ঢাকা, বাংলাদেশ   শনিবার ২০ এপ্রিল ২০২৪, ৭ বৈশাখ ১৪৩১

অন্য সব বাহিনী ব্যর্থ হলেই সেনাবাহিনী ‘এ্যাকশনে’ যাবে ॥ নির্বাচন কমিশন

প্রকাশিত: ০৭:৪১, ২০ ডিসেম্বর ২০১৮

অন্য সব বাহিনী ব্যর্থ হলেই সেনাবাহিনী ‘এ্যাকশনে’ যাবে ॥ নির্বাচন কমিশন

জনকণ্ঠ ডেস্ক ॥ বাংলাদেশে ৩০ ডিসেম্বর অনুষ্ঠেয় নির্বাচনের ছয় দিন আগে সেনাবাহিনী মোতায়েন হবে, তবে তাদের কোন বিচারিক ক্ষমতা থাকবে না এবং অন্য সব বাহিনী পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে ব্যর্থ হলেই কেবল তারা ‘এ্যাকশনে’ যাবে। নির্বাচন কমিশনের সচিব সংবাদমাধ্যমকে জানিয়েছেন, ২৪ ডিসেম্বর থেকে সেনাবাহিনী মাঠে থাকবে এবং ‘স্ট্রাইকিং ফোর্স হিসেবে’ সেনা সদস্যরা দায়িত্ব পালন করবেন। খবর বিবিসির। নির্বাচন কমিশনার কবিতা খানম বুধবার বলেছেন, নির্বাচনের সময় যদি এমন কোন পরিস্থিতি তৈরি হয় তা নিয়ন্ত্রণে আনতে অন্য সব বাহিনী ব্যর্থ হচ্ছে- শুধু তখনই সেনাবাহিনী এ্যাকশনে যাবে। সেনাবাহিনীকে কোন বিচারিক ক্ষমতা দেয়া হচ্ছে না। নির্বাচনের সময় আচরণবিধি ভঙ্গ বা আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির অবনতি ঘটানোর যে কোন কর্মকাণ্ড ঠেকানো, অপরাধের বিচার এবং শান্তি রক্ষার জন্য দেড় হাজার ম্যাজিস্ট্রেট থাকবেন। সেনাবাহিনী ও বিজিবির সঙ্গেও ম্যাজিস্ট্রেটরা থাকবেন। সেনাবাহিনী ছাড়াও নির্বাচনের সময় মোতায়েন থাকবে পুলিশ, র‌্যাব, ও বিজিবি। প্রতিটি নির্বাচনী এলাকায় চার-পাঁচটি স্তরে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী থাকবে। প্রথম স্তরে পুলিশ, তার পর বিজিবি, তারপর র‌্যাব,তার পরে থাকবে সেনাবাহিনী।
×