ঢাকা, বাংলাদেশ   বৃহস্পতিবার ২৫ এপ্রিল ২০২৪, ১১ বৈশাখ ১৪৩১

স্কুলে স্কুলে বই উৎসব

বই পেয়ে মাতোয়ারা শিক্ষার্থীরা

প্রকাশিত: ০৩:৫৯, ২ জানুয়ারি ২০১৯

বই পেয়ে মাতোয়ারা শিক্ষার্থীরা

জনকণ্ঠ ডেস্ক ॥ নতুন বছরের প্রথম দিনে চার রঙা নতুন বই তুলে দেয়া হয়েছে শিশু শিক্ষার্থীদের হাতে। স্কুলে স্কুলে নতুন বই পেয়ে আনন্দে মাতোয়ারা শিশুমন। স্থানীয় প্রশাসন এ উৎসবের আয়োজন করে। -খবর স্টাফ রিপোর্টারদের। চট্টগ্রাম বছরের প্রথম দিন মঙ্গলবার চট্টগ্রাম নগরী ও জেলার স্কুলে স্কুলে ছিল উৎসবমুখর পরিবেশ। কারণ, নতুন বছরে সরকারের পক্ষ থেকে উপহারের বই কোমলমতি শিক্ষার্থীদের হাতে। নতুন বইয়ের গন্ধে মাতোয়ারা শিক্ষার্থীরা। চাররঙা বই হাতে নিয়ে শিশুদের আনন্দ যেন আর ধরে না। প্রতিটি স্কুলেই বিতরণ করা হয়েছে নতুন ক্লাসের পাঠ্যবই। বিশেষ এই দিনটিতে বরাবরের মতো এবারও পালিত হয়েছে ‘বই উৎসব’। চট্টগ্রাম নগরীর ডাঃ খাস্তগীর উচ্চ বিদ্যালয়ে মাঠে বই উৎসবে প্রধান অতিথি ছিলেন চট্টগ্রামের জেলা প্রশাসক মোঃ ইলিয়াস হোসেন। বেলা ১১টার দিকে অতিথিদের সঙ্গে নিয়ে তিনি উৎসব উদ্বোধন করেন। রাজশাহী পবা উপজেলার ভালাম-ভবানীপুর সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয়ের তৃতীয় শ্রেণীর শিশু শিক্ষার্থী আফরিন, সাবিহা, ইয়ামিন, মিথিলা, তাসলিমুল, নুহু। মঙ্গলবার সকাল ৯টার আগেই বিদ্যালয়ে হাজির। তাদের আশা নতুন বই পাওয়ার। বেলা ১১টার দিকে তারা নতুন বই হাতে পেল। এরপরে উৎসবে মেতে উঠে শিশুরা। তাদের মতো ওই বিদ্যালয়ে ৩০০ শিক্ষার্থীর মাঝে বই বিতরণ করা হয়। এরপরেই নতুন বইয়ের ঝকঝকে পাতা ও মন মাতানো বইয়ের গন্ধে উৎসবে মেতে উঠে কচি শিক্ষার্থীরা। ভালাম-ভবানীপুর সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক আনিসুর রহমান জানান, বছরের প্রথম দিনে শিশুদের হাতে নতুন বই তুলে দেয়ার আনন্দটাই আলাদা। শিশুদের এ উল্লাস দেখতে অনেক ভাল লাগে। নতুন বই পেলে শিশুদের পড়ার প্রতি আগ্রহ বাড়ে বেশ। জেলার নওহাটা বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি (ভোঃ) উচ্চ বিদ্যালয়ের ৩২০ শিক্ষার্থীদের মধ্যে নতুন বই বিতরণ করা হয়েছে। বছরের প্রথম দিনেই নতুন বইয়ের উৎসবে মেতেছে শিশুরা। বরিশাল মঙ্গলবার সকালে বরিশালে অনুষ্ঠিত হয়েছে বই উৎসব। সকাল ১০টায় একযোগে শিক্ষা প্রতিষ্ঠানগুলোতে প্রাথমিক ও মাধ্যমিক পর্যায়ে বই বিতরণ করা হয়েছে। বিভাগের প্রাথমিক ও মাধ্যমিক স্তরে ৩৫ লাখ ৫ হাজার ১৫২ শিক্ষার্থীর মধ্যে ২ কোটি ৭০ লাখ ৩২ হাজার ৮৩৭টি নতুন বই বিতরণ করা হয়েছে। নগরীর সরকারী বালিকা বিদ্যালয়ে সকাল ১০টায় অতিরিক্ত বিভাগীয় কমিশনার মোঃ খায়রুল আলম শেখ প্রধান অতিথি হিসেবে শিক্ষার্থীদের মধ্যে বই বিতরণ করেন। নগরীর বাইরে প্রতিবছরের ন্যায় এবারও সবচেয়ে সর্ববৃহত বই উৎসবের আয়োজন করা হয়েছিল গৌরনদী উপজেলার মাহিলাড়া এএন মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে। উপজেলা নির্বাহী অফিসার খালেদা নাছরিন বই উৎসবের উদ্বোধন করেন। বগুড়া বছরের প্রথম দিনে উৎসবমুখর পরিবেশে মঙ্গলবার শিক্ষার্থীদের মাঝে নতুন বই তুলে দেয়া হয়েছে। বিনামূল্যে নতুন বই পেয়ে শিক্ষার্থীরা ছিল উচ্ছ্বসিত। বগুড়া জিলা স্কুল ও ঠনঠনিয়া সরকারী মডেল প্রাথমিক বিদ্যালয়ে বই বিতরণ উৎসবের মধ্যে দিয়ে শিক্ষার্থীদের হাতে নতুন বই তুলে দেয়া হয়। মাধ্যমিক পর্যায়ের বই বিতরণ উৎসব হয়, বগুড়া জিলা স্কুলের আমিনুল ইসলাম দুলাল অডিটোরিয়ামে ও প্রাথমিক স্তরের বই বিতরণ উৎসব হয় ঠনঠনিয়া প্রাথমিক বিদ্যালয়ে। জেলা প্রশাসক ফয়েজ আহম্মাদ বিনামূল্যে এই বই বিতরণ উৎসব অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন। এছাড়া জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান ডাঃ মকবুল হোসেন, পুলিশ সুপার আলী আশরাফ ভূঞা, জেলা শিক্ষা অফিসার গোপাল চন্দ্র সরকার ও জেলা প্রাথমিক শিক্ষা অফিসার আমিরুল ইসলামসহ প্রধান শিক্ষক ও শিক্ষকবৃন্দ অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন। চাঁপাইনবাবগঞ্জ মঙ্গলবার সকালে হরিমোহন সরকারী উচ্চ বিদ্যালয় মাঠে আনুষ্ঠানিকভাবে শিক্ষার্থীদের হাতে বই তুলে দিয়ে উৎসবের উদ্বোধন করেন জেলা প্রশাসক এ.জেড.এম নূরুল হক। জেলা প্রাথমিক শিক্ষা অফিসার আবদুল কাদেরের সভাপতিত্বে সভায় বক্তব্য রাখেন, জেলা মাধ্যমিক শিক্ষা অফিসার আবদুল লতিফ, নবাবগঞ্জ সরকারী কলেজের অধ্যক্ষ প্রফেসর মোঃ দাউদ হোসেন, পুলিশ সুপার টি.এম মোজাহিদুল ইসলাম বিপিএম। বাগেরহাট নতুন বছরের প্রথম দিনেই শিক্ষার্থীদের হাতে ৩২ লাখ ৭৫ হাজার নতুন বই তুলে দেয়া হয়েছে। প্রাথমিক এবং মাধ্যমিক স্তরের সকল শিক্ষার্থী নতুন বই হাতে পেয়ে উচ্ছ্বসিত। জেলার সকল উপজেলার সব শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে বই বিতরণ উৎসবের আয়োজন করা হয়। মঙ্গলবার সকালে বাগেরহাট সরকারী উচ্চ বিদ্যালয় এবং সরকারী বালিকা উচ্চ বিদ্যালয় মাঠে বই উৎসবের উদ্বোধন করেন জেলা প্রশাসক তপন কুমার বিশ্বাস। এ সময় বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন পুলিশ সুপার পংকজ চন্দ্র রায়, শিক্ষা ও আইসিটি বিভাগের অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক সাইফুল ইসলাম, জেলা শিক্ষা অফিসার কামরুজ্জামান এবং শিক্ষাবিদ মোজাফ্ফর হোসেন। নারায়ণগঞ্জ জেলার সকল স্কুলে একযোগে বই উৎসব পালিত হয়েছে। বছরের প্রথম দিন নতুন বই হাতে পেয়ে আনন্দিত শিক্ষার্থীরা। আবার শিক্ষার্থীদের হাতে বই তুলে দিতে পেরে আনন্দিত শিক্ষক ও অভিভাবকরাও। বছরের প্রথম দিনে মঙ্গলবার বেলা এগারোটায় নারায়ণগঞ্জ হাইস্কুলে বই উৎসব উদ্বোধন করেন জেলা প্রশাসক রাব্বি মিয়া। এ সময় স্কুলের ম্যানেজিং কমিটির সভাপতি চন্দন শীল, সদস্য আবদুস সালাম, ডাক্তার আতিকুজ্জামান সোহেল, জাহাঙ্গীর আলম ও ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক কমল কান্তি সাহা উপস্থিত ছিলেন। দিনাজপুর জেলার ১৩টি উপজেলা ও ৯টি পৌরসভায় আনন্দঘন এবং উৎসবমুখর পরিবেশে ইংরেজী নববর্ষের প্রথম দিনে শিক্ষার্থীদের হাতে নতুন বই তুলে দিয়ে বই বিতরণ উৎসব পালন করা হয়েছে। মঙ্গলবার বেলা ১১টায় ২০১৯ সালের প্রথম দিনে জেলার ১৩টি উপজেলা ও ৯টি পৌর এলাকার প্রাথমিক ও মাধ্যমিক বিদ্যালয়, ইবতেদায়ি ও মাদ্রাসার শিক্ষার্থীদের হাতে তুলে দেয়া হয় নতুন বই। বই তুলে দেয়ার মধ্য দিয়ে সারাদেশের ন্যায় এই জেলাতে নতুন বই বিতরণ উৎসব পালন করা হয়। দিনাজপুর জিলা স্কুল প্রাঙ্গণে বই বিতরণ উৎসব পালন উপলক্ষে আয়োজিত অনুষ্ঠানে উপস্থিত থেকে শিক্ষার্থীদের মাঝে বই বিতরণ করেন জেলা শিক্ষা অফিসার মোঃ রফিকুল ইসলাম। এসময় উপস্থিত ছিলেন জিলা স্কুলের প্রধান শিক্ষক আকতারা পারভীন। যশোর জেলার প্রায় আড়াই হাজার শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে শিক্ষার্থীদের মাঝে ৫০ লাখের বেশি নতুন বই বিতরণ করা হয়েছে। মঙ্গলবার সকালে জিলা স্কুলে বই উৎসব উদ্বোধন করেন জেলা প্রশাসক আবদুল আওয়াল। বেলুন উড়িয়ে ও শিক্ষার্থীদের হাতে নতুন বই তুলে দিয়ে উৎসবের উদ্বোধন করেন তিনি। স্কুলের প্রধান শিক্ষক একেএম গোলাম আযমের সভাপতিত্বে উপস্থিত ছিলেন অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (শিক্ষা ও আইসিটি) দেবপ্রসাদ পাল, জেলা মাধ্যমিক শিক্ষা কর্মকর্তা এসএম আব্দুল খালেক, সহকারী জেলা শিক্ষা কর্মকর্তা আব্বাস উদ্দিন, সদর উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা কর্মকর্তা কামরুজ্জামান জাহাঙ্গীর। নীলফামারী স্কুলের মাঠজুড়ে শত শত শিশুর সমাগম। বিদ্যালয় মাঠে ছোটাছুটি করছে। তাদের কলরবে গমগম করছিল স্কুলগুলোর প্রাঙ্গণ। যেন স্বর্গের হাসি ভর করেছিল ওদের মুখে। সবার হাতেই ছিল নতুন বই। আনন্দে উদ্বেলিত তারা। কখনও হর্ষধ্বনি দিয়ে উঠছিল। কখনও একসঙ্গে বই উঁচু করে দেখাচ্ছিল। উল্টিয়ে-পাল্টিয়ে হাত বুলিয়ে নতুন বইয়ের ঘ্রাণ নিচ্ছিল তারা। এ যেন এক অন্য রকম উৎসব। নতুন বছরের প্রথম দিন মঙ্গলবার নতুন বই পাওয়ার খুশিতে হাসিতে উদ্ভাসিত হয়ে উঠেছিল শিশুদের মুখ। খালি হাতে স্কুলে যাওয়া এসব শিক্ষার্থীদের হাতে তুলে দেয়া হয় রঙিন ছাপা নতুন চকচকে বই। বছরের প্রথম দিনে প্রাথমিক থেকে মাধ্যমিক স্তরে উৎসবে বিনামূল্যের বই পেয়ে শিক্ষার্থীরা আনন্দে মাতোয়ারা।নীলফামারী সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয়, নীলফামারী সরকারী বালিকা উচ্চ বিদ্যালয় ও সরকারী বালক উচ্চ বিদ্যালয় চত্বরে মাঠে বর্ণিল বই বিতরণ উৎসবের উদ্বোধন করেন জেলা প্রশাসক নাজিয়া শিরিন। খুলনা বছরের প্রথম দিনে মঙ্গলবার খুলনা জিলা স্কুল মাঠে বিভাগীয় পাঠ্যপুস্তক উৎসব উদযাপিত হয়। এ বছর খুলনা বিভাগে মাধ্যমিক পর্যায়ে ১৯ লাখ ১১ হাজার শিক্ষার্থীর মধ্যে মোট দুই কোটি ৪২ লাখ ৬২ হাজার বই বিতরণ করা হয়। খুলনা জেলায় দুই লাখ ৫৮ হাজার ২৬৩ শিক্ষার্থীদের মধ্যে ৩৩ লাখ ৭৯ হাজার বই বিতরণ করা হয়। নতুন বই পেয়ে শিক্ষার্থীরা আনন্দে মাতোয়ারা। পাঠ্যপুস্তক উৎসবের উদ্বোধন করেন খুলনা সিটি কর্পোরেশনের (কেসিসি) মেয়র তালুকদার আব্দুল খালেক। মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা অধিদফতর খুলনা অঞ্চল এই উৎসবের আয়োজন করে। অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি ছিলেন খুলনার বিভাগীয় কমিশনার লোকমান হোসেন মিয়া, জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান শেখ হারুনুর রশীদ, পুলিশ সুপার এস এম শফিউল্লাহ, মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা অধিদফতর খুলনা অঞ্চলের আঞ্চলিক পরিচালক প্রফেসর শেখ হারুনর রশীদ, অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (সার্বিক) জিয়াউর রহমান এবং খুলনা জিলা স্কুলের প্রধান শিক্ষক মোঃ আরিফুল ইসলাম। কুড়িগ্রাম ৯ উপজেলায় প্রায় আড়াই হাজার শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের বিভিন্ন স্তর ও শ্রেণীর শিক্ষার্থীদের চাহিদা অনুযায়ী বই বরাদ্দ দেয়া হয়। এরমধ্যে প্রাথমিকে ১৫ লক্ষ ৭০ হাজার ৯৬২টি, প্রাক-প্রাথমিকে ৫৩ হাজার ৯০টি, মাদ্রাসায় ৯ লক্ষ ৩৭ হাজার ১৫০টি, মাধ্যমিকে ২৪ লক্ষ ৯৭ হাজার ২৭০টি বই তুলে দেয়া হয়। এতে মোট ৫০ লক্ষ ৫৮ হাজার ৪৭২টি বই বিতরণ করা হয়। মঙ্গলবার সকালে জেলা প্রশাসক সুলতানা পারভীন কিশলয় আদর্শ সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয়ে বই উৎসবের আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন করেন। এরপর তিনি কালেক্টরেট স্কুল এ্যান্ড কলেজ ও সরকারী বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়ে বই বিতরণ করেন। এ সময় উপস্থিত ছিলেন পুলিশ সুপার মেহেদুল করিম, অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (সার্বিক) হাফিজুর রহমান, অতিরিক্ত জেলা ম্যাজিস্ট্রেট জিলুফা সুলতানা, সিভিল সার্জন ডাঃ এস.এম আমিনুল ইসলাম, জেলা শিক্ষা অফিসার শামসুল আলম, জেলা প্রাথমিক শিক্ষা অফিসার স্বপন কুমার রায় চৌধুরী প্রমুখ। সাতক্ষীরা মঙ্গলবার সকালে জেলার সরকারী বালিকা ও বালক বিদ্যালয় সহ বিভিন্ন সরকারী ও বেসরকারী শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে উৎসবের আমেজে বই তুলে দেয়া হয়। বছরের প্রথম দিনে নতুন বই হাতে পেয়ে আনন্দ উৎসবে মেতে উঠেছিল সাতক্ষীরার শিক্ষার্থীরা। সকাল সাড়ে ১০টায় সাতক্ষীরা সরকারী বালিকা বিদ্যালয়ে বেলুন উড়িয়ে বই উৎসবের উদ্বোধন করেন, সদর আসনের সংসদ সদস্য মীর মোস্তাক আহম্মেদ রবি। এ সময় সেখানে উপস্থিত ছিলেন, জেলা প্রশাসক এস.এম মোস্তফা কামাল ও পুলিশ সুপার সাজ্জাদুর রহমান। এরপর সাতক্ষীরা সরকারী বালক উচ্চ বিদ্যালয় এবং সিলভার জুবিলী প্রাথমিক বিদ্যালয়ের বই উৎসবের যোগ দেন তারা।
×