ঢাকা, বাংলাদেশ   মঙ্গলবার ২৩ এপ্রিল ২০২৪, ১০ বৈশাখ ১৪৩১

সেপ্টেম্বরে রেমিটেন্স এসেছে ১১২ কোটি ডলার

প্রকাশিত: ০৬:৪৬, ৩ অক্টোবর ২০১৮

সেপ্টেম্বরে রেমিটেন্স এসেছে ১১২ কোটি ডলার

অর্থনৈতিক রিপোর্টার ॥ নানা উদ্যোগের পরও প্রবাসীদের পাঠানো বৈদেশিক মুদ্রা বা রেমিটেন্স আহরণ ধারাবাহিকভাবে কমছে। সদ্য সমাপ্ত সেপ্টেম্বর মাসে দেশে ১১২ কোটি ৭৩ লাখ মার্কিন ডলার সমপরিমাণ অর্থ পাঠিয়েছেন প্রবাসীরা। যা চলতি বছরের যে কোন মাসের চেয়ে সর্বনিম্ন। মঙ্গলবার বাংলাদেশ ব্যাংকের বৈদেশিক মুদ্রানীতি বিভাগের হালনাগাদ প্রতিবেদনে এ তথ্য জানা গেছে। প্রবাসীদের পাঠানো অর্থের বড় উৎস মধ্যপ্রাচ্য। সেসব দেশে বিভিন্ন সমস্যার কারণে প্রবাসীরা সহজে রেমিটেন্স পাঠাতে পারছে না। ফলে সরকার ও কেন্দ্রীয় ব্যাংকের নেয়া নানা উদ্যোগের পরও আশানুরূপ রেমিটেন্স আসছে না। তাই প্রবাসী আয়কে ইতিবাচক ধারায় ফিরাতে রেমিটেন্স পাঠানোর খরচ কমানোর পাশাপাশি বিভিন্ন প্রণোদনা দেয়ার প্রয়োজন বলে মনে করছেন সংশ্লিষ্টরা। প্রতিবেদনের তথ্য অনুযায়ী, চলতি বছরের নবম মাস সেপ্টেম্বরে দেশে ১১২ কোটি ৭৩ লাখ ডলারের রেমিটেন্স পাঠিয়েছেন প্রবাসীরা। যা আগের মাস আগস্টের চেয়ে ২৮ কোটি ডলার কম। আগস্টে রেমিটেন্স এসেছিল ১৪১ কোটি ১০ লাখ ডলার। সে হিসেবে এক মাসের ব্যবধানে রেমিটেন্স কমেছে ২৮ কোটি ৩৭ লাখ ডলার বা ২০ শতাংশ কম। এদিকে মাসের ব্যবধানে রেমিটেন্স কমলেও বেড়েছে বছরের ব্যবধানে। পয়েন্ট টু পয়েন্টে সেপ্টেম্বরে রেমিটেন্স বেড়েছে ২৭ কোটি ডলার। ২০১৭ সালের সেপ্টেম্বরে প্রবাসীরা ৮৫ কোটি ৬৮ লাখ ডলার পাঠিয়েছিলেন। রেমিটেন্সের তথ্য পর্যালোচনায় দেখা গেছে, গত চার বছরের মধ্যে দেশে ২০১৪-১৫ অর্থবছরে সর্বোচ্চ রেমিটেন্স এসেছে। এ সময় রেমিটেন্স এসেছিল এক হাজার ৫৩১ কোটি ৬৯ লাখ মার্কিন ডলার। ২০১৬-১৭ অর্থবছরে প্রবাসীদের রেমিটেন্স পাঠানোর পরিমাণ ছিল এক হাজার ২৭৬ কোটি ৯৪ লাখ মার্কিন ডলার। সর্বশেষ ২০১৭-১৮ অর্থবছরের এক হাজার ৪৯৮ কোটি ডলার রেমিটেন্স পাঠিয়েছিল প্রবাসীরা। যা তার আগের অর্থবছরের চেয়ে ১৭ দশমিক ৩ শতাংশ বেশি। মীরসরাই ইকোনমিক জোনে গড়ে উঠবে টেকনোলজি সেন্টার স্টাফ রিপোর্টার, চট্টগ্রাম অফিস ॥ শিল্পায়নের মাধ্যমে রূপকল্প ২০২১ এবং ২০৪১সহ সকল লক্ষ্যমাত্রা অর্জনে কর্মসংস্থান সৃষ্টির পরিকল্পনা নিয়ে অগ্রসর হচ্ছে সরকার। ক্ষুদ্র ও মাঝারি শিল্পের প্রয়োজনে তৈরি করতে হবে দক্ষ জনশক্তি। দক্ষ জনবল সৃষ্টি এবং কারিগরি উন্নয়নের লক্ষ্যে চট্টগ্রামের মীরসরাই ইকোনমিক জোনে স্থাপিত হবে টেকনোলজি সেন্টার। প্রস্তাবিত টেকনোলজি সেন্টারটি গড়ে উঠবে ইকোনমিক জোনে ১০ একর জায়গার ওপর। সোমবার চট্টগ্রামের ওয়ার্ল্ড ট্রেড সেন্টারে বঙ্গবন্ধু কনফারেন্স হলে আয়োজিত ‘এক্সপার্ট কম্পিটিটিভনেস ফর জব (ইসিফোরজে)’ বিষয়ক মতবিনিময় সভায় জনশক্তির উন্নয়ন ঘটাবার বিষয়ে অভিমত ব্যক্ত করেন সরকারী ও বেসরকারী পর্যায়ে অভিজ্ঞরা।
×