ঢাকা, বাংলাদেশ   বৃহস্পতিবার ২৫ এপ্রিল ২০২৪, ১১ বৈশাখ ১৪৩১

প্রক্রিয়াজাত খাদ্যপণ্য রফতানি করে ৫৪ কোটি ডলার আয়

প্রকাশিত: ০৪:৩২, ১৭ সেপ্টেম্বর ২০১৮

  প্রক্রিয়াজাত খাদ্যপণ্য রফতানি করে ৫৪ কোটি ডলার আয়

অর্থনৈতিক রিপোর্টার ॥ প্রক্রিয়াজাত খাদ্যপণ্য রফতানি করেই গেল অর্থবছরে বাংলাদেশের আয় ৫৪ কোটি ডলার। যা আগের বছরের চেয়ে ১৫ কোটি ডলার বেশি। সংশ্লিষ্টরা বলছেন, খাদ্যের গুণগত মান রক্ষা করতে পারলে কেবল এই খাত থেকেই আসতে পারে বড় পরিমাণের রফতানি আয়। যা বাড়াবে নতুন কর্মসংস্থানও। পরিবর্তনের ছোঁয়া লেগেছে মানুষের খাদ্যাভ্যাসেও। খাদ্য তালিকায় যোগ হচ্ছে প্রক্রিয়াজাত খাদ্য। অভ্যন্তরীণ বাজার বড় হচ্ছে। সঙ্গে সম্ভাবনা জাগাচ্ছে রফতানি আয়েরও। রফতানি উন্নয়ন ব্যুরো বলছে, গেল অর্থবছরে প্রক্রিয়াজাত খাদ্যপণ্য রফতানি থেকে আয় হয়েছে ৫৩ কোটি ৬৬ লাখ ডলার। যা আগের বছরের তুলনায় ১৪ কোটি ৫৪ লাখ ডলার বেশি। তৈরি পোশাক, চামড়া ও চামড়াজাত পণ্য, পাট ও পাটজাত পণ্যের পরেই শীর্ষ রফতানি পণ্যের তালিকায় জায়গা করে নিয়েছে প্রক্রিয়াজাত খাদ্যপণ্য। খাদ্যপণ্য রফতানিকারকদের সংগঠন বাপা জানায়, ১৪০টিরও বেশি দেশে রফতানি হচ্ছে বাংলাদেশের খাদ্যপণ্য। চাহিদার শীর্ষে রয়েছে, প্যাকেটজাত শুকনো খাবার, ফলের রস, কোমল-পানীয়, মসলা, কনফেকশনারি, চকলেট পণ্য ও ভোজ্য তেল। এদের মধ্যে বেশি রফতানি হচ্ছে বিস্কুট ও রুটি জাতীয় খাবার। সংশ্লিষ্টরা বলছেন, খাদ্যের গুণগত মান রক্ষা করতে পারলে, রফতানি আয়ে সমৃদ্ধ করার পাশাপাশি বাড়াবে কর্মসংস্থানও। প্রক্রিয়াজাত কৃষিপণ্য রফতানিতে ২০ শতাংশ নগদ সহায়তা দিচ্ছে সরকার।
×