ঢাকা, বাংলাদেশ   শুক্রবার ১৯ এপ্রিল ২০২৪, ৫ বৈশাখ ১৪৩১

ঢাকার দিনরাত

প্রকাশিত: ০৫:২৫, ২৫ ডিসেম্বর ২০১৮

ঢাকার দিনরাত

বছর শেষ হয়ে এলো। থার্টিফার্স্ট নাইটের জন্য পার্টির প্রস্তুতি শুরু হয়ে গেছে। তবে তার আগে আরেকটা উৎসব রয়েছে- মেরি ক্রিসমাস বা বড়দিনের উৎসব। নির্বাচন অনুষ্ঠানকেও উৎসবই বলতে হবে। সব মিলিয়ে বিজয়ের মাস উৎসবের মাসেই পরিণত হয়েছে। কিন্তু ঢাকার বহু বাসিন্দাই বার্ষিক পাওনা ছুটি নিয়ে ইতোমধ্যেই চলে গেছেন ঢাকার বাইরে, অনেকে দেশের বাইরেও। ঢাকা কিছুটা ফাঁকা এখন। দেশের বাড়ি গিয়ে যারা ভোট দেবেন বলে ঠিক করেছেন তারাও যেতে শুরু করবেন কাল-পরশুর মধ্যে। ঢাকায় হঠাৎ করেই বেশ ঠা-া পড়তে শুরু করেছে। গত সপ্তাহে অল্পস্বল্প বৃষ্টিও হয়ে গেছে নিম্নচাপের প্রভাবে। আবার বড়দিনের ঠিক আগে আগে রৌদ্রকরোজ্জ্বল দিন পেয়েছে ঢাকাবাসী। শেষ মুহূর্তের প্রচার সংসদ নির্বাচনের শেষ মুহূর্তের প্রচার চলছে এখন। সামনের রবিবারেই নির্বাচন। এখন ঢাকার যেখানেই যাই না কেন কানে আসছে মাইকে নির্বাচনী প্রচার। আর চোখে পড়ছে রশিতে বাঁধা সাদাকালো পোস্টার। নির্বাচনী প্রচারকে কেন্দ্র করে জমে উঠেছে বিভিন্ন প্রচার সামগ্রীর ব্যবসা। পোস্টার, লিফলেট ও ব্যানার তৈরির ধুম পড়েছে। বেড়েছে মাইক-সাউন্ড সিস্টেমের ভাড়া ও বিক্রি। এ ছাড়া প্রচারের কাজে রিক্সা, ভ্যান, মোটরসাইকেল, সিএনজি ও মাইক্রোবাসের চাহিদা বেড়েছে। দিন বা ঘণ্টা হিসেবে ভাড়ায় চলছে এসব গাড়ি। নির্বাচনের কারণে এখন প্রায় সব মাইক ভাড়া হয়ে গেছে। নির্বাচনের কারণে এখন মাইকের চাহিদা বেড়ে গেছে। বাংলাদেশ মাইক ব্যবসায়ী সমবায় সমিতি সূত্রে জানা গেছে, রাজধানীতে হাজারের ওপর মাইক ও সাউন্ড সিস্টেম ব্যবসায়ী রয়েছেন। নির্বাচন উপলক্ষে এ ব্যবসার সঙ্গে জড়িত কয়েক হাজার মালিক ও প্রচার কর্মী প্রতিদিন সকাল থেকে গভীর রাত পর্যন্ত ব্যস্ত সময় পার করছেন। নির্বাচন ঘিরে নতুন সাউন্ড সিস্টেম ভাল বিক্রি হচ্ছে। নেতাকর্মীরা ভাড়ায় না নিয়ে নিজ উদ্যোগে এসব সামগ্রী কিনছেন; যাতে করে নির্বাচনী প্রচার করতে কোন ধরনের সমস্যা না হয়। এসব সাউন্ড সিস্টেম ২৫শ’ থেকে ২৫ হাজার টাকায় বিক্রি হচ্ছে। নির্বাচনের প্রতীক বরাদ্দের পর প্রার্থীদের নতুন পোস্টার ছাপানোর চাপ ব্যাপকভাবে বেড়ে গেছে। এ কারণে এখন প্রেসগুলোতে পোস্টার-লিফলেট ছাপানোর ধুম পড়েছে। চাহিদার কথা বিবেচনায় নিয়ে ইতোমধ্যে ছাপাখানা মালিকরা কাগজ, কালিসহ বিভিন্ন উপকরণ আগেই সংগ্রহ করে রেখেছেন। এদিকে প্রেসে মুদ্রিত পোস্টার-ব্যানারের পাশাপাশি এবার ডিজিটাল পোস্টার-ব্যানারও বেশ চলছে। এ কারণে প্রেস মালিকরা ডিজিটাল প্রযুক্তি নিয়ে এসেছেন। তারা এখন ডিজিটাল ও সাধারণ, সব ধরনের কাজই করতে পারছেন। বিজয় দিবস চলে গেছে। যদিও এখন ঢাকার রাস্তায় নির্বাচনী প্রচারের অনুষঙ্গ হিসেবে মাঝেমধ্যে শোনা যাচ্ছে বঙ্গবন্ধুর ভাষণ। তৎকালীন রেসকোর্স ময়দানে (বর্তমানের সোহরাওয়ার্দী উদ্যান) একাত্তরের সাতই মার্চ জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান যে ভাষণ দেন সেটি কেবল ঐতিহাসিক বিচারেই তাৎপর্যপূর্ণ নয়, বিশ্বের সর্বকালের সেরা পঁচিশটি ভাষণের মধ্যে তা আপনগুণে জায়গা করে নিয়েছে। সাধারণত মার্চে ঢাকার প্রধান প্রধান রাজপথে, পাড়া-মহল্লায় মাইকে এই ভাষণ শোনা যায়। তবে বিজয় দিবসেও এই ভাষণ প্রচারিত হয়। এত বছর পরও যখন এই ভাষণ শুনি তখন শিহরিত না হয়ে পারি না। শুনতে শুনতে বরাবরের মতো আমার দুটি প্রতিক্রিয়া হয়। ধারণা করি, এমন প্রতিক্রিয়া আমার মতো লক্ষজনেরই। প্রথমত বাঙালী হিসেবে পরম গৌরব বোধ হয়। যে মহান নেতাকে আমি কখনও চোখে দেখিনি মানসপটে তাঁর পূর্ণাঙ্গ অবয়ব ভেসে ওঠে। স্পষ্ট যেন দেখতে পাই ডান হাতের তর্জনি উঁচিয়ে তিনি বলছেন, এবারের সংগ্রাম স্বাধীনতার সংগ্রাম, এবারের সংগ্রাম আমাদের মুক্তির সংগ্রাম। দ্বিতীয়ত, চোখ অশ্রুসজল হয়ে ওঠে। মনে পড়ে এই মানুষটিকেই এ দেশেরই কিছু নাগরিক নৃশংসভাবে সপরিবারে হত্যা করেছিল। যারা মুক্তিযুদ্ধ দেখেনি, কিংবা যাদের জন্ম পঁচাত্তরের অব্যবহিত আগে কিংবা পরে তারা কি এই ভাষণটির জন্য আবেগ বোধ করে? আজকের তরুণ প্রজন্ম যেন দেশের স্বাধীনতা যুদ্ধের নির্দেশনা সংবলিত কবিতার মতো আবেদনময় ও হৃদয়স্পর্শী অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ভাষণটির প্রকৃত গুরুত্ব অনুধাবন করতে পারে সেজন্য পদক্ষেপ নেয়া জরুরী। কলেজ-বিশ্ববিদ্যালয় পর্যায়ে সুগ্রন্থিত ভিডিও উপস্থাপনার মাধ্যমেই এটি করা সম্ভব। এতে ইতিহাস বিকৃতির থাবা থেকেও ভবিষ্যত সুরক্ষা পাবে বলে আশা করতে পারি। কথাগুলো আগেও বলেছি, এ সুযোগে আবারও বলা প্রয়োজন বোধ করলাম। আজ বড়দিন আজ বড়দিন। খ্রীস্টান ধর্মাবলম্বীদের প্রধান উৎসব বড়দিন, মেরি ক্রিসমাস। এবার ঢাকায় উৎসব যেন খানিকটা বেশিই হচ্ছে। চটজলদি পাঠকদের কয়েকটি তথ্য জানিয়ে রাখি। ম্যাজিক্যাল বা জাদুকরী থিমে এবার বড়দিন উদযাপনে প্রস্তুত লা মেরিডিয়ান ঢাকা। সান্তাক্লজের উপস্থিতিতে উদযাপন শুরু হবে। থাকবে ম্যাজিক শো, ক্রিসমাস ক্যারল, মেরি গো রাউন্ড এবং বাচ্চাদের জন্য আরও মজাদার গেম। সবচেয়ে আকর্ষণীয়, বাচ্চাদের জন্য সান্তাক্লজের ব্যাগভর্তি উপহার। আমন্ত্রিত সব অতিথি সুস্বাদু ‘ক্রিসমাস বাঞ্চ’ খাওয়ার পাশাপাশি মজাদার সব আয়োজন উপভোগ করতে পারবেন। বড়দিনের উৎসবমুখর পরিবেশে গুলশানের আমারি ঢাকায় থাকছে বিশেষ আয়োজন। টার্কি স্পেশাল ডিনার সার্ভ করা হবে বেকড মাশরুম ও বেকন গ্রেভির সঙ্গে। ব্রেকফাস্ট ও লাঞ্চ একসঙ্গে অর্থাৎ বাঞ্চ উপভোগ করতে চাইলে যেতে হবে আমারি ঢাকার আমায়া ফুড গ্যালারিতে। বড়দিনের স্পেশাল ডিনার আয়োজন চলবে সন্ধ্যা ৬টা থেকে রাত ১১টা পর্যন্ত। বিশেষ এই আয়োজনে আরও থাকছে মুখরোচক প্যাস্ট্রি, বড়দিনের স্পেশাল কেক ও ফ্রুট সালাদ। ঢাকা শহরসহ দেশের অন্যান্য জেলায় খ্রীস্টান সম্প্রদায় বড়দিনকে সামনে রেখে ত্রাণকর্তা যিশুকে স্বাগত জানানোর জন্য নানান আয়োজন ও কর্মসূচী গ্রহণ করে। ক্যাথলিক ও প্রোটেস্ট্যান্ট চার্চে সপ্তাহজুড়েই চলছে নানান অনুষ্ঠান। ইউরোপে বড়দিনের তিন মাস আগে থেকেই উৎসবের প্রস্তুতি শুরু হয়ে যায়। ঢাকায় ডিসেম্বর মাস না আসা পর্যন্ত ঠিক উৎসবের আমেজ আসে না। গির্জা কর্তৃপক্ষ এবং খ্রীস্টান বিভিন্ন যুব সংগঠনের উদ্যোগে সন্ধ্যায় বড়দিনের কীর্তন আয়োজন করা হয়। শিশু থেকে শুরু করে বৃদ্ধ-বৃদ্ধারা শীতকে অগ্রাহ্য করে শহরময় বাড়ি বাড়ি ঘুরে, নেচে-গেয়ে কীর্তন পরিবেশন করে বড়দিনকে স্বাগত জানান। ঢাকার সবচেয়ে বড় খ্রীস্টান কমিউনিটি মিরপুর এলাকায়। দুই দশক ধরে মিরপুর আন্তঃমাণ্ডলিক বড়দিন উদযাপন কমিটি ২৫ ডিসেম্বরের আগে বিশেষ আনন্দ উৎসবের আয়োজন করে থাকে। আমাদের বন্ধু কেকা অধিকারী ছেলেবেলার বড়দিন নিয়ে বললেন এভাবে : ‘শৈশবে আমরা থাকতাম কলাবাগানে। সব মুসলিম আর দু’ঘর হিন্দু প্রতিবেশীর মধ্যে আমরাই ছিলাম একমাত্র খ্রীস্টান ধর্মাবলম্বী পরিবার। পড়তাম লেক সার্কাস স্কুলে। একটা সময় ছিল যখন ক্লাসে তো বটে, পুরো স্কুলেও একমাত্র খ্রীস্টান ছাত্রী ছিলাম আমি। ২৫ ডিসেম্বর কাছে এলেই বন্ধুরা বলতে আরম্ভ করত, ‘বড়দিনে তোরা কি করিস?’ ‘এবার বড়দিন কোথায় করবি?’ আমাদের গির্জায় নিয়ে যাবি? বড়দিন দেখব।’ বলা বাহুল্য রাষ্ট্রপতি ও প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে বড়দিনের শুভেচ্ছা বিনিময় হয়ে থাকে ফিবছর। এসব অহেতুক মৃত্যু সড়কপথে দুর্ঘটনা ঘটলে তার একটা গ্রহণযোগ্য ব্যাখ্যা হয়ত দাঁড় করানো সম্ভব, কিন্তু রেলগাড়ির ধাক্কায় কিংবা রেললাইনে কাটা পড়ে এত যে মানুষের অপমৃত্যু ঘটছে, তার কী ব্যাখ্যা হতে পারে? এই তো সেদিন ঢাকার খিলক্ষেতে আবারও ট্রেনে কাটা পড়ে মৃত্যুর ঘটনা ঘটল। ইসহাক (২৫) ও আতিক হোসেন (৪০) নামের দু’জনের মৃত্যু হয়েছে। ইসহাক ও আতিক হেঁটে বিমানবন্দরের দিকে যাচ্ছিলেন। যাওয়ার পথে নেত্রকোনার মোহনগঞ্জগামী একটি ট্রেনের ধাক্কায় দু’জনের মৃত্যু হয়। তারা দু’জনই একটি বেসরকারী প্রতিষ্ঠানে বিপণন বিভাগে চাকরি করতেন। রাজধানী ঢাকার ওপর দিয়ে চলে গেছে নারায়ণগঞ্জ-জয়দেবপুর রেলরুট। ঢাকা থেকে তেজগাঁও হয়ে প্রতিদিন ৭২টি ট্রেন চলাচল করে। এগুলোর মধ্যে ১৮টি আন্তঃনগর। এ ছাড়া টিটিপাড়া, গোপীবাগ, গে-ারিয়া হয়ে নারায়ণগঞ্জে যাতায়াত করে ২০টি ট্রেন। এসব লাইনেই কাটা পড়ে মারা যাচ্ছে মানুষ। অহেতুক এসব মৃত্যু। বাংলাদেশে রেল পুলিশের হিসেবে ২০১৬ সালে প্রায় এক হাজার মানুষ রেললাইনে কাটা পড়ে মারা যাওয়ার তথ্য তাদের কাছে রয়েছে। যদিও বিশেষজ্ঞরা মনে করেন, আসল সংখ্যা এর চেয়ে বেশি। অথচ প্রতিবছর বিপুলসংখ্যক মৃত্যুর পরও রেললাইনগুলো ব্যবহার হচ্ছে হাঁটার পথ হিসেবে, অথচ এটি যে আইনত নিষিদ্ধ সেই খবর অনেকেই রাখেন না। একবার বিবিসির প্রতিনিধিকে ঢাকার একটি রেল ক্রসিংয়ে ২০ বছর ধরে গেটম্যানের দায়িত্বে থাকা ব্যক্তি বলেছিলেন, অনেকে রেললাইন ধরে হাঁটা নিরাপদ মনে করেন। কিন্তু অধিকাংশ ক্ষেত্রেই দেখা যায় যখন দুদিক থেকেই ট্রেন আসে তখন তারা বুঝতে না পেরে একদিকে সরে দাঁড়ান এবং ট্রেনের নিচে পড়েন। এছাড়া অনেকেই রেললাইনে দাঁড়িয়ে মোবাইল ফোনে কথা বলেন বা হেডফোন লাগিয়ে রাখেন কানে। গেটম্যানের কাছ থেকে আমরা প্রত্যক্ষদর্শীর ব্যাখ্যাই পাই। দেশে ট্রেনে কাটা পড়ে মানুষের মৃত্যু থামছে না। সারাদেশে ট্রেনে কাটা পড়ে গত বছরের তুলনায় এ বছর দ্বিগুণের বেশি লোকের মৃত্যু হয়েছে। রেললাইন ধরে অসতর্কভাবে হাঁটা, কানে হেডফোন লাগিয়ে রেললাইনের পাশ দিয়ে যাতায়াত করা, তাড়াহুড়া করে রেলক্রসিং পার হওয়া এবং চলন্ত ট্রেনের সঙ্গে সেলফি তুলতে গিয়ে মৃত্যুর ঘটনা ঘটছে। এছাড়া চলন্ত ট্রেনের নিচে ঝাঁপ দিয়ে মৃত্যুর ঘটনা তো আছেই। শীতকালে নাকি ট্রেনে কাটা পড়ে মৃত্যুর সংখ্যা বাড়ে। শীতকালে কান ঢাকা থাকায় ট্রেনের হর্ন শুনতে না পারা এবং কুয়াশার জন্য ট্রেনের লাইট দেখতে না পারায় দুর্ঘটনা বেশি ঘটে। কানে হেডফোন লাগানো অবস্থায় তিন বছরে ৪৩০ জনের লাশ উদ্ধার করা হয়েছে। পাঁচ বছরে ট্রেনে কাটা পড়ে মৃত্যু, লাশ উদ্ধার এবং লাশের ধরন সম্পর্কে তথ্য-উপাত্ত সংগ্রহ করেছে রেলওয়ে পুলিশ। রেলওয়ে কর্তৃপক্ষ বলছে, একশ্রেণীর মানুষ কখনও জেনে, কখনও চলন্ত ট্রেনের সঙ্গে ‘বাহাদুরি’ ও ‘সেলফি’ তুলতে গিয়ে মৃত্যুর মুখে পড়ছে। কানে হেডফোন লাগিয়ে তরণ-তরুণীরা হাঁটতে গিয়েও প্রাণ হারাচ্ছে। ট্রেন নিজস্ব পথে চলে। সেপথ কোন অবস্থাতেই মানুষের হেঁটে চলা রাস্তা বা পথ হতে পারে না। সাধারণ মানুষকে প্রতিনিয়ত কর্তৃপক্ষ সচেতনতামূলক বার্তা দিচ্ছে। কিন্তু রেললাইনের অংশ দখল, কাঁচাবাজার বসানো এবং অবৈধ রাস্তা তৈরি করে রেললাইন ঘেঁষে চলাচল করা হচ্ছে। রেললাইন ধরে অসতর্কভাবে হাঁটছে মানুষ। আইন দিয়ে নয়, সাধারণ মানুষ সচেতন হলে এমন মর্মান্তিক মৃত্যু কমিয়ে আনা সম্ভব। সেজন্য এমন লেখালেখির চাইতে বরং বেশি কাজে আসবে টেলিভিশনে বাস্তবনির্ভর নাট্যদৃশ্য নির্মাণ। সেজন্যে উদ্যোগী হতে হবে। ২৪ ডিসেম্বর ২০১৮ [email protected]
×