ঢাকা, বাংলাদেশ   শুক্রবার ১৯ এপ্রিল ২০২৪, ৬ বৈশাখ ১৪৩১

জামানত হারালেন যারা

প্রকাশিত: ০৪:৪৩, ১ জানুয়ারি ২০১৯

জামানত হারালেন যারা

জনকণ্ঠ ডেস্ক ॥ একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে জামানত হারানো প্রার্থীদের তালিকা পাঠিয়েছেন কয়েকটি জেলার স্টাফ রিপোর্টার ও নিজস্ব সংবাদদাতা- বরিশাল একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে বরিশালের ২১টি আসনের মধ্যে ২০টিতেই জামানত হারাচ্ছেন বিএনপি মনোনীত ধানের শীষ প্রতীকের প্রার্থীরা। জামানত হারানো প্রার্থীদের তালিকায় বিএনপির বেশ কয়েকজন হেভিওয়েট প্রার্থী রয়েছেন। তারা প্রাপ্ত (কাস্ট) ভোটের আট ভাগের এক ভাগও পাননি। তবে বিএনপির তৃণমূল নেতাকর্মীদের দাবি দলের মধ্যে তীব্র কোন্দল ও প্রার্থী মনোনয়নে বড় ভুলের কারণেই এক সময়ের বিএনপির ঘাঁটি হিসেবে চিহ্নিত বরিশালসহ গোটা দক্ষিণাঞ্চলে বিএনপির এ চরম দশার সম্মুখীন হতে হয়েছে। সাধারণ ও নতুন ভোটাররা মনে করছেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে উন্নয়নের মহাসড়কে দেশ আজ অবস্থান করায় ও মুক্তিযুদ্ধের বিরোধিতাকারীদের ভোটের মাধ্যমে দাঁতভাঙ্গা জবাব দেয়ায় সারাদেশে মহাজোটের বিপুল বিজয় হয়েছে। সূত্রমতে, বরিশাল বিভাগে জামানত হারানো হেভিওয়েট প্রার্থীদের মধ্যে রয়েছেন-সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী ও বিএনপির কেন্দ্রীয় ভাইস চেয়ারম্যান এয়ার ভাইস মার্শাল (অবসরপ্রাপ্ত) আলতাফ হোসেন চৌধুরী, আরেক ভাইস চেয়ারম্যান ও সাবেক মন্ত্রী মেজর (অবসরপ্রাপ্ত) হাফিজ উদ্দীন আহমেদ, সুপ্রীমকোর্ট বার এ্যাসোসিয়েশনের সাবেক সভাপতি খন্দকার মাহবুব হোসেন, বিএনপির কেন্দ্রীয় যুগ্ম মহাসচিব মজিবর রহমান সরোয়ার, সাবেক মন্ত্রী শাহজাহান ওমর এবং সাবেক ছাত্রদল নেতা নাজিম উদ্দীন আলম। নেত্রকোনা জেলার পাঁচটি আসনের ২৬ প্রার্থীর মধ্যে বিএনপির চার প্রার্থীসহ মোট ২০ প্রার্থীর জামানত বাজেয়াফত হচ্ছে। পরাজিত ২১ প্রার্থীর মধ্যে শুধু নেত্রকোনা-৪ আসনের বিএনপি দলীয় প্রার্থী তাহমিনা জামান শ্রাবণী জামানতের টাকা ফেরত পাচ্ছেন। শ্রাবণী জোট সরকারের সাবেক স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী লুৎফুজ্জামান বাবরের স্ত্রী। জানা গেছে, নেত্রকোনা-১ (কলমাকান্দা-দুর্গাপুর) আসনের পাঁচ প্রার্থীর মধ্যে পরাজিত চার প্রার্থীই জামানত হারিয়েছেন। তারা হলেন-বিএনপির ব্যারিস্টার কায়সার কামাল, স্বতন্ত্র প্রার্থী মোশতাক আহমেদ রুহী, সিপিবির আলকাছ উদ্দিন মীর ও ইসলামী আন্দোলনের মামুনুর রশিদ। এ আসনে জয়ী হয়েছেন আওয়ামী লীগের প্রার্থী মানু মজুমদার। নেত্রকোনা-২ (সদর-বারহাট্টা) আসনের ছয় প্রার্থীর মধ্যে জামানত হারিয়েছেন পাঁচজন। তারা হলেন-বিএনপির ডাঃ আনোয়ারুল হক, সিপিবির মোশতাক আহমেদ, ইসলামী আন্দোলনের খুরশেদ আলী, জাকের পার্টির বরকত আলী ও বিপ্লবী ওয়ার্কার্স পার্টির সজিব সরকার রতন। এ আসনে জয়ী হয়েছেন জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক আশরাফ আলী খান খসরু। নেত্রকোনা-৩ (কেন্দুয়া-আটপাড়া) আসনে ছয় প্রার্থীর মধ্যে জামানত হারিয়েছেন পাঁচজন। তারা হলেন-বিএনপির রফিকুল ইসলাম হিলালী, সিপিবির আনোয়ার হোসেন, জাতীয় পার্টির জসীম উদ্দিন ভূঁইয়া, ইসলামী ঐক্যজোটের এহতেশাম সারোয়ার ও ইসলামী আন্দোলনের জাকির হোসেন। এ আসনে জয়ী হয়েছেন বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের সাংস্কৃতিক সম্পাদক অসীম কুমার উকিল। নেত্রকোনা-৪ (মদন-মোহনগঞ্জ-খালিয়াজুরি) আসনে চার প্রার্থীর মধ্যে জামানত হারিয়েছেন দুইজন। তারা হলেন: সিপিবির জলি তালুকদার ও ইসলামী আন্দোলনের মোফাজ্জল হোসেন। জেলার পাঁচটি আসনের মধ্যে কেবল এ আসনেই বিএনপির প্রার্থী ও সাবেক স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী লুৎফুজ্জামান বাবরের স্ত্রী তাহমিনা জামান শ্রাবণী জামানতের টাকা ফেরত পাচ্ছেন। এ আসনে জয়ী হয়েছেন আওয়ামী লীগের বর্তমান এমপি রেবেকা মমিন। এদিকে নেত্রকোনা-৫ (পূর্বধলা) আসনে পাঁচ প্রার্থীর মধ্যে জামানত হারিয়েছেন চারজন। তারা হলেন: বিএনপির আবু তাহের তালুকদার, জমিয়তে উলামায়ে ইসলামের আবদুল ওয়াহহাব হামিদী, মুসলিম লীগের এমআর মাসুম ও ইসলামী আন্দোলনের শামীম হোসেন। এ আসনে জয়ী হয়েছেন আওয়ামী লীগের বর্তমান এমপি ওয়ারেসাত হোসেন বেলাল বীর প্রতীক। জেলা নির্বাচন অফিসার আব্দুল্লাহ আল মোতাহ্সিম জানান, প্রত্যেক আসনে প্রদত্ত ভোটের আট ভাগের একভাগ না পাওয়ায় নির্বাচন বিধিমালা অনুযায়ী ২০ জন জামানতের টাকা ফেরত পাবেন না। গাইবান্ধা গাইবান্ধার চারটি আসনে বিভিন্ন দল ও স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে প্রতিদ্বন্দ্বিতাকারী ৩০ জনের মধ্যে ২৪ জনের জামানত বাজেয়াফত হয়েছে। মোট প্রদত্ত ভোটের আট ভাগের এক ভাগ ভোট না পাওয়ায় ওইসব প্রার্থীর জামানত বাজেয়াফত হয়। তাদের মধ্যে বিএনপির একজন, জাতীয় পার্টির দুইজন, সিপিবির দুইজন, বাসদের একজন ও স্বতন্ত্র চারজনসহ অন্য দলের মোট ২৪ জন প্রার্থী রয়েছেন। তাদের মধ্যে- গাইবান্ধা-১ (সুন্দরগঞ্জ) আসনে ৯ জন। তারা হচ্ছেন- বাসদের গোলাম রব্বানী শাহ (১২৩ ভোট), গণফ্রন্টের শরিফুল ইসলাম (২০১ ভোট), গণতন্ত্রী পার্টির আবুল বাশার মোঃ শরিয়তুলাহ (৪৬৪ ভোট), ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের আশরাফুল ইসলাম খন্দকার (১,৪০০ ভোট), বাংলাদেশ মুসলিম লীগের গোলাম আহসান হাবীব মাসুদ (১৭৫ ভোট), বাংলাদেশ খেলাফত আন্দোলনের হাফিজুর রহমান সরদার (১৬৪ ভোট), স্বতন্ত্র প্রার্থী আবদুল কাদের খান (১,৫২৯ ভোট), আফরুজা বারী (৩৯৪ ভোট) ও এমদাদুল হক (১৯৬ ভোট)। এ আসনে বিজয়ী জাতীয় পার্টি শামীম হায়দার পাটোয়ারী ও তার নিকটতম প্রার্থী ঐক্যফ্রন্ট- ধানের শীষ প্রার্থী মাজেদুর রহমান জামানত ফেরত পাবেন। গাইবান্ধা-২ (সদর) আসনে সিপিবির মিহির কুমার ঘোষ (৩,৪০৭ ভোট), এনপিপির জিয়া জামান খান (২১৩ ভোট), ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের আল আমীন (২,২৮৯ ভোট), ইসলামী ঐক্যজোটের মাওলানা যুবায়ের আহমদ (৩২৭ ভোট) ও স্বতন্ত্র প্রার্থী মকদুবর রহমানের (১৭৬ ভোট) জামানত বাজেয়াফত হয়েছে। জামানত ফেরত পাবেন শুধু বিজয়ী প্রার্থী আওয়ামী লীগ নৌকা প্রতীকের মাহাবুব আরা বেগম গিনি ও তার নিকটতম প্রার্থী বিএনপির আবদুর রশিদ সরকার। গাইবান্ধা-৪ ( গোবিন্দগঞ্জ) আসনে যাদের জামানত বাজেয়াফত হয়েছে তারা হচ্ছেন- জাতীয় পার্টির প্রার্থী কাজী মশিউর রহমান (৫,৭১৭ ভোট), এনপিপির খন্দকার মোঃ রাশেদ (৮৪৮ ভোট), জাকের পার্টির আবুল কালাম (১,৬২১ ভোট), বাংলাদেশের বিপ্লবী ওয়ার্কার্স পার্টির ছামিউল আলম (১,২৫০ ভোট), বাংলাদেশ মুসলিম লীগের সানোয়ার হোসেন (১,১৬৬ ভোট) ও ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের সৈয়দ তৌহিদুল ইসলাম তুহিন (৫,৩২১ ভোট)। এ আসনে জামানত ফেরত পাবেন বিজয়ী প্রার্থী আওয়ামী লীগ- নৌকা মনোয়ার হোসেন চৌধুরী। গাইবান্ধা-৫ (ফুলছড়ি-সাঘাটা) আসনে পাঁচজন প্রার্থীর মধ্যে জামানত হারান বিএনপি- ধানের শীষের ফারুক আলম সরকার (১৯,৯৯৬ ভোট), জাতীয় পার্টি (লাঙ্গল) এর এএইচএম গোলাম শহীদ রঞ্জু (৯,২৩১ ভোট), সিপিবির যজ্ঞেশ্বর বর্মন (৩০৪ ভোট) ও ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের আব্দুর রাজ্জাক ম-লের (৭২০ ভোট)। জামানত ফেরত পাবেন বিজয়ী প্রার্থী (আওয়ামী লীগ নৌকা) মোঃ ফজলে রাব্বী মিয়া। জেলা নির্বাচন অফিসার মাহবুবুর রহমান জানান, নির্বাচনের আগে প্রত্যেক প্রার্থীর জামানত হিসেবে জমা থাকে ২০ হাজার টাকা করে। নিয়মানুযায়ী মোট প্রদত্ত ভোটের এক অষ্টমাংশের নিচে কেউ ভোট পেলে তার জামানত বাজেয়াফত হয়। ফেনী ফেনীর ৩টি আসনে ২৫ প্রার্থীর মধ্যে বিএনপির ২ প্রার্থীসহ ২৩ জনের জামানত বাজেয়াফত হচ্ছে। জেলা নির্বাচন অফিস সূত্র জানায়, প্রতিটি আসনে কাস্টিং ভোটের (মোট ভোটের) আটভাগের একভাগ ভোট যে প্রার্থী পাবে না তার জামানত বাজেয়াফত হবে। সে হিসেবে ফেনী-১ আসনে বিএনপি মনোনীত প্রার্থী রফিকুল আলম মজনু যে ভোট পেয়েছেন তাতে জামানত রক্ষার জন্য ২৫ হাজার ৪৫০ ভোট পাওয়ার দরকার। তিনি জামানত রক্ষার জন্য যে ভোট পাওয়ার দরকার ছিল তার থেকে ৪৬ ভোট বেশি পেয়েছেন। তাতে তার জামানত রক্ষা পেয়েছে। এ আসনে যারা জামানত হারাচ্ছেন- খেলাফত আন্দোলনের আনোয়ার উল্লাহ ভূঞা, গণফোরামের এ টিএম গোলাম মাওলা চৌধুরী, ইসলামী আন্দোল বাংলাদেশের কাজী গোলাম কিবরিয়া, বাংলাদেশ ইসলামী ফ্রন্ট কাজী মোঃ নুরুল আলম, মুসলিম লীগের তারিকুল ইসলাম, বিএনএফ শাহরিয়ার ইকবাল, স্বতন্ত্র প্রার্থী শেখ আবদুল্লাহ্। এ আসনে জয়লাভ করেছেন জাসদ (ইনু) প্রার্থী নৌকা প্রতীক নিয়ে শিরিন আক্তার। ফেনী-২ আসনে যারা জামানত হারাচ্ছেন- বিএনপি প্রার্থী জয়নাল আবদীন ভিপি জয়নাল, বাংলাদেশের বিপ্লবী ওয়ার্কার্স পার্টির জসিম উদ্দিন, ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশে এর নুরুল করিম বেলালী, জাকের পার্টির নজরুল ইসলাম। এ আসনে জয়লাভ করেছেন আওয়ামী লীগের নিজাম উদ্দিন হাজারী। ফেনী-৩ আসনে যারা জামানত হারাচ্ছেন- বিএনপি প্রার্থী আকবর হোসেন, স্বতন্ত্র প্রার্থী আনোয়ারুল কবির রিন্টু আনোয়ার, ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের আবদুর রাজ্জাক, স্বতন্ত্র প্রার্থী ইশতিয়াক আহম্মদ, পিডিপি মোঃ গোলাম হোসেন, স্বতন্ত্র প্রার্থী আবুল বাশার, ইসলামী ফ্রন্ট বাংলাদেশ মোঃ মাঈন উদ্দিন, বিএনএফ এর শাহরিয়ার ইকবাল, বাসদ এর হারাধন চক্রবর্তী , স্বতন্ত্র প্রার্থী হাসান আহম্মদ। এ আসনে জয়লাভ করেছেন জাতীয় পার্টি (এরশাদ) লাঙ্গল প্রতীক নিয়ে লে. জেনারেল (অব) মাসুদ উদ্দিন চৌধুরী। নীলফামারী নীলফামারীর চারটি আসনের ২০ প্রার্থীর মধ্যে ১৩ জনের জামানত বাজেয়াফত হয়েছে। প্রতিদ্বন্দ্বিতাকারী প্রার্থী মোট প্রদত্ত ভোটের মধ্যে এক-অষ্টমাংশের চেয়ে কম ভোট পাওয়ায় নিয়ম অনুযায়ী তাদের জামানত বাজেয়াফত হয়েছে। নীলফামারী-১ (ডোমার-ডিমলা) আসনে প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থী ছিল ৮ জন। এদের মধ্যে বিজয়ী আওয়ামী লীগের প্রার্থী আফতাব উদ্দিন সরকার (নৌকা) ও তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনপির প্রার্থী রফিকুল ইসলাম (ধানের শীষ) ছাড়া প্রতিদ্বন্দ্বিতাকারী ৬ জন প্রার্থীই জামানত হারিয়েছেন। তারা হলেন-জাতীয় পার্টির জাফর ইকবাল সিদ্দিকী (লাঙ্গল),বাংলাদেশ ন্যাপের জেবেল গানী (গাভী), ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের প্রার্থী সাইফুল ইসলাম (হাতপাখা), জমিয়তে উলামায়ে ইসলাম বাংলাদেশের মঞ্জুরুল ইসলাম (খেজুরগাছ),বাসদের ইউনুছ আলী (মই) ও বিএনএফের সিরাজুল ইসলাম (টেলিভিশন)। নীলফামারী -২ (সদর) আসনে প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থী ছিলেন ৫ জন। এদের মধ্যে বিজয়ী প্রার্থী আওয়ামী লীগের আসাদুজ্জামান নুর (নৌকা) ও তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থী ধানের শীষের মনিরুজ্জামান মন্টু ছাড়া বাকি ৩ জনের জামানত বাজেয়াফত হয়। এরা হলো ন্যাশনাল পিপলস পার্টির রাবেয়া বেগম (আম), ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের প্রার্থী জহুরুল ইসলাম (হাতপাখা) ও স্বতন্ত্র এজানুর রহমান (ট্রাক)। নীলফামারী-৩ (সদর) আসনে প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থী ছিলেন ৩ জন। এদের মধ্যে মহাজোটের লাঙ্গল প্রতীকের মেজর (অব) রানা মোঃ সোহেল ও তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী ধানের শীষের আজিজুল ইসলাম ছাড়া ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের প্রার্থী আমজাদ হোসেন সরকার (হাতপাখা) জামানত বাজেয়াফত হয়। নীলফামারী-৪ ( সৈয়দপুর-কিশোরীগঞ্জ) আসনে প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থী ছিলেন ৪ জন। এদের মধ্যে বিজয়ী প্রার্থী মহাজোটের লাঙ্গলপ্রার্থী আহসান আদেলুর রহমান আদেল ছাড়া তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বীসহ তিনজনের জামানত বাজেয়াফত হয়। এরা হলো ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের প্রার্থী শহিদুল ইসলাম (হাতপাখা), স্বতন্ত্র প্রার্থী সিংহ প্রতীকের মিনহাজুল ইসলাম মিনহাজ ও ন্যাশনাল পিপলস পার্টির আম প্রতীকের আবদুল হাই সরকার।
×