ঢাকা, বাংলাদেশ   শনিবার ২০ এপ্রিল ২০২৪, ৭ বৈশাখ ১৪৩১

মোমিন মেহেদী

মুখে হাসি ফোটাতে

প্রকাশিত: ০৩:৪৯, ৩ জানুয়ারি ২০১৯

মুখে হাসি ফোটাতে

অনেক উৎসবে বাংলাদেশ সাজে। আমাদের নতুন উৎসবের নাম ‘শীতবস্ত্র প্রদান উৎসব’। উদ্যোক্তা আমি-আমরা; যারা ভালবাসি দেশ-মানুষ-মাটি। চাই এই শীতে তরুণরা-নতুন যারা তারা সবাই এগিয়ে আসবে বাংলাদেশের প্রত্যন্ত অঞ্চলের শীতার্ত মানুষদের মুখে হাসি ফোটানোর জন্য। এই হাসির হাত ধরে পিঠা-পুলি-পায়েশের রাজ্যে পরিণত হোক বাংলাদেশ। বিভিন্ন উৎসবে ভরে উঠুক প্রাণের বাংলাদেশ। নতুন প্রজন্মের প্রতিনিধি হিসেবে বলব- আবহমান বাংলার ছয় ঋতুর প্রত্যেকটিরই আলাদা আলাদা রূপ-বৈচিত্র্য রয়েছে। শীত ঋতুটিও তার আপন বৈশিষ্ট্যে সমুজ্জ্বল। অগ্রহায়ণের শুরুতেই হিমেল পরশ নিয়ে আসে শীত। সেই হিমেল পরশ ক্রমান্বয়ে হাড় কাঁপুনি শীতে রূপ নেয়। এরপর পৌষ, মাঘজুড়ে চলে শীতের দোর্দ- দাপট। তবে অন্যান্য ঋতুর চেয়ে শীতকে সমৃদ্ধ ঋতু বলা চলে। কারণ শীতে রঙিন রঙিন গরম জামাকাপড়ের পাশাপাশি হরেক স্বাদের পিঠা-পুলি ও মিষ্টি খেজুর রস পাওয়া যায়। এমন রসনা বিলাসের মনলোভা খাবার অন্য ঋতুতে নেই। অন্যদিকে তাজা তাজা পুষ্টিকর নানা জাতের শাক-সবজি শীতের সময় হাত বাড়ালেই পাওয়া যায়। ভ্রমণপিপাসুরা তাদের প্রত্যাশিত প্রাকৃতিক দর্শনীয় স্থানগুলো ঘুরতে শীতের সময়টাকে বেছে নেন। কারণ এই সময়ে প্রকৃতি এক মায়াময় সাজে সেজে ওঠে। শীতের সাকালে কুয়াশাচ্ছন্ন দৃশ্য দেখতেই সত্যিই মনোরম। অনেক সময় ঘন কুয়াশায় রাস্তা-ঘাট ঢেকে যায়। এ দৃশ্য দেখে মনে হয় প্রকৃতি বুঝি সাদা চাদর পরেছে। কুয়াশার কারণে নদীতে লঞ্চ ও জাহাজ চলাচলে বিঘ্ন ঘটে। গ্রামে শীতের সকালের দৃশ্যটা একটু ভিন্ন। শীতের সকালে সবাই রোদের আদুরে উষ্ণ স্পর্শ প্রত্যাশা করে। এ এক মজার অনুভূতি। ঢাকা থেকে
×