ঢাকা, বাংলাদেশ   বৃহস্পতিবার ২৫ এপ্রিল ২০২৪, ১২ বৈশাখ ১৪৩১

ঝলক

প্রকাশিত: ০৫:৫১, ৩০ নভেম্বর ২০১৮

ঝলক

নাচে বিশ্বরেকর্ড টানা ১২৬ ঘণ্টা নেচে রেকর্ড বইয়ে ঠাঁই করে নিল এক নেপালী তরুণী। ১৭ বছর বয়সী বন্দনা নেপাল নামের এই তরুণী দেশটির রাজধানী কাঠমান্ডুর অভিজাত বিগ ফুডল্যান্ড হোটেলের হল অব ফেমে আয়োজিত একক নৃত্যানুষ্ঠানে যোগ দিয়ে রেকর্ড গড়েন। গিনেস বুক অব ওয়ার্ল্ডস রেকর্ডসও তাকে বিশ্বের দীর্ঘ সময় ধরে নাচতে পারা শিল্পীর মর্যাদা দিয়েছে। ২৩ নবেম্বর শুক্রবার সকাল থেকে নাচা শুরু করেন বন্দনা। ২৮ নবেম্বর বুধবার বিকেল পর্যন্ত এই নাচ চলে। অনুষ্ঠান দেখতে নেপালের গণ্যমান্য ব্যক্তিত্ব ও বন্দনার পরিবারের সদস্যরা উপস্থিত হন। আয়োজক কমিটি বলেছে, টানা ছয় দিন নাচার সময় বন্দনা কোন শক্ত খাবার ও বিশ্রাম নেয়নি। দীর্ঘ সময় নাচলেও তার চোখেমুখে ক্লান্তির ছাপ ছিল না। নাচ শেষ করার সময় বন্দনার মুখে ছিল একফালি স্মিত হাসি। এর আগে অবশ্য এই রেকর্ড কালামান্ডলাম হেমলতা নামের এক ভারতীয়র দখলে ছিল। ২০১১ সালে টানা ১২৩ ঘণ্টা ১৫ মিনিট নাচেন তিনি। বুধবার অনুষ্ঠান শেষ হওয়ার পর বন্দনা নেপালের কোন সাক্ষাতকার গ্রহণ করা যায়নি। বন্দনার গর্বিত বাবা রাম নেপাল বলেন, একটানা নেচে আমার মেয়ে বিশ্বরেকর্ড গড়েছে- বিষয়টি প্রত্যক্ষ করতে পেরে আমি অত্যন্ত গর্ব অনুভব করছি। তবে এই কৃতিত্ব আমার মেয়ের একার নয়। পুরো নেপালবাসীর। আমার মেয়ে বিশ্বের অন্য মেয়েদের কাছে নারী ক্ষমতায়নের প্রতীক বলে আমি মনে করি। নেপালের দক্ষিণাঞ্চলীয় ধানকুটা জেলায় জন্ম বন্দনার। বর্তমানে কাঠমান্ডুর একটি কলেজে ব্যবস্থাপনার ওপর পড়াশোনা করছে মেয়েটি। নিজ ঘরে তার ছোট ভাইয়ের সঙ্গে একাই নেপালের ঐতিহ্যবাহী গানের সঙ্গে নাচত বন্দনা। নেপালের সংস্কৃতি বিশ্বব্যাপী ছড়িয়ে দেয়াই মেয়েটির লক্ষ্য। -সিনহুয়া ও ইউপিআই অবলম্বনে। নয় হাজার বছর আগের মুখোশ নয় হাজার বছর আগের একটি পাথুরে মুখোশ পাওয়া গেছে। সম্প্রতি ইসরাইলের অধিকৃত গাজার পশ্চিম তীরে এক চোরের কাছ থেকে মুখোশটি উদ্ধার করা হয়। ইসরাইলের পুরাতত্ত্ব বিভাগ জানায়, পাথরের তৈরি এই ধরনের পুরাতন মুখোশ পৃথিবীতে আর মাত্র ১৫টি থাকতে পারে। কমলা ও হলুদ বেলে পাথর দিয়ে মুখোশটি নিওলিথিক যুগে তৈরি করা হয়েছিল বলে ধারণা করা হচ্ছে। ইসরাইলের পুরাতত্ত্ব বিভাগের প্রত্নতত্ত্ববিদ রোনিত লুপু বলেন, এই মুখোশটি তৈরির স্বতন্ত্র বৈশিষ্ট্য রয়েছে। কারণ এটির চোখ ও গালের মধ্যবর্তী অস্থি এবং চোখ অন্যান্য মুখোশের চেয়ে আলাদা। রোনিত লুপুর ধারণা প্রাচীন যুগে কোন ধর্মীয় নেতা হয়ত এই মুখোশটি ব্যবহার করতেন। মুখোশটি বৃহস্পতিবার থেকে জেরুজালেম জাদুঘরে প্রদর্শন করা হচ্ছে। হারেজ ডটকম অবলম্বনে।
×