ঢাকা, বাংলাদেশ   শুক্রবার ২৯ মার্চ ২০২৪, ১৪ চৈত্র ১৪৩০

জিতলেন যারা

প্রকাশিত: ০৬:২৭, ৩১ ডিসেম্বর ২০১৮

জিতলেন যারা

স্টাফ রিপোর্টার ॥ একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ২৯৯ আসনের মধ্যে মহাজোটের প্রার্থীরা বিজয়ী হয়েছেন ২৮৯ আসনে, ঐক্যফ্রন্ট সাতটি এবং অন্যান্য দল পেয়েছে তিনটি আসনে। সারাদেশে যারা বেসরকারীভাবে বিজয়ী হয়েছেন তাদের মধ্যে রয়েছেন- ঢাকা বিভাগ ॥ টাঙ্গাইল-১ (মধুপুর-ধনবাড়ী) আওয়ামী লীগের প্রার্থী ড. আব্দুর রাজ্জাক ২ লাখ ৭৯ হাজার ৬৮৭ ভোট পেয়ে বেসরকারীভাবে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী ধানের শীষের শহীদুল ইসলাম পেয়েছেন ১৬ হাজার ৪০৬ ভোট। টাঙ্গাইল-২ (গোপালপুর-ভূঞাপুর) আসনে আওয়ামী লীগের ছোট মনির নৌকা প্রতীকে ২ লাখ ৯৯ হাজার ১৬০ ভোট পেয়ে বেসরকারী ভাবে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী ধানের শীষের প্রার্থী সুলতান সালাউদ্দিন টুকু পেয়েছেন ৭ হাজার ৯৬৫ ভোট। টাঙ্গাইল-৩ (ঘাটাইল) আসনে আওয়ামী লীগের প্রার্থী আতাউর রহমান খান নৌকা প্রতীকে ২ লাখ ৩৮ হাজার ৯৫১ ভোট পেয়ে বেসরকারীভাবে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী ধানের শীষে প্রতীকে লুৎফর রহমান খান আজাদ পেয়েছেন ৮ হাজার ৫৭০ ভোট। টাঙ্গাইল-৪ (কালিহাতী) আসনে আওয়ামী লীগের প্রার্থী সোহেল হাজারী নৌকা প্রতীকে ২ লাখ ২৪ হাজার ১২ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী ধানের শীষের লিয়াকত আলী পেয়েছেন ৩৪ হাজার ৩৮৮ ভোট। টাঙ্গাইল-৫ আসনে আওয়ামী লীগের প্রার্থী ছানোয়ার হোসেন পেয়েছেন ১ লাখ ৪৯ হাজার ৩৬২ ভোট, বিএনপির লিয়াকত আলী পেয়েছেন ৭৮ হাজার ৯৯২ ভোট। টাঙ্গাইল-৬ (নাগরপুর-দেলদুয়ার) আসনে আওয়ামী লীগের প্রার্থী আহসানুল ইসলাম টিটু- নৌকা প্রতীকে ২ লাখ ৮৫ হাজার ৩০৫ ভোট পেয়ে বেসরকারীভাবে নির্বাচিত হয়েছেন। নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনপির গৌতম চক্রবর্তী ধানের শীষ প্রতীকে পেয়েছেন ৪০ হাজার ৩২৪ ভোট। টাঙ্গাইল-৭ (মির্জাপুর) আসনে আওয়ামী লীগের প্রার্থী একাব্বর হোসেন- নৌকা প্রতীকে ১ লাখ ৬১ হাজার ৫১৭ ভোট পেয়ে বেসরকারীভাবে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী ধানের শীষ প্রার্থীকে আবুল কালাম আজাদ সিদ্দিকী পেয়েছেন ৮৪ হাজার ১৫৪ ভোট। টাঙ্গাইল-৮ আসনে আওয়ামী লীগের প্রার্থী জোয়াহেরুল ইসলাম জোয়াহের ২ লাখ ৮ হাজার ৩৩৪ ভোট পেয়েছেন। ধানের শীষের প্রতীকে ঐক্যফ্রন্টের প্রার্থী কুঁড়ি সিদ্দিকী-৭২ পেয়েছেন ২১১ ভোট। মানিকগঞ্জ-১ আসনে আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী এএম নাঈমুর রহমান দুর্জয় ২ লাখ ৫১ হাজার ৯৫৫ ভোট এবং বিএনপির আব্দুল হামিদ ডাবলু ৫৬ হাজার ৪৪৭ ভোট পেয়েছেন। মানিকগঞ্জ-২ আসনে বেসরকারীভাবে নির্বাচিত হয়েছেন আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী কণ্ঠশিল্পী মমতাজ বেগম। তিনি ২ লাখ ৭৮ হাজার ৮১৬ ভোট পেয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনপি প্রার্থী মঈনুল ইসলাম খান ধানের শীষ প্রতীকে পেয়েছেন ৪৯ হাজার ৩১ ভোট। মানিকগঞ্জ-৩ আসনে ফের নৌকার মাঝি হলেন জাহিদ মালেক। এখানে তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থী হয়েছেন গনফোরামের প্রার্থী মফিজুল ইসলাম খান কামাল। বেসরকারীভাবে প্রাপ্ত ফলাফলে জাহিদ মালেক পেয়েছেন ২ লাখ ২৬ হাজার ৯৬ ভোট এবং কামাল পেয়েছেন ৩০ হাজার ৩৮১ ভোট। মুন্সীগঞ্জ-১ (শ্রীনগর-সিরাজদিখান) মহাজোটের নৌকা প্রতীক নিয়ে বেসরকারীভাবে বিজয়ী হয়েছেন বিকল্পধারার মাহী বি চৌধুরী। এ আসনের মোট ৪ লাখ ৪০ হাজার ৫১৬ ভোটারের মধ্যে মাহী বি চৌধুরী পেয়েছেন ২ লাখ ৮৬ হাজার ৬৮১ ভোট। তার প্রধান প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনপির প্রার্থী শাহ মোয়াজ্জেম হোসেন পেয়েছেন ৪৪ হাজার ৮৮৮ ভোট মুন্সীগঞ্জ-২ আসনে আওয়ামী লীগের প্রার্থী অধ্যাপক সাগুফতা ইয়াসমিন এমিলি ২ লাখ ১৫ হাজার ৩৮৫ ভোট পেয়ে বেসরকারীভাবে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনপির মিজানুর রহমান সিনহা ১৪ হাজার ৬৫ ভোট পেয়েছেন। মুন্সীগঞ্জ-৩ আসনে আওয়ামী লীগের প্রার্থী এ্যাডভোকেট মৃণাল কান্তি দাস তিন লাখ ১৩ হাজার ৩৫৮ ভোট পেয়ে বেসরকারীভাবে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনপির আব্দুল হাই পেয়েছেন ১২ হাজার ৭৩৬ ভোট। ঢাকা-১ আওয়ামী লীগ প্রার্থী সালমান এফ রহমান পেয়েছেন ৩ লাখ ২ হাজার ৯৯৩ ভোট। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী স্বতন্ত্র প্রার্থী এ্যাডভোকেট সালমা ইসলাম ৩৭ হাজার ৭৬৩ ভোট পেয়েছেন। ঢাকা-২ আসনে আওয়ামী লীগের কামরুল ইসলাম তিন লাখ ৩৯ হাজার ৫৮১ ও বিএনপির ইমরান ইবনে আমান ৪৯ হাজার ১৯৫ ভোট পেয়েছেন। ঢাকা-৩ আওয়ামী লীগের নসরুল হামিদ বিপু পেয়েছেন ২ লাখ ১৯ হাজার ৬৩১ ভোট। বিএনপির গয়েশ^র রায় পেয়েছেন ১৬ হাজার ৬১২ ভোট। ঢাকা-৪ আসনে মহাজোটের প্রার্থী আবু হোসেন বাবলা পেয়েছেন ১ লাখ ৬ হাজার ৯৫৯ ভোট ও প্রতিদ্বন্দ্বী ধানের শীষের প্রার্থী সালাহউদ্দিন আহমেদ পেয়েছেন ৩৩ হাজার ১১৭ ভোট। ঢাকা-৫ আসনে আওয়ামী লীগের প্রার্থী হাবিবুর রহমান মোল্লা বিজয়ী হয়েছেন। ঢাকা-৬ আসনে মহাজোটের প্রার্থী কাজী ফিরোজ রশীদ বিজয়ী হয়েছেন। ঢাকা-৭ আসনে আওয়ামী লীগের হাজী মোঃ সেলিম বিজয়ী হয়েছেন। ঢাকা-৮ আসনে ১৪ দলের প্রার্থী রাশেদ খান মেনন বেসরকারীভাবে নির্বাচিত হয়েছেন। ঢাকা-৯ আসনে আওয়ামী লীগের প্রার্থী সাবের হোসেন চৌধুরী বিজয়ী হয়েছেন। ঢাকা-১০ আওয়ামী লীগের শেখ ফজলে নূর তাপস বিজয়ী হয়েছেন। ঢাকা-১১ আসনে এ কে এম রহমতউল্যাহ নির্বাচিত হয়েছেন। ঢাকা-১২ আসনে আওয়ামী লীগের প্রার্থী আসাদুজ্জামান খান কামাল বেসরকারীভাবে নির্বাচিত হয়েছেন। ঢাকা-১৩ আসনে আওয়ামী লীগের প্রার্থী সাদেক খান পেয়েছেন ১ লাখ ৩ হাজার ১৬৩ ভোট ও ধানের শীষের প্রার্থী মো. আব্দুস সালাম পেয়েছেন ৪৭ হাজার ২৩২ ভোট। ঢাকা-১৪ আসনে আওয়ামী লীগের আসলামুল হক বিজয়ী হয়েছেন। ঢাকা-১৫ আসনে আওয়ামী লীগের কামাল আহমেদ মজুমদার বিজয়ী হয়েছেন। ঢাকা-১৬ আসনে আওয়ামী লীগের ইলিয়াস উদ্দিন মোল্লা বিজয়ী হয়েছেন। ঢাকা-১৭ আসনে আওয়ামী লীগের আকবর হোসেন খান পাঠান ফারুক নির্বাচিত হয়েছেন। ঢাকা-১৮ আসনে সাহারা খাতুন নির্বাচিত হয়েছেন। ঢাকা-১৯ আওয়ামীলীগের প্রার্থী ডাঃ এনামুর রহমান নির্বাচিত হয়েছেন। ঢাকা-২০ আসনে আওয়ামী লীগের বেনজির আহমেদ দুই লাখ ৫৯ হাজার ৭৪৩ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। গাজীপুর-১ আসনে আওয়ামী লীগের প্রার্থী আ ক ম মোজাম্মেল হক চার লাখ এক হাজার ৫১৮ ভোট পেয়েছেন। বিএনপির প্রার্থী তানভীর আহমেদ সিদ্দিকী ৯৪ হাজার ৭২৪ ভোট পেয়েছেন। গাজীপুর-২ আসনে আওয়ামী লীগের প্রার্থী জাহিদ আহসান রাসেল পেয়েছেন চার লাখ ১২ হাজার ১৪০ ভোট, বিএনপির প্রার্থী সালাহউদ্দিন সরকার পেয়েছেন পেয়েছেন এক লাখ এক হাজার ৪০ ভোট। গাজীপুর-৩ আসনে আওয়ামী লীগের প্রার্থী ইকবাল হোসেন সবুজ পেয়েছেন তিন লাখ ৪৫ হাজার ৮৬১ ভোট। ঐক্যফ্রন্টের প্রার্থী পেয়েছেন ইকবাল সিদ্দিকী পেয়েছেন ৩৭ হাজার ৩২৩ ভোট। গাজীপুর-৪ আসনে সিমিন হোসেন রিমি বেসরকারী ফলে বিজয়ী হয়েছেন। তিনি নৌকা প্রতীকে পেয়েছেন ২ লাখ তিন হাজার ২৫৮ ভোট। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী ধানের শীষ প্রতীকের শাহ রিয়াজুল হান্নান পেয়েছেন ১৮ হাজার ৫৮২ ভোট। গাজীপুর-৫ আসনে আওয়ামী লীগের প্রার্থী মেহের আফরোজ চুমকি পেয়েছেন দুই লাখ সাত হাজার ৬৯৯ ভোট। বিএনপির প্রার্থী একেএম ফজলুল হক মিলন পেয়েছেন ২৭ হাজার ৯৭৬ ভোট পেয়েছেন। নরসিংদী- ১ (সদর) আসনে মহাজোটের লে. কর্নেল (অব:) নজরুল ইসলাম (হিরু) নৌকা প্রতীকে ২ লাখ ৬৯ হাজার ৫০৭ ভোট পেয়েছেন। তাঁর নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনপির খায়রুল কবির খোকন (ধানের শীষ) পেয়েছেন ২১ হাজার ১৮৬ ভোট। নরসিংদী- ২ (পলাশ) আসনে মহাজোটের ডাঃ আনোয়ারুল আশরাফ খান দিলীপ (নৌকা) ১ লাখ ৭৬ হাজার ৩৩৮ ভোট পেয়ে বেসরকারীভাবে বিজয়ী হয়েছেন। তাঁর নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য ড. আব্দুল মঈন খান (ধানের শীষ) পেয়েছেন ৭ হাজার ৩৬০ ভোট। নরসিংদী- ৩ (শিবপুর) আসনে মহাজোটের জহিরুল হক ভূইয়া মোহন (নৌকা) ৯৪ হাজার ৩৫ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন। তাঁর নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী স্বতন্ত্র প্রার্থী বাংলাদেশ আওয়ামী যুবলীগের প্রেসিডিয়াম সদস্য সিরাজুল ইসলাম মোল্লা পেয়েছেন ৫২ হাজার ৮৭৬ ভোট। নরসিংদী- ৪ (মনোহরদী-বেলাব) আসনে মহাজোটের এ্যাডভোকেট নুরুল মজিদ মাহমুদ হুমায়ুন (নৌকা) ২ লাখ ৬৩ হাজার ৬৮০ ভোট পেয়ে বেসরকারীভাবে বিজয়ী হয়েছেন। তাঁর নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনপির সরদার সাখাওয়াত হোসেন বকুল (ধানের শীষ) পেয়েছেন ১৫ হাজার ৮০০ ভোট। নরসিংদী- ৫ (রায়পুরা) আসনে মহাজোটের রাজিউদ্দিন আহমেদ রাজু (নৌকা) ২ লাখ ৯৪ হাজার ৪৮৪ ভোট পেয়ে বেসরকারীভাবে বিজয়ী হয়েছেন। তাঁর নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনপির ইঞ্জিঃ আশরাফুল ইসলাম (বকুল) পেয়েছেন ২০ হাজার ৪৩১ ভোট। নারায়ণগঞ্জ-১ আসনে আওয়ামী লীগের প্রার্থী গোলাম দস্তগীর গাজী বীর প্রতীক ২ লাখ ৪৩ হাজার ৭৩৯ ভোট পেয়ে বেসরকারীভাবে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনপির প্রার্থী কাজী মনিরুজ্জামান মনির ১৬ হাজার ৪৩৪ ভোট পেয়েছেন। নারায়ণগঞ্জ-২ (আড়াইহাজার) আসনে আওয়ামী লীগের প্রার্থী নজরুল ইসলাম বাবু (নৌকা) ২ লাখ ৩৬ হাজার ৮২ ভোট, বিএনপির প্রার্থী নজরুল ইসলাম আজাদ পেয়েছেন ৫ হাজার ১শ’ ৫২ ভোট। নারায়ণগঞ্জ-৩ আসনে মহাজোটের জাতীয় পার্টির প্রার্থী লিয়াকত হোসেন খোকা (লাঙ্গল) ১ লাখ ৯৭ হাজার ৭শ’ ৮৫ ভোট পেয়েছেন তার নিকতম প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনপির প্রার্থী আজহারুল ইসলাম মান্নান পেয়েছেন ১৮ হাজার ৪৭ ভোট। নারায়ণগঞ্জ-৪ আসনে আওয়ামী লীগের প্রার্থী একেএম শামীম ওসমান ৩ লাখ ৯৩ হাজার ১শ’ ৩৬ ভোট ও বিএনপির শরিক দল ২০ দলীয় জোটের প্রার্থী জমিয়তে উলামায়ে ইসলামের মুফতি মনির হোসাইন কাশেমী পেয়েছেন ৭৬ হাজার ৫শ’ ৮২ ভোট। নারায়ণগঞ্জ-৫ আসনে মহাজোটের প্রার্থী জাতীয় পার্টির একেএম সেলিম ওসমান ২ লাখ ৮০ হাজার ৫শ’ ৩৫ ভোট ও বিএনপির নেতৃত্বাধীন জাতীয় ঐক্যফ্রন্টের প্রার্থী নাগরিক ঐক্যের এসএম আকরাম পেয়েছেন ৫১ হাজার ৯শ’ ৮৬ ভোট। রাজবাড়ীÑ১ আসনে আওয়ামী লীগের নৌকা প্রতীকের প্রার্থী কাজী কেরামত আলী ২ লাখ ৩৮ হাজার ৯১৪ ভোট পেয়ে বেসরকারীভাবে বিজয়ী হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনপির ধানের শীষের প্রার্থী আলী নেওয়াজ মাহমুদ খৈয়ম পেয়েছেন ৩৩ হাজার ভোট। রাজবাড়ীÑ২ আসনে আওয়ামী লীগের নৌকা প্রতীকের প্রার্থী মোঃ জিল্লুল হাকিম ৩ লাখ ৯৮ হাজার ৯৭৪ ভোট পেয়ে বেসরকারীভাবে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনপির ধানের শীষের প্রার্থী নাসিরুল হক সাবু পেয়েছেন ৫ হাজার ৪৭৪ ভোট। ফরিদপুর-১ আসনে আওয়ামী লীগ প্রার্থী মনজুর হোসেন পেয়েছেন ৩ লাখ ৫ হাজার ৪৯১ ভোট এবং বিএনপির শাহ মোঃ আবু জাফর পেয়েছেন ২৭ হাজার ৭৯ ভোট । ফরিদপুর-২ আসনে আওয়ামী লীগ প্রার্থী সৈয়দা সাজেদা চৌধুরী পেয়েছেন ২ লাখ ১৯ হাজার ২০৯ ভোট এবং বিএনপির শামা ওবায়েদ ইসলাম রিংকু পেয়েছেন ১৪ হাজার ৮৮৫ ভোট । ফরিদপুর-৩ আসনে আওয়ামী লীগ প্রার্থী খন্দকার মোশাররফ হোসেন পেয়েছেন ২ লাখ ৭৪ হাজার ৮৭১ এবং বিএনপির চৌধুরী কামাল ইবনে ইউসুফ পেয়েছেন ২১ হাজার ৫০০ ভোট । ফরিদপুর-৪ আসনে স্বতন্ত্র প্রার্থী মজিবুর রহমান চৌধুরী নিক্সন পেয়েছেন ১ লাখ ৪৪ হাজার ২১৭ এবং আওয়ামী লীগের কাজী জাফরউল্যাহ তিনি পেয়েছেন ৯৪ হাজার ১৭৯ ভোট । গোপালগঞ্জ-১ আসনে ৩ লাখ ০৩ হাজার ১শ’ ৬২ ভোট পেয়ে বেসরকারীভাবে নির্বাচিত হয়েছেন আওয়ামী লীগের লে. কর্নেল (অবঃ) মুহাম্মদ ফারুক খান। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বাংলাদেশ ইসলামী আন্দোলনের মোঃ মিজানুর রহমান পেয়েছেন ৭শ ২ ভোট। এছাড়া এ আসনে বিএনপির প্রার্থী এফ ই শরফুজ্জামান পেয়েছেন ৫৭ ভোট এবং বাংলাদেশ সমাজতান্ত্রিক দলের (বাসদ) মোঃ ইছাহাক মোল্লা পেয়েছেন ২১ ভোট। গোপালগঞ্জ-২ আসনে আওয়ামী লীগের প্রার্থী শেখ ফজলুল করিম সেলিম দুই লাখ ৮১ হাজার ৯০৯ ভোট পেয়ে বেসরকারীভাবে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বাংলাদেশ ইসলামী আন্দোলনের তমলিম শিকদার পেয়েছেন ৬শ’ ৮ ভোট। বিএনপির সিরাজুল ইসলাম পেয়েছেন ২৮৬ ভোট। গোপালগঞ্জ-৩ (কোটালীপাড়া ও টুঙ্গিপাড়া) আসনে আওয়ামী লীগ সভাপতি ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বিপুল ভোটের ব্যবধানে বেসরকারীভাবে নির্বাচিত হয়েছেন। তিনি নৌকা প্রতীকে ২ লাখ ২৯ হাজার ৫৩৯ ভোট পেয়েছেন। গোপালগঞ্জ জেলা রিটার্নিং অফিসার মোহাম্মদ মোখলেসুর রহমান সরকার বেসরকারী এই ফল ঘোষণা করেন। আওয়ামী লীগ সভাপতি শেখ হাসিনা এবারসহ মোট ৭ বার এ আসন থেকে সংসদ সদস্য নির্বাচিত হলেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনপির এস এম জিলানী পেয়েছেন ১২৩ ভোট। ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের মারুফ শেখ হাতপাখা প্রতীকে পেয়েছেন মাত্র ৭১ ভোট, স্বতন্ত্র প্রার্থী এনামুল হক আপেল প্রতীকে পেয়েছেন ১০ ভোট ও অপর স্বতন্ত্র প্রার্থী উজির ফকির সিংহ প্রতীকে পেয়েছেন মাত্র ৪ ভোট। মাদারীপুর-১ আসনে আওয়ামী লীগের প্রার্থী নূরে আলম লিটন চৌধুরী দুই লাখ ২৭ হাজার ৪৫৪ ভোট পেয়ে বেসরকারীভাবে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী ইসলামী আন্দোলনের মাওলানা আবু জাফর ৪৩৬ ভোট পেয়েছেন। মাদারীপুর-২ আসনে আওয়ামী লীগের প্রার্থী শাজাহান খান তিন লাখ ১১ হাজার ৭৪০ ভোট পেয়ে বেসরকারীভাবে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনপির মিল্টন বৈদ্য পেয়েছেন দুই হাজার ৫৯০ ভোট। মাদারীপুর-৩ আসনে আওয়ামী লীগের প্রার্থী ড. আবদুস সোবহান গোলাপ ২ লাখ ৫২ হাজার ৬৪১ ভোট পেয়ে বেসরকারীভাবে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনপির আনিসুর রহমান খোকন তালুকদার পেয়েছেন তিন হাজার ২৯৬ ভোট। শরীয়তপুর-১ আসনে আওয়ামী লীগ প্রার্থী ইকবাল হোসেন অপু পেয়েছেন ২ লাখ ৭২ হাজার ৯শ’ ৩৪ ভোট ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ প্রার্থী মোঃ তোফায়েল আহমেদ পেয়েছেন ১ হাজার ৪শ’ ২৭ ভোট। শরীয়তপুর-২ আসনে আওয়ামী লীগ প্রার্থী একেএম এনামুল হক শামীম ২লাখ ৭২ হাজার ৩শ’ ৮ ভোট ও বিএনপি প্রার্থী শফিকুর রহমান কিরন পেয়েছেন ২ হাজার ২শ’ ১৫ ভোট। এ আসনে ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ প্রার্থী (হাতপাখা) হাফেজ মাওঃ শওকত আলী পেয়েছেন ১ হাজার ৩শ’ ১৪ ভোট। শরীয়তপুর-৩ আসনে আওয়ামী লীগ প্রার্থী নাহিম রাজ্জাক ২ লাখ ৭ হাজার ১শ’ ১৮ ভোট পেয়েছেন। ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ প্রার্থী হানিফ মিয়া পেয়েছেন ২ হাজার ৭শ’ ৪৬ ভোট। ময়মনসিংহ বিভাগ ময়মনসিংহ-১ আসনে জুয়েল আরেং আওয়ামী লীগ প্রাপ্ত ভোট ২ লাখ ৫৮ হাজার ৯২৩ পেয়ে বেসরকারীভাবে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম আফজাল এইচ খান বিএনপি পেয়েছেন ২৮ হাজার ৮৩৮ ভোট। ময়মনসিংহ-২ (ফুলপুর তারাকান্দা) আসনে শরীফ আহমদ আওয়ামী লীগ প্রাপ্ত ভোট ২ লাভ ৯২ হাজার ৪০ ভোট পেয়ে বেসরকারীভাবে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম শাহ শহীদ সারোয়ার বিএনপি পেয়েছেন ৬১ হাজার ৭১৮ ভোট। ময়মনসিংহ-৩ (গৌরীপুর) আসনে নাজিম উদ্দিন আহমেদ আওয়ামী লীগ প্রাপ্ত ভোট ১ লাখ ৫৯ হাজার ৩০০ ভোট পেয়ে বেসরকারীভাবে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম ইঞ্জিনিয়ার এম ইকবাল হোসাইন বিএনপি পেয়েছেন ২৪ হাজার ৯৩১ ভোট। ময়মনসিংহ-৪ (সদর) আসনে রওশন এরশাদ জাতীয় পার্টি প্রাপ্ত ভোট ২ লাখ ৪৪ হাজার ৭৭৪ ভোট পেয়ে বেসরকারীভাবে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম আবু ওয়াহাব আকন্দ বিএনপি পেয়েছেন ১ লাখ তিন হাজার ৭৫৩ ভোট। ময়মনসিংহ-৫ (মুক্তাগাছা) আসনে কেএম খালিদ বাবু আওয়ামী লীগ প্রাপ্ত ভোট ২ লাখ ৩২ হাজার ৫৬৩ ভোট পেয়ে বেসরকারীভাবে নির্বাচিত হয়েছেন। নিকটতম জাকির হোসেন বাবলু বিএনপি ২২ হাজার ২০৩ ভোট পেয়েছেন। ময়মনসিংহ-৬ ফুলবাড়িয়া আসনে এ্যাডভোকেট মোসলেম উদ্দিন আওয়ামী লীগ ২ লাখ ৪০ হাজার ৫৮৫ পেয়ে বেসরকারীভাবে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম ইঞ্জিনিয়ার শামছ উদ্দিন আহমেদ বিএনপি পেয়েছেন ৩২ হাজার ৩৩২ ভোট। ময়মনসিংহ-৭ (ত্রিশাল) আসনে হাফেজ রুহুল আমিন মাদানী আওয়ামী লীগ ২ লাখ ৬ হাজার ৯৯৫ ভোট পেয়ে বেসরকারীভাবে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম ডাঃ মাহবুবুর রহমান লিটন বিএনপি পেয়েছেন ৩৭ হাজার ১৪৮ ভোট। ময়মনসিংহ-৮ (ঈশ্বরগঞ্জ) আসনে ফখরুল ইমাম জাতীয় পার্টি ১ লাখ ৫৬ হাজার ৭৭৯ ভোট পেয়েছেন। তার নিটকতম এএইচএম খালেকুজ্জামান জাতীয় ঐক্যফ্রন্ট গণফোরাম পেয়েছেন ৩ লাখ ৩৪ হাজার ৬৩ ভোট পেয়ে বেসরকারীভাবে নির্বাচিত হয়েছেন। ময়মনসিংহ-৯ (নান্দাইল) আসনে আনোয়ারুল আবেদিন খান তুহিন আওয়ামী লীগ ২ লাখ ২৭ হাজার ২৭৩ পেয়ে বেসরকারীভাবে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম খুররম খান চৌধুরী বিএনপি পেয়েছেন ২০ হাজার ৮৫৮ ভোট। ময়মনসিংহ-১০ (গফরগাঁও) আসনে ফাহমি গোলন্দাজ বাবেল আওয়ামী লীগ প্রাপ্ত ভোট ২ লাখ ৮১ হাজার ২৩০ ভোট পেয়ে বেসরকারীভাবে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম সৈয়দ মাহমুদ মোর্শেদ জাতীয় ঐক্যফ্রন্ট এলডিপি পেয়েছেন ৩ হাজার ১৭৫ ভোট। ময়মনসিংহ-১১ (ভালুকা) আসনে কাজিম উদ্দিন ধনু আওয়ামী লীগ ২ লাখ ২২ হাজার ২৪৮ ভোট পেয়ে বেসরকারীভাবে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম ফখরুদ্দিন আহমেদ বাচ্চু বিএনপি পেয়েছেন ২৬ হাজার ৮৯৬ ভোট। নেত্রকোনা-১ আসনে আওয়ামী লীগের প্রার্থী মানু মজুমদার দুই লাখ ৪৯ হাজার ৭৩৮ ভোট পেয়ে বেসরকারীভাবে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনপির কায়সার কামাল পেয়েছেন ১৬ হাজার ৩৩২ ভোট। নেত্রকোনা-২ আসনে আওয়ামী লীগের প্রার্থী আশরাফ আলী খান খসরু দুই লাখ ৮৩ হাজার ৪৯৬ ভোট পেয়ে বেসরকারীভাবে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনপির প্রার্থী ডাঃ আনোয়ারুল হক পেয়েছেন ৩০ হাজার ৫৭৩ ভোট। নেত্রকোনা-৩ আসনে আওয়ামী লীগের প্রার্থী অসীম কুমার উকিল দুই লাখ ৬০ হাজার ৫৭ ভোট পেয়ে বেসরকারীভাবে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনপির রফিকুল ইসলাম হিলালী পেয়েছেন ৬ হাজার ৭১৫ ভোট। নেত্রকোনা-৪ আসনে আওয়ামী লীগের প্রার্থী রেবেকা মোমিন দুই লাখ ৪ হাজার ৮০৩ ভোট পেয়ে বেসরকারীভাবে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনপির তাহমিনা জামান শ্রাবণী ৩৮ হাজার ১০৫ ভোট পেয়েছেন। নেত্রকোনা-৫ আসনে আওয়ামী লীগের প্রার্থী ওয়ারেসাত হোসেন বেলাল বীর প্রতীক এক লাখ ৬৭ হাজার ৫৬২ ভোট পেয়ে বেসরকারীভাবে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনপির আবু তাহের তালুকদার পেয়েছেন ১৫ হাজার ৫৮ ভোট। কিশোরগঞ্জ-১ (সদর-হোসেনপুর) সৈয়দ আশরাফুল ইসলাম নৌকা ২ লাখ ৭৭ হাজার ৫৮৯ ভোট পেয়ে বেসরকারীভাবে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী মোঃ রেজাউল করিম খান চুন্নু ধানের শীষ পেয়েছেন ৫০ হাজার ৪০০ ভোট। কিশোরগঞ্জ-২ (পাকুন্দিয়া-কটিয়াদী) নূর মোহাম্মদ নৌকা ২ লাখ ৯৫ হাজার ৮৬০ ভোট পেয়ে বেসরকারীভাবে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী মেজর (অব) মোঃ আখতারুজ্জামান রঞ্জন ধানের শীষ পেয়েছেন ৫১ হাজার ৩২৩ ভোট। কিশোরগঞ্জ-৩ (করিমগঞ্জ-তাড়াইল) মোঃ মুজিবুল হক চুন্নু-জাপা লাঙ্গল ২ লাখ ২৯ হাজার ৬১৬ ভোট পেয়ে বেসরকারীভাবে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী ড. সাইফুল ইসলাম-জেএসডি ধানের শীষ পেয়েছেন ৩১ হাজার ৭৮৬ ভোট। কিশোরগঞ্জ-৪ রেজওয়ান আহাম্মদ তৌফিক নৌকা ২ লাখ ৫৯ হাজার ৩৮১ ভোট ও এ্যাডভোকেট মোঃ ফজলুর রহমান ধানের শীষ পেয়েছেন ৪ হাজার ৮০০ ভোট। কিশোরগঞ্জ-৫ মোঃ আফজাল হোসেন নৌকা ২ লাখ ২ হাজার ৮৭৬ ভোট ও শেখ মজিবুর রহমান ইকবাল ধানের শীষ পেয়েছেন ২৯ হাজার ১৫০ ভোট। কিশোরগঞ্জ-৬ নাজমুল হাসান পাপন নৌকা ২ লাখ ৪৬ হাজার ৯০৫ ভোট ও মোঃ শরীফুল ইসলাম ধানের শীষ পেয়েছেন ২৭ হাজার ৯১৪ ভোট। জামালপুর-১ আওয়ামী লীগের আবুল কালাম আজাদ ২ লাখ ৭৪ হাজার ৬০৫ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থী আবদুল মজিদ পেয়েছেন পাঁচ হাজার ২২৪ ভোট। জামালপুর-২ আসনে আওয়ামী লীগের ফরিদুল হক খান দুলাল এক লাখ ৮০ হাজার ৪১৮ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। বিএনপির সুলতান মাহমুদ বাবু পেয়েছেন ১৬ হাজার ৭২১ ভোট। জামালপুর-৩ আসনে আওয়ামী লীগের মির্জা আজম তিন লাখ ৮৫ হাজার ১১৩ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন। বিএনপির মোস্তাফিজুর রহমান বাবুল পেয়েছেন ৪ হাজার ৬৭৭ ভোট। জামালপুর-৪ আসনে আওয়ামী লীগের ডাঃ মুরাদ হাসান এক লাখ ১৭ হাজার ১৯৮ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন। জাপার প্রার্থী মোখলেছুর রহমান পেয়েছেন এক হাজার ৫৯৩ ভোট। জামালপুর-৫ আসনে আওয়ামী লীগের মোঃ মোজাফফর হোসেন তিন লাখ ৭৩ হাজার ৯০৯ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন। বিএনপির প্রার্থী পেয়েছেন শাহ মোঃ ওয়ারেছ আলী মামুন পেয়েছেন ৩৪ হাজার ৮৭ ভোট। শেরপুর-১ আসনে আওয়ামী লীগের প্রার্থী হুইপ আতিউর রহমান ২ লাখ ৮৭ হাজার ৪৫২ ভোট পেয়ে বেসরকারীভাবে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনপির প্রার্থী ডাঃ সানসিলা জেবরিন প্রিয়াংকা ২৭ হাজার ৬৪৩ ভোট পেয়েছেন। শেরপুর-২ (নকলা-নালিতাবাড়ী) আসনে বেসরকারীভাবে নির্বাচিত হয়েছেন আওয়ামী লীগ প্রার্থী মতিয়া চৌধুরী। তিনি পেয়েছেন ৩ লাখ ৪৪২ ভোট। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী ধানের শীষ প্রতীকে ফাহিম চৌধুরী পেয়েছেন ৭ হাজার ৬৫২ ভোট। শেরপুর-৩ আসনে আওয়ামী লীগের প্রার্থী প্রকৌশলী একেএম ফজলুল হক চাঁন দুই লাখ ৫১ হাজার ৯৩৬ ভোট পেয়ে বেসরকারীভাবে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনপির প্রার্থী মাহমুদুল হক রুবেল পেয়েছেন ১২ হাজার ৪৯১ ভোট। খুলনা বিভাগ ॥ মেহেরপুর-১ আসনে আওয়ামী লীগের ফরহাদ হোসেন দোদুল পেয়েছেন ১ লাখ ৯৭ হাজার ৯৭ ভোট। বিএনপির মাসুদ হোসেন অরুণ পেয়েছেন ১৪ হাজার ১৯২ ভোট। মেহেরপুর-২ আসনে আওয়ামী লীগের মোঃ সাহিদুজ্জামান সেলিম পেয়েছেন ১ লাখ ৬৯ হাজার ৩০১ ভোট। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনপির জাভেদ মাসুদ মিলটন পেয়েছেন ৭ হাজার ৭৯২ ভোট। কুষ্টিয়া-১ আসনে বিজয়ী হয়েছেন আওয়ামী লীগের প্রার্থী আ. ক. ম সরওয়ার জাহান বাদশা। তিনি পেয়েছেন ২ লাখ ৭৬ হাজার ৯৭৬ ভোট। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী ধানের শীষের প্রার্থী রেজা আহমদে বাচ্চু মোল্লা পেয়েছেন ৩ হাজার ৪৩০ ভোট। কুষ্টিয়া-২ আসনে বিজয়ী হয়েছেন মহাজোটের প্রার্থী তথ্যমন্ত্রী হাসানুল হক ইনু। তিনি পেয়েছেন ২ লাখ ৮১ হাজার ৪৫ ভোট। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনপি-ঐক্যফ্রন্টের প্রার্থী আহসান হাবিব লিংকন পেয়েছেন ৩৬ হাজার ৭৭৪ ভোট। কুষ্টিয়া-৩ (সদর) আসনে বিজয়ী হয়েছেন আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী মাহবুব-উল-আলম হানিফ। তিনি পেয়েছেন মোট ২ লাখ ৯৬ হাজার ৮২৮ ভোট। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনপি মনোনীত প্রকৌশলী জাকির হোসেন সরকার পেয়েছেন ১৪ হাজার ৩৭৯ ভোট। কুষ্টিয়া-৪ আসনে বিজয়ী হয়েছেন আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী ব্যারিস্টার সেলিম আলতাফ জর্জ। তিনি পেয়েছেন ২ লাখ ৭৮ হাজার ৮৬৪ ভোট। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনপি মনোনীত সৈয়দ মেহেদী আহমেদ রুমী পেয়েছেন ১২ হাজার ৩১৯ ভোট। চুয়াডাঙ্গা-১ আসনে আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী সোলায়মান হক বিজয়ী হয়েছেন। তিনি পেয়েছেন মোট ৩ লাখ ৯২ হাজার ৯৭২ ভোট। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনপির শরীফুজ্জামান পেয়েছেন ২৩ হাজার ১২০ ভোট। চুয়াডাঙ্গা-২ আসনে বিজয়ী হয়েছেন আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী আলী আসগর। তিনি পেয়েছেন মোট ২ লাখ ৯৯ হাজার ১৬০ ভোট। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনপি মনোনীত প্রার্থী মাহমুদ হাসান খান পেয়েছেন ২৭ হাজার ১৩০ ভোট। ঝিনাইদহ-১ আসনে বিজয়ী হয়েছেন আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী আবদুল হাই। তিনি পেয়েছেন মোট ২ লাখ ২২ হাজার ৩৫ ভোট। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনপি মনোনীত এ্যাডভোকেট আসাদুজ্জামান পেয়েছেন ৬ হাজার ৬৬৮ ভোট। ঝিনাইদহ-২ আসনে আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী তাহজীব আলম বিজয়ী হয়েছেন। তিনি পেয়েছেন মোট ৩ লাখ ২৫ হাজার ৮৮৬ ভোট। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী ইসলামী আন্দোলনের প্রার্থী ফখরুল আসলাম পেয়েছেন ৯ হাজার ২৯৩ ভোট। আওয়ামী লীগ মনোনীত শফিকুল আজম খান ঝিনাইদহ-৩ আসেন বিজয়ী হয়েছেন। তিনি পেয়েছেন মোট ২ লাখ ৪২ হাজার ৫৩২ ভোট। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী জামায়াতী ইসলামীর মতিউর রহমান পেয়েছেন ৩২ হাজার ২৪২ ভোট। ঝিনাইদহ-৪ আসনে বিজয়ী হয়েছেন আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী আনোয়ারুল আজিম। তিনি পেয়েছেন মোট ২ লাখ ২৫ হাজার ৯৬৫ ভোট। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনপি মনোনীত সাইফুল ইসলাম পেয়েছেন মোট ৯ হাজার ৫০৬ ভোট। যশোর-১ আসনে আওয়ামী লীগ মনোনীত শেখ আফিল উদ্দিন নির্বাচিত হয়েছেন। নৌকা প্রতীক নিয়ে তিনি পেয়েছেন ২ লাখ ৯ হাজার ২৩ ভোট। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনপি মনোনীত প্রার্থী মফিকুল হাসান তৃপ্তি পেয়েছেন ৪ হাজার ৮০২ ভোট। যশোর-২ আসনে আওয়ামী লীগ মনোনীত মেজর জেনারেল নাসির উদ্দিন বিজয়ী হয়েছেন। তিনি পেয়েছেন মোট ৩ লাখ ৩২ হাজার ৯৫ ভোট। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনপির ধানের শীষ প্রতীকে মুহাদ্দিস আবু সাঈদ পেয়েছেন ১২ হাজার ৯৮৮ ভোট। যশোর-৩ আসনে আওয়ামী লীগ মনোনীত নাবিল আহমেদ বিজয়ী হয়েছেন। তিনি পেয়েছেন মোট ৩ লাখ ৬১ হাজার ৩৩৩ ভোট। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী ধানের শীষ প্রতীক নিয়ে অনিন্দ্য ইসলাম পেয়েছেন ৩১ হাজার ৭১০ ভোট। যশোর-৪ আসনে আওয়ামী লীগ মনোনীত রণজিৎ কুমার রায় বিজয়ী হয়েছেন। তিনি পেয়েছেন মোট ২ লাখ ৭১ হাজার ৬৬৪ ভোট। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনপির প্রার্থী ধানের শীষ প্রতীক নিয়ে টিএস আইয়ূব পেয়েছেন মোট ২৫ হাজার ৯১৯ ভোট। যশোর-৫ আসনে আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী স্বপন ভট্টাচার্য্য নৌকা প্রতীক নিয়ে বিজয়ী হয়েছেন। তিনি পেয়েছেন মোট ২ লাখ ৪৩ হাজার ৩৮২ ভোট। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী ধানের শীষ প্রতীক নিয়ে জমিয়তে উলামায়ে ইসলামের মুফতি মুহাম্মদ ওয়াক্কাস পেয়েছেন ২৩ হাজার ১১২ ভোট। যশোর-৬ আসনে আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী জনপ্রশাসন প্রতিমন্ত্রী ইসমাত আরা সাদেক বিপুল ভোটে বিজয়ী হয়েছেন। তিনি পেয়েছেন ১ লাখ ৫৪ জাচার ৫৩ ভোট। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনপি মনোনীত আবুল হোসনে আজাদ ধানের শীষ প্রতীকে পেয়েছেন ৫ হাজার ৫৪৮ ভোট। মাগুরা-১ আসনে আওয়ামী লীগ মনোনীত সাইফুজ্জামান শিখর বিজয়ী হয়েছেন। নৌকা প্রতীক নিয়ে তিনি পেয়েছেন মোট ২ লাখ ৬৯ হাজার ৯৮ ভোট। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনপি মনোনীত মনোয়ার হোসেন খান পেয়েছেন ১৬ হাজার ৬০৬ ভোট। মাগুরা-২ আসনে বিজয়ী হয়েছেন আওয়ামী লীগ মনোনীত যুব ও ক্রীড়া প্রতিমন্ত্রী বীরেন শিকদার। তিনি পেয়েছেন মোট ২ লাখ ২৯ হাজার ৯৫৮ ভোট। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনপি মনোনীত নিতাই রায় চৌধুরী পেয়েছেন ৫২ হাজার ৬৮৬ ভোট। নড়াইল-১ আসনে আওয়ামী লীগ মনোনীত কবিরুল হক ২ লাখ ৮২ হাজার ৫২৯ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনপির বিশ্বাস জাহাঙ্গীর পেয়েছেন ৮ হাজার ৯১৯ ভোট। নড়াইল-২ আসনে আওয়ামী লীগ মনোনীত জাতীয় ক্রিকেট দলের অধিনায়ক মাশরাফি বিন মর্তুজা ২ লাখ ৭১ হাজার ২১০ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনপির ফরিদুজ্জামান ফরহাদ পেয়েছেন ৭ হাজার ৮৮৩ ভোট। বাগেরহাট-১ আসনে আওয়ামী লীগ মনোনীত শেখ হেলাল উদ্দিন নৌকা প্রতীক নিয়ে ২ লাখ ৫২ হাজার ৪৪৬ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন। তার নিকটতম প্রার্থী বিএনপির ইঞ্জিনিয়ার মাসুদ রানা পেয়েছেন ১১ হাজার ৪৮৫ ভোট। বাগেরহাট-২ আসনে আওয়ামী লীগ মনোনীত শেখ সারহান নাসের তন্ময় নৌকা প্রতীকে ২ লাখ ২০ হাজার ৯১২ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনপির এম এ সালাম ধানের শীষ প্রতীকে পেয়েছেন ৪ হাজার ৫৯০ ভোট। বাগেরহাট-৩ আসনে নৌকা প্রতীক নিয়ে আওয়ামী লীগের প্রার্থী হাবিবুন্নাহার তালুকদার বিজয়ী হয়েছেন। তিনি পেয়েছেন মোট ১ লাখ ৮৮ হাজার ৯০৭ ভোট। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী ঐক্যফ্রন্ট প্রার্থী জামায়াত নেতা আব্দুল ওয়াদুদ শেখ পেয়েছেন ১৩ হাজার ৪০৮ ভোট। বাগেরহাট-৪ আসনে আওয়ামী লীগ মনোনীত ডাঃ মোজাম্মেল হোসেন নৌকা প্রতীক নিয়ে ২ লাখ ৪৭ হাজার ৮৬৫ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী হাতপাখা প্রতীকে মাওলানা আবদুল মজিদ পেয়েছেন ২ হাজার ৩৯৫ ভোট। খুলনা-১ আওয়ামী লীগ মনোনীত পঞ্চানন বিশ্বাস বিজয়ী হয়েছেন। তিনি পেয়েছেন ১ লাখ ৭২ হাজার ৫৯ ভোট। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনপি মনোনীত আমীর এজাজ খান পেয়েছেন ২৮ হাজার ৪৩৭ ভোট। খুলনা-২ আসনে আওয়ামী লীগ মনোনীত শেখ সালাহউদ্দিন জুয়েল বিজয়ী হয়েছেন। তিনি পেয়েছেন মোট ১ লাখ ১২ হাজার ১০০ ভোট। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনপি মনোনীত নজরুল ইসলাম মঞ্জু পেয়েছেন ২৭ হাজার ৩৭৯ ভোট। খুলনা-৩ আসনে আওয়ামী লীগ মনোনীত মন্নুজান সুফিয়ান ১ লাখ ৩৪ হাজার ৮০৬ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনপি মনোনীত রকিবুল ইসলাম বকুল পেয়েছেন ২৩ হাজার ৬০৬ ভোট।, খুলনা-৪ আসনে বিজয়ী হয়েছেন আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী প্রখ্যাত সাবেক ফুটবলার আব্দুস সালাম মুর্শেদী। তিনি পেয়েছেন মোট ২ লাখ ২৩ হাজার ২১৪ ভোট। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনপি মনোনীত আজিজুল বারী পেয়েছেন ১৪ হাজার ১৮৭ ভোট। খুলনা-৫ আওয়ামী লীগ মনোনীত মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রী নারায়ণ চন্দ্র চন্দ পেয়েছেন ২ লাখ ৩১ হাজার ৭২৯। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী জামায়াতে ইসলামী বাংলাদেশ মনোনীত প্রার্থী গোলাম পরওয়ার পেয়েছেন ৩২ হাজার ৬৯৪। খুলনা-৬ আসনে আওয়ামী লীগ মনোনীত আকতারুজ্জামান বাবু ২ লাখ ৮৩ হাজার ৩৪৯ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী ঐক্যফ্রন্ট মনোনীত জামায়াতী নেতা মাওলানা আবুল কালাম আজাদ পেয়েছেন ১৯ হাজার ২৫৭ ভোট। সাতক্ষীরা-১ আসনে মহাজোট প্রার্থী ওয়ার্কার্স পার্টির মুস্তফা লুৎফুল্লাহ নৌকা প্রতীক নিয়ে ৩ লাখ ৩১ হাজার ৪০১ ভোট। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনপি মনোনীত প্রার্থী হাবিবুল ইসলাম হাবিব পেয়েছেন ১৬ হাজার ৯০২ ভোট। সাতক্ষীরা-২ আসনে আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী মীর মোশতাক আহমেদ রবি বিজয়ী হয়েছেন। তিনি পেয়েছেন মোট ১ লাখ ১০ হাজার ভোট। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী জামায়াতের মুহাদ্দিস আবদুল খালেক পেয়েছেন ১৩ হাজার ভোট। সাতক্ষীরা-৩ আসনে আওয়ামী লীগের আ ফ ম রুহুল হক ৩ লাখ ৪ হাজার ৩৩৬ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনপির ডাঃ শহিদুল আলম পেয়েছেন ২৪ হাজার ৩৫৩ ভোট। সাতক্ষীরা-৪ আসনে আওয়ামী লীগের এস এম জগলুল হায়দার নৌকা প্রতীক নিয়ে ২ লাখ ৩৮ হাজার ৩৮৭ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী জামায়াতের গাজী নজরুল আসলাম ধানের শীষ নিয়ে পেয়েছেন ৩০ হাজার ৪৮৬ ভোট। বরিশাল ॥ বরিশাল-১ আসনে আওয়ামী লীগ মনোনীত নৌকা মার্কার প্রার্থী আবুল হাসানাত আব্দুল্লাহ ২ লাখ ৫ হাজার ৫০৩ ভোট পেয়ে বেসরকারীভাবে বিজয়ী হয়েছেন। তার নিকটতম বিএনপি মনোনীত ধানের শীষ মার্কার প্রার্থী জহির উদ্দিন স্বপন পেয়েছেন মাত্র ১ হাজার ৩০৫ ভোট। বরিশাল-২ আসনে আওয়ামী লীগ মনোনীত শাহে আলম নৌকা প্রতীক নিয়ে পেয়েছেন ২ লাখ ১২ হাজার ৫১৭ ভোট। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী সরফুদ্দিন আহমেদ সান্টু ধানের শীষ প্রতীক নিয়ে পেয়েছেন ৮ হাজার ৩০ ভোট। বরিশাল-৩ আসনে জাতীয় পার্টির মনোনীত গোলাম কিবরিয়া টিপু লাঙ্গল প্রতীকে ৫৫ হাজার ৪৬ ভোট পেয়ে বেসরকারীভাবে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনপির এ্যাডভোকেট জয়নুল আবেদীন ধানের শীষ প্রতীক নিয়ে পেয়েছেন ৪৮ হাজার ৮৪০ ভোট। বরিশাল-৪ আসনে দ্বিতীয় বারের মতো বিজয়ী হয়েছেন মহাজোটের নৌকা প্রতীকের প্রার্থী পঙ্কজ নাথ। তিনি পেয়েছেন ২ লাখ ৪০ হাজার ৩৫০ ভোট। তার প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থীদের মধ্যে ঐক্যফ্রন্টের ধানের শীষের প্রার্থী নূরুর রহমান জাহাঙ্গীর পেয়েছেন ৯ হাজার ১৯ ভোট। রবিশাল ৫ আসনে ২ লাখ ১৫ হাজার ৮০ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন মহাজোটের জাহিদ ফারুক শামীম। নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনপির মুজিবর রহমান সরওয়ার পেয়েছেন ৩১ হাজার ৩৫২ ভোট। বরিশাল-৬ আসনে জাতীয় পার্টিও নাসরিন জাহার রতœা ১ লাখ ৫৯ হ্জাার ৩৯৮ ভোট পেয়ে বিজায়ী হয়েছেন। নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী হাত পাখার নুরুল ইসলাম আল আমিন পেয়েছেন ১৪ হাজার ৮৪৫ ভোট। বরগুনা-১ আসনে নৌকা প্রতীকের প্রার্থী এ্যাডভোকেট ধীরেন্দ্র দেবনাথ শম্ভু ৩ লাখ ১৭ হাজার ৬শ’ ৪০ ভোট পেয়ে বেসরকারীভাবে বিজয়ী হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী ধানের শীষ প্রতীকের বিএনপি প্রার্থী আলহাজ মোঃ মতিয়ার রহমান তালুকদার ১৫ হাজার ৪শ’ ৪৪ ভোট পেয়েছেন। বরগুনা-২ আসনে ২ লাখ ৩২৫ ভোট পেয়ে বেসরকারীভাবে নির্বাচিত হয়েছেন আওয়ামী লীগ প্রার্থী শওকত হাচানুর রহমান রিমন। নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনপির খন্দকার মাহবুব হোসেন পেয়েছেন ৯ হাজার ৫১৮ ভোট। পটুয়াখালী-১ আসনে জয়ী হয়েছেন মহাজোটের শাজাহান মিয়া। তিনি পেয়েছেন ২ লাখ ৭০ হাজার ৯৭০ ভোট। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী হাত পাখার আলতাফুর রহমান পেয়েছেন ১৫ হাজার ১০৩ ভোট। পটুয়াখালী-২ আসনে এক লাখ ৮৫ হাজার ৭৮৩ ভোট পেয়ে জয়ী হয়েছেন মহাজোটের আ স ম ফিরোজ। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী হাত পাখার প্রার্থী নজরুল ইসলাম পেয়েছেন ৯ হাজার ২৬৯ ভোট। পটুয়াখালী-৩ আসনে ২ লাখ ১৭ হাজার ২৬১ ভোট পেয়ে বেসরকারীভাবে নির্বাচিত হয়েছেন আওয়ামী লীগের এস এম শাহাজাদা। নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী হাত পাখার ডা. কামাল হোসেন পেয়েছেন ৯০০৯ ভোট। ধানের শীষের গোলাম মাওলা রনি পেয়েছেন ৬ হাজার ১৭৬ ভোট। পটুয়াখালী-৪ আসনে বিজয়ী হয়েছেন মহাজোটের মুহিবুর রহমান মুহিব। তিনি পেয়েছেন ১ লাখ ৮৮ হাজার ৮১২ ভোট। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী হাত পাখার হাবিবুর রহমার হাওলাদার পেয়েছেন ৬ হাজার ৮০৪ ভোট। ভোলা-১ আসনে দুই লাখ ৪২ হাজার ১৭ ভোট পেয়ে বেসরকারীভাবে নির্বাচিত হয়েছেন আওয়ামী লীগ প্রার্থী তোফায়েল আহমেদ। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনপি প্রার্থী গোলাম নবী আলমগীর সাত হাজার ২২৪ ভোট পেয়েছেন। তোফায়েল আহমেদ এ নিয়ে ৮ বার সংসদ সদস্য হিসেবে নির্বাচিত হলেন। ভোলা-২ আসনের আওয়ামী লীগ প্রার্থী আলী আজম মুকুল পেয়েছেন দুই লাখ ২৬ হাজার ১২৪ ভোট। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনপির হাফিজ ইব্রাহিম পেয়েছেন ১৩ হাজার ৯৯৯ ভোট। ভোলা-৩ আসনে দুই লাখ ৫০ হাজার ৪১১ ভোট পেয়ে বেসরকারীভাবে নির্বাচিত হয়েছেন আওয়ামী লীগ প্রার্থী নুরুন্নবী চৌধুরী। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের প্রার্থী মোঃ মোসলেহ উদ্দীন পেয়েছেন চার হাজার ৫৫ ভোট। ভোলা-৪ আসনে নৌকা মার্কা প্রতীক নিয়ে বেসরকারীভাবে নির্বাচিত হয়েছেন মহাজোটের প্রার্থী আবদুল্লাহ আল জ্যাকব। তিনি পেয়েছেন দুই লাখ ৯৯ হ্জার ১৫০ ভোট। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী হাত পাখা প্রতীকে এ্যাডভোকেট মাওলানা মুহিবুল্লাহ পেয়েছেন ৬ হাাজার ২২২ ভোট। ধানের শীষের প্রতীকে নাজিম উদ্দিন আলম পেয়েছেন ৫ হাজার ৪৭ ভোট। ঝালকাঠী-১ আসনে মহাজোটের প্রার্থী বজলুল হক ফারুক ১ লাখ ১৩ হাজার ৭৮৬ ভোটে পেয়ে জয়ী হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী ধানের শীষের প্রার্থী ব্যারিস্টার শাজাহার ওমর পেয়েছেন ৮ হাজার ৬০০ ভোট। ঝালকাঠী-২ আসনে মহাজোটের প্রার্থী আমির হোসেন আমু ২ লাখ ১৪ হাজার ৯৩৭ ভোট পেয়ে জয়ী হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী হাত পাখার প্রার্থী মুফতি ফয়জুল করিম পেয়েছেন ৯ হাজার ৮১২ ভোট। পিরোজপুর-১ আসনে মহাজোটের প্রার্থী শ ম রেজাউল করিম পেয়েছেন ৩ লাখ ৩৭ হাজার ৬১০ ভোট। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী ধানের শীষের জামায়াত প্রার্থী যুদ্ধাপরাধী সাঈদীর ছেলে শামীম সাঈদী পেয়েছেন ৮ হাজার ৩০৮ ভোট। পিরোজপুর-২ আসনে জিতেছেন মহাজোটের জাতীয় পাটিং জেপির আনোয়ার হোসেন মঞ্জু। তিনি পেয়েছেন ১ লাখ ৭৯ হাজার ৪২৫ ভোট। নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনপি সমর্থিক ঐক্যফ্রন্টের মোস্তাফিজুর রহমান পেয়েছেন ৬ হাজার ৩২ ভোট। পিরোজপুর-৩ আসনে মহাজোট প্রার্থী লাঙ্গল প্রতীক নিয়ে ডাঃ রুস্তুম আলী ফরাজী পেয়েছেন ১ লাখ ৩৫ হাজার৩১০ ভোট নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনপি প্রার্থী ধানের শীষ প্রতীক নিয়ে মোঃ রুহুল আমীন দুলাল পেয়েছেন ৭ হাজার ৬৯৮ ভোট। রাজশাহী বিভাগ ॥ জয়পুরহাট-১: শামসুল আলম (নৌকা) ২ লাখ ৩৬ হাজার ৩১৭ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন। নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী স্বতন্ত্র আলেয়া বেগম পান ৩ হাজার ১৭ ভোট। জয়পুরহাট-২: আবু সাঈদ আল মাহমুদ স্বপন (নৌকা) ২ লাখ ৩১ হাজার ২৮৫ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন। বিএনপির খলিলুর রহমান পান ২৫ হাজার ৬৫১ ভোট। বগুড়া-১: আব্দুল মান্নান (নৌকা) ২ লাখ ৬৭ হাজার ৩৪৭ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন। বিএনপির কাজী রফিকুল ইসলাম পান ১৬ হাজার ৯৯৬ ভোট। বগুড়া-২: জাতীয় পার্টির শরিফুল ইসলাম ১ লাখ ৭৮ হাজার ১৪২ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন। নাগরিক ঐক্যের মাহমুদর রহমান মান্না পান ৫৯ হাজার ৭১৩ ভোট। বগুড়া-৩: জাতীয় পার্টির নুরুল ইসলাম তালুকদার ১ লাখ ৫৭ হাজার ৭৫৮ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন। বিএনপির মাছুদা মোমিন পান ৫৮ হাজার ৬৪৪ ভোট। বগুড়া-৪: বিএনপির মোশারফ হোসেন ১ লাখ ২৮ হাজার ৫৮৫ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন। জাসদ (ইনু) রেজাউল করিম পান ৮৬ হাজার ৪৮ ভোট। বগুড়া-৫: হাবিবর রহমান (নৌকা) ৩ লাখ ৩৮ হাজার ৪৫২ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন। বিএনপির জিএম সিরাজ পান ৪৬ হাজার ৫৯৪ ভোট। বগুড়া-৬: বিএনপির মির্জা ফখরুল ইসলাম (ধানের শীষ) ২ লাখ ৫ হাজার ৯৮৭ ভোট পেয়ে বিজয়ী। জাতীয় পার্টির নুরুল ইসলাম পান ৩৯ হাজার ৯৬১ ভোট। বগুড়া-৭: স্বতন্ত্র রেজাউল করিম বাবলু ১ লাখ ৮৯ হাজার ৩৮ ভোট পেয়ে বিজয়ী। স্বতন্ত্র প্রার্থী ফেরদৌসী খান পান ৬২ হাজার ৫৫ ভোট। চাঁপাইনবাবগঞ্জ-১: সামিল উদ্দিন আহম্মেদ শিমুল (নৌকা) এক লাখ ৮০ হাজার ৭৮ ভোট পেয়ে বিজয়ী। মোঃ সাজাহান মিয়া (ধানের শীষ) পান এক লাখ ৬৩ হাজার ৬৫০। চাঁপাইনবাবগঞ্জ-২: আমিনুল ইসলাম (ধানের শীষ) এক লাখ ৭৫ হাজার ৪৬৬ ভোট পেয়ে বিজয়ী। জিয়াউর রহমান (নৌকা) পান এক লাখ ৩৯ হাজার ৯৫২ ভোট। চাঁপাইনবাবগঞ্জ-৩: হারুনুর রশীদ (ধানের শীষ) এক লাখ ৩৩ হাজার ৬২১ ভোট পেয়ে বিজয়ী। আব্দুল ওদুদ (নৌকা) ৮৫ হাজার ৯৩৮ ভোট পান। নওগাঁ-১: সাধন চন্দ্র মজুমদার (নৌকা) ১ লাখ ৮৮ হাজার ৯৪ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন। মোস্তাফিজুর রহমান (ধানের শীষ) পান এক লাখ ৪০ হাজার ৮১৭ ভোট। নওগাঁ-২: শহীদুজ্জামান সরকার (নৌকা) এক লাখ ৯৯ হাজার ৮৯৪ পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন। সামসুজ্জোহা খান (ধানের শীষ) পান ৯৯ হাজার ৯১৬ ভোট। নওগাঁ-৩: ছলিম উদ্দিন তরফদার সেলিম (নৌকা) এক লাখ ৯৯ হাজার ৭৯৩ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন। পারভেজ আরেফিন সিদ্দিকী (ধানের শীষ) পান এক লাখ ১২০ ভোট। নওগাঁ-৪: ইমাজ উদ্দিন প্রামানিক (নৌকা) এক লাখ ৬৬ হাজার ৪৬২ ভোট পেয়ে বিজয়ী। শামসুল আলম প্রামানিক (ধানের শীষ) পান ৪৯ হাজার ৯৭১ ভোট। নওগাঁ-৫: নিজাম উদ্দিন (নৌকা) এক লাখ ৫৬ হাজার ৮৭৬ ভোট পেয়ে বিজয়ী। জাহিদুল ইসলাম (ধানের শীষ) পান ৮৩ হাজার ৭৫৯ ভোট। নওগাঁ-৬ আসনে আওয়ামী লীগের ইসরাফিল আলম ১৯০৪২৯ ভোট পেয়ে বেসরকারীভাবে বিজয়ী হয়েছেন । তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনপির আলমগীর কবির ৪৬১৫৪ ভোট পেয়েছেন। রাজশাহী-১: ওমর ফারুক চৌধুরী (নৌকা) দুই লাখ ৩ হাজার ৪৭৯ ভোট পেয়ে বিজয়ী। আমিনুল হক পান এক লাখ ১৮ হাজার ৯৮ ভোট। রাজশাহী-২: ওয়ার্কার্র্স পার্টির ফজলে হোসেন বাদশা এক লাখ ১৫ হাজার ৪৭৩ ভোট পেয়ে বিজয়ী। বিএনপির মিজানুর রহমান মিনু এক লাখ তিন হাজার ৩২৭ ভোট পান। রাজশাহী-৩: আয়েন উদ্দিন (নৌকা) দুই লাখ ১১ হাজার ৩৮৮ ভোট পেয়ে বিজয়ী। শফিকুল হক মিলন (ধানের শীষ) ৮০ হাজার ৮০৬ ভোট পান। রাজশাহী-৪: এনামুল হক (নৌকা) এক লাখ ৯০ হাজার ৪১২ ভোট পেয়ে বিজয়ী। আবু হেনা (ধানের শীষ) পান ১৪ হাজার ১৫৭ ভোট। রাজশাহী-৫: মনুসর রহমান (নৌকা) এক লাখ ৮৭ হাজার ৩৭০ ভোট পেয়ে বিজয়ী। নজরুল ইসলাম (ধানের শীষ) পান ২৮ হাজার ৬৮৭ ভোট। রাজশাহী-৬: শাহরিয়ার আলম (নৌকা) দুই লাখ ৯৭ হাজার ৪৬৬ ভোট পেয়ে বিজয়ী। ইসলামী আন্দোলনের আব্দুস সালাম সুরুজ পান সাত হাজার ৮৪৬ ভোট। নাটোর-১: শহীদুল ইসলাম (নৌকা) দুই লাখ ৪৪ হাজার ৮১৪ ভোট পেয়ে বিজয়ী। কামরুন্নাহার শিরীন (ধানের শীষ) পান ১৪ হাজার ৮৭৯ ভোট। নাটের-২: শফিকুল ইসলাম (নৌকা) তিন লাখ ৬০ হাজার ৫০৩ ভোট পেয়ে বিজয়ী। সাবিনা ইয়াসমিন (ধানের শীষ) পান ১৩ হাজার ৪৫৯ ভোট। নাটোর-৩: জুনাইদ আহম্মেদ পলক (নৌকা) দুই লাখ ৩০ হাজার ২৯৬ ভোট পেয়ে বিজয়ী। দাউদার মাহমুদ (ধানের শীষ) আট হাজার পাঁচ শ’ ৯৩ ভোট পান। নাটোর-৪: আব্দুল কুদ্দুস (নৌকা) দুই লাখ ৮৬ হাজার ২৬৩ ভোট পেয়ে বিজয়ী। জাতীয় পার্টির আলাউদ্দিন মৃধা পান ছয় হাজার ৯৭৯ ভোট। সিরাজগঞ্জ-১: মোহাম্মদ নাসিম (নৌকা) তিন লাখ ২৪ হাজার ৮২৭ ভোট পেয়ে বিজয়ী। রুমানা মোরশেদ (ধানের শীষ) পান এক হাজার ৭২ ভোট। সিরাজগঞ্জ-২: ডাঃ হাবিবে মিল্লাত (নৌকা) দুই লাখ ৯৪ হাজার ৮০৫ ভোট পেয়ে বিজয়ী। রোমানা মাহমুদ (ধানের শীষ) পান ১৩ হাজার ৭২৮ ভোট। সিরাজগঞ্জ-৩: আব্দুল আজিজ (নৌকা) দুই লাখ ৯৫ হাজার ৫১৭ ভোট পেয়ে বিজয়ী। সিরাজগঞ্জ-৪: তানভীর ইমাম (নৌকা) তিন লাখ তিন হাজার ৬৬৬ ভোট পেয়ে বিজয়ী। জামায়াতের রফিকুল ইসলাম খান পান ২৪ হাজার ৮৯৬ ভোট। সিরাজগঞ্জ-৫: আব্দুল মমিন ম-ল (নৌকা) দুই লাখ ৫৯ হাজার ৮৬১ ভোটে বিজয়ী। আমিরুল ইসলাম খান (ধানের শীষ) পান ২৮ হাজার ৩১৭ ভোট। সিরাজগঞ্জ-৬: হাসিবুর রহমান স্বপন (নৌকা) তিন লাখ ৩৫ হাজার ৭৫৯ ভোট বিজয়ী। এএমএ মুহিত (ধানের শীষ) পান ১৪ হাজার ৬৯৭ ভোট। পাবনা-১: শামসুল হক টুকু (নৌকা) দুই লাখ ৮৫ হাজার ৮২৭ ভোট পেয়ে বিজয়ী। আবু সাইয়্যিদ (ধানের শীষ) পান ২৪ হাজার ৩৬৪ ভোট। পাবনা-২: আহমেদ ফিরোজ কবির (নৌকা) দুই লাখ ৪২ হাজার ৬৭২ ভোট বিজয়ী। সেলিম রেজা হাবিব (ধানের শীষ) পান ৫২ হাজার ৩৮৩ ভোট। পাবনা-৩: মকবুল হোসেন (নৌকা) তিন লাখ এক হাজার ১৫৩ ভোট পেয়ে বিজয়ী। আনোয়ারুল ইসলাম (ধানের শীষ) পান ৫৬ হাজার ৬৬৪ ভোট। পাবনা-৪: শামসুর রহমান (নৌকা) দুই লাখ ৪৯ হাজার ৫৫০ ভোট পেয়ে বিজয়ী। হাবিবুর রহমান হাবিব (ধানের শীষ) পান ৪৮ হাজার ৭৯২ ভোট। পাবনা-৫: গোলাম ফারুক প্রিন্স (নৌকা) তিন লাখ ২১ হাজার ৬৩৮ ভোট পেয়ে বিজয়ী। জামায়াতের অধ্যক্ষ ইকবাল হোসাইন ২০ হাজার ৬৫৪ ভোট পান। রংপুর বিভাগ ॥ পঞ্চগড়-১: মোজাহারুল হক প্রধান এক লাখ ৭৫ হাজার ৩৮৮ ভোট পেয়ে বিজয়ী। ব্যারিস্টার নওশাদ জামির (ধানের শীষ) পান এক লাখ ৩২ হাজার ৫৩৯ ভোট। পঞ্চগড়-২: নুরুল ইসলাম সুজন (নৌকা) এক লাখ ৬৭ হাজার ১৬৪ ভোট পেয়ে বিজয়ী। ফরহাদ হোসেন আজাদ (ধানের শীষ) পান এক লাখ ১২ হাজার ৪০৯ ভোট। ঠাকুরগাঁও-১: রমেশ চন্দ্র সেন (নৌকা) এক লাখ ১০ হাজার ৯০৩ ভোট পেয়ে বিজয়ী। মির্জা ফখরুল ইসলাম (ধানের শীষ) ৫৫ হাজার ৯৪৭ ভোট পান। ঠাকুরগাঁও-২: দবিরুল ইসলাম (নৌকা) দুই লাখ ২৩ হাজার ৬১৬ ভোট পেয়ে বিজয়ী। আব্দুল হাকিম (ধানের শীষ) পান ১৫ হাজার ৬৩৮ ভোট। ঠাকুরগাঁও-৩: জাহিদুল ইসলাম (ধানের শীষ) ৮৮ হাজার ৫০৯ ভোট পেয়ে বিজয়ী। স্বতন্ত্র প্রার্থী পান ৮৪ হাজার ৩৮০ ভোট। দিনাজপুর-১: মনোরঞ্জন শীল গোপাল (নৌকা) এক লাখ ৯৮ হাজার ৭৯২ ভোট পেয়ে বিজয়ী। মোহাম্মদ হানিফ (ধানের শীষ) পান ৭৮ হাজার ৯২৮ ভোট। দিনাজপুর-২: খালিদ মাহমুদ চৌধুরী নীলফামারী-৪: জাপার আহসান আদেলুর রহমান দুই লাখ ৩৬ হাজার ৯৩০ ভোট পেয়ে বিজয়ী। ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের শহিদুল ইসলাম পান ২৭ হাজার ২৯৪ ভোট। লালমনিরহাট-১: মোতাহার হোসেন (নৌকা) দুই লাখ ৬৪ হাজার ১১২ ভোট পেয়ে বিজয়ী। বিএনপির ব্যারিস্টার হাসান রাজীব পান এক হাজার ১০৩ ভোট। লালমনিরহাট-২: নুরুজ্জামান আহম্মেদ (নৌকা) এক লাখ ৯৯ হাজার ৬৮৭ ভোট পেয়ে বিজয়ী। রোকনুদ্দিন বাবুল (ধানের শীষ) পান ৭৩ হাজার ৫৩৩ ভোট। লালমনিরহাট-৩: জাতীয় পার্টির জিএম কাদের এক লাখ ১২ হাজার ৬৩২ ভোট পেয়ে বিজয়ী। বিএনপির অধ্যক্ষ আসাদুল হাবীব দুলু পান ৮৯ হাজার ১১৩ ভোট। রংপুর-১: জাপার মসিউর রহমান রাঙ্গা এক লাখ ৯৮ হাজার ৯১৩ ভোট পেয়ে বিজয়ী। ঐক্যফ্রন্টের রহমত উল্লাহ পান ১৮ হাজার ৯৫৪ ভোট। রংপুর-২: আহসানুল হক ডিউক (নৌকা) এক লাখ ১৮ হাজার ৩৬৭ ভোট পেয়ে বিজয়ী। মোহাম্মদ আলী সরকার (ধানের শীষ) পান ৫২ হাজার ৮২৫ ভোট। রংপুর-৩: জাপার এইচএম এরশাদ এক লাখ ৪২ হাজার ৯২৬ ভোট পেয়ে বিজয়ী। ঐক্যফ্রন্টের রিটা রহমান পান ৫৩ হাজার ৮১ ভোট। রংপুর-৪: টিপু মুন্সী (নৌকা) এক লাখ ৯৯ হাজার ৯৭৩ ভোট পেয়ে বিজয়ী। এমদাদুল হক ভরসা (ধানের শীষ) পান এক লাখ চার হাজার ভোট। রংপুর-৫: এইচএন আশিকুর রহমান (নৌকা) দুই লাখ ৫৫ হাজার ১৪০ ভোট পেয়ে বিজয়ী। রংপুর-৬: ড. শিরীন শারমীন চৌধুরী (নৌকা) দুই লাখ ৩৪ হাজার ৪২৬ ভোট পেয়ে বিজয়ী। সাইফুল ইসলাম (ধানের শীষ) পান ২৪ হাজার ৫৩ ভোট। কুড়িগ্রাম-১: আসলাম হোসেন সওদাগর (নৌকা) এক লাখ ২৩ হাজার ৪৭৮ ভোট পেয়ে বিজয়ী। সাইফুর রহমান রানা (ধানের শীষ) পান এক লাখ ১৯ হাজার ২২৭ ভোট। কুড়িগ্রাম-২ জাপার পনির উদ্দিন দুই লাখ ২৯ হাজার ৬৬৪ ভোট পেয়ে বিজয়ী। গণফোরামের মেজর জেনারেল (অব) আমসা আমিন পান এক লাখ চার হাজার ৩০২ ভোট। কুড়িগ্রাম-৩: এমএ মতিন (নৌকা) এক লাখ ৩১ হাজার ৯১০ ভোট পেয়ে বিজয়ী। তাসভীর উল ইসলাম (ধানের শীষ) পান ৬৯ হাজার ২৮৫ ভোট। কুড়িগ্রাম-৪: মোঃ জাকির হোসেন (নৌকা) এক লাখ ৬২ হাজার ৩৮৬ ভোট পেয়ে বিজয়ী। আজিজুর রহমান (ধানের শীষ) পান ৫৫ হাজার ১৮৯ ভোট। গাইবান্ধা-১: জাপার শামীম হায়দার এক লাখ ৯৭ হাজার ৫৮৫ ভোট পেয়ে বিজয়ী। মাজেদুর রহমান পান ৬৫ হাজার ১৭৩ ভোট। গাইবান্ধা-২: মাহাবুব আরা বেগম গিনি (নৌকা) এক লাখ ৮৮ হাজার ৭৪৬ ভোট পেয়ে বিজয়ী। আব্দুর রশিদ সরকার (ধানের শীষ) পান ৬৭ হাজার ৯৫৮ ভোট। গাইবান্ধা-৩ স্থগিত। গাইবান্ধা-৪: মনোয়ার হোসেন চৌধুরী (নৌকা) তিন লাখ ৮৬০ ভোট পেয়ে বিজয়ী। জাপার মশিউর রহমান পান পাঁচ হাজার ৭১৭ ভোট। গাইবান্ধা ৫: মোঃ ফজলে রাব্বী (নৌকা) দুই লাখ ৪২ হাজার ৮৬১ ভোট পেয়ে বিজয়ী। ফারুক আলম সরকার (ধানের শীষ) পান ১৯ হাজার ৯৯৬ ভোট। চট্টগ্রাম বিভাগ ॥ কুমিল্লা-১: সুবিদ আলী ভুইয়া (নৌকা) এক লাখ ৩৪ হাজার ৪৭১ ভোট পেয়ে বিজয়ী। বিএনপির খন্দকার মোশাররফ হোসেন পান ৯৫ হাজার ৫৪২ ভোট। কুমিল্লা-২: সেলিনা আহমাদ মেরী (নৌকা) ২ লাখ ৬ হাজার ৭ ভোট পেয়ে বিজয়ী। বিএনপির খন্দকার মোশাররফ হোসেন পান ২০ হাজার ৯২৬ ভোট। কুমিল্লা-৩: ইউসুফ আব্দুল্লাহ হারুন দুই লাখ ৭৩ হাজার ৯৮২ ভোট পেয়ে বিজয়ী। বিএনপির মুজিবুল হক পান ১২ হাজার ৩৫৮ ভোট। কুমিল্লা-৪: রাজি মোঃ ফখরুল (নৌকা) দুই লাখ ৪০ হাজার ৫৪৫ ভোট পেয়ে বিজয়ী। বিএনপির আব্দুল খালেক রতন পান সাত হাজার ৯৫৮ ভোট। কুমিল্লা-৫: আব্দুল মতিন খসরু (নৌকা) দুই লাখ ৯ হাজার ৫৪৭ ভোট পেয়ে বিজয়ী। বিএনপির অধ্যক্ষ ইউনূচ পান ১১ হাজার ৯৬০ ভোট। কুমিল্লা-৬: আফম বাহাউদ্দিন বাহের (নৌকা) দুই লাখ ৯৬ হাজার ৩শ’ ভোট পেয়ে নির্বাচিত। বিএনপির আমিনুর রশিদ ইয়াসিন পান ১৮ হাজার ৫৩৭ ভোট। কুমিল্লা-৭: অধ্যাপক আলী আশরাফ (নৌকা) এক লাখ ৮৪ হাজার ৯০১ ভোট পেয়ে নির্বাচিত। এলডিপির রেদোয়ান আহমেদ পান ১৫ হাজার ৭৪৭ ভোট। কুমিল্লা-৮: নাসিমুল আলম চৌধুরী (নৌকা) এক লাখ ৮৮ হাজার ৬৫৯ ভোট পেয়ে বিজয়ী। বিএনপির জাকারিয়া তাহের পান ৩৪ হাজার ২১৯ ভোট। কুমিল্লাা-৯: তাজুল ইসলাম (নৌকা) দুই লাখ ৭০ হাজার ৯০২ ভোট পেয়ে নির্বাচিত। বিএনপির কর্নেল (অব) এম আনোয়ারুল আজিম ভোট পান ১১ হাজার ৯ ভোট। কুমিল্লা-১০: আহম মোস্তফা কামাল (নৌকা) চার লাখ ৫ হাজার ২৯৯ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। বিএনপির মনিরুল হক চৌধুরী পান ১২ হাজার ৪৮৮ ভোট। কুমিল্লা-১১: মোঃ মুজিবুল হক (নৌকা) দুই লাখ ৮২ হাজার ২৭৩ ভোট পেয়ে নির্বাচিত। ইসলামী আন্দোলনের কামাল উদ্দিন পান দুই হাজার ২৯৭ ভোট। চাঁদপুর-১: ড. মহীউদ্দীন খান আলমগীর (নৌকা) এক লাখ ৯৬ হাজার ৮৪৪ ভোট পেয়ে নির্বাচিত। বিএনপির মোশারফ হোসেন ভোট পান সাত হাজার ৭৫৯ ভোট। চাঁদপুর-২: মো. নুরুল আমিন (নৌকা) দুই লাখ ৯৬ হাজার ৩১৫ ভোট পেয়ে বিজয়ী। ড. জালাল উদ্দিন (ধানের শীষ) পান ১০ হাজার ২৩৯ ভোট। চাঁদপুর-৩: ডাঃ দীপু মনি (নৌকা) তিন লাখ চার হাজার ৮১২ ভোট পেয়ে বিজয়ী। বিএনপির শেখ ফরিদ আহম্মেদ পান ৩৫ হাজার ৫০১ ভোট। চাঁদপুর-৪ : মুহম্মদ শাফিকুর রহমান (নৌকা) এক লাখ ৭৩ হাজার ৩৭৯ ভোট পেয়ে বিজয়ী। বিএনপির মোঃ হারুনুর রশিদ পান ৩০ হাজার ৭৯৯ ভোট। চাঁদপুর-৫ : মেজর (অব) রফিকুল ইসলাম বীরউত্তম (নৌকা) দুই লাখ ৯৮ হাজার ১০৪ ভোট পেয়ে বিজয়ী। ইঞ্জিনিয়ার মমিনুল হক ধানের শীষ মার্কায় পান তিন হাজার ৬৫৬ ভোট। ফেনী-১: শিরিন আখতার (নৌকা) দুই লাখ ৩ হাজার ৫০১ ভোট পেয়ে বিজয়ী। বিএনপির রফিকুল আলম মঞ্জু পান ২৫ হাজার ৩৭০ ভোট। ফেনী-২: নিজাম উদ্দিন হাজারী (নৌকা) দুই লাখ ৯০ হাজার ৬৬৮ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। বিএনপির জয়নাল হাজারী পান ৫ হাজার ৭৮৪ ভোট। ফেনী-৩: মাসুদ উদ্দিন চৌধুরী (লাঙ্গল) দুই লাখ ৯০ হাজার ২১১ ভোট পেয়ে নির্বাচিত। বিএনপির আকবর হোসেন পান ১৫ হাজার ৬৭ ভোট। নোয়াখালী-১: এইচএম ইব্রাহিম (নৌকা) দুই লাখ ৩৮ হাজার ৯৭০ ভোট পেয়ে নির্বাচিত। বিএনপির মাহবুব উদ্দিন খোকন পান ১৪ হাজার ৮১৪ ভোট। নোয়াখালী-২: মোরশেদ আলম (নৌকা) এক লাখ ৭৭ হাজার ৩৯১ ভোট পেয়ে নির্বাচিত। বিএনপির জয়নুল আবেদীন ফারুক পান ২৬ হাজার ১৬৯। নোয়াখালী-৩: মামুনুর রশিদ (নৌকা) ২ লাখ ১৭ হাজার ৪২৯ ভোট পেয়ে নির্বাচিত। বিএনপির বরকত উল্লা বুলু পান ৫৩ হাজার ৭৯০ ভোট। নোয়াখালী-৪: নৌকা প্রতীকে একরামুল করিম চৌধুরী তিন লাখ ৯৬ হাজার ২২ ভোট পেয়ে নির্বাচিত। বিএনপির মোঃ শাজাহান পান ২৩ হাজার ২৫৭ ভোট। নোয়াখালী-৫: নৌকা মার্কায় ওবায়দুল কাদের পান ২ লাখ ৫২ হাজার ৭৪৪ ভোট। বিএনপির মওদুদ আহমদ পান ১০ হাজার ৯৭০ ভোট। নোয়াখালী-৬: আয়েশা ফেরদৌস (নৌকা) ২ লাখ ১০ হাজার ১৫ ভোট পেয়ে নির্বাচিত। ঐক্যফ্রন্টের ফজলুল আজিম পান ৪ হাজার ৭১৫ ভোট। লক্ষ্মীপুর-১: ড. আনোয়ার হোসেন খান (নৌকা) ১ লাখ ৮৫ হাজার ৪৩৮ ভোট পেয়ে নির্বাচিত। ধানের শীষের প্রার্থীর ভোটের পরিমাণ ৩ হাজার ৯৮২। লক্ষ্মীপুর-২: স্বতন্ত্র প্রার্থী কাজী শহীদ ইসলাম পাপন ২ লাখ ৫৬ হাজার ৭৮৪ ভোট পেয়ে নির্বাচিত। বিএনপির আব্দুল খালেক ভোট পান ২৮ হাজার ৬৫। লক্ষ্মীপুর-৩: একেএম শাজাহান কামাল (নৌকা) ২ লাখ ৩৩ হাজার ৭২৮ ভোট পেয়ে নির্বাচিত। বিএনপির শহীদ উদ্দিন চৌধুরী এ্যানি পান ১৫ হাজার ৪৭২ ভোট। লক্ষ্মীপুর-৪: মেজর (অব) আব্দৃুল মান্নান (নৌকা) ১ লাখ ৮৩ হাজার ৯০৬ ভোট পেয়ে নির্বাচিত। ঐক্যফ্রন্টের আসম আব্দুর রব ধানের শীষ প্রতীকে পান ৪০ হাজার ৯৭৩ ভোট। চট্টগ্রাম-১: এক লাখ ৬৯ হাজার ১৮১ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন আওয়ামী লীগের ইঞ্জিনিয়ার মোশাররফ হোসেন। ধানের শীষ প্রতীকের নুরুল আমিন পান ২ হাজার ৩২৯ ভোট। চট্টগ্রাম-৩: আওয়ামী লীগের মাহফুজুর রহমান মিতা ১ লাখ ৬২ হাজার ৩৫৩ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন। বিএনপির মোস্তফা কামাল পাশা পান ৩ হাজার ১২২ ভোট। চট্টগ্রাম-৬: দুই লাখ ৩১ হাজার ৪৪২ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন আওয়ামী লীগ প্রার্থী এবিএম ফজলে করিম চৌধুরী। বিএনপির জসিম উদ্দিন সিকদার পান ২ হাজার ৩০৭ ভোট। চট্টগ্রাম-১২: আওয়ামী লীগের সামসুল হক চৌধুরী ১ লাখ ৮৩ হাজার ১৭৯ ভোট পেয়ে বিজয়ী। বিএনপির এনামুল হক পান ৪৪ হাজার ৫৯৮ ভোট। চট্টগ্রাম-১৩ : আওয়ামী লীগের সাইফুজ্জামান চৌধুরী জাবেদ ২ লাখ ৪৩ হাজার ৪১৫ ভোট পেয়ে বিজয়ী। বিএনপির সরোয়ার জামাল নিজাম পান ৫ হাজার ৮৫৩ ভোট। চট্টগ্রাম-১৪: আওয়ামী লীগের নজরুল ইসলাম চৌধুরী ১ লাখ ৮৯ হাজার ৪১২ ভোট পেয়ে বিজয়ী। এলডিপির কর্নেল (অব) অলি আহমদ পান ২১ হাজার ৯৪৭ ভোট। চট্টগ্রাম-২: সৈয়দ নজিবুল বশর মাইজভা-ারী বিজয়ী হয়েছেন। চট্টগ্রাম-৪: দিদারুল আলম বিজয়ী হয়েছেন। চট্টগ্রাম-৫: আনিসুল ইসলাম মাহমুদ (লাঙ্গল) ২ লাখ ৭৭ হাজার ৯০৯ ভোট পেয়ে নির্বাচিত। ধানের শীষের প্রার্থী সৈয়দ মুহাম্মদ ইব্রাহিম ৪৪ হাজার ৩৮১ ভোট পান। চট্টগ্রাম-৯: ব্যারিস্টার মহিবুল হাসান চৌধুরী নওফেল ২ লাখ ২৩ হাজার ৬১৪ ভোট পেয়ে নির্বাচিত। বিএনপির ডাঃ শাহাদাত হোসেন পান ১৭ হাজার ৬৪২ ভোট। চট্টগ্রাম-১৫: আবু রেজা মুহাম্মদ নেজামুদ্দিন নদভী ২ লাখ ৫৯ হাজার ৩৭৫ ভোট পেয়ে নির্বাচিত। জামায়াত নেতা শামসুল ইসলাম পান ৫৩ হাজার ৯৮৬ ভোট। চট্টগ্রাম-৭: ড. হাছান মাহমুদ চৌধুরী। চট্টগ্রাম-৮: মইনউদ্দীন খান বাদল, চট্টগ্রাম-১০: ডাঃ আফছারুল আমীন, চট্টগ্রাম-১১: এমএ লতিফ, চট্টগ্রাম-১৬: মোস্তাফিজুর রহমান চৌধুরী বিজয়ী হয়েছেন। কক্সবাজার-১: জাফর আলম (নৌকা) ২ লাখ ৭৩ হাজার ৯৮৫ ভোট পেয়ে নির্বাচিত। বিএনপির হাছিনা আহমদ পান ৫৫ হাজার ৭৬০ ভোট। কক্সবাজার-২: আওয়ামী লীগের আশেক উল্লাহ রফিক ২ লাখ ২৯ হাজার ২৫০ ভোট পেয়ে নির্বাচিত। জামায়াতের হামিদুর রহমান আজাদ পান ১০ হাজার ১৯ ভোট। কক্সবাজার-৩: আওয়ামী লীগের সাইমুম সারোয়ার কমল ২ লাখ ২২ হাজার ৬৪৫ ভোট পেয়ে নির্বাচিত। বিএনপির লুৎফর রহমান আজাদ পান ৬৫ হাজার ২১৫ ভোট। কক্সবাজার-৪: নৌকা প্রতীকে শাহিনা আক্তার চৌধুরী ১ লাখ ৯৬ হাজার ৯৭০ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। বিএনপির শাহজাদা চৌধুরী ভোট পান ৩৭ হাজার ১৮ ভোট। পার্বত্য খাগড়াছড়ি: কুজেন্দ্রলাল ত্রিপুরা (নৌকা) ২ লাখ ৩৬ হাজার ৩৮৩ ভোট পেয়ে বিজয়ী। বিএনপির শহীদুল ইসলাম ভুইয়া পান ৫৬ হাজার ৪৪৩ ভোট। পার্বত্য বান্দরবান : আওয়ামী লীগের বীর বাহাদুর উশৈ সিং ১ লাখ ৪৩ হাজার ৯৬৬ ভোট পেয়ে বিজয়ী। বিএনপির সাচিপ্রু জেরি ভোট পান ৫৮ হাজার ৪৭। সিলেট ॥ সিলেট-১ (সিলেট মহানগর ও সদর): ড. একে মোমেন (নৌকা) ৩ লাখ ১ হাজার ২ ভোট পেয়ে বিজয়ী। খন্দকার মুক্তাদির (ধানের শীষ) পান ১ লাখ ২১ হাজার ১১৯ ভোট। সিলেট-২ (বিশ্বনাথ ও ওসমানীনগর): ঐক্যফ্রন্টের (উদীয়মান সূর্য) মোকাব্বির খান ৬৭ হাজার ৪২০ ভোট পেয়ে বিজয়ী। স্বতন্ত্র প্রার্থী মুহিবুর রহমান (ডাব) পান ৩০ হাজার ৪৪৯ ভোট। সিলেট-৩ (দক্ষিণ সুরমা, ফেঞ্চুগঞ্জ ও বালাগঞ্জ): মাহমুদুস সামাদ চৌধুরী কয়েস (নৌকা) ১ লাখ ৭৭ হাজার ৫০৭ ভোট পেয়ে বিজয়ী। ঐক্যফ্রন্টের শফি আহমদ চৌধুরী (ধানের শীষ) পান ৭৯ হাজার ৮৬৫ ভোট। সিলেট-৪ (গোয়াইনঘাট, কোম্পানীগঞ্জ ও জৈন্তাপুর): ইমরান আহমদ (নৌকা) ২ লাখ ২৩ হাজার ৬৭৭ ভোট পেয়ে বিজয়ী। ঐক্যফ্রন্টের দিলদার হোসেন সেলিম (ধানের শীষ) পান ৯২ হাজার ৪৭৩টি ভোট। সিলেট-৫ (কানাইঘাট ও জকিগঞ্জ): হাফিজ আহমেদ মজুমদার (নৌকা) ১ লাখ ৪৩ হাজার ২৫৩ ভোট পেয়ে বিজয়ী। উবায়দুল্লাহ ফারুক (ধানের শীষ) পান ৮৫ হাজার ৫৯২ ভোট। সিলেট-৬ (বিয়ানীবাজার ও গোলাপগঞ্জ): শিক্ষামন্ত্রী নুরুল ইসলাম নাহিদ (নৌকা) ১ লাখ ৯৬ হাজার ১৫ ভোট পেয়ে বিজয়ী। ফয়সল আহমদ চৌধুরী (ধানের শীষ) পান ১ লাখ ৮ হাজার ৮৯ ভোট। সুনামগঞ্জ-১ (তাহিরপুর, জামালগঞ্জ, ধর্মপাশা): মোয়াজ্জেম হোসেন রতন (নৌকা) ২ লাখ ৬৫ হাজার ৯২৬ ভোট পেয়ে বিজয়ী। ধানের শীষ প্রতীকে নজির হোসেন পান ৭৬ হাজার ১০৮ ভোট। সুনামগঞ্জ-২ (দিরাই ও শাল্লা): জয়া সেনগুপ্তা (নৌকা) ১ লাখ ২৪ হাজার ১৭ ভোট পেয়ে বিজয়ী। নাছির উদ্দিন চৌধুরী (ধানের শীষ) পান ৬২ হাজার ৬৬৭ ভোট। সুনামগঞ্জ-৩ (দক্ষিণ সুনামগঞ্জ-জগন্নাথপুর): এমএম মান্নান (নৌকা) ১ লাখ ৭৬ হাজার ভোট পেয়ে বিজয়ী। ধানের শীষ প্রতীকে মাওলানা শাহীনুর পাশা পান ৪৪ হাজার ২৮১ ভোট। সুনামগঞ্জ-৪ (সুনামগঞ্জ সদর-বিশ্বম্ভরপুর): পীর ফজলুর রহমান (লাঙল) ১ লাখ ৩৭ হাজার ৬৬৫ ভোট পেয়ে বিজয়ী। ফজলুল হক আছপিয়া (ধানের শীষ) পান ৬৭ হাজার ৬২০ ভোট। সুনামগঞ্জ-৫ (ছাতক ও দোয়ারবাজার): মুহিবুর রহমান মানিক (নৌকা) ২ লাখ ২০ হাজার ৪২৮ ভোট পেয়ে বিজয়ী। মিজানুর রহমান চৌধুরী (ধানের শীষ) পান ৮৯ হাজার ৬৩৬ ভোট। মৌলভীবাজার-১ (বড়লেখা-জুড়ি): শাহাব উদ্দিন (নৌকা) ১ লাখ ৪৩ হাজার ৬৭৬ ভোট পেয়ে বিজয়ী। নাসির উদ্দিন মিঠু (ধানের শীষ) পান ৬৫ হাজার ৮১৪ ভোট। মৌলভীবাজার-২: সুলতান মোহাম্মদ মনসুর (ধানের শীষ) ৭৯ হাজার ৭৪২ ভোট পেয়ে বিজয়ী। নৌকা প্রতীকে বিকল্পধারার প্রার্থী এমএম শাহীন পান ৭৭ হাজার ১৭০ ভোট। মৌলভীবাজার-৩: নেছার আহমদ (নৌকা) ১ লাখ ৮৪ হাজার ৫৭৯ ভোট পেয়ে বিজয়ী। ধানের শীষের প্রার্থী নাসের রহমান পান ১ লাখ ৩ হাজার ৬৬৬ ভোট। মৌলভীবাজার- ৪: ড. মোঃ আব্দুস শহীদ (নৌকা) ২ লাখ ১৪ হাজার ৩০৩ ভোট পেয়ে বিজয়ী। ঐক্যফ্রন্টের (ধানের শীষ) মুজিবুর রহমান পান ৯৪ হাজার ৩৬৯ ভোট। হবিগঞ্জ-১: গাজী মোহাম্মদ শাহনেওয়াজ মিলাদ (নৌকা) ১ লাখ ৫৮ হাজার ১৮৮ ভোট পেয়ে বিজয়ী। ঐক্যফন্টের প্রার্থী ড. রেজা কিবরিয়া (ধানের শীষ) পান ৮৫ হাজার ১৯৭ ভোট। হবিগঞ্জ-২: আব্দুল মজিদ খান (নৌকা) ১ লাখ ৭৭ হাজার ৯৮৩ ভোট পেয়ে বিজয়ী। ঐক্যফন্টের প্রার্থী আব্দুল বাছিত ওরফে বড় হুজুর (ধানের শীষ) পান ৮৫ হাজার ১৯৭ ভোট। হবিগঞ্জ-৩: এ্যাাডভোকেট আবু জাহির (নৌকা) ১ লাখ ৯৩ হাজার ৮৭৩ ভোট পেয়ে বিজয়ী। জি কে গউছ (ধানের শীষ) পান ৬৮ হাজার ৭৮ ভোট। হবিগঞ্জ-৪: মাহবুব আলী (নৌকা) ৩ লাখ ৯ হাজার ৬৫৩ ভোট পেয়ে বিজয়ী। ড. আহমদ আব্দুল কাদির (ধানের শীষ) পান ৪৫ হাজার ১৫১ ভোট।
×