উত্তর ও দক্ষিণ সিটি কর্পোরেশন নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়। নির্বাচনের আড়াই বছর পর ২০১৭ সালের ৩০ নবেম্বর চিকিৎসাধীন অবস্থায় মেয়র আনিসুর হত লন্ডনে মারা যান। পরবর্তীতে নির্বাচনের জন্য তফসিল ঘোষণার পর উচ্চ আদালতের নির্দেশে নির্বাচন স্থগিত রাখা হয়। সম্প্রতি ওই আদেশ বাতিল করেছে আপীল বিভাগ।
×